মো. ফাহাদ বিন সাঈদ, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়
ঋতুর পরিক্রমায় এখন চলছে শীতকাল। মাঘের শেষে কনকনে শীতের সঙ্গে ঘন কুয়াশায় চারদিক আচ্ছাদিত। মানুষ তীব্র শীতে জড়সড়। শুধু সজীব-সতেজ হয়ে প্রকৃতিতে ফুটে আছে বাহারি ফুল। যেন বসন্তের আগমনী বার্তা নিয়ে এসেছে তারা। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) আঙিনাতেও এখন দেখা মেলে এমন দৃশ্যের।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের দৃষ্টিনন্দন স্থাপনাগুলোয় ফুলের সমারোহ দেখে প্রকৃতিপ্রেমীদের যেন চোখ ফেরানো দায়। নিজের অজান্তেই যেন তাঁদের মন গেয়ে ওঠে, ‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে, বহে কিবা মৃদু বায়।’
আইন ও বিচার বিভাগের শিক্ষার্থী সুরাইয়া ইয়াসমিন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ফুলে ফুলে সুশোভিত হয়ে উঠেছে। ক্যাম্পাসের ওই জায়গাগুলোতে গেলেই এখন অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে। কারণ ফুল কার না ভালো লাগে? শুধু তাই নয়, পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ই যেন বর্ণিল সাজে সেজেছে। আশা করি, সারা বছর ফুল ও গাছপালায় ছেয়ে থাকবে আমাদের এই প্রাঙ্গণ।’
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের উদ্যোগে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে গড়ে তোলা হয়েছে ফুলের বাগান। বাগানে থরে থরে ফুটে আছে গাদা, রক্ত গাদা, ডালিয়া, গোলাপ, মোরগ ঝুঁটিসহ হরেক প্রজাতির ফুল। বিশেষত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাস্কর্যের পাদদেশ ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নি-বীণা ও দোলন-চাপা হল প্রাঙ্গণ, উপাচার্যের বাসভবন তথা দুখু মিঞা বাংলোতেও হরেক রকম জাতের ফুল ফুটেছে। করোনাকালে কোলাহলমুক্ত ক্যাম্পাসের যেদিকে চোখ যায়, যেন প্রকৃতির ফুল-পাতা দিয়ে গড়া স্বর্গরাজ্য। এখানে হাঁটলে চোখ জুড়ায়, প্রাণ জুড়ায় সুবাসে। এ জন্য প্রতিদিন দর্শনার্থীরা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে আসছেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
দর্শনার্থীরা জানান, ফুলের বাগান নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। শিক্ষার পরিবেশকেও সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে। তাই অবসর সময় পেলে ছুটে আসেন সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ‘সবুজই হলো জীবন, সবুজের মধ্যে থাকে বাঁচার তাগিদ। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা সবুজকে বরণ করি। সবুজকে নিয়েই আমরা আমাদের জীবন সাজাই। সবুজকে আরাধনা করি। সবুজকে বাঁচিয়ে রেখেই আমরা জীবনকে উদ্যাপন করার চেষ্টা করি।’ ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ঋতুর পরিক্রমায় এখন চলছে শীতকাল। মাঘের শেষে কনকনে শীতের সঙ্গে ঘন কুয়াশায় চারদিক আচ্ছাদিত। মানুষ তীব্র শীতে জড়সড়। শুধু সজীব-সতেজ হয়ে প্রকৃতিতে ফুটে আছে বাহারি ফুল। যেন বসন্তের আগমনী বার্তা নিয়ে এসেছে তারা। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) আঙিনাতেও এখন দেখা মেলে এমন দৃশ্যের।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের দৃষ্টিনন্দন স্থাপনাগুলোয় ফুলের সমারোহ দেখে প্রকৃতিপ্রেমীদের যেন চোখ ফেরানো দায়। নিজের অজান্তেই যেন তাঁদের মন গেয়ে ওঠে, ‘ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে, বহে কিবা মৃদু বায়।’
আইন ও বিচার বিভাগের শিক্ষার্থী সুরাইয়া ইয়াসমিন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ফুলে ফুলে সুশোভিত হয়ে উঠেছে। ক্যাম্পাসের ওই জায়গাগুলোতে গেলেই এখন অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে। কারণ ফুল কার না ভালো লাগে? শুধু তাই নয়, পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ই যেন বর্ণিল সাজে সেজেছে। আশা করি, সারা বছর ফুল ও গাছপালায় ছেয়ে থাকবে আমাদের এই প্রাঙ্গণ।’
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের উদ্যোগে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে গড়ে তোলা হয়েছে ফুলের বাগান। বাগানে থরে থরে ফুটে আছে গাদা, রক্ত গাদা, ডালিয়া, গোলাপ, মোরগ ঝুঁটিসহ হরেক প্রজাতির ফুল। বিশেষত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাস্কর্যের পাদদেশ ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্নি-বীণা ও দোলন-চাপা হল প্রাঙ্গণ, উপাচার্যের বাসভবন তথা দুখু মিঞা বাংলোতেও হরেক রকম জাতের ফুল ফুটেছে। করোনাকালে কোলাহলমুক্ত ক্যাম্পাসের যেদিকে চোখ যায়, যেন প্রকৃতির ফুল-পাতা দিয়ে গড়া স্বর্গরাজ্য। এখানে হাঁটলে চোখ জুড়ায়, প্রাণ জুড়ায় সুবাসে। এ জন্য প্রতিদিন দর্শনার্থীরা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে আসছেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
দর্শনার্থীরা জানান, ফুলের বাগান নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। শিক্ষার পরিবেশকেও সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে। তাই অবসর সময় পেলে ছুটে আসেন সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ‘সবুজই হলো জীবন, সবুজের মধ্যে থাকে বাঁচার তাগিদ। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা সবুজকে বরণ করি। সবুজকে নিয়েই আমরা আমাদের জীবন সাজাই। সবুজকে আরাধনা করি। সবুজকে বাঁচিয়ে রেখেই আমরা জীবনকে উদ্যাপন করার চেষ্টা করি।’ ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে