মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌরসভার তেবাড়িয়া এলাকায় ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে ফুল ব্যাগ তৈরির কারখানা। এই উদ্যোগ স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেছে গ্রামের অসহায় নারী ও পুরুষদের। দুই বন্ধু মিঠুন বিশ্বাস (২৫) ও নিমাই কর্মকারের (২৪) এ উদ্যোগ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহলের প্রশংসা কুড়িয়েছে। কারখানায় কাজ করছেন এলাকার অসহায়, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্ত ও সুবিধাবঞ্চিত অনেক নারী। এতে করে একদিকে যেমনি স্বাবলম্বী হচ্ছেন তেমনি এ কাজ তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
একসময়ে কারখানায় কাজ করে পরবর্তীতে উদ্যোক্তা হয়েছেন মিঠুন ও নিমাই। ফুল ব্যাগ তৈরি নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন তাঁরা। এবার অবদান রাখছেন এলাকার অসহায় নারী-পুরুষদের ভাগ্য পরিবর্তনে।
সাধারণত কাপড়, ফাইবার, কভার ও ফোম সেলাই করে তৈরি করা হয় ফুল ব্যাগ। ব্যাগে ফুলের ডিজাইন থাকায় এই ব্যাগটি ফুল ব্যাগ হিসেবেই স্থানীয়ভাবে পরিচিতি লাভ করে। ব্যাগগুলোর আকার ও আকৃতি অনুসারে দামেও রয়েছে বেশ তারতম্য রয়েছে। ব্যাগগুলো সহজেই ধোঁয়া ও ব্যবহার করা যায়, টিকেও বেশি দিন। এ কারণে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এই ফুল ব্যাগ। এখানকার তৈরি ব্যাগ কুষ্টিয়া জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। অনলাইনেও পাওয়া যায় এখানকার ব্যাগ।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের শেষের দিকে কুমারখালী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেবাড়িয়া এলাকায় ফুল ব্যাগ তৈরির কাজ শুরু করেন দুই বন্ধু মিঠুন বিশ্বাস (২৫) ও নিমাই কর্মকার (২৪)। সে সময় দুই বন্ধু প্রতি মাসে এক হাজার থেকে প্রায় এক হাজার দুই শ পিস ব্যাগ তৈরি করতেন। প্রতিটি ব্যাগ তৈরিতে খরচ হয় এক শ থেকে ১২০ টাকা। আর বিক্রি করা হয় ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা।
উপজেলার তেবাড়িয়া এলাকায় ফুল ব্যাগ তৈরির উদ্যোক্তা মিঠুন কুমার বলেন, ২০১৮ সালের শেষের দিকে এ কাজ শুরু করি। আমি, আমার বন্ধুসহ বর্তমানে ১৭ জন কাজ করছি। প্রতি মাসে প্রায় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার ব্যাগ তৈরি হয়। এর বাজার মূল্য প্রায় আট লাখ টাকা।
এ সময় আক্ষেপের স্বরে মিঠুন বলেন, ইচ্ছে আছে নিজের একটি কারখানা করা। কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে তা সম্ভব হয়নি।
এদিকে ফুল ব্যাগে ভাগ্য পরিবর্তনের খবর পেয়ে সোমবার দুপুরে পরিদর্শন যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিতান কুমার মন্ডল। এ সময় তিনি বলেন, আমি আনন্দিত যে, কুমারখালীতে বেশ কিছু উদ্যোক্তা পাওয়া যাচ্ছে। মিঠুন ও নিমাই ফুল ব্যাগ ও কুসুম কভার তৈরি করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। সেই সঙ্গে এলাকার নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলছেন।
ইউএনও বলেন, সোমবার তাদের কারখানা পরিদর্শন করেছি। তাদের কাজকে সহজ ও প্রসারিত করতে সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থা করা হবে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌরসভার তেবাড়িয়া এলাকায় ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে ফুল ব্যাগ তৈরির কারখানা। এই উদ্যোগ স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেছে গ্রামের অসহায় নারী ও পুরুষদের। দুই বন্ধু মিঠুন বিশ্বাস (২৫) ও নিমাই কর্মকারের (২৪) এ উদ্যোগ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহলের প্রশংসা কুড়িয়েছে। কারখানায় কাজ করছেন এলাকার অসহায়, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্ত ও সুবিধাবঞ্চিত অনেক নারী। এতে করে একদিকে যেমনি স্বাবলম্বী হচ্ছেন তেমনি এ কাজ তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
একসময়ে কারখানায় কাজ করে পরবর্তীতে উদ্যোক্তা হয়েছেন মিঠুন ও নিমাই। ফুল ব্যাগ তৈরি নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন তাঁরা। এবার অবদান রাখছেন এলাকার অসহায় নারী-পুরুষদের ভাগ্য পরিবর্তনে।
সাধারণত কাপড়, ফাইবার, কভার ও ফোম সেলাই করে তৈরি করা হয় ফুল ব্যাগ। ব্যাগে ফুলের ডিজাইন থাকায় এই ব্যাগটি ফুল ব্যাগ হিসেবেই স্থানীয়ভাবে পরিচিতি লাভ করে। ব্যাগগুলোর আকার ও আকৃতি অনুসারে দামেও রয়েছে বেশ তারতম্য রয়েছে। ব্যাগগুলো সহজেই ধোঁয়া ও ব্যবহার করা যায়, টিকেও বেশি দিন। এ কারণে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এই ফুল ব্যাগ। এখানকার তৈরি ব্যাগ কুষ্টিয়া জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। অনলাইনেও পাওয়া যায় এখানকার ব্যাগ।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের শেষের দিকে কুমারখালী পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেবাড়িয়া এলাকায় ফুল ব্যাগ তৈরির কাজ শুরু করেন দুই বন্ধু মিঠুন বিশ্বাস (২৫) ও নিমাই কর্মকার (২৪)। সে সময় দুই বন্ধু প্রতি মাসে এক হাজার থেকে প্রায় এক হাজার দুই শ পিস ব্যাগ তৈরি করতেন। প্রতিটি ব্যাগ তৈরিতে খরচ হয় এক শ থেকে ১২০ টাকা। আর বিক্রি করা হয় ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা।
উপজেলার তেবাড়িয়া এলাকায় ফুল ব্যাগ তৈরির উদ্যোক্তা মিঠুন কুমার বলেন, ২০১৮ সালের শেষের দিকে এ কাজ শুরু করি। আমি, আমার বন্ধুসহ বর্তমানে ১৭ জন কাজ করছি। প্রতি মাসে প্রায় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার ব্যাগ তৈরি হয়। এর বাজার মূল্য প্রায় আট লাখ টাকা।
এ সময় আক্ষেপের স্বরে মিঠুন বলেন, ইচ্ছে আছে নিজের একটি কারখানা করা। কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে তা সম্ভব হয়নি।
এদিকে ফুল ব্যাগে ভাগ্য পরিবর্তনের খবর পেয়ে সোমবার দুপুরে পরিদর্শন যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিতান কুমার মন্ডল। এ সময় তিনি বলেন, আমি আনন্দিত যে, কুমারখালীতে বেশ কিছু উদ্যোক্তা পাওয়া যাচ্ছে। মিঠুন ও নিমাই ফুল ব্যাগ ও কুসুম কভার তৈরি করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। সেই সঙ্গে এলাকার নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলছেন।
ইউএনও বলেন, সোমবার তাদের কারখানা পরিদর্শন করেছি। তাদের কাজকে সহজ ও প্রসারিত করতে সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে