শামিমুজ্জামান, খুলনা
৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনাভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম দিনে খুলনা নগরীতে শিশুসন্তানকে টিকা দিতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকেরা। শিশুরাও ছিল উচ্ছ্বসিত। আবার নিবন্ধন জটিলতায় টিকা নিতে পারেনি অনেক শিশু। এ কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষকেরা।
গতকাল খুলনা মহানগরীর চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে টিকা দেওয়া হয়েছে। সকাল ৯টা থেকে কার্যক্রম শুরু হয়। খুলনার শেখপাড়ার শহীদ শেখ আবু নাসের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের ভিড়। নিজের সন্তানকে নিয়ে এসেছেন টিকা নিতে। টিকা নিতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকেরা।
এ ব্যাপারে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মিষ্টির মা সায়লা সিদ্দিক বলেন, সরকারের এই মহৎ উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এতদিন মেয়েকে নিয়ে যে উদ্বিগ্ন ছিল, এখন থেকে তা কমেছে। টিকা নিতে পেরে খুব ভালো লাগছে বলে জানায় মিষ্টিও।
তবে উচ্ছ্বাস যেমন রয়েছে, তেমনি নিবন্ধন জটিলতায় টিকা দিতে না পেরে ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন অনেকে। টিকা নিবন্ধন করতে পারেননি। নিবন্ধনের জন্য ঘুরতে হয়েছে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে। তারপরও ব্যর্থ হয়েছেন অনেকে।
এ ব্যাপারে কথা হয় মো. দেলোয়ার হোসেন নামের এক অভিভাবকের সঙ্গে। তিনি বলেন, নিবন্ধনের জন্য কয়েকটি স্থানে গিয়েও করতে পারিনি। তাই ছেলেকে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়নি।
ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদ আহমেও। তিনি বলেন, যে অ্যাপসে নিবন্ধন করা হচ্ছে তা অনেকে বুঝতে পারছে না। এ ছাড়া অনেক শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন সঠিক প্রক্রিয়ায় হয়নি, যে কারণে টিকার নিবন্ধনেও সমস্যা হচ্ছে। আর নিবন্ধন করতে না পেরে অনেকে টিকা দিতে পারেনি। তবে টিকার নিবন্ধন কীভাবে আরও সহজ করা যায় সে দাবিও করেন তিনি।
এদিকে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা স্বপন কুমার হালদার জানান, আপাতত নির্দেশনা হচ্ছে নিবন্ধন ছাড়া টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে শিশুদের জন্মনিবন্ধন জটিলতা দ্রুত নিরসনের জন্য ইতিমধ্যে ওয়ার্ড কাউন্সিলদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অভিভাবকেরা ওয়ার্ড কাউন্সিলর অফিসে যোগাযোগ করে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
খুলনা মহানগরীতে শিশুদের জন্য ৬৬ হাজার ২৪০ ডোজ টিকা রয়েছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাহিদা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষের চাহিদা অনুযায়ী টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে চারটি করে টিম থাকবে। প্রতিটি টিমে দুজন টিকাদানকারী রয়েছেন।
৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনাভাইরাসের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম দিনে খুলনা নগরীতে শিশুসন্তানকে টিকা দিতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকেরা। শিশুরাও ছিল উচ্ছ্বসিত। আবার নিবন্ধন জটিলতায় টিকা নিতে পারেনি অনেক শিশু। এ কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষকেরা।
গতকাল খুলনা মহানগরীর চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে টিকা দেওয়া হয়েছে। সকাল ৯টা থেকে কার্যক্রম শুরু হয়। খুলনার শেখপাড়ার শহীদ শেখ আবু নাসের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের ভিড়। নিজের সন্তানকে নিয়ে এসেছেন টিকা নিতে। টিকা নিতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকেরা।
এ ব্যাপারে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মিষ্টির মা সায়লা সিদ্দিক বলেন, সরকারের এই মহৎ উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এতদিন মেয়েকে নিয়ে যে উদ্বিগ্ন ছিল, এখন থেকে তা কমেছে। টিকা নিতে পেরে খুব ভালো লাগছে বলে জানায় মিষ্টিও।
তবে উচ্ছ্বাস যেমন রয়েছে, তেমনি নিবন্ধন জটিলতায় টিকা দিতে না পেরে ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন অনেকে। টিকা নিবন্ধন করতে পারেননি। নিবন্ধনের জন্য ঘুরতে হয়েছে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে। তারপরও ব্যর্থ হয়েছেন অনেকে।
এ ব্যাপারে কথা হয় মো. দেলোয়ার হোসেন নামের এক অভিভাবকের সঙ্গে। তিনি বলেন, নিবন্ধনের জন্য কয়েকটি স্থানে গিয়েও করতে পারিনি। তাই ছেলেকে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়নি।
ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদ আহমেও। তিনি বলেন, যে অ্যাপসে নিবন্ধন করা হচ্ছে তা অনেকে বুঝতে পারছে না। এ ছাড়া অনেক শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন সঠিক প্রক্রিয়ায় হয়নি, যে কারণে টিকার নিবন্ধনেও সমস্যা হচ্ছে। আর নিবন্ধন করতে না পেরে অনেকে টিকা দিতে পারেনি। তবে টিকার নিবন্ধন কীভাবে আরও সহজ করা যায় সে দাবিও করেন তিনি।
এদিকে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা স্বপন কুমার হালদার জানান, আপাতত নির্দেশনা হচ্ছে নিবন্ধন ছাড়া টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে শিশুদের জন্মনিবন্ধন জটিলতা দ্রুত নিরসনের জন্য ইতিমধ্যে ওয়ার্ড কাউন্সিলদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অভিভাবকেরা ওয়ার্ড কাউন্সিলর অফিসে যোগাযোগ করে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
খুলনা মহানগরীতে শিশুদের জন্য ৬৬ হাজার ২৪০ ডোজ টিকা রয়েছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাহিদা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষের চাহিদা অনুযায়ী টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে চারটি করে টিম থাকবে। প্রতিটি টিমে দুজন টিকাদানকারী রয়েছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে