আবু হোসাইন সুমন, রামপাল (বাগেরহাট) ও মো. শামীম হোসেন, পাংশা (রাজবাড়ী)
বাগেরহাটের রামপাল ও রাজবাড়ীর পাংশায় বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নেই শহীদ মিনার। রামপালে ২২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মধ্যে ১৭৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। এ দিকে পাংশার ১২১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র সাতটি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার রয়েছে। ফলে ২১ ফেব্রুয়ারিতে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারেন না অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষার্থী।
প্রতিষ্ঠানগুলোতে শহীদ মিনার না থাকায় শহীদ দিবস ও মাতৃভাষা দিবস পালনে বিপাকে পরেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শহীদ মিনার না থাকার বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের চরম দায়িত্বহীনতার পরিচয় বলে দাবি করেছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, রামপালে ২২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৩টি কলেজ,৫টি ডিগ্রি মানের মাদ্রাসা,২টি আলিম মাদ্রাসা, ৩৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১১টি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ২০টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। ১২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র ২১টিতে শহীদ মিনার আছে। ২০টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
তিনটি সরকারি কলেজের মধ্যে রামপাল সরকারি কলেজে শহীদ মিনার থাকলেও সেটি রয়েছে অযত্নে-অবহেলায়। ৩৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৪টি শহীদ মিনার আছে। বাকি ২০ টিতে নেই। আলিম মাদ্রাসার ২ টির কোনোটিতেই শহীদ মিনার নেই। দাখিলের ১০টি মাদ্রাসার মধ্যে কোনটিতেই নেই শহীদ মিনার। ৫টি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
পাংশা উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, পাংশায় সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাসহ প্রায় ২০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
পাংশা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক মাদ্রাসা ও কলেজসহ ৭০টির বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে কয়টা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে তা বলতে পারেননি তিনি।
পাংশার একাধিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, তারা বাস্তবে শহীদ মিনার দেখিনি, শুধু বইতে দেখেছে। তাদের আশপাশের বিদ্যালয়গুলোতেও শহীদ মিনার নাই। বাড়ি থেকে দূরে কোথাও যেতেও দেওয়া হয় না। তাই তারা কখনো শহীদ মিনারে ফুল দিতে যেতে পারেনি। তাদের বিদ্যালয়ে একটি শহীদ মিনার থাকলে ২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ফুল দিতে পারত।
পাংশার একাধিক শিক্ষকে বলেন, বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার না থাকার কারণে ২১ ফেব্রুয়ারি কী তা শিক্ষার্থীদের অজানা থেকে যাচ্ছে। শহীদ মিনার থাকলে তাদের বাস্তবে ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য জানানো বা বোঝানো যেত। এ জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি করে শহীদ মিনার নির্মাণ করা দরকার।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে রামপালের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক শিক্ষক বলেন, ৫০ বছরেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শহীদ মিনার নির্মাণ না হওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটা সংশ্লিষ্টদের চরম গাফিলতি ছাড়া কিছু নয়।
পাংশা সরকারি জর্জ উচ্চবিদ্যালয়ে শহীদ মিনার না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশিদা খাতুন। তিনি বলেন, তাঁদের প্রতিষ্ঠানটি সরকারিকরণের আগ থেকেই পাংশা সরকারি কলেজে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেন। কয়েক বছর হয়ে গেছে প্রতিষ্ঠানটি সরকারি হয়েছে। এখন অন্তত শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য সরকারি বরাদ্দ দেওয়া উচিত।
রামপাল উপজেলা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন শেখ বলেন, ‘আমরা আসলেই খুব হতাশ। আমাদের মাতৃভাষাকে বিশ্ববাসী স্বীকৃতি দিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মর্যাদা দিয়েছে। কিন্তু কেন এত বছর পর শহীদ মিনার নিয়ে কথা বলতে হবে।’ তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দ্রুত সময়ের মধ্যে শহীদ মিনার নির্মাণের দাবি জানান।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষা সমিতির পাংশা উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ জহুরুল হক বলেন, শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য সরকারি বরাদ্দ না থাকলেও বিদ্যালয়ের শহীদ মিনার নির্মাণ করার নির্দেশনা রয়েছে। শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ের জন্য সরকারি বরাদ্দ দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
রামপাল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান বলেন, তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য পাঠিয়েছেন।
একই কথা বলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান। তিনি বলেন, শহীদ মিনার নির্মাণ না হওয়ায় নতুন প্রজন্ম বাংলা ভাষা তথা মাতৃভাষার জন্য শহীদদের ত্যাগের বিষয়টি ভুলে যাচ্ছে।
পাংশা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক মাদ্রাসা ও কলেজসহ ৭০টির বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে কয়টা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে তা বলতে পারেননি তিনি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কে এম নজরুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় সর্বমোট ১২১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে, এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে।
যে সব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই তার তালিকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। অচিরেই প্রতিটি বিদ্যালয়ে মিনি শহীদ মিনার তৈরি করা হবে।
রামপাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, শহীদ মিনার না থাকার বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। তাঁরা এ বিষয়ে দ্রুত উদ্যোগ নিয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করবেন। এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সবকিছু করা হবে।
বাগেরহাটের রামপাল ও রাজবাড়ীর পাংশায় বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নেই শহীদ মিনার। রামপালে ২২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মধ্যে ১৭৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। এ দিকে পাংশার ১২১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র সাতটি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার রয়েছে। ফলে ২১ ফেব্রুয়ারিতে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারেন না অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষার্থী।
প্রতিষ্ঠানগুলোতে শহীদ মিনার না থাকায় শহীদ দিবস ও মাতৃভাষা দিবস পালনে বিপাকে পরেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শহীদ মিনার না থাকার বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের চরম দায়িত্বহীনতার পরিচয় বলে দাবি করেছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, রামপালে ২২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৩টি কলেজ,৫টি ডিগ্রি মানের মাদ্রাসা,২টি আলিম মাদ্রাসা, ৩৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১১টি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ২০টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। ১২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র ২১টিতে শহীদ মিনার আছে। ২০টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
তিনটি সরকারি কলেজের মধ্যে রামপাল সরকারি কলেজে শহীদ মিনার থাকলেও সেটি রয়েছে অযত্নে-অবহেলায়। ৩৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৪টি শহীদ মিনার আছে। বাকি ২০ টিতে নেই। আলিম মাদ্রাসার ২ টির কোনোটিতেই শহীদ মিনার নেই। দাখিলের ১০টি মাদ্রাসার মধ্যে কোনটিতেই নেই শহীদ মিনার। ৫টি ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
পাংশা উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, পাংশায় সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাসহ প্রায় ২০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
পাংশা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক মাদ্রাসা ও কলেজসহ ৭০টির বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে কয়টা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে তা বলতে পারেননি তিনি।
পাংশার একাধিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বলে, তারা বাস্তবে শহীদ মিনার দেখিনি, শুধু বইতে দেখেছে। তাদের আশপাশের বিদ্যালয়গুলোতেও শহীদ মিনার নাই। বাড়ি থেকে দূরে কোথাও যেতেও দেওয়া হয় না। তাই তারা কখনো শহীদ মিনারে ফুল দিতে যেতে পারেনি। তাদের বিদ্যালয়ে একটি শহীদ মিনার থাকলে ২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ফুল দিতে পারত।
পাংশার একাধিক শিক্ষকে বলেন, বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার না থাকার কারণে ২১ ফেব্রুয়ারি কী তা শিক্ষার্থীদের অজানা থেকে যাচ্ছে। শহীদ মিনার থাকলে তাদের বাস্তবে ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য জানানো বা বোঝানো যেত। এ জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি করে শহীদ মিনার নির্মাণ করা দরকার।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে রামপালের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক শিক্ষক বলেন, ৫০ বছরেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শহীদ মিনার নির্মাণ না হওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটা সংশ্লিষ্টদের চরম গাফিলতি ছাড়া কিছু নয়।
পাংশা সরকারি জর্জ উচ্চবিদ্যালয়ে শহীদ মিনার না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশিদা খাতুন। তিনি বলেন, তাঁদের প্রতিষ্ঠানটি সরকারিকরণের আগ থেকেই পাংশা সরকারি কলেজে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেন। কয়েক বছর হয়ে গেছে প্রতিষ্ঠানটি সরকারি হয়েছে। এখন অন্তত শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য সরকারি বরাদ্দ দেওয়া উচিত।
রামপাল উপজেলা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন শেখ বলেন, ‘আমরা আসলেই খুব হতাশ। আমাদের মাতৃভাষাকে বিশ্ববাসী স্বীকৃতি দিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মর্যাদা দিয়েছে। কিন্তু কেন এত বছর পর শহীদ মিনার নিয়ে কথা বলতে হবে।’ তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দ্রুত সময়ের মধ্যে শহীদ মিনার নির্মাণের দাবি জানান।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষা সমিতির পাংশা উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ জহুরুল হক বলেন, শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য সরকারি বরাদ্দ না থাকলেও বিদ্যালয়ের শহীদ মিনার নির্মাণ করার নির্দেশনা রয়েছে। শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ের জন্য সরকারি বরাদ্দ দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
রামপাল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান বলেন, তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য পাঠিয়েছেন।
একই কথা বলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান। তিনি বলেন, শহীদ মিনার নির্মাণ না হওয়ায় নতুন প্রজন্ম বাংলা ভাষা তথা মাতৃভাষার জন্য শহীদদের ত্যাগের বিষয়টি ভুলে যাচ্ছে।
পাংশা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক মাদ্রাসা ও কলেজসহ ৭০টির বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে কয়টা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে তা বলতে পারেননি তিনি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কে এম নজরুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় সর্বমোট ১২১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে, এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার রয়েছে।
যে সব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই তার তালিকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। অচিরেই প্রতিটি বিদ্যালয়ে মিনি শহীদ মিনার তৈরি করা হবে।
রামপাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, শহীদ মিনার না থাকার বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। তাঁরা এ বিষয়ে দ্রুত উদ্যোগ নিয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করবেন। এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সবকিছু করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে