রেজা করিম, ঢাকা
আগামী ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা থাকলেও প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন জেলা বিএনপির অনেক নেতা। এরই মধ্যে নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতিও শুরু করেছেন তাঁরা।
দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বলছেন, দলীয় মনোনয়ন না দিলেও স্থানীয় নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থিতার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই বিএনপির। খোদ মহাসচিবই নাকি এমনটা আশ্বাস দিয়েছেন তাঁদের। কয়েক মাস আগে নারায়ণগঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজেই বলেছেন, ‘কেউ চাইলে তাঁর ব্যক্তিগত পরিচয়ে, নিজের অবস্থান থেকে নির্বাচন করতে পারেন। তবে ওই প্রার্থীকে দল সমর্থন দেবে কি না, সেই বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই।’
তবে বিএনপির মহাসচিব গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত এ রকম যে, আমরা লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশন করব না। ওই সিদ্ধান্তের কোনো পরিবর্তন হয়নি এখনো। এসব কথা বলে তো লাভ নেই। আমরা আমাদের সিদ্ধান্ত তো জানিয়েই দিয়েছি।’
নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান এমন অনেকের চাওয়া সাংগঠনিক স্বার্থে যেভাবেই হোক নির্বাচনের মাঠে বিএনপিকে থাকতে হবে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলীয় প্রার্থী না দিয়েও সেটা সম্ভব। বিএনপির কেউ যদি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাঁর পক্ষে দলের সমর্থন যেন থাকে। বিএনপির প্রার্থী না থাকলে অন্য প্রার্থীকে (মেয়রসহ সব পদে) সমর্থন যেন থাকে। মোটকথা, যেভাবেই হোক নির্বাচনের মাঠে সক্রিয় থাকতে চান নেতা-কর্মীরা। এটা হলে দীর্ঘদিনের স্থবিরতার অবসান এবং সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার হবে। এটা সংগঠনের জন্যই সুফল বয়ে আনবে বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় নেতা-কর্মীদের এমন চাওয়া নিয়ে দফায় দফায় আলোচনায় বসছেন নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র নেতারা। গতকাল এ বিষয়ে আলোচনায় বসেন তাঁরা। এর আগে শুক্রবারও আলোচনা হয়। আলোচনায় নেতা-কর্মীদের চাওয়া, প্রার্থী হতে ইচ্ছুক বিএনপি নেতাদের আগ্রহসহ সব বিষয় পর্যালোচনা করা হচ্ছে। শিগগিরই এসব বিষয়ে কেন্দ্রের কথা বলা হবে। কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা আসবে, সেটা মেনেই নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির পরবর্তী করণীয় ঠিক হবে। কেন্দ্র যা বলবে, সেটাই চূড়ান্ত হবে। বিএনপি নির্বাচনে না গেলে অন্য কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়টিও নির্ভর করছে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের ওপর। কেন্দ্র যেভাবে নির্দেশনা দেবে, সেটা মেনেই কাজ হবে বলে জানান জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
নির্বাচনে মেয়রপদে প্রার্থী হিসেবে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক তৈমুর আলম খন্দকারের নাম জোরেশোরে শোনা যাচ্ছে। দল থেকে মনোনয়ন না দিলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি নির্বাচন করবেন না বলেও জানান। তবে নির্বাচন নিয়ে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয় নেতা-কর্মীরা চায় বিএনপির প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিক। আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মোকাবিলা করার মতো সামর্থ্য আমাদের নেতা-কর্মীদের আছে। নেতা-কর্মীদের আগ্রহের বিষয়টা আমরা কেন্দ্রে জানাচ্ছি। আশা করছি, ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে বিষয়টি সুরাহা হবে।’
বিএনপির মনোনয়ন ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না জানিয়ে তৈমুর বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে, কেউ যদি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে চায়, তাতে আপত্তি নেই। নেতা-কর্মীরাও চাচ্ছে আমি নির্বাচনে গেলে অন্য কেউ করবে না। তবে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে চাই না। কারণ, আমি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে গেলেও আর বলা যাবে না যে, বিএনপি নির্বাচনে যায়নি।’
দলীয় মনোনয়ন নিয়ে প্রার্থী হতে চান মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন। নির্বাচন সামনে রেখে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন তিনি। এরই মধ্যে জনসংযোগও শুরু করেছেন। আজ (রোববার) তাঁর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার কথা রয়েছে। তবে কেন্দ্র না চাইলে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন না বলে জানান সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘মহাসচিব বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে কেউ নির্বাচনে গেলে কেন্দ্রের মানা নেই। দেখি কী হয়। কেন্দ্র যদি বলে নির্বাচন করা যাবে না, তাহলে জমাই (মনোনয়ন ফরম) দেব না।’
অন্য প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী আর নৌকার বাক্সে ভোট দেবে না। তবে প্রার্থী দেখে অন্য কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিতে পারে। তবে সেটাও কেন্দ্রের গাইডলাইন অনুযায়ী হবে।’
দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে থেকে কিছুদিন আগে দেশে ফিরেছেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল। বিএনপির টিকিটে মেয়রপদে প্রার্থী হতে চান তিনিও। তবে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও স্থানীয় জ্যেষ্ঠ নেতাদের সমর্থন পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতেও তাঁর আপত্তি নেই। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিএনপির দলীয় পরিচয়ে প্রার্থী হওয়ার কোনো সুযোগ দেখছি না। দল যদি অনুমতি দেয়, সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ নিয়েই নির্বাচনে যেতে চাই। সিনিয়র নেতারা সমর্থন দিলে আমি নির্বাচন করতে চাই। তাদের সমর্থন না পেলে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক হবে না বলে মনে করি।’
নাসিক নির্বাচন প্রসঙ্গে এই নেতা বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি দলীয়ভাবে প্রার্থী না দিয়ে অন্য কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিলেও দলের লাভ হবে। নির্বাচন ঘিরে সাংগঠনিক তৎপরতা বাড়বে এবং দীর্ঘদিনের স্থবিরতার অবসান হবে। কেন্দ্র থেকে এ বিষয়ে একটা পজিটিভ গাইডলাইন পাব বলে আশা করছি।’
আগামী ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা থাকলেও প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন জেলা বিএনপির অনেক নেতা। এরই মধ্যে নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতিও শুরু করেছেন তাঁরা।
দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বলছেন, দলীয় মনোনয়ন না দিলেও স্থানীয় নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থিতার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই বিএনপির। খোদ মহাসচিবই নাকি এমনটা আশ্বাস দিয়েছেন তাঁদের। কয়েক মাস আগে নারায়ণগঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজেই বলেছেন, ‘কেউ চাইলে তাঁর ব্যক্তিগত পরিচয়ে, নিজের অবস্থান থেকে নির্বাচন করতে পারেন। তবে ওই প্রার্থীকে দল সমর্থন দেবে কি না, সেই বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই।’
তবে বিএনপির মহাসচিব গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত এ রকম যে, আমরা লোকাল গভর্নমেন্ট ইলেকশন করব না। ওই সিদ্ধান্তের কোনো পরিবর্তন হয়নি এখনো। এসব কথা বলে তো লাভ নেই। আমরা আমাদের সিদ্ধান্ত তো জানিয়েই দিয়েছি।’
নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান এমন অনেকের চাওয়া সাংগঠনিক স্বার্থে যেভাবেই হোক নির্বাচনের মাঠে বিএনপিকে থাকতে হবে। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলীয় প্রার্থী না দিয়েও সেটা সম্ভব। বিএনপির কেউ যদি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাঁর পক্ষে দলের সমর্থন যেন থাকে। বিএনপির প্রার্থী না থাকলে অন্য প্রার্থীকে (মেয়রসহ সব পদে) সমর্থন যেন থাকে। মোটকথা, যেভাবেই হোক নির্বাচনের মাঠে সক্রিয় থাকতে চান নেতা-কর্মীরা। এটা হলে দীর্ঘদিনের স্থবিরতার অবসান এবং সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার হবে। এটা সংগঠনের জন্যই সুফল বয়ে আনবে বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় নেতা-কর্মীদের এমন চাওয়া নিয়ে দফায় দফায় আলোচনায় বসছেন নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র নেতারা। গতকাল এ বিষয়ে আলোচনায় বসেন তাঁরা। এর আগে শুক্রবারও আলোচনা হয়। আলোচনায় নেতা-কর্মীদের চাওয়া, প্রার্থী হতে ইচ্ছুক বিএনপি নেতাদের আগ্রহসহ সব বিষয় পর্যালোচনা করা হচ্ছে। শিগগিরই এসব বিষয়ে কেন্দ্রের কথা বলা হবে। কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা আসবে, সেটা মেনেই নারায়ণগঞ্জ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির পরবর্তী করণীয় ঠিক হবে। কেন্দ্র যা বলবে, সেটাই চূড়ান্ত হবে। বিএনপি নির্বাচনে না গেলে অন্য কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়টিও নির্ভর করছে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের ওপর। কেন্দ্র যেভাবে নির্দেশনা দেবে, সেটা মেনেই কাজ হবে বলে জানান জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
নির্বাচনে মেয়রপদে প্রার্থী হিসেবে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক তৈমুর আলম খন্দকারের নাম জোরেশোরে শোনা যাচ্ছে। দল থেকে মনোনয়ন না দিলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি নির্বাচন করবেন না বলেও জানান। তবে নির্বাচন নিয়ে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয় নেতা-কর্মীরা চায় বিএনপির প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিক। আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মোকাবিলা করার মতো সামর্থ্য আমাদের নেতা-কর্মীদের আছে। নেতা-কর্মীদের আগ্রহের বিষয়টা আমরা কেন্দ্রে জানাচ্ছি। আশা করছি, ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে বিষয়টি সুরাহা হবে।’
বিএনপির মনোনয়ন ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না জানিয়ে তৈমুর বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে, কেউ যদি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে চায়, তাতে আপত্তি নেই। নেতা-কর্মীরাও চাচ্ছে আমি নির্বাচনে গেলে অন্য কেউ করবে না। তবে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে চাই না। কারণ, আমি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে গেলেও আর বলা যাবে না যে, বিএনপি নির্বাচনে যায়নি।’
দলীয় মনোনয়ন নিয়ে প্রার্থী হতে চান মহানগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন। নির্বাচন সামনে রেখে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন তিনি। এরই মধ্যে জনসংযোগও শুরু করেছেন। আজ (রোববার) তাঁর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার কথা রয়েছে। তবে কেন্দ্র না চাইলে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন না বলে জানান সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘মহাসচিব বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে কেউ নির্বাচনে গেলে কেন্দ্রের মানা নেই। দেখি কী হয়। কেন্দ্র যদি বলে নির্বাচন করা যাবে না, তাহলে জমাই (মনোনয়ন ফরম) দেব না।’
অন্য প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী আর নৌকার বাক্সে ভোট দেবে না। তবে প্রার্থী দেখে অন্য কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিতে পারে। তবে সেটাও কেন্দ্রের গাইডলাইন অনুযায়ী হবে।’
দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে থেকে কিছুদিন আগে দেশে ফিরেছেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল। বিএনপির টিকিটে মেয়রপদে প্রার্থী হতে চান তিনিও। তবে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও স্থানীয় জ্যেষ্ঠ নেতাদের সমর্থন পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতেও তাঁর আপত্তি নেই। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিএনপির দলীয় পরিচয়ে প্রার্থী হওয়ার কোনো সুযোগ দেখছি না। দল যদি অনুমতি দেয়, সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ নিয়েই নির্বাচনে যেতে চাই। সিনিয়র নেতারা সমর্থন দিলে আমি নির্বাচন করতে চাই। তাদের সমর্থন না পেলে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক হবে না বলে মনে করি।’
নাসিক নির্বাচন প্রসঙ্গে এই নেতা বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি দলীয়ভাবে প্রার্থী না দিয়ে অন্য কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিলেও দলের লাভ হবে। নির্বাচন ঘিরে সাংগঠনিক তৎপরতা বাড়বে এবং দীর্ঘদিনের স্থবিরতার অবসান হবে। কেন্দ্র থেকে এ বিষয়ে একটা পজিটিভ গাইডলাইন পাব বলে আশা করছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে