জামাল মিয়া, বিশ্বনাথ
বিশ্বনাথ পৌর শহর ও উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের বিভিন্ন হাট-বাজার ও গ্রামে-গঞ্জে যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি)। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির শতাধিক অনুনোমোদিত দোকান রয়েছে। এসব দোকানে সরকারি আইন ও নীতিমালার তোয়াক্কা না করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। অনিরাপদ গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রিতে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
বিশ্বনাথ পৌর শহর ও উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুদির দোকান, পেট্রল-ডিজেল-কেরোসিনের দোকান, ওয়েল্ডিংয়ের দোকান, আবাসিক ভবন, লাকড়ির দোকান ও চায়ের দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশসহ জনবহুল এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানেও গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে।
যেসব দোকানে সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে সে সবের অধিকাংশেরই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র নেই। কিছু দোকানে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র টাঙানো থাকলেও জানা নেই এর ব্যবহার। অনেকের দোকানের যন্ত্রগুলো অকেজো ও মেয়াদোত্তীর্ণ।
গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির ক্ষেত্রে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি থাকার কথা থাকলেও কখনো কোনো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়নি বিশ্বনাথে। নজরদারি না থাকার কারণে যত্রতত্র চলছে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি।
কথা হয় মাসুক মিয়া, শাহিন মিয়াসহ কয়েকজনের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, বিশ্বনাথে অনেক দোকানে মেলে গ্যাস সিলিন্ডার। অনেক সময় গাড়ি থেকে গ্যাস সিলিন্ডার ওঠানামা করানো হয়। তখন পথচারীদের অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। গ্যাস সিলিন্ডার অবাধে বিক্রির ফলে বাড়ছে ঝুঁকি ও দুর্ঘটনা।
এক দোকান মালিকের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, কয়েক বছর ধরে ওয়েল্ডিংয়ের (ওয়ার্কশপ) দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছি। কিন্তু কেউ নিষেধ করেনি। গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির কাগজপত্র আমার নেই। আর গ্যাস সিলিন্ডার তো আমাদের কোথাও গিয়ে আনতে হয় না, ডেলিভারি গাড়ি এসে দোকানে দিয়ে যায়।
সিলেট ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কেউ চাইলেই গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করতে পারবে না। কেউ করলে তাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজি আতাউর রহমান বলেন, এটি দণ্ডনীয় অপরাধ। ইউএনও স্যার বললেই অভিযান পরিচালনা করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুসরাত জাহান বলেন, ‘আমরা শিগগিরই অভিযানে নামব। অবৈধভাবে যারা গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিশ্বনাথ পৌর শহর ও উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের বিভিন্ন হাট-বাজার ও গ্রামে-গঞ্জে যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি)। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির শতাধিক অনুনোমোদিত দোকান রয়েছে। এসব দোকানে সরকারি আইন ও নীতিমালার তোয়াক্কা না করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। অনিরাপদ গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রিতে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
বিশ্বনাথ পৌর শহর ও উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুদির দোকান, পেট্রল-ডিজেল-কেরোসিনের দোকান, ওয়েল্ডিংয়ের দোকান, আবাসিক ভবন, লাকড়ির দোকান ও চায়ের দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশসহ জনবহুল এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানেও গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে।
যেসব দোকানে সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে সে সবের অধিকাংশেরই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র নেই। কিছু দোকানে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র টাঙানো থাকলেও জানা নেই এর ব্যবহার। অনেকের দোকানের যন্ত্রগুলো অকেজো ও মেয়াদোত্তীর্ণ।
গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির ক্ষেত্রে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি থাকার কথা থাকলেও কখনো কোনো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়নি বিশ্বনাথে। নজরদারি না থাকার কারণে যত্রতত্র চলছে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি।
কথা হয় মাসুক মিয়া, শাহিন মিয়াসহ কয়েকজনের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, বিশ্বনাথে অনেক দোকানে মেলে গ্যাস সিলিন্ডার। অনেক সময় গাড়ি থেকে গ্যাস সিলিন্ডার ওঠানামা করানো হয়। তখন পথচারীদের অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। গ্যাস সিলিন্ডার অবাধে বিক্রির ফলে বাড়ছে ঝুঁকি ও দুর্ঘটনা।
এক দোকান মালিকের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, কয়েক বছর ধরে ওয়েল্ডিংয়ের (ওয়ার্কশপ) দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছি। কিন্তু কেউ নিষেধ করেনি। গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির কাগজপত্র আমার নেই। আর গ্যাস সিলিন্ডার তো আমাদের কোথাও গিয়ে আনতে হয় না, ডেলিভারি গাড়ি এসে দোকানে দিয়ে যায়।
সিলেট ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কেউ চাইলেই গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করতে পারবে না। কেউ করলে তাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজি আতাউর রহমান বলেন, এটি দণ্ডনীয় অপরাধ। ইউএনও স্যার বললেই অভিযান পরিচালনা করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুসরাত জাহান বলেন, ‘আমরা শিগগিরই অভিযানে নামব। অবৈধভাবে যারা গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে