নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদকের পদে ছিলেন আবু নাঈম সোহাগ। লম্বা সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে ফিফা ও এএফসির মতো ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের ফুটবলের দাপ্তরিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রে ছিলেন সোহাগ। তাঁর বিরুদ্ধেই এখন প্রমাণ হয়েছে অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ।
শেষ রক্ষা হয়নি সোহাগের। অনিয়ম আর জালিয়াতির দায়ে তাঁকে দুই বছরের জন্য সব ফুটবলীয় কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করেছে ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। নিষিদ্ধ হওয়ার পরদিনই বাফুফে ভবন থেকে তাঁর নামফলক সরিয়ে ফেলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আদালতে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে না পারলে বাফুফেতে আর ফেরা হচ্ছে না সোহাগের। নামফলক সরিয়ে ফেলার অর্থ, বাফুফেকে সামনেই তাকাতে হচ্ছে। এখন যে প্রশ্নটি জোরালো, কে আসছেন সোহাগের জায়গায়?
১৪ এপ্রিল নিষিদ্ধ হওয়ার পরদিন পর্যন্ত বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের প্রচ্ছন্ন সমর্থন পেয়েছেন বাফুফে। একের পর এক সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হওয়ায় হওয়ায় এক রাতেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেছেন সালাউদ্দিন। সোহাগের দুর্নীতির দায় বাফুফে নেবে না বলেই গতকাল এক টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন।
সোহাগ নিষিদ্ধ হলেও আরও দেড় বছর মেয়াদ আছে নির্বাচিত সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের। দেড় বছরের জন্য নতুন এক সাধারণ সম্পাদকের খোঁজে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আলোচনা, চলছে জল্পনা। জানা গেছে, সোহাগের বিকল্প হিসেবে সংক্ষিপ্ত তালিকায় চার-পাঁচজনের নাম তৈরি আছে বাফুফের; যেখানে আছে একাধিক অভিজ্ঞ সাংবাদিকের নাম। তালিকায় আছেন বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্যও।
বাফুফে সভাপতি হিসেবে নিজের প্রথম মেয়াদে দেশের স্বনামধন্য সাংবাদিক আল মুসাব্বির সাদীকে বেছে নিয়েছিলেন সালাউদ্দিন। সাদীর প্রয়াণের পর প্রথমে ভারপ্রাপ্ত, এরপর পুরোদস্তুর সাধারণ সম্পাদকের চেয়ার নিজের দখলে নেন সোহাগ। তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়মের ছায়া তো ছিলই, ছিল বিস্তর অভিযোগও। সাংবাদিক থেকে শুরু করে ক্লাব কর্মকর্তাদের সঙ্গেই দূরত্ব বজায় রাখতেন সোহাগ। এরপর এল ফিফার নিষেধাজ্ঞার চিঠি। সোহাগের কাণ্ডে নিজে পদত্যাগ না করলেও তাঁর যতটুকু ভাবমূর্তি অবশিষ্ট ছিল, সেটিও নষ্ট হয়েছে সালাউদ্দিনের। বাফুফে সূত্রে জানা গেছে, এমন কাউকেও তিনি নিয়োগ দিতে চান, কিছুটা হলেও ফিরিয়ে আনতে পারবেন স্বচ্ছতা। তবে সোহাগের বিকল্প হিসেবে যিনিই আসবেন, তাঁকে বসতে হবে কলঙ্কের কালি লাগা এক আসনে; যেটি পরিচ্ছন্ন করতে নিশ্চিত অনেক কাঠখড়ই পোহাতে হবে তাঁকে। আজ আবার জরুরি নির্বাহী কমিটির সভা ডেকেছে বাফুফে। এখানে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত আসবে কি না, সেটাই দেখার।
দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদকের পদে ছিলেন আবু নাঈম সোহাগ। লম্বা সময় গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে ফিফা ও এএফসির মতো ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের ফুটবলের দাপ্তরিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রে ছিলেন সোহাগ। তাঁর বিরুদ্ধেই এখন প্রমাণ হয়েছে অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ।
শেষ রক্ষা হয়নি সোহাগের। অনিয়ম আর জালিয়াতির দায়ে তাঁকে দুই বছরের জন্য সব ফুটবলীয় কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করেছে ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। নিষিদ্ধ হওয়ার পরদিনই বাফুফে ভবন থেকে তাঁর নামফলক সরিয়ে ফেলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আদালতে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে না পারলে বাফুফেতে আর ফেরা হচ্ছে না সোহাগের। নামফলক সরিয়ে ফেলার অর্থ, বাফুফেকে সামনেই তাকাতে হচ্ছে। এখন যে প্রশ্নটি জোরালো, কে আসছেন সোহাগের জায়গায়?
১৪ এপ্রিল নিষিদ্ধ হওয়ার পরদিন পর্যন্ত বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের প্রচ্ছন্ন সমর্থন পেয়েছেন বাফুফে। একের পর এক সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হওয়ায় হওয়ায় এক রাতেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেছেন সালাউদ্দিন। সোহাগের দুর্নীতির দায় বাফুফে নেবে না বলেই গতকাল এক টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন।
সোহাগ নিষিদ্ধ হলেও আরও দেড় বছর মেয়াদ আছে নির্বাচিত সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের। দেড় বছরের জন্য নতুন এক সাধারণ সম্পাদকের খোঁজে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আলোচনা, চলছে জল্পনা। জানা গেছে, সোহাগের বিকল্প হিসেবে সংক্ষিপ্ত তালিকায় চার-পাঁচজনের নাম তৈরি আছে বাফুফের; যেখানে আছে একাধিক অভিজ্ঞ সাংবাদিকের নাম। তালিকায় আছেন বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্যও।
বাফুফে সভাপতি হিসেবে নিজের প্রথম মেয়াদে দেশের স্বনামধন্য সাংবাদিক আল মুসাব্বির সাদীকে বেছে নিয়েছিলেন সালাউদ্দিন। সাদীর প্রয়াণের পর প্রথমে ভারপ্রাপ্ত, এরপর পুরোদস্তুর সাধারণ সম্পাদকের চেয়ার নিজের দখলে নেন সোহাগ। তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়মের ছায়া তো ছিলই, ছিল বিস্তর অভিযোগও। সাংবাদিক থেকে শুরু করে ক্লাব কর্মকর্তাদের সঙ্গেই দূরত্ব বজায় রাখতেন সোহাগ। এরপর এল ফিফার নিষেধাজ্ঞার চিঠি। সোহাগের কাণ্ডে নিজে পদত্যাগ না করলেও তাঁর যতটুকু ভাবমূর্তি অবশিষ্ট ছিল, সেটিও নষ্ট হয়েছে সালাউদ্দিনের। বাফুফে সূত্রে জানা গেছে, এমন কাউকেও তিনি নিয়োগ দিতে চান, কিছুটা হলেও ফিরিয়ে আনতে পারবেন স্বচ্ছতা। তবে সোহাগের বিকল্প হিসেবে যিনিই আসবেন, তাঁকে বসতে হবে কলঙ্কের কালি লাগা এক আসনে; যেটি পরিচ্ছন্ন করতে নিশ্চিত অনেক কাঠখড়ই পোহাতে হবে তাঁকে। আজ আবার জরুরি নির্বাহী কমিটির সভা ডেকেছে বাফুফে। এখানে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত আসবে কি না, সেটাই দেখার।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে