মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
মিঠাপুকুর উপজেলার শঠিবাড়ি হাটের মিষ্টি ব্যবসায়ী মধু চন্দ্র মহন্ত। পারিবারিকভাবেই মিষ্টি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তিনি। মহন্তের রসগোল্লার সুনাম উপজেলাজুড়ে। দামও কম। মাত্র ১২০ টাকায় পাওয়া যায় ছানার তৈরি এক কেজি রসগোল্লা। অগ্নিমূল্যের বাজারে এত কম টাকায় এক কেজি রসগোল্লা পাওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য হলেও শঠিবাড়ি হাটে মধুর দোকানে গেলেই কেনা যায়।
স্থানীয়রা জানান, অন্য যেকোনো হোটেল বা রেস্টুরেন্টে কিনতে গেলে এই মানের এক কেজি রসগোল্লার দাম পড়বে ২২০ থেকে ২৮০ টাকা।
মধু চন্দ্র মহন্ত জানান, মুনাফা কম, বিক্রি বেশি—এই নীতির ওপর ভরসা করেই রসগোল্লার ব্যবসা করেন তিনি। পারিবারিকভাবেই শিখেছেন রসগোল্লা তৈরির কলাকৌশল। বর্তমানে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ মণ রসগোল্লা বিক্রি করেন। রসগোল্লা তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় মুনাফা হচ্ছে না। মুনাফা না হলেও পারিবারিক ব্যবসার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য রসগোল্লা তৈরি অব্যাহত রেখেছেন বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, শরৎ চন্দ্র মহন্ত শত বছর আগে শুরু করেছিলেন রসগোল্লার ব্যবসা। তিনি এলাকায় শরৎ হালাই নামে পরিচিত ছিলেন বলে জানান শঠিবাড়ি হাটের একাধিক প্রবীণ ব্যক্তি। শরৎ চন্দ্রের মৃত্যুর পর ব্যবসার হাল ধরেন ছেলে কুবির চন্দ্র মহন্ত। বর্তমানে ব্যবসার হাল ধরেছেন কুবিরের ছেলে মধু চন্দ্র মহন্ত।
সুস্বাদু এবং দাম কম হওয়ায় বিয়েসহ যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে মধুর রসগোল্লার কদর রয়েছে। এ ছাড়াও স্থানীয় কনফেকশনারিতেও মধু চন্দ্রের তৈরি রসগোল্লা পাওয়া যায়। তবে সেখানে দাম একটু বেশি। ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়।
উপজেলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান তালুকদার বলেন, ‘মধুদার রসগোল্লা ও জিলাপির স্বাদের তুলনা হয় না।’
মিঠাপুকুর উপজেলার শঠিবাড়ি হাটের মিষ্টি ব্যবসায়ী মধু চন্দ্র মহন্ত। পারিবারিকভাবেই মিষ্টি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তিনি। মহন্তের রসগোল্লার সুনাম উপজেলাজুড়ে। দামও কম। মাত্র ১২০ টাকায় পাওয়া যায় ছানার তৈরি এক কেজি রসগোল্লা। অগ্নিমূল্যের বাজারে এত কম টাকায় এক কেজি রসগোল্লা পাওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য হলেও শঠিবাড়ি হাটে মধুর দোকানে গেলেই কেনা যায়।
স্থানীয়রা জানান, অন্য যেকোনো হোটেল বা রেস্টুরেন্টে কিনতে গেলে এই মানের এক কেজি রসগোল্লার দাম পড়বে ২২০ থেকে ২৮০ টাকা।
মধু চন্দ্র মহন্ত জানান, মুনাফা কম, বিক্রি বেশি—এই নীতির ওপর ভরসা করেই রসগোল্লার ব্যবসা করেন তিনি। পারিবারিকভাবেই শিখেছেন রসগোল্লা তৈরির কলাকৌশল। বর্তমানে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ মণ রসগোল্লা বিক্রি করেন। রসগোল্লা তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় মুনাফা হচ্ছে না। মুনাফা না হলেও পারিবারিক ব্যবসার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য রসগোল্লা তৈরি অব্যাহত রেখেছেন বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, শরৎ চন্দ্র মহন্ত শত বছর আগে শুরু করেছিলেন রসগোল্লার ব্যবসা। তিনি এলাকায় শরৎ হালাই নামে পরিচিত ছিলেন বলে জানান শঠিবাড়ি হাটের একাধিক প্রবীণ ব্যক্তি। শরৎ চন্দ্রের মৃত্যুর পর ব্যবসার হাল ধরেন ছেলে কুবির চন্দ্র মহন্ত। বর্তমানে ব্যবসার হাল ধরেছেন কুবিরের ছেলে মধু চন্দ্র মহন্ত।
সুস্বাদু এবং দাম কম হওয়ায় বিয়েসহ যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে মধুর রসগোল্লার কদর রয়েছে। এ ছাড়াও স্থানীয় কনফেকশনারিতেও মধু চন্দ্রের তৈরি রসগোল্লা পাওয়া যায়। তবে সেখানে দাম একটু বেশি। ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়।
উপজেলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান তালুকদার বলেন, ‘মধুদার রসগোল্লা ও জিলাপির স্বাদের তুলনা হয় না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে