রাহুল শর্মা, ঢাকা
দেশের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের লক্ষ্যে নতুন শিক্ষাক্রম চালুর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর বাস্তবায়ন শুরু হবে আগামী বছর থেকে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে চলছে ষষ্ঠ শ্রেণির পাইলটিং (পরীক্ষামূলক প্রয়োগ)। প্রতিবছর জানুয়ারিতে ধুমধাম করে নতুন বই দেওয়া হয়ে থাকে। নতুন বছরের আর মাত্র চার মাস বাকি। অথচ এখনো শুরুই হয়নি প্রথম শ্রেণির পাইলটিং। আর একবারে শেষ পর্যায়ে এসে বাদ দেওয়া হয়েছে সপ্তম শ্রেণির পাইলটিং।
শুধু তা-ই নয়, ষষ্ঠ শ্রেণিতে মোট তিন দফায় পাইলটিং করে এই শ্রেণির পাঠ্যবই লেখার কথা। কিন্তু প্রথম দফার প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এই শ্রেণির পাঠ্যবই। আর পাইলটিং ছাড়াই লেখা হয়েছে প্রথম ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবই। এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের মূল দায়িত্ব যাঁদের অর্থাৎ শিক্ষকদের মাত্র পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এমন অবস্থায় নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের প্রস্তুতি পূর্ণাঙ্গ নয় বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদেরা। তাঁদের ভাষ্য, ‘পূর্ণাঙ্গ’ প্রস্তুতি ছাড়াই আগামী বছর থেকে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে নতুন শিক্ষাক্রম। এভাবে বাস্তবায়ন হলে এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে পুরো শিক্ষাব্যবস্থায়। অবশ্য এসব অভিযোগ মানতে রাজি নয় কর্তৃপক্ষ।
পাঠ্যপুস্তক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের হিসাবে, আগামী বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির আনুমানিক ৭৮ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত করার প্রয়োজন হতে পারে।
শিক্ষাবিদ ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান এ প্রসঙ্গে বলেন, অনেক পরিকল্পনাই করা হয়। পরে দেখা যায় তা বাস্তবসম্মত নয়। বিশেষ করে শিক্ষা নিয়ে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা উচিত নয়। কারণ, এতে শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাইলটিং শেষ হওয়ার আগেই নতুন শিক্ষাক্রম চালুর ফলে ‘ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার’ মতো অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি। বলেন, যেকোনো জিনিসেরই একটা সিকোয়েন্স থাকে। সিকোয়েন্সে যদি শর্টকাট করা হয় তাহলে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। এ ক্ষেত্রেও এমনই হতে পারে। এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে পুরো শিক্ষাব্যবস্থায়।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাড়াহুড়ো হচ্ছে বলে মনে করেন জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যাপক শেখ একরামুল কবির। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাড়াহুড়ো করা হচ্ছে। বলা যায়, পূর্ণ প্রস্তুতি ছাড়াই নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যেভাবে করা হচ্ছে তাকে কখনোই পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি বলা যাবে না। আর শিক্ষকদের মাত্র পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা কখনোই বাস্তবসম্মত নয়। পাইলটিং করার আগেই নতুন বই লেখার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ইউটিউব-ইন্টারনেটে এখন সব দেশের কারিকুলাম পাওয়া যায়। আমার তো মনে হয় এরা এখান থেকে নিয়ে এগুলো (পাঠ্যবই) তৈরি করবে। তা না হলে এত কম সময়ে কীভাবে তারা বই লিখবে?’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক শ্যামলী আকবর বলেন, যুগোপযোগী এই কারিকুলাম বাস্তবায়ন করতে গেলে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার সে ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে ঘাটতি রয়েছে। কেননা, এত বিশাল কর্মযজ্ঞ সফল করতে হলে নানা গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেতে হবে। বাস্তবতার সঙ্গে মিল না থাকলে যেকোনো সিদ্ধান্ত মুখ থুবড়ে পড়তে পারে।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের নানা অসংগতি নিয়ে জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান বলেন, পরিকল্পনা এভাবে করা হয়েছে। এটা এমন না যে এখন পরিকল্পনা করে কাজগুলো করা হচ্ছে। তবে এটা ঠিক করোনা না এলে আরও অনেক সময় পাওয়া যেত। ষষ্ঠ শ্রেণির প্রথম দফার পাইলটিংয়ের ভিত্তিতেই পাঠ্যবই লেখার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেছেন তিনি। বলেন, ‘প্রথম দফার পাইলটিংয়ের প্রতিবেদন দেখে আমরা পরের আট মাসের রিপোর্ট ঠিক করেছি। সেই ভিত্তিতেই বই লেখা হয়েছে। এর ভিত্তিতেই জানুয়ারিতে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে সারা বছরের পাইলটিংয়ের প্রতিবেদন দেখে তা আবারও সংশোধন করা হবে।’ পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণে শিক্ষকেরা নতুন পাঠ্যক্রমে পাঠ দেওয়ার জন্য কতটুকু প্রস্তুত হবেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, কোনো সময়েই এর চেয়ে বেশি সময় ধরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। এর চেয়ে বেশি দেওয়ার সুযোগ নেই।
প্রথম শ্রেণির পাইলটিং বিষয়ে এনসিটিবি সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, আগামী মাস থেকে প্রাথমিকের পাইলটিং শুরু হবে। পাইলটিং ছাড়াই নতুন বই লেখা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রথম শ্রেণির ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে বলে মনে হয় না। কেননা, নতুন শিক্ষাক্রমে প্রথম শ্রেণির পাঠের মূল বিষয়বস্তুর তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না, শুধু পড়ানোর ধরনের পরিবর্তন হবে।
জানা যায়, নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকবে না। নবম-দশম শ্রেণিতে থাকবে না বিভাগের বিভাজন। শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে দুটি পাবলিক পরীক্ষা হবে। প্রতি বর্ষ শেষে বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষা হবে। এরপর এই দুই পরীক্ষার ফলের সমন্বয়ে এইচএসসির ফল চূড়ান্ত হবে।
দেশের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের লক্ষ্যে নতুন শিক্ষাক্রম চালুর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর বাস্তবায়ন শুরু হবে আগামী বছর থেকে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে চলছে ষষ্ঠ শ্রেণির পাইলটিং (পরীক্ষামূলক প্রয়োগ)। প্রতিবছর জানুয়ারিতে ধুমধাম করে নতুন বই দেওয়া হয়ে থাকে। নতুন বছরের আর মাত্র চার মাস বাকি। অথচ এখনো শুরুই হয়নি প্রথম শ্রেণির পাইলটিং। আর একবারে শেষ পর্যায়ে এসে বাদ দেওয়া হয়েছে সপ্তম শ্রেণির পাইলটিং।
শুধু তা-ই নয়, ষষ্ঠ শ্রেণিতে মোট তিন দফায় পাইলটিং করে এই শ্রেণির পাঠ্যবই লেখার কথা। কিন্তু প্রথম দফার প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এই শ্রেণির পাঠ্যবই। আর পাইলটিং ছাড়াই লেখা হয়েছে প্রথম ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবই। এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের মূল দায়িত্ব যাঁদের অর্থাৎ শিক্ষকদের মাত্র পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এমন অবস্থায় নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের প্রস্তুতি পূর্ণাঙ্গ নয় বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদেরা। তাঁদের ভাষ্য, ‘পূর্ণাঙ্গ’ প্রস্তুতি ছাড়াই আগামী বছর থেকে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে নতুন শিক্ষাক্রম। এভাবে বাস্তবায়ন হলে এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে পুরো শিক্ষাব্যবস্থায়। অবশ্য এসব অভিযোগ মানতে রাজি নয় কর্তৃপক্ষ।
পাঠ্যপুস্তক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের হিসাবে, আগামী বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির আনুমানিক ৭৮ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত করার প্রয়োজন হতে পারে।
শিক্ষাবিদ ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান এ প্রসঙ্গে বলেন, অনেক পরিকল্পনাই করা হয়। পরে দেখা যায় তা বাস্তবসম্মত নয়। বিশেষ করে শিক্ষা নিয়ে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা উচিত নয়। কারণ, এতে শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাইলটিং শেষ হওয়ার আগেই নতুন শিক্ষাক্রম চালুর ফলে ‘ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার’ মতো অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি। বলেন, যেকোনো জিনিসেরই একটা সিকোয়েন্স থাকে। সিকোয়েন্সে যদি শর্টকাট করা হয় তাহলে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। এ ক্ষেত্রেও এমনই হতে পারে। এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে পুরো শিক্ষাব্যবস্থায়।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাড়াহুড়ো হচ্ছে বলে মনে করেন জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যাপক শেখ একরামুল কবির। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে তাড়াহুড়ো করা হচ্ছে। বলা যায়, পূর্ণ প্রস্তুতি ছাড়াই নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যেভাবে করা হচ্ছে তাকে কখনোই পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি বলা যাবে না। আর শিক্ষকদের মাত্র পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা কখনোই বাস্তবসম্মত নয়। পাইলটিং করার আগেই নতুন বই লেখার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ইউটিউব-ইন্টারনেটে এখন সব দেশের কারিকুলাম পাওয়া যায়। আমার তো মনে হয় এরা এখান থেকে নিয়ে এগুলো (পাঠ্যবই) তৈরি করবে। তা না হলে এত কম সময়ে কীভাবে তারা বই লিখবে?’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক শ্যামলী আকবর বলেন, যুগোপযোগী এই কারিকুলাম বাস্তবায়ন করতে গেলে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার সে ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে ঘাটতি রয়েছে। কেননা, এত বিশাল কর্মযজ্ঞ সফল করতে হলে নানা গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেতে হবে। বাস্তবতার সঙ্গে মিল না থাকলে যেকোনো সিদ্ধান্ত মুখ থুবড়ে পড়তে পারে।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের নানা অসংগতি নিয়ে জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান বলেন, পরিকল্পনা এভাবে করা হয়েছে। এটা এমন না যে এখন পরিকল্পনা করে কাজগুলো করা হচ্ছে। তবে এটা ঠিক করোনা না এলে আরও অনেক সময় পাওয়া যেত। ষষ্ঠ শ্রেণির প্রথম দফার পাইলটিংয়ের ভিত্তিতেই পাঠ্যবই লেখার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেছেন তিনি। বলেন, ‘প্রথম দফার পাইলটিংয়ের প্রতিবেদন দেখে আমরা পরের আট মাসের রিপোর্ট ঠিক করেছি। সেই ভিত্তিতেই বই লেখা হয়েছে। এর ভিত্তিতেই জানুয়ারিতে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে সারা বছরের পাইলটিংয়ের প্রতিবেদন দেখে তা আবারও সংশোধন করা হবে।’ পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণে শিক্ষকেরা নতুন পাঠ্যক্রমে পাঠ দেওয়ার জন্য কতটুকু প্রস্তুত হবেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, কোনো সময়েই এর চেয়ে বেশি সময় ধরে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। এর চেয়ে বেশি দেওয়ার সুযোগ নেই।
প্রথম শ্রেণির পাইলটিং বিষয়ে এনসিটিবি সদস্য (প্রাথমিক শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, আগামী মাস থেকে প্রাথমিকের পাইলটিং শুরু হবে। পাইলটিং ছাড়াই নতুন বই লেখা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রথম শ্রেণির ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে বলে মনে হয় না। কেননা, নতুন শিক্ষাক্রমে প্রথম শ্রেণির পাঠের মূল বিষয়বস্তুর তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না, শুধু পড়ানোর ধরনের পরিবর্তন হবে।
জানা যায়, নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকবে না। নবম-দশম শ্রেণিতে থাকবে না বিভাগের বিভাজন। শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে দুটি পাবলিক পরীক্ষা হবে। প্রতি বর্ষ শেষে বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষা হবে। এরপর এই দুই পরীক্ষার ফলের সমন্বয়ে এইচএসসির ফল চূড়ান্ত হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে