সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আওতায় এসেছে বন বিভাগের ৭২০ হেক্টর জমি। এতে বনের ভেতর ফাঁকা জায়গায় ৪২ প্রজাতির দেশীয় ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করেছে বন বিভাগ। ফলে বিলুপ্ত হওয়ার পথে নানা প্রজাতির বন্য প্রাণী সুফল পাবে বলে মনে করছেন পরিবেশবিদেরা।
বনের হতেয়া ও বহেড়াতৈল রেঞ্জ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আগে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো বনের ভেতর নানা ধরনের ফলদ বৃক্ষ ছিল। ওই সব ফলফলারি খেয়েই বন্য প্রাণীগুলো বেঁচে থাকত। বর্তমানে বনের ভেতরে নানা প্রজাতির গাছ বিলুপ্ত হওয়ার পাশাপাশি দেশীয় বন্য প্রাণীগুলোও হারিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে বন বিভাগের পক্ষ থেকে টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সম্প্রতি এই প্রকল্পের আওতায় উপজেলার ৭২০ হেক্টর জমিতে ১০ লাখ ৮০ হাজার ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা লাগানো হয়েছে। এর মধ্যে বহেড়া, আমলকী, হরীতকী, অর্জুন, বাসক, নিম, লটকন, জাফরান, গর্জন, চাপালিশ, গাদিলা, পীতরাজ, সোনালু, কাঞ্চন, জলপাই, মহুয়া, কাঠবাদাম, গামারি, কাজুবাদাম, শিমুল, ছাতিয়া, বেল ও তেঁতুলগাছের চারা উল্লেখযোগ্য।
বন বিভাগের কালমেঘা বিট কর্মকর্তা মো. মোতালেব মিয়া বলেন, বনের সহায়ক হিসেবে ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য দেশীয় প্রজাতির গাছ লাগাচ্ছে বন বিভাগ। কালমেঘা বিটের অধীনে ১৪০ হেক্টর জমিতে এসব গাছ লাগানো হয়েছে।
সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সাবেক অধ্যাপক রহিজ উদ্দিন বলেন, বনের ভেতর বানর, বেজি, বাগডাশ, হনু বিড়াল, কাঠবিড়ালি, শিয়াল, চিল, শালিক, ঘুঘুসহ বহু প্রজাতির পশুপাখি এখনো বেঁচে আছে। এ ছাড়া গুইসাপ, দাঁড়াশ, শঙ্খচূড় বা রাজগোখরা, শাকিনীসহ নানা প্রজাতির সাপেরও দেখা মেলে। বনে পর্যাপ্ত খাবার না পেয়ে এরা মাঝেমধ্যেই লোকালয়ে চলে আসে। তাই বনে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সুফল প্রকল্পটি খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
হতেয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল আহাদ ও বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা এইচ এম এরাশাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশীয় প্রজাতির গাছগুলো বনের সহায়ক গাছ হিসেবে রোপণ করা হয়েছে। এগুলো বড় হলে বন্য প্রাণীরা বন থেকেই খাবার সংগ্রহ করতে পারবে।
টাঙ্গাইল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদুজ্জামান বলেন, ‘পরিবেশ ভারসাম্য হারালে জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। আমাদের বেঁচে থাকতে হলে পরিবেশ রক্ষা করতে হবে।’ এ ছাড়া বর্তমান সরকার দেশীয় প্রজাতির গাছগুলো বাঁচিয়ে রাখতে এই সুফল প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আওতায় এসেছে বন বিভাগের ৭২০ হেক্টর জমি। এতে বনের ভেতর ফাঁকা জায়গায় ৪২ প্রজাতির দেশীয় ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করেছে বন বিভাগ। ফলে বিলুপ্ত হওয়ার পথে নানা প্রজাতির বন্য প্রাণী সুফল পাবে বলে মনে করছেন পরিবেশবিদেরা।
বনের হতেয়া ও বহেড়াতৈল রেঞ্জ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আগে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো বনের ভেতর নানা ধরনের ফলদ বৃক্ষ ছিল। ওই সব ফলফলারি খেয়েই বন্য প্রাণীগুলো বেঁচে থাকত। বর্তমানে বনের ভেতরে নানা প্রজাতির গাছ বিলুপ্ত হওয়ার পাশাপাশি দেশীয় বন্য প্রাণীগুলোও হারিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে বন বিভাগের পক্ষ থেকে টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সম্প্রতি এই প্রকল্পের আওতায় উপজেলার ৭২০ হেক্টর জমিতে ১০ লাখ ৮০ হাজার ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা লাগানো হয়েছে। এর মধ্যে বহেড়া, আমলকী, হরীতকী, অর্জুন, বাসক, নিম, লটকন, জাফরান, গর্জন, চাপালিশ, গাদিলা, পীতরাজ, সোনালু, কাঞ্চন, জলপাই, মহুয়া, কাঠবাদাম, গামারি, কাজুবাদাম, শিমুল, ছাতিয়া, বেল ও তেঁতুলগাছের চারা উল্লেখযোগ্য।
বন বিভাগের কালমেঘা বিট কর্মকর্তা মো. মোতালেব মিয়া বলেন, বনের সহায়ক হিসেবে ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য দেশীয় প্রজাতির গাছ লাগাচ্ছে বন বিভাগ। কালমেঘা বিটের অধীনে ১৪০ হেক্টর জমিতে এসব গাছ লাগানো হয়েছে।
সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সাবেক অধ্যাপক রহিজ উদ্দিন বলেন, বনের ভেতর বানর, বেজি, বাগডাশ, হনু বিড়াল, কাঠবিড়ালি, শিয়াল, চিল, শালিক, ঘুঘুসহ বহু প্রজাতির পশুপাখি এখনো বেঁচে আছে। এ ছাড়া গুইসাপ, দাঁড়াশ, শঙ্খচূড় বা রাজগোখরা, শাকিনীসহ নানা প্রজাতির সাপেরও দেখা মেলে। বনে পর্যাপ্ত খাবার না পেয়ে এরা মাঝেমধ্যেই লোকালয়ে চলে আসে। তাই বনে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সুফল প্রকল্পটি খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
হতেয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল আহাদ ও বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তা এইচ এম এরাশাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশীয় প্রজাতির গাছগুলো বনের সহায়ক গাছ হিসেবে রোপণ করা হয়েছে। এগুলো বড় হলে বন্য প্রাণীরা বন থেকেই খাবার সংগ্রহ করতে পারবে।
টাঙ্গাইল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদুজ্জামান বলেন, ‘পরিবেশ ভারসাম্য হারালে জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। আমাদের বেঁচে থাকতে হলে পরিবেশ রক্ষা করতে হবে।’ এ ছাড়া বর্তমান সরকার দেশীয় প্রজাতির গাছগুলো বাঁচিয়ে রাখতে এই সুফল প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে