নাজিম আল শমষের, ঢাকা
জাতীয় অ্যাথলেটিকসের ট্র্যাকে নামতে হলে জুতায় থাকতে হবে স্পাইক। ৪০০ মিটার দৌড়ের আগে নিরুপায় হয়ে অন্য অ্যাথলেটদের কাছে স্পাইকের জন্য ধরনা দিতে হয়েছে সাদিয়া ইসলাম মুনাকে। সংকোচ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাথলেটদের কাছে মুনাকে পরিচয় দিতে হয়েছে, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী।
বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, এরশাদ পতন আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা পিছিয়ে ছিল না বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়াঙ্গনেও। বাদল রায়, আশরাফউদ্দিন আহমেদ চুন্নু, রকিবুল হাসান, শাহরিয়ার নাফীসের মতো অসংখ্য মেধাবী ক্রীড়াবিদ মাতিয়েছেন ঢাবির মাঠ।
আজ ১০১ বছর পূর্ণ করা ঢাবির ক্রীড়া-গৌরব এখন স্মৃতির সিন্দুকে তোলা। ফুটবল-ক্রিকেট নিয়ে সামান্য আগ্রহ থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাথলেটিকস এখন যেন ‘লাইফ সাপোর্টে’। গত জানুয়ারিতে হওয়া জাতীয় অ্যাথলেটিকসে ঢাবি থেকে অংশ নিয়েছেন মাত্র দুই অ্যাথলেট। গত বছরও যেখানে ছিলেন চার-পাঁচজন অ্যাথলেট। ৪০০ মিটারে মুনা ও ৮০০ মিটারে অংশ নিয়েছিলেন আবুল কাশেম। অ্যাথলেট মুনা দিয়েছেন কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতার নানা বর্ণনা, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রী হয়ে এভাবে আরেকজনের কাছে চাইতে হয়েছে। প্রতিযোগিতার জন্য আমাদের কোনো পৃষ্ঠপোষক ছিল না। ছিল না কোচ।’
খেলোয়াড় কোটায় একটা সময় ভর্তির সুযোগ থাকায় মেধাবী খেলোয়াড়দের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দ ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ফুটবল, ক্রিকেট থেকে শুরু করে প্রায় সব ইভেন্টেই কমবেশি ছিলেন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। ২০০৩-০৪ সেশন থেকে খেলোয়াড় কোটা বন্ধ হওয়ার পর খেলাধুলায় পিছিয়ে পড়া শুরু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। আন্তবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্টে মোটামুটি সাফল্য এলেও জাতীয় পর্যায়ে সাফল্য নেই বললেই চলে। ঢাবি ‘ব্লু’ ও জাতীয় হকি দলের সাবেক খেলোয়াড় রাহুল কান্তি রায়ের কণ্ঠে ঝরছে আক্ষেপ, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইড বেঞ্চেও একটা সময় জাতীয় দলে খেলা খেলোয়াড়েরা বসে থাকত। এখন কাউকেই দেখি না।’
বাংলাদেশ দলের সাবেক তারকা ক্রিকেটার শাহরিয়ার নাফীস বললেন, ‘দুর্ভাগ্য ১৫-১৬ বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড় কোটা বন্ধ আছে। কোটা থাকলে খেলোয়াড়দের জন্য কিছু সুবিধা থাকত। এ কারণেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেই আগের মতো আর অবদান রাখতে পারছে না।’
সবার জন্য কোটা উঠে গেলেও বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য কোটার ব্যবস্থা আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ন্যূনতম যে নম্বরের প্রয়োজন হয়, বিকেএসপির অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী সেই নম্বরও পান না বলে অধিকাংশ সময় ‘বিকেএসপি কোটা’ ফাঁকা থেকে যায় বলে জানা গেছে। ঢাবির সাবেক অ্যাথলেট রাশেদ খান বললেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী অতিথি রুম আর হলরুমে রাজনীতির জাঁতাকলে পড়ে খেলাধুলা আর শরীরচর্চার জন্য এখন আর তাদের আলাদা সময় হয় না।’
শিক্ষার্থীদের হয়ে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় ও তাঁদের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টা দেখভালের দায়িত্ব ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসুর। ২৮ বছর পর ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি দায়িত্ব এলেও তাদের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২০ সালে। খেলাধুলার উন্নয়নে ডাকসুর হস্তক্ষেপের জায়গাটা বন্ধ হয়ে আছে নতুন কোনো কমিটি না থাকায়। ডাকসুর সবশেষ ক্রীড়া সম্পাদক শাকিল আহমেদ তানভির বলছেন, ‘খেলাধুলা কোটার কোনো বিকল্প নাই। একজন খেলোয়াড় ভালো করলে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সব রকম সহায়তা করতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলাধুলার বিষয়টি শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের অধীনে। এই কেন্দ্রকে ঘিরে অভিযোগের শেষ নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক অ্যাথলেটদের। অসহযোগিতা ও বিশেষ করে নারী অ্যাথলেটদের নিরুৎসাহিত করার অভিযোগ আছে শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী শফিউল আলম বললেন, ‘কর্মকর্তারা অ্যাথলেটিকস নিয়ে ভাবেনই না। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য মেধাবী অ্যাথলেট আছে।’
গত অর্থবছরের মতো এবারের বাজেটেও খেলাধুলার উন্নয়নে ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের শিক্ষকদের বেতনসহ প্রশাসনিক ব্যয়ের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। খেলাধুলায় বাজেটের কোনো কমতি নেই বলে দাবি শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালক শাহজাহান আলীর, ‘দুই-তিন বছর ধরে আমরা যে বাজেট চাচ্ছি, তাই পাচ্ছি। এটা কোনো সমস্যা না। যা বলা হয়, আসলে সেটা ঠিক না।’ একই দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ। তবে শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রে কার্যক্রম নিয়েও অসন্তোষ লুকাননি তিনি, ‘এখানে কিছু পদ তৈরি করা হয়েছে যেমন—উপদেষ্টা। আমাদের উপদেষ্টার কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে দরকার ব্যবস্থাপকের। এখানে কিছু কাজ হয়েছে যেগুলো প্রশাসনিকভাবে সিদ্ধ নয়।’
(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন ঢাবি প্রতিনিধি ফারুক ছিদ্দিকী)
জাতীয় অ্যাথলেটিকসের ট্র্যাকে নামতে হলে জুতায় থাকতে হবে স্পাইক। ৪০০ মিটার দৌড়ের আগে নিরুপায় হয়ে অন্য অ্যাথলেটদের কাছে স্পাইকের জন্য ধরনা দিতে হয়েছে সাদিয়া ইসলাম মুনাকে। সংকোচ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাথলেটদের কাছে মুনাকে পরিচয় দিতে হয়েছে, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী।
বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, এরশাদ পতন আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা পিছিয়ে ছিল না বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়াঙ্গনেও। বাদল রায়, আশরাফউদ্দিন আহমেদ চুন্নু, রকিবুল হাসান, শাহরিয়ার নাফীসের মতো অসংখ্য মেধাবী ক্রীড়াবিদ মাতিয়েছেন ঢাবির মাঠ।
আজ ১০১ বছর পূর্ণ করা ঢাবির ক্রীড়া-গৌরব এখন স্মৃতির সিন্দুকে তোলা। ফুটবল-ক্রিকেট নিয়ে সামান্য আগ্রহ থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাথলেটিকস এখন যেন ‘লাইফ সাপোর্টে’। গত জানুয়ারিতে হওয়া জাতীয় অ্যাথলেটিকসে ঢাবি থেকে অংশ নিয়েছেন মাত্র দুই অ্যাথলেট। গত বছরও যেখানে ছিলেন চার-পাঁচজন অ্যাথলেট। ৪০০ মিটারে মুনা ও ৮০০ মিটারে অংশ নিয়েছিলেন আবুল কাশেম। অ্যাথলেট মুনা দিয়েছেন কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতার নানা বর্ণনা, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রী হয়ে এভাবে আরেকজনের কাছে চাইতে হয়েছে। প্রতিযোগিতার জন্য আমাদের কোনো পৃষ্ঠপোষক ছিল না। ছিল না কোচ।’
খেলোয়াড় কোটায় একটা সময় ভর্তির সুযোগ থাকায় মেধাবী খেলোয়াড়দের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দ ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ফুটবল, ক্রিকেট থেকে শুরু করে প্রায় সব ইভেন্টেই কমবেশি ছিলেন জাতীয় দলের খেলোয়াড়। ২০০৩-০৪ সেশন থেকে খেলোয়াড় কোটা বন্ধ হওয়ার পর খেলাধুলায় পিছিয়ে পড়া শুরু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। আন্তবিশ্ববিদ্যালয় টুর্নামেন্টে মোটামুটি সাফল্য এলেও জাতীয় পর্যায়ে সাফল্য নেই বললেই চলে। ঢাবি ‘ব্লু’ ও জাতীয় হকি দলের সাবেক খেলোয়াড় রাহুল কান্তি রায়ের কণ্ঠে ঝরছে আক্ষেপ, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইড বেঞ্চেও একটা সময় জাতীয় দলে খেলা খেলোয়াড়েরা বসে থাকত। এখন কাউকেই দেখি না।’
বাংলাদেশ দলের সাবেক তারকা ক্রিকেটার শাহরিয়ার নাফীস বললেন, ‘দুর্ভাগ্য ১৫-১৬ বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড় কোটা বন্ধ আছে। কোটা থাকলে খেলোয়াড়দের জন্য কিছু সুবিধা থাকত। এ কারণেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেই আগের মতো আর অবদান রাখতে পারছে না।’
সবার জন্য কোটা উঠে গেলেও বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য কোটার ব্যবস্থা আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ন্যূনতম যে নম্বরের প্রয়োজন হয়, বিকেএসপির অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী সেই নম্বরও পান না বলে অধিকাংশ সময় ‘বিকেএসপি কোটা’ ফাঁকা থেকে যায় বলে জানা গেছে। ঢাবির সাবেক অ্যাথলেট রাশেদ খান বললেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী অতিথি রুম আর হলরুমে রাজনীতির জাঁতাকলে পড়ে খেলাধুলা আর শরীরচর্চার জন্য এখন আর তাদের আলাদা সময় হয় না।’
শিক্ষার্থীদের হয়ে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় ও তাঁদের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টা দেখভালের দায়িত্ব ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসুর। ২৮ বছর পর ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি দায়িত্ব এলেও তাদের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২০ সালে। খেলাধুলার উন্নয়নে ডাকসুর হস্তক্ষেপের জায়গাটা বন্ধ হয়ে আছে নতুন কোনো কমিটি না থাকায়। ডাকসুর সবশেষ ক্রীড়া সম্পাদক শাকিল আহমেদ তানভির বলছেন, ‘খেলাধুলা কোটার কোনো বিকল্প নাই। একজন খেলোয়াড় ভালো করলে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সব রকম সহায়তা করতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলাধুলার বিষয়টি শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের অধীনে। এই কেন্দ্রকে ঘিরে অভিযোগের শেষ নেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক অ্যাথলেটদের। অসহযোগিতা ও বিশেষ করে নারী অ্যাথলেটদের নিরুৎসাহিত করার অভিযোগ আছে শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী শফিউল আলম বললেন, ‘কর্মকর্তারা অ্যাথলেটিকস নিয়ে ভাবেনই না। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য মেধাবী অ্যাথলেট আছে।’
গত অর্থবছরের মতো এবারের বাজেটেও খেলাধুলার উন্নয়নে ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের শিক্ষকদের বেতনসহ প্রশাসনিক ব্যয়ের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। খেলাধুলায় বাজেটের কোনো কমতি নেই বলে দাবি শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালক শাহজাহান আলীর, ‘দুই-তিন বছর ধরে আমরা যে বাজেট চাচ্ছি, তাই পাচ্ছি। এটা কোনো সমস্যা না। যা বলা হয়, আসলে সেটা ঠিক না।’ একই দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ। তবে শারীরিক শিক্ষাকেন্দ্রে কার্যক্রম নিয়েও অসন্তোষ লুকাননি তিনি, ‘এখানে কিছু পদ তৈরি করা হয়েছে যেমন—উপদেষ্টা। আমাদের উপদেষ্টার কোনো প্রয়োজন নেই। এখানে দরকার ব্যবস্থাপকের। এখানে কিছু কাজ হয়েছে যেগুলো প্রশাসনিকভাবে সিদ্ধ নয়।’
(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন ঢাবি প্রতিনিধি ফারুক ছিদ্দিকী)
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে