শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনায় সরকারি ত্রাণসহায়তার চাল (জিআর) বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং, অনাথ আশ্রম, বৃদ্ধাশ্রম ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিভিন্ন অফিসার্স ক্লাব, প্রেসক্লাব, লেডিস ক্লাব, টেনিস ক্লাব, শিল্পকলা একাডেমি ও বিভিন্ন সমিতির জন্যও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ত্রাণ শাখা থেকে পাওয়া তালিকা অনুসন্ধান করে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, গত অর্থবছরে জেলায় এমন তালিকা করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ৮০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
তালিকা অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, পাবনা সদরের অফিসার্স ক্লাব অফিসের আসবাব তৈরির জন্য ৩ টন এবং সাবমারসিবল পাম্প স্থাপনের জন্য আরও ৫ টন—মোট ৮ টন চাল দেওয়া হয়েছে। শুধু এই ক্লাবই নয়, জেলার নয়টি উপজেলার অফিসার্স ক্লাব, প্রেসক্লাব এবং সদর উপজেলার রাইফেল ক্লাব, টেনিস ক্লাব, লেডিস ক্লাব, শিক্ষাকল্যাণ সহায়তা ট্রাস্ট, উপজেলা শিল্পকলা একাডেমিও মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় পড়েছে। বেশির ভাগ সংগঠন ২ থেকে ৩ টন এবং কয়েকটি সংগঠন ৫ টন চাল বরাদ্দ পেয়েছে।
তালিকায় দেখা গেছে, এর বাইরে কিছু ক্লাব ও সমিতির নামেও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, এগুলো অনেকটিই নামসর্বস্ব। এসব সংগঠনের সাইনবোর্ডও নেই। এসব ক্লাব ও সমিতি বরাদ্দের চাল বিক্রি করে কিছু ব্যক্তি নিজেদের পকেটে ভরেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সদর উপজেলার জালালপুর নতুনপাড়া এলাকার সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমিতির নামে ৫ টন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওই এলাকায় খোঁজ নিয়ে ও কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দার সঙ্গে কথা জানা গেছে, এই সংগঠনের তেমন কোনো সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রম নেই। সংগঠনের কিছু সদস্য চাল বিক্রি করে টাকাগুলো নিজেরা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মানবিক সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ২০১২-১৩-এ বলা হয়েছে, দরিদ্র ও অতিদরিদ্র, দুস্থ, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি, পরিবার ও প্রতিষ্ঠান, যাদের খাবার নেই এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে আগতদের আহার বাবদ এই চাল বরাদ্দ দেওয়া যাবে। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং, শিশুসদন, অনাথ আশ্রম, বৃদ্ধাশ্রম, মুসাফিরখানা পরিচালনা এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও এই সাহায্যের জন্য যোগ্য।
নির্দেশিকা অনুসারে প্রতিটি সংস্থা একবার বরাদ্দে এক বছরে সর্বোচ্চ ৫ টন পেতে পারে। তবে এতে আরও বলা আছে, প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করে এবং বিশেষ বিবেচনায়, সরকার যেকোনো ব্যক্তি, সংস্থা এবং সম্প্রদায়কে সহায়তা প্রসারিত করতে পারে।
দরিদ্র ও দুস্থদের মানবিক সহায়তার চাল অফিসার্স ক্লাব পেতে পারে কি না—জানতে চাইলে পাবনা অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিদা আক্তার বলেন, কর্তৃপক্ষ প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো প্রতিষ্ঠানকে চাল বরাদ্দ দিতে
পারে। নীতিমালাতেও বলা আছে, ‘প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করে এবং বিশেষ বিবেচনায় সরকার যেকোনো ব্যক্তি, সংস্থা এবং সম্প্রদায়কে সহায়তা প্রসারিত করতে পারে।’
সাবমারসিবল পাম্প স্থাপন ও আসবাব তৈরির বরাদ্দ প্রসঙ্গে ইউএনও বলেন, ‘সংগঠনের অনেক চাহিদা রয়েছে। তাই অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো ক্লাবটিও বরাদ্দ পেয়েছে। তারা যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে চাল বরাদ্দ পেয়েছে।
সুজানগর অফিসার্স ক্লাবের সভাপতি ও সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘অফিসার্স ক্লাব সরকারি কর্মকর্তাদের একটি সংগঠন, এটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আয়ের পথ নেই। আলাদা করে কোথাও থেকে বরাদ্দ হয় না। ক্লাব ভবন মেরামতসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানের খরচ বাবদ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল। তার পরিপ্রেক্ষিতে ৩ টন ত্রাণের চাল বরাদ্দ পেয়েছেন তাঁরা।’
সুজানগর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমরা ২ টন চাল বরাদ্দ পেয়েছি। এখনো চাল বা টাকা নিইনি। ইউএনওর কাছে রয়েছে। আমরা একটা মিটিং করে তারপর নেব।’
সাঁথিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক মিয়া রানা বলেন, তাঁরা ২ টন চাল পেয়েছেন। ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতি টন চাল ৩৫ হাজার টাকা করে বিক্রি করেছেন। এই টাকা ক্লাবের উন্নয়নকাজে ব্যয় করা হবে।
ক্লাব, সংগঠনের নামে এভাবে বরাদ্দ দেওয়া যুক্তিযুক্ত নয় উল্লেখ করে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) পাবনার সভাপতি আব্দুল মতীন খান বলেন, ‘সরকার সুবিধাবঞ্চিত মানুষ এবং সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য ত্রাণ বিতরণের কাজ চালায়। এগুলো যারা হতদরিদ্র, অভাবী মানুষ, যাদের প্রয়োজন, যারা প্রাপ্য, তাদেরই দেওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরে বিভিন্ন ত্রাণ কর্মসূচির মাধ্যমে পাবনায় প্রায় ৮০০ টন চাল ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সরকারিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি।’ একই সংগঠন একই বছরে সর্বোচ্চ ৫ টনের বেশি বরাদ্দ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ক্ষেত্রবিশেষে নিয়মের ব্যত্যয় তো ঘটেই।
পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘নিয়মের কোনো ব্যত্যয় হলে আমি সেটি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব। আইনের বাইরে তো কারও যাওয়ার সুযোগ নেই। আমি যেহেতু নতুন এসেছি, বিষয়টা জানাও নেই। তাই কী হয়েছে না হয়েছে, সেগুলো জেনে দেখব।’
পাবনায় সরকারি ত্রাণসহায়তার চাল (জিআর) বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং, অনাথ আশ্রম, বৃদ্ধাশ্রম ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিভিন্ন অফিসার্স ক্লাব, প্রেসক্লাব, লেডিস ক্লাব, টেনিস ক্লাব, শিল্পকলা একাডেমি ও বিভিন্ন সমিতির জন্যও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ত্রাণ শাখা থেকে পাওয়া তালিকা অনুসন্ধান করে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, গত অর্থবছরে জেলায় এমন তালিকা করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ৮০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
তালিকা অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, পাবনা সদরের অফিসার্স ক্লাব অফিসের আসবাব তৈরির জন্য ৩ টন এবং সাবমারসিবল পাম্প স্থাপনের জন্য আরও ৫ টন—মোট ৮ টন চাল দেওয়া হয়েছে। শুধু এই ক্লাবই নয়, জেলার নয়টি উপজেলার অফিসার্স ক্লাব, প্রেসক্লাব এবং সদর উপজেলার রাইফেল ক্লাব, টেনিস ক্লাব, লেডিস ক্লাব, শিক্ষাকল্যাণ সহায়তা ট্রাস্ট, উপজেলা শিল্পকলা একাডেমিও মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় পড়েছে। বেশির ভাগ সংগঠন ২ থেকে ৩ টন এবং কয়েকটি সংগঠন ৫ টন চাল বরাদ্দ পেয়েছে।
তালিকায় দেখা গেছে, এর বাইরে কিছু ক্লাব ও সমিতির নামেও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, এগুলো অনেকটিই নামসর্বস্ব। এসব সংগঠনের সাইনবোর্ডও নেই। এসব ক্লাব ও সমিতি বরাদ্দের চাল বিক্রি করে কিছু ব্যক্তি নিজেদের পকেটে ভরেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সদর উপজেলার জালালপুর নতুনপাড়া এলাকার সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমিতির নামে ৫ টন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওই এলাকায় খোঁজ নিয়ে ও কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দার সঙ্গে কথা জানা গেছে, এই সংগঠনের তেমন কোনো সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রম নেই। সংগঠনের কিছু সদস্য চাল বিক্রি করে টাকাগুলো নিজেরা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মানবিক সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ২০১২-১৩-এ বলা হয়েছে, দরিদ্র ও অতিদরিদ্র, দুস্থ, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি, পরিবার ও প্রতিষ্ঠান, যাদের খাবার নেই এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে আগতদের আহার বাবদ এই চাল বরাদ্দ দেওয়া যাবে। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং, শিশুসদন, অনাথ আশ্রম, বৃদ্ধাশ্রম, মুসাফিরখানা পরিচালনা এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও এই সাহায্যের জন্য যোগ্য।
নির্দেশিকা অনুসারে প্রতিটি সংস্থা একবার বরাদ্দে এক বছরে সর্বোচ্চ ৫ টন পেতে পারে। তবে এতে আরও বলা আছে, প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করে এবং বিশেষ বিবেচনায়, সরকার যেকোনো ব্যক্তি, সংস্থা এবং সম্প্রদায়কে সহায়তা প্রসারিত করতে পারে।
দরিদ্র ও দুস্থদের মানবিক সহায়তার চাল অফিসার্স ক্লাব পেতে পারে কি না—জানতে চাইলে পাবনা অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিদা আক্তার বলেন, কর্তৃপক্ষ প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো প্রতিষ্ঠানকে চাল বরাদ্দ দিতে
পারে। নীতিমালাতেও বলা আছে, ‘প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভর করে এবং বিশেষ বিবেচনায় সরকার যেকোনো ব্যক্তি, সংস্থা এবং সম্প্রদায়কে সহায়তা প্রসারিত করতে পারে।’
সাবমারসিবল পাম্প স্থাপন ও আসবাব তৈরির বরাদ্দ প্রসঙ্গে ইউএনও বলেন, ‘সংগঠনের অনেক চাহিদা রয়েছে। তাই অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো ক্লাবটিও বরাদ্দ পেয়েছে। তারা যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে চাল বরাদ্দ পেয়েছে।
সুজানগর অফিসার্স ক্লাবের সভাপতি ও সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘অফিসার্স ক্লাব সরকারি কর্মকর্তাদের একটি সংগঠন, এটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আয়ের পথ নেই। আলাদা করে কোথাও থেকে বরাদ্দ হয় না। ক্লাব ভবন মেরামতসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানের খরচ বাবদ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল। তার পরিপ্রেক্ষিতে ৩ টন ত্রাণের চাল বরাদ্দ পেয়েছেন তাঁরা।’
সুজানগর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমরা ২ টন চাল বরাদ্দ পেয়েছি। এখনো চাল বা টাকা নিইনি। ইউএনওর কাছে রয়েছে। আমরা একটা মিটিং করে তারপর নেব।’
সাঁথিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মানিক মিয়া রানা বলেন, তাঁরা ২ টন চাল পেয়েছেন। ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতি টন চাল ৩৫ হাজার টাকা করে বিক্রি করেছেন। এই টাকা ক্লাবের উন্নয়নকাজে ব্যয় করা হবে।
ক্লাব, সংগঠনের নামে এভাবে বরাদ্দ দেওয়া যুক্তিযুক্ত নয় উল্লেখ করে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) পাবনার সভাপতি আব্দুল মতীন খান বলেন, ‘সরকার সুবিধাবঞ্চিত মানুষ এবং সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য ত্রাণ বিতরণের কাজ চালায়। এগুলো যারা হতদরিদ্র, অভাবী মানুষ, যাদের প্রয়োজন, যারা প্রাপ্য, তাদেরই দেওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরে বিভিন্ন ত্রাণ কর্মসূচির মাধ্যমে পাবনায় প্রায় ৮০০ টন চাল ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সরকারিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি।’ একই সংগঠন একই বছরে সর্বোচ্চ ৫ টনের বেশি বরাদ্দ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ক্ষেত্রবিশেষে নিয়মের ব্যত্যয় তো ঘটেই।
পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘নিয়মের কোনো ব্যত্যয় হলে আমি সেটি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব। আইনের বাইরে তো কারও যাওয়ার সুযোগ নেই। আমি যেহেতু নতুন এসেছি, বিষয়টা জানাও নেই। তাই কী হয়েছে না হয়েছে, সেগুলো জেনে দেখব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে