চৌগাছা প্রতিনিধি
যশোর অঞ্চলে এক সপ্তাহ ধরে চলছে তীব্র দাবদাহ। প্রতিদিন ৪০ দশমিক ৪,৪০ দশমিক ২,৪০ ডিগ্রি, ৪০ দশমিক ৩,৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এভাবেই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। এ তাপমাত্রার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে গেছে বিদ্যুৎবিভ্রাট।
জানা গেছে, জেলার মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিদ্যুৎবিভ্রাট চলছে চৌগাছা উপজেলায়। এখানে দিন ও রাতের অধিকাংশ সময়েই বিদ্যুৎ সরবরাহ কম থাকে। উপজেলাটিতে কয়েকটি বৃহৎ ও ক্ষুদ্র শিল্প কারখানা রয়েছে। রয়েছে অনেকগুলো চাল কল। প্রতিদিন সকাল থেকে চৌগাছা শহরেই অন্তত ১০ থেকে ১৫ বার বিদ্যুতের যাওয়া-আসা চলে। আর উপজেলার ১৬৭টি গ্রামের অধিকাংশ গ্রামে দিনের অধিকাংশ সময়েই বিদ্যুৎ থাকছে না। এতে চৌগাছা শহর ও গ্রামের মানুষ চরম অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। প্রায় প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নানা রকম স্ট্যাটাস দিয়ে তাঁরা তাঁদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
গ্রাহকদের অভিযোগ, বিদ্যুৎ বিভ্রাট তো বটেই, বিদ্যুতের কোনো সমস্যাতেই চৌগাছার আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপব্যবস্থাপক (ডিজিএম) বালি আবুল কালাম আজাদ বা অফিসের নম্বরে ফোন করলে কাউকে পাওয়া যায় না। বেশির ভাগ সময়েই নম্বরগুলো ব্যস্ত করে রাখা হয়।
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ওজোপাডিকো) যশোর এবং যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র জানায়, প্রতিদিন চাহিদার বিপরীতে গড়ে ৬০ থেকে ৬৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কম পাচ্ছেন তাঁরা। যে কারণে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছেন না। ফলে রমজান মাসে এ গরমের মধ্যে জেলার ১২ লাখ বিদ্যুৎ গ্রাহক অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। রমজানের সাহ্রি, ইফতারি ও তারাবিতে মানুষ চরম কষ্ট পাচ্ছেন, বিরক্ত হচ্ছেন। প্রতি পরিবারে গড়ে চারজন করে ধরলেও ৪৮ লাখ মানুষের বিদ্যুৎবিহীন ঘরে নাভিশ্বাস উঠছেন। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চাইলেও কিছুই করার নেই ভুক্তভোগীদের।
সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎবিভ্রাটের মাত্রা শহরের তুলনায় গ্রামে অনেক বেশি। ফলে দুর্ভোগও বেশি তাঁদের। শহরের গ্রাহকেরা একদিকে বিকল্প ব্যবস্থা (আইপিএস, সৌরবিদ্যুৎ, জেনারেটর) নিয়েছেন। অপরদিকে বিদ্যুৎবিভ্রাটও তুলনামূলক কম। আর গ্রামের মানুষের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। ফলে তাঁদের ভোগান্তিও বেশি।
যশোর ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড-ওজোপাডিকো-১ ও ওজোপাডিকো-২ এবং পল্লী বিদ্যুৎ-১ ও পল্লী বিদ্যুৎ-২ এর কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের সব মিলিয়ে ১১ লাখ ৮২ হাজার গ্রাহক রয়েছে। এর মধ্যে ওজোপাড়িকো-১ এর অধীনে ৫০ হাজার, ওজোপাডিকো-২ এর অধীনে ৫৫ হাজার, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীনে ৫ লাখ ৩২ হাজার ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর অধীনে সাড়ে ৫ লাখের মতো গ্রাহক রয়েছেন।
যশোর ওজোপাডিকো-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ওজোপাডিকো ১ ও ২ মিলে প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৫২ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে তাঁরা প্রতিদিন বরাদ্দ পাচ্ছেন ৪২ থেকে ৪৫ মেগাওয়াট। এ কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ চাহিদা অনুযায়ী দিতে পারছেন না। রমজান আর প্রচণ্ড গরমের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটাতে তাঁরাও বিব্রত বলে জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী।
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক (সদস্য সেবা) সাঈদ হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তাঁদের আওতাধীন গ্রাহকের সংখ্যা ৫ লাখ ৩২ হাজার। প্রতিদিন তাঁদের বিদ্যুৎ চাহিদা ১৩৫ মেগাওয়াট। বরাদ্দ পাচ্ছেন সর্বোচ্চ ১০০ থেকে ১০৩ মেগাওয়াট। এ কারণে প্রতিদিন ঘাটতি থাকছে কমপক্ষে ৩২ থেকে ৩৫ মেগাওয়াট।
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর মহাব্যবস্থাপক মনোহর কুমার বিশ্বাস জানান, তাঁদের গ্রাহকসংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ। প্রতিদিন গড়ে বিদ্যুৎ চাহিদা ১১৬ মেগাওয়াট। বরাদ্দ পাচ্ছেন ৯০ থেকে ৯৬ মেগাওয়াট। এ কারণে প্রতিদিন লোডশেডিং দিতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরাও।
ওজোপাডিকো ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র জানায়, শহরে অভিজাত শ্রেণির বসবাস। সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয়, আদালত ও কলকারখানা রয়েছে। এই কারণে বিদ্যুতের বরাদ্দ বেশি দেওয়া হয়। ফলে সেখানে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পরিমাণ কম। এর বাইরে শহরের বেশির ভাগ বাড়িতে বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। কোনো বাড়িতে আইপিএস, আবার কোনো বাড়িতে জেনারেটরের ব্যবস্থাও আছে। এ কারণে শহরের অভিজাত পরিবারগুলোতে বিদ্যুৎ না থাকলেও গরমের কষ্ট কিছুটা হলেও কম। অন্যদিকে গ্রামের সামান্য কিছু পরিবারে বিকল্প সৌর বিদ্যুৎ রয়েছে।
তবে শহরের নিম্নবিত্ত বা টিনের বাড়িতে বসবাসরত দরিদ্র পরিবার এবং গ্রামের বেশির ভাগ মানুষের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেই। তাঁরা পুরোপুরি বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল। তবুও এই গ্রামেই বেশি বিদ্যুৎ কম দেওয়া হচ্ছে। একে রমজান মাস, তাঁর ওপর প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ, এ অবস্থায় নারী, শিশু ও বৃদ্ধ বা অসুস্থ মানুষের জীবনকে ওষ্ঠাগত করে তুলছে।
যশোর ওজোপাডিকো-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাস নির্ভর। বেশকিছু দিন শিল্প কলকারখানায় গ্যাস সরবরাহ কমিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দেওয়া হয়। এ কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাট কম ছিল। বর্তমানে ওই সব কলকারখানায় গ্যাস সরবরাহ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে বিদ্যুতের ঘাটতি হচ্ছে।’ মনোহর কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘মূলত সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিভ্রাট বেশি হচ্ছে।’
যশোর অঞ্চলে এক সপ্তাহ ধরে চলছে তীব্র দাবদাহ। প্রতিদিন ৪০ দশমিক ৪,৪০ দশমিক ২,৪০ ডিগ্রি, ৪০ দশমিক ৩,৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এভাবেই চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। এ তাপমাত্রার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে গেছে বিদ্যুৎবিভ্রাট।
জানা গেছে, জেলার মধ্যে সব চেয়ে বেশি বিদ্যুৎবিভ্রাট চলছে চৌগাছা উপজেলায়। এখানে দিন ও রাতের অধিকাংশ সময়েই বিদ্যুৎ সরবরাহ কম থাকে। উপজেলাটিতে কয়েকটি বৃহৎ ও ক্ষুদ্র শিল্প কারখানা রয়েছে। রয়েছে অনেকগুলো চাল কল। প্রতিদিন সকাল থেকে চৌগাছা শহরেই অন্তত ১০ থেকে ১৫ বার বিদ্যুতের যাওয়া-আসা চলে। আর উপজেলার ১৬৭টি গ্রামের অধিকাংশ গ্রামে দিনের অধিকাংশ সময়েই বিদ্যুৎ থাকছে না। এতে চৌগাছা শহর ও গ্রামের মানুষ চরম অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। প্রায় প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নানা রকম স্ট্যাটাস দিয়ে তাঁরা তাঁদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
গ্রাহকদের অভিযোগ, বিদ্যুৎ বিভ্রাট তো বটেই, বিদ্যুতের কোনো সমস্যাতেই চৌগাছার আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপব্যবস্থাপক (ডিজিএম) বালি আবুল কালাম আজাদ বা অফিসের নম্বরে ফোন করলে কাউকে পাওয়া যায় না। বেশির ভাগ সময়েই নম্বরগুলো ব্যস্ত করে রাখা হয়।
ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ওজোপাডিকো) যশোর এবং যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র জানায়, প্রতিদিন চাহিদার বিপরীতে গড়ে ৬০ থেকে ৬৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কম পাচ্ছেন তাঁরা। যে কারণে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছেন না। ফলে রমজান মাসে এ গরমের মধ্যে জেলার ১২ লাখ বিদ্যুৎ গ্রাহক অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। রমজানের সাহ্রি, ইফতারি ও তারাবিতে মানুষ চরম কষ্ট পাচ্ছেন, বিরক্ত হচ্ছেন। প্রতি পরিবারে গড়ে চারজন করে ধরলেও ৪৮ লাখ মানুষের বিদ্যুৎবিহীন ঘরে নাভিশ্বাস উঠছেন। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ চাইলেও কিছুই করার নেই ভুক্তভোগীদের।
সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎবিভ্রাটের মাত্রা শহরের তুলনায় গ্রামে অনেক বেশি। ফলে দুর্ভোগও বেশি তাঁদের। শহরের গ্রাহকেরা একদিকে বিকল্প ব্যবস্থা (আইপিএস, সৌরবিদ্যুৎ, জেনারেটর) নিয়েছেন। অপরদিকে বিদ্যুৎবিভ্রাটও তুলনামূলক কম। আর গ্রামের মানুষের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। ফলে তাঁদের ভোগান্তিও বেশি।
যশোর ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড-ওজোপাডিকো-১ ও ওজোপাডিকো-২ এবং পল্লী বিদ্যুৎ-১ ও পল্লী বিদ্যুৎ-২ এর কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের সব মিলিয়ে ১১ লাখ ৮২ হাজার গ্রাহক রয়েছে। এর মধ্যে ওজোপাড়িকো-১ এর অধীনে ৫০ হাজার, ওজোপাডিকো-২ এর অধীনে ৫৫ হাজার, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীনে ৫ লাখ ৩২ হাজার ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর অধীনে সাড়ে ৫ লাখের মতো গ্রাহক রয়েছেন।
যশোর ওজোপাডিকো-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ওজোপাডিকো ১ ও ২ মিলে প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৫২ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে তাঁরা প্রতিদিন বরাদ্দ পাচ্ছেন ৪২ থেকে ৪৫ মেগাওয়াট। এ কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ চাহিদা অনুযায়ী দিতে পারছেন না। রমজান আর প্রচণ্ড গরমের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটাতে তাঁরাও বিব্রত বলে জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী।
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক (সদস্য সেবা) সাঈদ হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তাঁদের আওতাধীন গ্রাহকের সংখ্যা ৫ লাখ ৩২ হাজার। প্রতিদিন তাঁদের বিদ্যুৎ চাহিদা ১৩৫ মেগাওয়াট। বরাদ্দ পাচ্ছেন সর্বোচ্চ ১০০ থেকে ১০৩ মেগাওয়াট। এ কারণে প্রতিদিন ঘাটতি থাকছে কমপক্ষে ৩২ থেকে ৩৫ মেগাওয়াট।
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর মহাব্যবস্থাপক মনোহর কুমার বিশ্বাস জানান, তাঁদের গ্রাহকসংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ। প্রতিদিন গড়ে বিদ্যুৎ চাহিদা ১১৬ মেগাওয়াট। বরাদ্দ পাচ্ছেন ৯০ থেকে ৯৬ মেগাওয়াট। এ কারণে প্রতিদিন লোডশেডিং দিতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরাও।
ওজোপাডিকো ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র জানায়, শহরে অভিজাত শ্রেণির বসবাস। সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয়, আদালত ও কলকারখানা রয়েছে। এই কারণে বিদ্যুতের বরাদ্দ বেশি দেওয়া হয়। ফলে সেখানে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পরিমাণ কম। এর বাইরে শহরের বেশির ভাগ বাড়িতে বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। কোনো বাড়িতে আইপিএস, আবার কোনো বাড়িতে জেনারেটরের ব্যবস্থাও আছে। এ কারণে শহরের অভিজাত পরিবারগুলোতে বিদ্যুৎ না থাকলেও গরমের কষ্ট কিছুটা হলেও কম। অন্যদিকে গ্রামের সামান্য কিছু পরিবারে বিকল্প সৌর বিদ্যুৎ রয়েছে।
তবে শহরের নিম্নবিত্ত বা টিনের বাড়িতে বসবাসরত দরিদ্র পরিবার এবং গ্রামের বেশির ভাগ মানুষের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেই। তাঁরা পুরোপুরি বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল। তবুও এই গ্রামেই বেশি বিদ্যুৎ কম দেওয়া হচ্ছে। একে রমজান মাস, তাঁর ওপর প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ, এ অবস্থায় নারী, শিশু ও বৃদ্ধ বা অসুস্থ মানুষের জীবনকে ওষ্ঠাগত করে তুলছে।
যশোর ওজোপাডিকো-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাস নির্ভর। বেশকিছু দিন শিল্প কলকারখানায় গ্যাস সরবরাহ কমিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দেওয়া হয়। এ কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাট কম ছিল। বর্তমানে ওই সব কলকারখানায় গ্যাস সরবরাহ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ কারণে বিদ্যুতের ঘাটতি হচ্ছে।’ মনোহর কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘মূলত সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিভ্রাট বেশি হচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে