হাবিবুর রনি, বাকৃবি
টানা বৃষ্টিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় এবং দৈনন্দিন কাজ করতে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটি হলের সামনের রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে খানাখন্দ।
হালকা বৃষ্টিতেই রাস্তার ভাঙা অংশগুলোয় পানি জমে। প্রশাসনের তদারকির অভাবে বেহাল পড়ে আছে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অফিস বলছে, উপাচার্য ছুটিতে দেশের বাইরে আছেন। তিনি দেশে এলেই বাজেট ফাইনাল করা হবে।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের সামনের রাস্তার অনেক জায়গা ভেঙে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া এসব হলের রাস্তার পাশে ড্রেন দিয়ে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশিত হতে না পারায় অল্প বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এতে হলের শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চত্বরসংলগ্ন মাঠ, আমতলা, হেলিপ্যাড, পশু পালন অনুষদের করিডরের দুই পাশে, দেবদারু রোডসহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সড়কগুলোর পাশে ড্রেন থাকলেও অবকাঠামোগত ত্রুটির কারণে বৃষ্টির পানি ড্রেন দিয়ে নিষ্কাশনে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে কিছু কিছু জায়গায় জলাবদ্ধতা চরম আকার ধারণ করছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সোহরাওয়ার্দী হলের সড়কের এক পাশে রেললাইন, অন্য পাশে খেলার মাঠ। সড়কের বিভিন্ন অংশ সংস্কারের অভাবে ভেঙে গেছে।
এ ছাড়া দুই পাশের কিনারা থেকে সড়কটির উচ্চতা কম হওয়ায় মাঠের ও রেললাইন থেকে বৃষ্টির পানি রাস্তায় এসে জমা থাকে। ফলে সড়ক দিয়ে যাতায়াতে দুর্ভোগে পড়তে হয় ওই হলের শিক্ষার্থীদের। সোহরাওয়ার্দী হলের রাস্তাটি ফসিলের মোড়, আবদুল জব্বার মোড় ও লোডাউন ব্রিজের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সঙ্গে সংযুক্ত।
সোহরাওয়ার্দী হলের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আরাফাত রাফি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী সড়কের একটি সোহরাওয়ার্দী হলের সামনের সড়ক। বৃষ্টির দিনে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করা যায় না। পানিতে তলিয়ে যায় সড়কটি। ফলে ক্লাস ও পরীক্ষার দিনে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। এই সড়কের দুই পাশে ড্রেনের ব্যবস্থা করে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অনুরোধ করছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু হল থেকে জব্বার মোড় যাওয়ার রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে ভেঙে ভেঙে জায়গায় জায়গায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠছে রাস্তাটি। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মো. শাহীন ইসলাম খান বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী হলের রাস্তাটি সংস্কার আমাদের পরিকল্পনায় আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছুটিতে দেশের বাইরে আছেন। তিনি এলেই আমরা বসে বাজেট ফাইনাল করব।’
টানা বৃষ্টিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় এবং দৈনন্দিন কাজ করতে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটি হলের সামনের রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে খানাখন্দ।
হালকা বৃষ্টিতেই রাস্তার ভাঙা অংশগুলোয় পানি জমে। প্রশাসনের তদারকির অভাবে বেহাল পড়ে আছে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অফিস বলছে, উপাচার্য ছুটিতে দেশের বাইরে আছেন। তিনি দেশে এলেই বাজেট ফাইনাল করা হবে।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের সামনের রাস্তার অনেক জায়গা ভেঙে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া এসব হলের রাস্তার পাশে ড্রেন দিয়ে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশিত হতে না পারায় অল্প বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এতে হলের শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চত্বরসংলগ্ন মাঠ, আমতলা, হেলিপ্যাড, পশু পালন অনুষদের করিডরের দুই পাশে, দেবদারু রোডসহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সড়কগুলোর পাশে ড্রেন থাকলেও অবকাঠামোগত ত্রুটির কারণে বৃষ্টির পানি ড্রেন দিয়ে নিষ্কাশনে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে কিছু কিছু জায়গায় জলাবদ্ধতা চরম আকার ধারণ করছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সোহরাওয়ার্দী হলের সড়কের এক পাশে রেললাইন, অন্য পাশে খেলার মাঠ। সড়কের বিভিন্ন অংশ সংস্কারের অভাবে ভেঙে গেছে।
এ ছাড়া দুই পাশের কিনারা থেকে সড়কটির উচ্চতা কম হওয়ায় মাঠের ও রেললাইন থেকে বৃষ্টির পানি রাস্তায় এসে জমা থাকে। ফলে সড়ক দিয়ে যাতায়াতে দুর্ভোগে পড়তে হয় ওই হলের শিক্ষার্থীদের। সোহরাওয়ার্দী হলের রাস্তাটি ফসিলের মোড়, আবদুল জব্বার মোড় ও লোডাউন ব্রিজের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সঙ্গে সংযুক্ত।
সোহরাওয়ার্দী হলের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আরাফাত রাফি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী সড়কের একটি সোহরাওয়ার্দী হলের সামনের সড়ক। বৃষ্টির দিনে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করা যায় না। পানিতে তলিয়ে যায় সড়কটি। ফলে ক্লাস ও পরীক্ষার দিনে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। এই সড়কের দুই পাশে ড্রেনের ব্যবস্থা করে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অনুরোধ করছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু হল থেকে জব্বার মোড় যাওয়ার রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে ভেঙে ভেঙে জায়গায় জায়গায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠছে রাস্তাটি। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মো. শাহীন ইসলাম খান বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী হলের রাস্তাটি সংস্কার আমাদের পরিকল্পনায় আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছুটিতে দেশের বাইরে আছেন। তিনি এলেই আমরা বসে বাজেট ফাইনাল করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে