বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর একে একে গ্রেপ্তার হচ্ছেন সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা। আদালতে তুলে কাউকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে। কাউকে আবার কারাগারে পাঠিয়ে দিচ্ছেন আদালত। কিন্তু আদালতে এসব নেতার পক্ষে মামলা পরিচালনা করতে কোনো আইনজীবী পাওয়া যাচ্ছে না।
অবশ্য সরকার পতনের পর আওয়ামীপন্থী হিসেবে পরিচিত বড় বড় আইনজীবীর অনেককে আদালতে দেখা যাচ্ছে না। যাঁরা আছেন তাঁরাও সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের মামলায় দাঁড়াতে গিয়ে বাধার মুখে পড়ছেন, হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।
কেন আইনজীবীরা আদালতে যাচ্ছেন না, এ বিষয়ে জানতে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কয়েকজন নেতার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও অনেকের ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক একজন সভাপতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিস্থিতি অনুকূলে নয়। গত ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করেছেন। আদালতকে ঘিরে তাঁরা বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করে গ্রেপ্তার নেতা-কর্মীদের আইনজীবী নিয়োগে বাধার সৃষ্টি করছেন। এ কারণে আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা আদালতে যাচ্ছেন না।’
ঢাকার আদালতে সরেজমিনে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রভাবশালী আইনজীবীরা কেউই আদালতে যান না। আদালতে নিয়মিত মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবীরা জানান, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রভাবশালী আইনজীবীরা আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আর আদালতে আসছেন না।
তবে আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের সমর্থক আইনজীবীদের অনেককে আদালতে ঢুকতে দিচ্ছেন না বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সাধারণ আইনজীবীদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নেতাদের মামলা পরিচালনা করার উদ্যোগ নিলেও প্রথম প্রথম তাঁদের বের করে দেওয়া হয়েছে। দুজন আইনজীবীর ওপর হামলাও হয়েছে।
আর সরকার পতনের আগের দিন ৪ আগস্ট বহিরাগতরা হামলা করে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। তখন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বহিরাগতদের তাড়া করেন। একপর্যায়ে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের কয়েকজনের চেম্বার ভাঙচুর করেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা।
আইনজীবীরা বলেন, সরকার পতনের আগে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করার কারণে পরে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করেছেন।
সরকার পতনের পর এ পর্যন্ত সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, সাবেক বাণিজমন্ত্রী টিপু মুনশি, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, আওয়ামী লীগের শরিক দল বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু গ্রেপ্তার হয়েছেন। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।
এদের পক্ষে আওয়ামী সমর্থক কোনো আইনজীবীকে মামলা পরিচালনা করতে দেখা যায়নি। সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে গ্রেপ্তারের পর আদালতে তোলা হলে দুজন আইনজীবী মামলা পরিচালনা করতে যান। তখন তাঁদের ওপর হামলা করেন উৎসুক আইনজীবীরা। এ ঘটনার পর থেকে যাঁদের আদালতে হাজির করা হচ্ছে তাঁদের পক্ষে কেউ মামলা করতে যাননি। এখন দু-একজন আইনজীবী ব্যক্তিগতভাবে গেলেও দলীয়ভাবে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা কেউ শুনানিতে যাচ্ছেন না।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দু-একজনের পক্ষে ব্যক্তিগতভাবে দু-একজন আইনজীবী মামলার শুনানিতে অংশ নিলেও বা অংশ নেওয়ার চেষ্টা করলেও আদালতে উপস্থিত উৎসুক আইনজীবীদের বাধার মুখে তাঁরা শুনানি করতে পারছেন না। এমনকি অনেককেই আদালতে নেওয়ার পরে ডিম ছোড়া, জুতো নিক্ষেপ ও মারধরের ঘটনা ঘটছে।
জানতে চাইলে আইনজীবী সমিতির সাবেক একজন সাধারণ সম্পাদক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমিও কেন যাচ্ছি না বা আওয়ামীপন্থীরা কেন আদালতে যাচ্ছেন না সেটা আমিও জানি না।’
সমিতির আরেক সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এককথায় অপমানের ভয়ে আমরা যাচ্ছি না। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ভীতিকর অবস্থার সৃষ্টি করে রেখেছেন।’
ঢাকা আইনজীবী সমিতির প্রবীন আইনজীবী ও সাবেক সহসভাপতি শাহজাহান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতাদের গ্রেপ্তার করে আদালতে নেওয়া হচ্ছে, সেখানে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা মামলা পরিচালনা করতে পারবেন না আইনে এমন কিছু নেই। কিন্তু কেউ যাচ্ছেন না। এর কারণ হতে পারে তাঁরা বিগত সরকারের আমলে এমন আচরণ আইনজীবীদের সঙ্গে করেছেন, যে কারণে তাঁরা আদালতে যেতে ভয় পাচ্ছেন।’
তবে শাহজাহান খান এ কথাও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের পক্ষে কাউকে মামলা পরিচালনা করতে বাধা দেওয়া বেআইনি। এটা ঠিক হচ্ছে না।’
আর ঢাকা আইনজীবী সমিতির বিএনপিপন্থী নেতা সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, আইনজীবীরা রাজনীতি করেন। সে অধিকার তাঁদের আছে। কিন্তু আইনজীবীরা কোনো অন্যায়কে আশ্রয় দিতে পারেন না। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও ঢাকা আইনজীবী সমিতির ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা। বিভিন্ন সময়ে আইনজীবীদের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী আইনজীবীদের অবস্থান তাঁরা নিজেরাই তলানিতে নিয়ে এসেছেন। এ কারণে মনে হয় তাঁরা নৈতিক সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। এ জন্য সরকার পতনের পর তাঁরা আদালতে অনুপস্থিত।’
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর একে একে গ্রেপ্তার হচ্ছেন সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা। আদালতে তুলে কাউকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে। কাউকে আবার কারাগারে পাঠিয়ে দিচ্ছেন আদালত। কিন্তু আদালতে এসব নেতার পক্ষে মামলা পরিচালনা করতে কোনো আইনজীবী পাওয়া যাচ্ছে না।
অবশ্য সরকার পতনের পর আওয়ামীপন্থী হিসেবে পরিচিত বড় বড় আইনজীবীর অনেককে আদালতে দেখা যাচ্ছে না। যাঁরা আছেন তাঁরাও সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের মামলায় দাঁড়াতে গিয়ে বাধার মুখে পড়ছেন, হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।
কেন আইনজীবীরা আদালতে যাচ্ছেন না, এ বিষয়ে জানতে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের কয়েকজন নেতার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও অনেকের ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক একজন সভাপতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিস্থিতি অনুকূলে নয়। গত ৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করেছেন। আদালতকে ঘিরে তাঁরা বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করে গ্রেপ্তার নেতা-কর্মীদের আইনজীবী নিয়োগে বাধার সৃষ্টি করছেন। এ কারণে আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা আদালতে যাচ্ছেন না।’
ঢাকার আদালতে সরেজমিনে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রভাবশালী আইনজীবীরা কেউই আদালতে যান না। আদালতে নিয়মিত মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবীরা জানান, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রভাবশালী আইনজীবীরা আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আর আদালতে আসছেন না।
তবে আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের সমর্থক আইনজীবীদের অনেককে আদালতে ঢুকতে দিচ্ছেন না বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সাধারণ আইনজীবীদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নেতাদের মামলা পরিচালনা করার উদ্যোগ নিলেও প্রথম প্রথম তাঁদের বের করে দেওয়া হয়েছে। দুজন আইনজীবীর ওপর হামলাও হয়েছে।
আর সরকার পতনের আগের দিন ৪ আগস্ট বহিরাগতরা হামলা করে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। তখন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বহিরাগতদের তাড়া করেন। একপর্যায়ে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের কয়েকজনের চেম্বার ভাঙচুর করেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা।
আইনজীবীরা বলেন, সরকার পতনের আগে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করার কারণে পরে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করেছেন।
সরকার পতনের পর এ পর্যন্ত সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, সাবেক বাণিজমন্ত্রী টিপু মুনশি, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং সংসদ সদস্য আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, আওয়ামী লীগের শরিক দল বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু গ্রেপ্তার হয়েছেন। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।
এদের পক্ষে আওয়ামী সমর্থক কোনো আইনজীবীকে মামলা পরিচালনা করতে দেখা যায়নি। সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে গ্রেপ্তারের পর আদালতে তোলা হলে দুজন আইনজীবী মামলা পরিচালনা করতে যান। তখন তাঁদের ওপর হামলা করেন উৎসুক আইনজীবীরা। এ ঘটনার পর থেকে যাঁদের আদালতে হাজির করা হচ্ছে তাঁদের পক্ষে কেউ মামলা করতে যাননি। এখন দু-একজন আইনজীবী ব্যক্তিগতভাবে গেলেও দলীয়ভাবে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা কেউ শুনানিতে যাচ্ছেন না।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দু-একজনের পক্ষে ব্যক্তিগতভাবে দু-একজন আইনজীবী মামলার শুনানিতে অংশ নিলেও বা অংশ নেওয়ার চেষ্টা করলেও আদালতে উপস্থিত উৎসুক আইনজীবীদের বাধার মুখে তাঁরা শুনানি করতে পারছেন না। এমনকি অনেককেই আদালতে নেওয়ার পরে ডিম ছোড়া, জুতো নিক্ষেপ ও মারধরের ঘটনা ঘটছে।
জানতে চাইলে আইনজীবী সমিতির সাবেক একজন সাধারণ সম্পাদক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমিও কেন যাচ্ছি না বা আওয়ামীপন্থীরা কেন আদালতে যাচ্ছেন না সেটা আমিও জানি না।’
সমিতির আরেক সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এককথায় অপমানের ভয়ে আমরা যাচ্ছি না। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ভীতিকর অবস্থার সৃষ্টি করে রেখেছেন।’
ঢাকা আইনজীবী সমিতির প্রবীন আইনজীবী ও সাবেক সহসভাপতি শাহজাহান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নেতাদের গ্রেপ্তার করে আদালতে নেওয়া হচ্ছে, সেখানে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা মামলা পরিচালনা করতে পারবেন না আইনে এমন কিছু নেই। কিন্তু কেউ যাচ্ছেন না। এর কারণ হতে পারে তাঁরা বিগত সরকারের আমলে এমন আচরণ আইনজীবীদের সঙ্গে করেছেন, যে কারণে তাঁরা আদালতে যেতে ভয় পাচ্ছেন।’
তবে শাহজাহান খান এ কথাও বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের পক্ষে কাউকে মামলা পরিচালনা করতে বাধা দেওয়া বেআইনি। এটা ঠিক হচ্ছে না।’
আর ঢাকা আইনজীবী সমিতির বিএনপিপন্থী নেতা সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, আইনজীবীরা রাজনীতি করেন। সে অধিকার তাঁদের আছে। কিন্তু আইনজীবীরা কোনো অন্যায়কে আশ্রয় দিতে পারেন না। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও ঢাকা আইনজীবী সমিতির ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা। বিভিন্ন সময়ে আইনজীবীদের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী আইনজীবীদের অবস্থান তাঁরা নিজেরাই তলানিতে নিয়ে এসেছেন। এ কারণে মনে হয় তাঁরা নৈতিক সাহস হারিয়ে ফেলেছেন। এ জন্য সরকার পতনের পর তাঁরা আদালতে অনুপস্থিত।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে