বোদা (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায় পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার অসাধু ব্যবসায়ীরা তেলে ভেজাল করতে তৎপর হয়ে উঠেছেন। কারখানার বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে ভেতরে পাম ওয়েল তেল পরিশোধন করে সয়াবিন হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে প্রশাসনের নজরদারি নেই বলে স্থানীয়দের দাবি।
তেল কারাখানা বলে পরিচিত উপজেলার মাঝগ্রামের ফকিরপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, দূর থেকে দেখে মনে হবে জনশূন্য এলাকা। বিভিন্ন ঘরের বাইরে থেকে তালা লাগানো। কিন্তু ঘরের ভেতরে ঠিকই কাজকর্ম চলছে। শত শত নারী-পুরুষ কাজ করছেন ওই সব কারখানায়। আশপাশে সারি সারি করে দাঁড়িয়ে আছে নসিমন, করিমন ভ্যান, পিকআপসহ বিভিন্ন গাড়ি।
নাম প্রকাশে কয়েকজন কারখানা পরিচালক বলেন, ‘আমরা সয়াবিন পাব কোথায় পাম ওয়েল তেল পরিশোধন করে আমরা সয়াবিন হিসেবে বাজারজাত করি। অবৈধ বলা হলেও আমাদের ঠিকই প্রশাসনসহ বিভিন্নজনকে মানিয়ে চলতে হয়। প্রতি মাসে বড় মাসোয়ারা দিতে হয় অনেককে।’
প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় ভেজাল সয়াবিন তেলে বাজার সয়লাব। বিশেষ করে বোদা উপজেলার মাঝগ্রাম ও কুড়ালী পাড়াসহ বেশ কয়েকটি স্থানে গড়ে উঠেছে পাম ওয়েল থেকে ভেজাল সয়াবিন তেল তৈরির কারখানা। মানহীন এসব তেল বিক্রি করে অনেকে রাতারাতি লাখপতি হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, দেশের নামীদামি ব্যান্ডের সয়াবিন তেল বাজার থেকে এখন উধাও। দু-একটি দোকানে দেখা মিললেও দাম আকাশচুম্বী। সাধারণ লোকজনের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এ কারণে বিভিন্ন হাট বাজারে মানহীন এসব তেলে সয়লাব। চমক, নাইস, নিউ চান্দা, চান্দা, গৃহিণীসহ বিভিন্ন নামের তেলের বোতল উপজেলার বাজার ছেয়ে গেছে। প্রশাসনেরও ঠিকমতো নজরদারি নেই।
মানহীন এসব ভোজ্য তেলে নেই পরিমিত কোনো উপাদান। ওজনে নেই মিল, এক লিটারে থাকে ৮০০ হতে সাড়ে ৮০০ গ্রাম। ব্যান্ডের তেলের মতো এসব তেলের বোতলেও মূল্য সেঁটে দেওয়া হয়েছে। ক্রেতারা দুদিক থেকে ঠকছেন, একদিকে ওজনে অন্যদিকে তেলে।
নাইস, চমক, নিউ চাঁন্দা কারখানার পরিচালক আব্দুর রশিদ ও আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমাদের সয়াবিন তেলের লাইসেন্স দিবে কে? বাংলাদেশে সয়াবিনের যে কয়টি মিল রয়েছে তা আবার বড় বড় শিল্পপতিদের। আমরা আর কয় টাকার ব্যবসা করি। আমাদের সরিষার তেলের অনুমোদন দেন। কিন্তু আমরা পাম ওয়েল তেল পরিশোধন করে সয়াবিন করি।’
বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক জাহিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে জানান, মানহীন এসব তেল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব তেল খেয়ে চর্মরোগসহ নানান রোগ দেখা যায়।
বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী জানান, নিয়মিত বাজার ও ভেজালবিরোধী অভিযান অব্যাহত রয়েছে। খুব শিগগিরই অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায় পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার অসাধু ব্যবসায়ীরা তেলে ভেজাল করতে তৎপর হয়ে উঠেছেন। কারখানার বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে ভেতরে পাম ওয়েল তেল পরিশোধন করে সয়াবিন হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে প্রশাসনের নজরদারি নেই বলে স্থানীয়দের দাবি।
তেল কারাখানা বলে পরিচিত উপজেলার মাঝগ্রামের ফকিরপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, দূর থেকে দেখে মনে হবে জনশূন্য এলাকা। বিভিন্ন ঘরের বাইরে থেকে তালা লাগানো। কিন্তু ঘরের ভেতরে ঠিকই কাজকর্ম চলছে। শত শত নারী-পুরুষ কাজ করছেন ওই সব কারখানায়। আশপাশে সারি সারি করে দাঁড়িয়ে আছে নসিমন, করিমন ভ্যান, পিকআপসহ বিভিন্ন গাড়ি।
নাম প্রকাশে কয়েকজন কারখানা পরিচালক বলেন, ‘আমরা সয়াবিন পাব কোথায় পাম ওয়েল তেল পরিশোধন করে আমরা সয়াবিন হিসেবে বাজারজাত করি। অবৈধ বলা হলেও আমাদের ঠিকই প্রশাসনসহ বিভিন্নজনকে মানিয়ে চলতে হয়। প্রতি মাসে বড় মাসোয়ারা দিতে হয় অনেককে।’
প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় ভেজাল সয়াবিন তেলে বাজার সয়লাব। বিশেষ করে বোদা উপজেলার মাঝগ্রাম ও কুড়ালী পাড়াসহ বেশ কয়েকটি স্থানে গড়ে উঠেছে পাম ওয়েল থেকে ভেজাল সয়াবিন তেল তৈরির কারখানা। মানহীন এসব তেল বিক্রি করে অনেকে রাতারাতি লাখপতি হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, দেশের নামীদামি ব্যান্ডের সয়াবিন তেল বাজার থেকে এখন উধাও। দু-একটি দোকানে দেখা মিললেও দাম আকাশচুম্বী। সাধারণ লোকজনের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এ কারণে বিভিন্ন হাট বাজারে মানহীন এসব তেলে সয়লাব। চমক, নাইস, নিউ চান্দা, চান্দা, গৃহিণীসহ বিভিন্ন নামের তেলের বোতল উপজেলার বাজার ছেয়ে গেছে। প্রশাসনেরও ঠিকমতো নজরদারি নেই।
মানহীন এসব ভোজ্য তেলে নেই পরিমিত কোনো উপাদান। ওজনে নেই মিল, এক লিটারে থাকে ৮০০ হতে সাড়ে ৮০০ গ্রাম। ব্যান্ডের তেলের মতো এসব তেলের বোতলেও মূল্য সেঁটে দেওয়া হয়েছে। ক্রেতারা দুদিক থেকে ঠকছেন, একদিকে ওজনে অন্যদিকে তেলে।
নাইস, চমক, নিউ চাঁন্দা কারখানার পরিচালক আব্দুর রশিদ ও আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমাদের সয়াবিন তেলের লাইসেন্স দিবে কে? বাংলাদেশে সয়াবিনের যে কয়টি মিল রয়েছে তা আবার বড় বড় শিল্পপতিদের। আমরা আর কয় টাকার ব্যবসা করি। আমাদের সরিষার তেলের অনুমোদন দেন। কিন্তু আমরা পাম ওয়েল তেল পরিশোধন করে সয়াবিন করি।’
বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক জাহিদ হাসান আজকের পত্রিকাকে জানান, মানহীন এসব তেল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব তেল খেয়ে চর্মরোগসহ নানান রোগ দেখা যায়।
বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী জানান, নিয়মিত বাজার ও ভেজালবিরোধী অভিযান অব্যাহত রয়েছে। খুব শিগগিরই অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে