মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা-২ আসন ছিল স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের দখলে। ১৯৯৩ সালে এ আসন থেকে কয়েকবার নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাদুজ্জামানের মৃত্যুর পর ১৯৯৪ সালে আসনটিতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপির প্রার্থী শিল্পপতি কাজী সালিমুল হক কামাল সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচন ছাড়া আসনটি টানা আওয়ামী লীগের দখলে। বীরেন শিকদার এ আসনের সংসদ সদস্য।
আসনটি মূলত জেলার শালিখা-মহম্মদপুর উপজেলা এবং মাগুরা সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়ন শত্রুজিতপুর, গোপালগ্রাম, কুচিয়ামোড়া, বেরইল পলিতা নিয়ে গঠিত।
এ আসনে ভোটের হাওয়া সরকারি দলে থাকলেও নেই অন্যতম বিরোধী দল বিএনপিতে। তাই আওয়ামী লীগ চায় জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে। অন্যদিকে বিএনপি চায় নিরপেক্ষ নির্বাচন। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তারাও তাদের বিজয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত। পরিস্থিতি এমনটাই বর্তমানে এ আসনের নির্বাচন নিয়ে।
১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮—এই চার মেয়াদে মাগুরা-২ আসনে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বীরেন শিকদার। তাঁর নেতৃত্বেই চলছে এখানকার নির্বাচনী হাওয়া। তাঁকেই মাগুরা-২ আসনের আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী হিসেবে দেখা যাচ্ছে।
বীরেন শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকার জনগণের সঙ্গে সব সময়ই আমার সম্পৃক্ততা রয়েছে। আমার নেতারা সব সময় কাজ করে যাচ্ছেন। দীর্ঘদিন দল ক্ষমতায় থাকায় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করতে পেরেছি।’
এদিকে এ আসনে বিএনপি থেকে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বরাবরই সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে থাকেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নিতাই রায় ভোট পান ১ লাখ ৯ হাজার ৮০৮টি, বিপরীতে বীরেন শিকদার ১ লাখ ১৫ হাজার ২৭৫ ভোট পেয়ে খুব অল্প ব্যবধান জয়ী হন। তাই বিএনপির প্রার্থী এখানে শক্ত অবস্থানে আছেন বলে মনে করেন ভোটাররা।
নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ না হলে আমরা নির্বাচন নিয়ে কোনো পরিকল্পনা করছি না। নির্বাচন নিরপেক্ষ হলে বিএনপি এখানে বিপুল ভোটে জয়ী হবে।’
এ ছাড়া সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক দুর্নীতি মামলায় কারাগারে থাকলেও তাঁর হয়ে বিএনপির একটা অংশ কাজ করে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কোন্দলও আছে, যা নানা কর্মসূচিতে দেখা গেছে। তাঁর সম্ভাব্য প্রার্থিতা বিষয়ে অবশ্য কিছু জানা যায়নি।
তবে দল নির্বাচনমুখী হলেই এসব সমস্যা আর থাকবে না বলে স্থানীয় বিএনপির নেতারা মনে করছেন।
অন্যদিকে এ আসনে ইসলামী আন্দোলন থেকে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে জেলা সভাপতি মুফতি মোস্তফা কামাল দলীয় প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে। ২০০৮ সালে হাতপাখা নিয়ে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন তিনি। মোস্তফা কামাল সামনে নির্বাচনসংক্রান্ত তাঁর কার্যক্রম নিয়ে বলেন, ‘সকল রাজনৈতিক দল নিয়ে জাতীয় সরকার আমরা দাবি করে আসছি। তাহলে আমরা নির্বাচনে যাব। আগের মতো একদলীয় নির্বাচন হলে আমরা নির্বাচনে যাব না।’
মাগুরা-২ আসন ছিল স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের দখলে। ১৯৯৩ সালে এ আসন থেকে কয়েকবার নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাদুজ্জামানের মৃত্যুর পর ১৯৯৪ সালে আসনটিতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপির প্রার্থী শিল্পপতি কাজী সালিমুল হক কামাল সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচন ছাড়া আসনটি টানা আওয়ামী লীগের দখলে। বীরেন শিকদার এ আসনের সংসদ সদস্য।
আসনটি মূলত জেলার শালিখা-মহম্মদপুর উপজেলা এবং মাগুরা সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়ন শত্রুজিতপুর, গোপালগ্রাম, কুচিয়ামোড়া, বেরইল পলিতা নিয়ে গঠিত।
এ আসনে ভোটের হাওয়া সরকারি দলে থাকলেও নেই অন্যতম বিরোধী দল বিএনপিতে। তাই আওয়ামী লীগ চায় জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে। অন্যদিকে বিএনপি চায় নিরপেক্ষ নির্বাচন। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তারাও তাদের বিজয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত। পরিস্থিতি এমনটাই বর্তমানে এ আসনের নির্বাচন নিয়ে।
১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮—এই চার মেয়াদে মাগুরা-২ আসনে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বীরেন শিকদার। তাঁর নেতৃত্বেই চলছে এখানকার নির্বাচনী হাওয়া। তাঁকেই মাগুরা-২ আসনের আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী হিসেবে দেখা যাচ্ছে।
বীরেন শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকার জনগণের সঙ্গে সব সময়ই আমার সম্পৃক্ততা রয়েছে। আমার নেতারা সব সময় কাজ করে যাচ্ছেন। দীর্ঘদিন দল ক্ষমতায় থাকায় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করতে পেরেছি।’
এদিকে এ আসনে বিএনপি থেকে কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী বরাবরই সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে থাকেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নিতাই রায় ভোট পান ১ লাখ ৯ হাজার ৮০৮টি, বিপরীতে বীরেন শিকদার ১ লাখ ১৫ হাজার ২৭৫ ভোট পেয়ে খুব অল্প ব্যবধান জয়ী হন। তাই বিএনপির প্রার্থী এখানে শক্ত অবস্থানে আছেন বলে মনে করেন ভোটাররা।
নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ না হলে আমরা নির্বাচন নিয়ে কোনো পরিকল্পনা করছি না। নির্বাচন নিরপেক্ষ হলে বিএনপি এখানে বিপুল ভোটে জয়ী হবে।’
এ ছাড়া সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক দুর্নীতি মামলায় কারাগারে থাকলেও তাঁর হয়ে বিএনপির একটা অংশ কাজ করে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কোন্দলও আছে, যা নানা কর্মসূচিতে দেখা গেছে। তাঁর সম্ভাব্য প্রার্থিতা বিষয়ে অবশ্য কিছু জানা যায়নি।
তবে দল নির্বাচনমুখী হলেই এসব সমস্যা আর থাকবে না বলে স্থানীয় বিএনপির নেতারা মনে করছেন।
অন্যদিকে এ আসনে ইসলামী আন্দোলন থেকে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে জেলা সভাপতি মুফতি মোস্তফা কামাল দলীয় প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে। ২০০৮ সালে হাতপাখা নিয়ে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন তিনি। মোস্তফা কামাল সামনে নির্বাচনসংক্রান্ত তাঁর কার্যক্রম নিয়ে বলেন, ‘সকল রাজনৈতিক দল নিয়ে জাতীয় সরকার আমরা দাবি করে আসছি। তাহলে আমরা নির্বাচনে যাব। আগের মতো একদলীয় নির্বাচন হলে আমরা নির্বাচনে যাব না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে