গতকাল শুক্রবার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে সরকারি অনুদানে নির্মিত ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’। সাজেদুল আউয়ালের কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপে সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন উজ্জ্বল কুমার। মৃত্যুঞ্জয়ী ও অন্যান্য প্রসঙ্গে সিনেমার অভিনেত্রী ফারজানা ছবির সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
মৃত্যুঞ্জয়ী মুক্তি পেল। সিনেমার গল্প ও আপনার চরিত্র নিয়ে বলুন...
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান তাঁর ছবিতে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের যে ইতিহাস এঁকেছেন, সেটাই দেখানো হয়েছে। সাজেদুল আউয়াল শামীমের চিত্রনাট্য, গল্প ও গবেষণায় তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। শামীম ভাইয়ের বেশ কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্যে কাজ করেছি আমি। তাঁর প্রথম সিনেমা ‘ছিটকিনি’তে ময়মুনা চরিত্রে আমার অভিনয় করার কথা ছিল। চরিত্রটি তিনি আমাকে ভেবেই লিখেছিলেন। কিন্তু সে সময় আমি প্রথমবার মা হচ্ছিলাম। তাই ছিটকিনিতে অভিনয় করা হয়নি। তিনি বলেছিলেন, পরের সিনেমায় তোমাকে অভিনয় করতেই হবে। সেই কথামতো মৃত্যুঞ্জয়ীতে আমার অভিনয় করা। সব ধরনের কাজ শেষে যখন শুটিং শুরু হবে, তার আগেই শামীম ভাই মারা গেলেন। পরে তাঁর ছাত্র উজ্জ্বল কুমার মণ্ডল সিনেমাটি বানিয়েছেন। আমি অভিনয় করেছি এস এম সুলতানের ছাত্রী পম্পা দাস চরিত্রে। তিনি এখন এস এম সুলতানের আর্ট কলেজে ছবি আঁকা শেখান।
শুটিং শুরুর আগে পম্পা দাসের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল?
হ্যাঁ, তাঁর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলাপ হয়েছে। যে সময়ের চরিত্রটিতে আমি অভিনয় করেছি, সে সময়টাতে পম্পা দাসের চলনভঙ্গি, আচরণ কেমন ছিল, কীভাবে বেণি করতেন, কীভাবে শাড়ি পরতেন, সব জানার চেষ্টা করেছি। শুটিং হয়েছে নড়াইলের সেই আর্ট কলেজেই, যেখানে তিনি শিক্ষকতা করেন। যাঁরা এস এম সুলতানের কাছের মানুষ ছিলেন, তাঁরাও আমাকে সময় দিয়েছেন। চরিত্রটি সঠিকভাবে রূপায়নের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
হলে গিয়ে দেখেছেন সিনেমাটি?
এখন আমি ঢাকার বাইরে শুটিং করছি। তাই হলে যেতে পারিনি। শুটিং শেষে হলে বসে সিনেমাটা দেখব। আমার ইচ্ছা ছিল শামীম ভাইয়ের সঙ্গে সিনেমাটি দেখার। সেই আক্ষেপটা রয়ে গেল।
সিনেমাটি একেবারে হুট করেই মুক্তি দেওয়া হলো। সরকারি অনুদানের সিনেমার ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় এমনটা হচ্ছে। কারণ কী বলুন তো?
আমি অভিনয়শিল্পী। শিল্পী হিসেবে আমার দায়িত্ব চরিত্রটিকে যথাযথভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তোলা। অভিনয়ের ক্ষেত্রে আমি একচুল কম্প্রোমাইজ করি না। কিন্তু প্রচারণার বিষয়ে চাইলেও আমার কিছু করার থাকে না। তবে এই অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত। সিনেমার ক্ষেত্রে শুধু নির্মাণই মুখ্য নয়। প্রচারণাটাও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমাদের এই জায়গাটা খুব দুর্বল। ভালো অনেক সিনেমা শুধু প্রচারণার অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে। অনেক সিনেমা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জেতে; কিন্তু সাধারণ মানুষ সেই সিনেমার খবর জানে না। তাই প্রচারণায় সচেতন হওয়া জরুরি। যত ভালোই সিনেমা বানান না কেন, দর্শক না দেখলে সার্থকতা কোথায়?
সম্প্রতি চলচ্চিত্র একটা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গল্প বলার ধরনও পাল্টে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখছেন?
এই পরিবর্তনকে আমি খুব পজিটিভলি দেখি। যেখানে সৃষ্টিশীলতা আছে, সেখানে প্রতি মুহূর্তেই বৈচিত্র্য আসবে, এটাই স্বাভাবিক।
অনেকেই বলেন, যে সময়ে অভিনয়শিল্পীরা পরিপক্ব হন, সেই সময়ে আমাদের এখানে শিল্পীরা হারিয়ে যান। আপনার কী মতামত?
এই বিষয়ে আমার মতামতের কোনো মূল্য নেই; যতক্ষণ না চিত্রনাট্যকার, নির্মাতারা এই বিষয়ে ভাববেন বা পরিকল্পনা করবেন। সারা বিশ্বে চরিত্রাভিনেতাদের কেন্দ্র করে গল্প গড়ে উঠছে। তাদের দিয়েই বিভিন্ন ডাইমেনশনাল চরিত্রে অভিনয় করানো হচ্ছে। তবে ওটিটি আসার পর এখানেও পরিবর্তনটা শুরু হয়েছে।
কাজ কমে গেলে অনেক অভিনয়শিল্পীই মানসিক অবসাদে ভোগেন। এটা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী হতে পারে?
আমি এই ডিপ্রেশনের সঙ্গে পরিচিত না। কারণ, আমি সব সময় ব্যস্ত থাকি। যখন শুটিং থাকে, তখন সেটে ব্যস্ত থাকি। যখন শুটিং থাকে না, তখন গান করছি, লেখালেখি করছি, পরবর্তী অভিনয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছি। যেমন এখন স্কেটিং শিখছি, মার্শাল আর্ট শিখছি। আমাদের আসলে ফোকাস থাকে মাসে কদিন শুটিং করি। তাই যখন কাজ কমে যায়, অনেকেই অবসাদে ভোগেন। অবসাদ থেকে পরিত্রাণের উপায় নিজের মধ্যে লুকিয়ে আছে। আত্মবিশ্বাস থাকলে কোনো ধরনের অবসাদ কাছে আসে না। এখন কাজ কম, মাসে ১০ দিন শুটিং করছেন। বাকি সময়টা না বসে থেকে নিজেকে সময় দিন, তৈরি করুন। এতে হয়তো আপনার তাৎক্ষণিক কোনো অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে না। কিন্তু পরে খুব কাজে দেবে। আরেকটা বিষয়, প্রত্যেক শিল্পীর ব্যক্তিজীবন খুব গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তিজীবন যদি গোছানো হয়, তাহলে কাজের ক্ষেত্রটা সহজ হয়ে যায়। শিল্পী মানে অগোছালো বা খ্যাপাটেপনা নয়। শিল্পী মানে পরিশীলিত, পরিমার্জিত, একটা ছন্দময় জীবন; যেটা দেখে লক্ষকোটি মানুষ অনুকরণ করতে পারে।
মিডিয়ায় ২৫ বছর পার করে দিয়েছেন। পেছনে ফিরে তাকালে কি তৃপ্ত অনুভূত হয়?
শিল্পী কখনো তৃপ্ত হয় না। আরও অনেক ভালো অভিনয় করার ইচ্ছা ও ক্ষমতা আমার আছে। সব সময় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে অভিনয়ের অপেক্ষায় থাকি। প্রতিটা কাজেই যেন দর্শক আমাকে নতুনভাবে চেনেন।
সাম্প্রতিক ব্যস্ততা নিয়ে বলুন...
‘হাওর’ নামের একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছি। আরেকটি নতুন সিনেমা নিয়ে কথা হচ্ছে। আগামী বছরের শুরুতে রায়হান রাফীর ওয়েব সিরিজের শুটিং শুরু হবে। এ ছাড়া বিজ্ঞাপনের কাজ করছি নিয়মিত।
গতকাল শুক্রবার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে সরকারি অনুদানে নির্মিত ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’। সাজেদুল আউয়ালের কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপে সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন উজ্জ্বল কুমার। মৃত্যুঞ্জয়ী ও অন্যান্য প্রসঙ্গে সিনেমার অভিনেত্রী ফারজানা ছবির সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
মৃত্যুঞ্জয়ী মুক্তি পেল। সিনেমার গল্প ও আপনার চরিত্র নিয়ে বলুন...
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান তাঁর ছবিতে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের যে ইতিহাস এঁকেছেন, সেটাই দেখানো হয়েছে। সাজেদুল আউয়াল শামীমের চিত্রনাট্য, গল্প ও গবেষণায় তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। শামীম ভাইয়ের বেশ কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্যে কাজ করেছি আমি। তাঁর প্রথম সিনেমা ‘ছিটকিনি’তে ময়মুনা চরিত্রে আমার অভিনয় করার কথা ছিল। চরিত্রটি তিনি আমাকে ভেবেই লিখেছিলেন। কিন্তু সে সময় আমি প্রথমবার মা হচ্ছিলাম। তাই ছিটকিনিতে অভিনয় করা হয়নি। তিনি বলেছিলেন, পরের সিনেমায় তোমাকে অভিনয় করতেই হবে। সেই কথামতো মৃত্যুঞ্জয়ীতে আমার অভিনয় করা। সব ধরনের কাজ শেষে যখন শুটিং শুরু হবে, তার আগেই শামীম ভাই মারা গেলেন। পরে তাঁর ছাত্র উজ্জ্বল কুমার মণ্ডল সিনেমাটি বানিয়েছেন। আমি অভিনয় করেছি এস এম সুলতানের ছাত্রী পম্পা দাস চরিত্রে। তিনি এখন এস এম সুলতানের আর্ট কলেজে ছবি আঁকা শেখান।
শুটিং শুরুর আগে পম্পা দাসের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল?
হ্যাঁ, তাঁর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলাপ হয়েছে। যে সময়ের চরিত্রটিতে আমি অভিনয় করেছি, সে সময়টাতে পম্পা দাসের চলনভঙ্গি, আচরণ কেমন ছিল, কীভাবে বেণি করতেন, কীভাবে শাড়ি পরতেন, সব জানার চেষ্টা করেছি। শুটিং হয়েছে নড়াইলের সেই আর্ট কলেজেই, যেখানে তিনি শিক্ষকতা করেন। যাঁরা এস এম সুলতানের কাছের মানুষ ছিলেন, তাঁরাও আমাকে সময় দিয়েছেন। চরিত্রটি সঠিকভাবে রূপায়নের জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
হলে গিয়ে দেখেছেন সিনেমাটি?
এখন আমি ঢাকার বাইরে শুটিং করছি। তাই হলে যেতে পারিনি। শুটিং শেষে হলে বসে সিনেমাটা দেখব। আমার ইচ্ছা ছিল শামীম ভাইয়ের সঙ্গে সিনেমাটি দেখার। সেই আক্ষেপটা রয়ে গেল।
সিনেমাটি একেবারে হুট করেই মুক্তি দেওয়া হলো। সরকারি অনুদানের সিনেমার ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় এমনটা হচ্ছে। কারণ কী বলুন তো?
আমি অভিনয়শিল্পী। শিল্পী হিসেবে আমার দায়িত্ব চরিত্রটিকে যথাযথভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তোলা। অভিনয়ের ক্ষেত্রে আমি একচুল কম্প্রোমাইজ করি না। কিন্তু প্রচারণার বিষয়ে চাইলেও আমার কিছু করার থাকে না। তবে এই অভিযোগের সঙ্গে আমি একমত। সিনেমার ক্ষেত্রে শুধু নির্মাণই মুখ্য নয়। প্রচারণাটাও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমাদের এই জায়গাটা খুব দুর্বল। ভালো অনেক সিনেমা শুধু প্রচারণার অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে। অনেক সিনেমা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জেতে; কিন্তু সাধারণ মানুষ সেই সিনেমার খবর জানে না। তাই প্রচারণায় সচেতন হওয়া জরুরি। যত ভালোই সিনেমা বানান না কেন, দর্শক না দেখলে সার্থকতা কোথায়?
সম্প্রতি চলচ্চিত্র একটা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গল্প বলার ধরনও পাল্টে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখছেন?
এই পরিবর্তনকে আমি খুব পজিটিভলি দেখি। যেখানে সৃষ্টিশীলতা আছে, সেখানে প্রতি মুহূর্তেই বৈচিত্র্য আসবে, এটাই স্বাভাবিক।
অনেকেই বলেন, যে সময়ে অভিনয়শিল্পীরা পরিপক্ব হন, সেই সময়ে আমাদের এখানে শিল্পীরা হারিয়ে যান। আপনার কী মতামত?
এই বিষয়ে আমার মতামতের কোনো মূল্য নেই; যতক্ষণ না চিত্রনাট্যকার, নির্মাতারা এই বিষয়ে ভাববেন বা পরিকল্পনা করবেন। সারা বিশ্বে চরিত্রাভিনেতাদের কেন্দ্র করে গল্প গড়ে উঠছে। তাদের দিয়েই বিভিন্ন ডাইমেনশনাল চরিত্রে অভিনয় করানো হচ্ছে। তবে ওটিটি আসার পর এখানেও পরিবর্তনটা শুরু হয়েছে।
কাজ কমে গেলে অনেক অভিনয়শিল্পীই মানসিক অবসাদে ভোগেন। এটা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী হতে পারে?
আমি এই ডিপ্রেশনের সঙ্গে পরিচিত না। কারণ, আমি সব সময় ব্যস্ত থাকি। যখন শুটিং থাকে, তখন সেটে ব্যস্ত থাকি। যখন শুটিং থাকে না, তখন গান করছি, লেখালেখি করছি, পরবর্তী অভিনয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছি। যেমন এখন স্কেটিং শিখছি, মার্শাল আর্ট শিখছি। আমাদের আসলে ফোকাস থাকে মাসে কদিন শুটিং করি। তাই যখন কাজ কমে যায়, অনেকেই অবসাদে ভোগেন। অবসাদ থেকে পরিত্রাণের উপায় নিজের মধ্যে লুকিয়ে আছে। আত্মবিশ্বাস থাকলে কোনো ধরনের অবসাদ কাছে আসে না। এখন কাজ কম, মাসে ১০ দিন শুটিং করছেন। বাকি সময়টা না বসে থেকে নিজেকে সময় দিন, তৈরি করুন। এতে হয়তো আপনার তাৎক্ষণিক কোনো অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে না। কিন্তু পরে খুব কাজে দেবে। আরেকটা বিষয়, প্রত্যেক শিল্পীর ব্যক্তিজীবন খুব গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তিজীবন যদি গোছানো হয়, তাহলে কাজের ক্ষেত্রটা সহজ হয়ে যায়। শিল্পী মানে অগোছালো বা খ্যাপাটেপনা নয়। শিল্পী মানে পরিশীলিত, পরিমার্জিত, একটা ছন্দময় জীবন; যেটা দেখে লক্ষকোটি মানুষ অনুকরণ করতে পারে।
মিডিয়ায় ২৫ বছর পার করে দিয়েছেন। পেছনে ফিরে তাকালে কি তৃপ্ত অনুভূত হয়?
শিল্পী কখনো তৃপ্ত হয় না। আরও অনেক ভালো অভিনয় করার ইচ্ছা ও ক্ষমতা আমার আছে। সব সময় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে অভিনয়ের অপেক্ষায় থাকি। প্রতিটা কাজেই যেন দর্শক আমাকে নতুনভাবে চেনেন।
সাম্প্রতিক ব্যস্ততা নিয়ে বলুন...
‘হাওর’ নামের একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছি। আরেকটি নতুন সিনেমা নিয়ে কথা হচ্ছে। আগামী বছরের শুরুতে রায়হান রাফীর ওয়েব সিরিজের শুটিং শুরু হবে। এ ছাড়া বিজ্ঞাপনের কাজ করছি নিয়মিত।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে