সাবিত আল হাসান, বন্দর (নারায়ণগঞ্জ)
‘শামীম ওসমান মাঠে নামবে কেন? সে সংসদ সদস্য। আচরণবিধি কি আপনাদের জানা নেই? বারবার শুধু জানতে চান শামীম ওসমান কেন নেই? নামলে তো আবার ঠিকই বলবেন, আচরণবিধি ভেঙে আইভীর পক্ষে নেমেছেন শামীম ওসমান।’ নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবলীগের এক নেতার মন্তব্য।
সংসদ সদস্য হয়ে ভোটের মাঠে থাকা শামীম ওসমানের পক্ষে সম্ভব নয়, সেটা জানা কথা। কিন্তু নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন ওসমান ভ্রাতৃদ্বয় এবং তাঁদের অনুগত নেতাদের সমর্থন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগে ‘ভাইয়ের রাজনীতি’ বলতেই বোঝায় ওসমান ভ্রাতৃদ্বয়ের অনুগামিতাকে। এই দুই ভাই হলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ শামীম ওসমান এবং অন্যজন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জাতীয় পার্টির সাংসদ সেলিম ওসমান। ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন। এর মধ্যে ৯টি ওয়ার্ড শামীম ওসমানের নির্বাচনী এলাকায় এবং ১৮টি ওয়ার্ড সেলিম ওসমানের আসনের অধীন।
গত ১০ বছরে ওসমান ভাইদের বাইরে শক্তিশালী অবস্থান গড়েছে দক্ষিণ বলয় বা আইভীপন্থীরা। স্বাধীনতার পর থেকে এই শহরে চাষাঢ়া বনাম দেওভোগের প্রতিযোগিতাই ধীরে ধীরে উত্তর ও দক্ষিণ বলয়ের রূপ ধারণ করেছে। বিএনপিতে উত্তর-দক্ষিণ ভাগ না থাকলেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এর অবস্থান প্রকট।
এমন প্রেক্ষাপটে সিটি নির্বাচন শুরুর পর সবচেয়ে বড় চমক আসে শামীমপন্থী তিন নেতাকে আইভীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে যুক্ত করা। তফসিল ঘোষণার আগে যাঁরা বিভিন্ন সভা-সমাবেশে আইভীর বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন, তাঁদেরই কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশনায় যুক্ত করা হয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে। তাঁরা হলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কমিটির সদস্যসচিব খোকন সাহা, মহানগর সহসভাপতি ও যুগ্ম আহ্বায়ক চন্দন শীল এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হাসনাত শহীদ বাদল।
সাংসদ শামীম ওসমানের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ নেতা হিসেবে পরিচিত তিনজনই। মেয়র পদে দলীয় মনোনয়নও চেয়েছিলেন তাঁরা। তবে সেই আশা গুঁড়েবালি হয় দলীয় সভানেত্রীর সিদ্ধান্তে আইভী মনোনীত হওয়ার মধ্য দিয়ে। এরপরই শুরু হয় কেন্দ্রীয় নেতাদের উদ্যোগে দুই বলয়ের নেতাদের একত্রিত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা। ধানমন্ডিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে জেলা নেতৃবৃন্দের বৈঠক, নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিজয় সমাবেশ আর জেলা কার্যালয়ে দফায় দফায় বৈঠক তারই ইঙ্গিত করে। তবে এখন পর্যন্ত অসুস্থতাজনিত কারণে কোনো সভায় আসতে পারেননি চন্দন শীল। আবু হাসনাত শহীদ বাদল প্রথম কয়েকটি সভায় এলেও সবশেষ ২ জানুয়ারির বৈঠকে ফোনকল রিসিভ করেননি। সবচেয়ে বেশিসংখ্যক সভায় হাজির হয়েছেন সদস্যসচিব খোকন সাহা। যদিও অডিও রেকর্ড বিতর্কে তাঁর অবস্থান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
শামীম ওসমানপন্থী অন্য নেতাদেরও এখন পর্যন্ত আইভীর পাশে দেখা যায়নি। এঁদের মধ্যে আলোচনায় আছেন মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম, ও সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল, মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ভুঁইয়া সাজনু, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি এহসানুল হক নিপু, শাফায়েত আলম সানি এবং জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদ্বয়।
শামীমপন্থী নেতাদের আড়ালে থাকা নিয়ে গুঞ্জন রয়েছে শহরজুড়ে। আইভীপন্থী কয়েকজন আওয়ামী নেতার দাবি, তৈমূর আলমকে আড়ালে সমর্থন দিচ্ছেন শামীম ওসমান ও তাঁর অনুগতরা। আর সে কারণেই মাঠে তাঁদের দেখা নেই বলে দাবি করেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। যদিও এ বিষয়ে মেয়র আইভীর কাছে জানতে চাইলে বরাবরই প্রশ্ন এড়িয়ে যেতে চান। সবশেষ শামীম ওসমান প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আইভী বলেন, ‘নির্বাচন করছি আমি ও তৈমূর আলম খন্দকার। এর বাইরে ভিন্ন কোনো প্রশ্নের উত্তর আমি দেব না।’
এদিকে ২ জানুয়ারি রাতে সাংসদ সেলিম ওসমান তাঁর আসনের অন্তর্গত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমাদের দল থেকে কোনো প্রার্থী দেওয়া হয়নি। তাই আমরা, আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকে দিব—নীতিতে আছি।’
যদিও গত ২০ ডিসেম্বর সেলিম ওসমান গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘আমার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী যাঁকে নৌকা মার্কা দেবেন, তিনিই নির্বাচন করবেন। তাঁকেই আমরা সমর্থন দেব। আমরা (জাপা) চাইলে প্রার্থী দিতে পারতাম। কিন্তু না দেওয়াটাই তো আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে আমাদের অবস্থান ও সহযোগিতা।’ ১৩ দিনের ব্যবধানে সেলিম ওসমানের এমন পরিবর্তন নতুন করে সন্দেহ সৃষ্টি করেছে আইভীপন্থী নেতাদের মাঝে।
এ বিষয়ে জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক সানাউল্লাহ সানু বলেন, ‘মহাজোটে থেকে জাতীয় পার্টি কোনো প্রার্থী দেয়নি। এর অর্থই হচ্ছে আমরা আইভীর পক্ষে। তবুও আমরা কারও ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দিইনি। তাই এমপি বলেছেন, আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকে দিব।’
আইভীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খন্দকারের কাছে জানতে চাওয়া হয় ওসমান পরিবারের সমর্থন নিয়ে নেমেছেন কি না? তাঁর জবাব, ‘আমার পায়ে গুলি করা হয়েছে, শরীরে এখনো গুলির দাগ আছে। আমি নারায়ণগঞ্জে ২২ হত্যার প্রথম আসামি। আমি যদি কারও সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করতাম, তাহলে কি আসামি হতে হতো? চেম্বার পুড়িয়ে দেওয়া হতো? এত জুলুম-অত্যাচার সহ্য করতে হতো? আমি কারও প্ররোচনায় কোনো কিছু করি না। আমি নিজের বিবেকের কাছে নিজেকে পরিষ্কার রাখতে চেষ্টা করি।’
‘শামীম ওসমান মাঠে নামবে কেন? সে সংসদ সদস্য। আচরণবিধি কি আপনাদের জানা নেই? বারবার শুধু জানতে চান শামীম ওসমান কেন নেই? নামলে তো আবার ঠিকই বলবেন, আচরণবিধি ভেঙে আইভীর পক্ষে নেমেছেন শামীম ওসমান।’ নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবলীগের এক নেতার মন্তব্য।
সংসদ সদস্য হয়ে ভোটের মাঠে থাকা শামীম ওসমানের পক্ষে সম্ভব নয়, সেটা জানা কথা। কিন্তু নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন ওসমান ভ্রাতৃদ্বয় এবং তাঁদের অনুগত নেতাদের সমর্থন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগে ‘ভাইয়ের রাজনীতি’ বলতেই বোঝায় ওসমান ভ্রাতৃদ্বয়ের অনুগামিতাকে। এই দুই ভাই হলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ শামীম ওসমান এবং অন্যজন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জাতীয় পার্টির সাংসদ সেলিম ওসমান। ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন। এর মধ্যে ৯টি ওয়ার্ড শামীম ওসমানের নির্বাচনী এলাকায় এবং ১৮টি ওয়ার্ড সেলিম ওসমানের আসনের অধীন।
গত ১০ বছরে ওসমান ভাইদের বাইরে শক্তিশালী অবস্থান গড়েছে দক্ষিণ বলয় বা আইভীপন্থীরা। স্বাধীনতার পর থেকে এই শহরে চাষাঢ়া বনাম দেওভোগের প্রতিযোগিতাই ধীরে ধীরে উত্তর ও দক্ষিণ বলয়ের রূপ ধারণ করেছে। বিএনপিতে উত্তর-দক্ষিণ ভাগ না থাকলেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এর অবস্থান প্রকট।
এমন প্রেক্ষাপটে সিটি নির্বাচন শুরুর পর সবচেয়ে বড় চমক আসে শামীমপন্থী তিন নেতাকে আইভীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে যুক্ত করা। তফসিল ঘোষণার আগে যাঁরা বিভিন্ন সভা-সমাবেশে আইভীর বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন, তাঁদেরই কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশনায় যুক্ত করা হয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে। তাঁরা হলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কমিটির সদস্যসচিব খোকন সাহা, মহানগর সহসভাপতি ও যুগ্ম আহ্বায়ক চন্দন শীল এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হাসনাত শহীদ বাদল।
সাংসদ শামীম ওসমানের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ নেতা হিসেবে পরিচিত তিনজনই। মেয়র পদে দলীয় মনোনয়নও চেয়েছিলেন তাঁরা। তবে সেই আশা গুঁড়েবালি হয় দলীয় সভানেত্রীর সিদ্ধান্তে আইভী মনোনীত হওয়ার মধ্য দিয়ে। এরপরই শুরু হয় কেন্দ্রীয় নেতাদের উদ্যোগে দুই বলয়ের নেতাদের একত্রিত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা। ধানমন্ডিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে জেলা নেতৃবৃন্দের বৈঠক, নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিজয় সমাবেশ আর জেলা কার্যালয়ে দফায় দফায় বৈঠক তারই ইঙ্গিত করে। তবে এখন পর্যন্ত অসুস্থতাজনিত কারণে কোনো সভায় আসতে পারেননি চন্দন শীল। আবু হাসনাত শহীদ বাদল প্রথম কয়েকটি সভায় এলেও সবশেষ ২ জানুয়ারির বৈঠকে ফোনকল রিসিভ করেননি। সবচেয়ে বেশিসংখ্যক সভায় হাজির হয়েছেন সদস্যসচিব খোকন সাহা। যদিও অডিও রেকর্ড বিতর্কে তাঁর অবস্থান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
শামীম ওসমানপন্থী অন্য নেতাদেরও এখন পর্যন্ত আইভীর পাশে দেখা যায়নি। এঁদের মধ্যে আলোচনায় আছেন মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম, ও সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল, মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ভুঁইয়া সাজনু, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি এহসানুল হক নিপু, শাফায়েত আলম সানি এবং জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদ্বয়।
শামীমপন্থী নেতাদের আড়ালে থাকা নিয়ে গুঞ্জন রয়েছে শহরজুড়ে। আইভীপন্থী কয়েকজন আওয়ামী নেতার দাবি, তৈমূর আলমকে আড়ালে সমর্থন দিচ্ছেন শামীম ওসমান ও তাঁর অনুগতরা। আর সে কারণেই মাঠে তাঁদের দেখা নেই বলে দাবি করেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। যদিও এ বিষয়ে মেয়র আইভীর কাছে জানতে চাইলে বরাবরই প্রশ্ন এড়িয়ে যেতে চান। সবশেষ শামীম ওসমান প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আইভী বলেন, ‘নির্বাচন করছি আমি ও তৈমূর আলম খন্দকার। এর বাইরে ভিন্ন কোনো প্রশ্নের উত্তর আমি দেব না।’
এদিকে ২ জানুয়ারি রাতে সাংসদ সেলিম ওসমান তাঁর আসনের অন্তর্গত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমাদের দল থেকে কোনো প্রার্থী দেওয়া হয়নি। তাই আমরা, আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকে দিব—নীতিতে আছি।’
যদিও গত ২০ ডিসেম্বর সেলিম ওসমান গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘আমার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী যাঁকে নৌকা মার্কা দেবেন, তিনিই নির্বাচন করবেন। তাঁকেই আমরা সমর্থন দেব। আমরা (জাপা) চাইলে প্রার্থী দিতে পারতাম। কিন্তু না দেওয়াটাই তো আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে আমাদের অবস্থান ও সহযোগিতা।’ ১৩ দিনের ব্যবধানে সেলিম ওসমানের এমন পরিবর্তন নতুন করে সন্দেহ সৃষ্টি করেছে আইভীপন্থী নেতাদের মাঝে।
এ বিষয়ে জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক সানাউল্লাহ সানু বলেন, ‘মহাজোটে থেকে জাতীয় পার্টি কোনো প্রার্থী দেয়নি। এর অর্থই হচ্ছে আমরা আইভীর পক্ষে। তবুও আমরা কারও ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দিইনি। তাই এমপি বলেছেন, আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকে দিব।’
আইভীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খন্দকারের কাছে জানতে চাওয়া হয় ওসমান পরিবারের সমর্থন নিয়ে নেমেছেন কি না? তাঁর জবাব, ‘আমার পায়ে গুলি করা হয়েছে, শরীরে এখনো গুলির দাগ আছে। আমি নারায়ণগঞ্জে ২২ হত্যার প্রথম আসামি। আমি যদি কারও সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করতাম, তাহলে কি আসামি হতে হতো? চেম্বার পুড়িয়ে দেওয়া হতো? এত জুলুম-অত্যাচার সহ্য করতে হতো? আমি কারও প্ররোচনায় কোনো কিছু করি না। আমি নিজের বিবেকের কাছে নিজেকে পরিষ্কার রাখতে চেষ্টা করি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে