কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের কালাইয়ে সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি লিটারে ৩০ টাকা বেশিতে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়েছেন মধ্য ও নিম্ন আয়ের মানুষ।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, মিলমালিক ও ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে তেলের বাজার সব সময় ঊর্ধ্বমুখী। পাইকারি বাজারে তেলের দাম বেশি ধরায় খুচরা বাজারে বেশি দামে তেল বিক্রি করতে হচ্ছে। আবার সরবরাহ নেই বোতলজাত তেলের। এতে চাপ পড়েছে খোলা সয়াবিন তেলের ওপর।
ক্রেতারা বলছেন, সরকারি দামে তেল শুধু পত্রিকা, টেলিভিশনে দেখি। কিন্তু বাস্তবে তেল কিনতে এলে হিসাব আর মেলে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি লিটারে ৩০ টাকা বেশিতে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে। খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা, প্রতি কেজি ১৮০ টাকা। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৫০ টাকা এবং কেজি ১৬৬ টাকা। সরবরাহ না থাকায় বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৮০ টাকায়। সরিষার তেল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়।
সরকার-নির্ধারিত ভোজ্যতেলের দাম থাকার কথা ছিল খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৩৬ টাকা, পাম অয়েল ১৩০ টাকা এবং বোতলজাত তেল প্রতি লিটার ১৬০ টাকা, সেখানে ৩০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
কালাই হাটে ভোজ্যতেল কিনতে আসা উপজেলার হাতিয়র গ্রামের নাজমুল হক বলেন, ‘রমজানের আগে সয়াবিন তেলে এক দিনে বাড়ল ৫ টাকা। আবার বেড়েছে ১০ টাকা। এভাবে যদি সব সময় জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকে, তাহলে পরিবার নিয়ে না খেয়ে মরতে হবে।’
পুনট হাটে ভোজ্যতেলের ক্রেতা সাদ্দাম হোসেন বলেন, বাজার করতে এসে সব টাকা শেষ। সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে ৩০ টাকা বেশিতে সয়াবিন কিনতে হচ্ছে।
উপজেলার মেসার্স নাবহান ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মশিউর রহমান রুবেল বলেন, পাইকারি বাজারে খুচরা দোকানিদের বেশি দামে ভোজ্যতেল কিনতে হচ্ছে, বিধায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
কালাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) টুকটুক তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজান মাস উপলক্ষে বাজার তদারকি অব্যাহত রয়েছে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জয়পুরহাট জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ফজলে এলাহী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে জয়পুরহাটের মিলগুলো থেকে তেল সরবরাহ কম হওয়ায় ভোজ্যতেলে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এ জন্য তেলের দাম বেশি রাখার কোনো সুযোগ নেই।
জয়পুরহাটের কালাইয়ে সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি লিটারে ৩০ টাকা বেশিতে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়েছেন মধ্য ও নিম্ন আয়ের মানুষ।
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, মিলমালিক ও ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে তেলের বাজার সব সময় ঊর্ধ্বমুখী। পাইকারি বাজারে তেলের দাম বেশি ধরায় খুচরা বাজারে বেশি দামে তেল বিক্রি করতে হচ্ছে। আবার সরবরাহ নেই বোতলজাত তেলের। এতে চাপ পড়েছে খোলা সয়াবিন তেলের ওপর।
ক্রেতারা বলছেন, সরকারি দামে তেল শুধু পত্রিকা, টেলিভিশনে দেখি। কিন্তু বাস্তবে তেল কিনতে এলে হিসাব আর মেলে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি লিটারে ৩০ টাকা বেশিতে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে। খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা, প্রতি কেজি ১৮০ টাকা। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৫০ টাকা এবং কেজি ১৬৬ টাকা। সরবরাহ না থাকায় বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৮০ টাকায়। সরিষার তেল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়।
সরকার-নির্ধারিত ভোজ্যতেলের দাম থাকার কথা ছিল খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৩৬ টাকা, পাম অয়েল ১৩০ টাকা এবং বোতলজাত তেল প্রতি লিটার ১৬০ টাকা, সেখানে ৩০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
কালাই হাটে ভোজ্যতেল কিনতে আসা উপজেলার হাতিয়র গ্রামের নাজমুল হক বলেন, ‘রমজানের আগে সয়াবিন তেলে এক দিনে বাড়ল ৫ টাকা। আবার বেড়েছে ১০ টাকা। এভাবে যদি সব সময় জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকে, তাহলে পরিবার নিয়ে না খেয়ে মরতে হবে।’
পুনট হাটে ভোজ্যতেলের ক্রেতা সাদ্দাম হোসেন বলেন, বাজার করতে এসে সব টাকা শেষ। সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে ৩০ টাকা বেশিতে সয়াবিন কিনতে হচ্ছে।
উপজেলার মেসার্স নাবহান ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মশিউর রহমান রুবেল বলেন, পাইকারি বাজারে খুচরা দোকানিদের বেশি দামে ভোজ্যতেল কিনতে হচ্ছে, বিধায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
কালাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) টুকটুক তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজান মাস উপলক্ষে বাজার তদারকি অব্যাহত রয়েছে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জয়পুরহাট জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ফজলে এলাহী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে জয়পুরহাটের মিলগুলো থেকে তেল সরবরাহ কম হওয়ায় ভোজ্যতেলে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এ জন্য তেলের দাম বেশি রাখার কোনো সুযোগ নেই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে