ইমতিয়াজ আহমেদ, শিবচর
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় হাটবাজরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা দেখা দিয়েছে। ক্রেতা ও বিক্রেতার মুখে নেই মাস্ক। সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়লেও আর আগের মতো ভয় নেই বলে দাবি তাঁদের। আবার দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনেকেরই অনীহা বেড়েছে।
তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা হচ্ছে সচেতনতা।
সরেজমিনে উপজেলার উৎরাইল হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারে আসা শত শত ক্রেতা-বিক্রেতার মুখে নেই কোনো মাস্ক। ভিড়ের মধ্যে গাদাগাদি করে চলছে কেনাবেচা।
ক্রেতা-বিক্রেতারা জানান, নতুন করে করোনার সংক্রমণ পেলেও আগের মতো ভীতি আর কাজ করছে না। সারাক্ষণ মাস্ক পরে থাকা অস্বস্তিকর থাকায় ব্যবহার কমিয়ে দিয়েছেন। এ ছাড়া টিকা নেওয়ার কারণে ‘করোনা হলেও তেমন সমস্যা হবে না’ বিশ্বাস জন্মেছে তাঁদের মধ্যে। এতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতা।
উপজেলার উৎরাইল বাজার করতে এক ক্রেতা মো. ইদ্রিস বলেন, ‘গ্রামের হাটবাজারে ভিড় থাকবেই। অনেকে একসঙ্গে কেনাকাটা করতে আসেন। তবুই মানুষের মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব মানার প্রবণতা কমেছে। তা ছাড়া করোনা কমে যাওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি অনেকে মেনে চলছেন না। আসলে আগের মতো বর্তমানে করোনা নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় নেই।’
হাসান নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর থেকে এক ধরনের উদাসীনতা তৈরি হয়েছে। তাই মাস্ক পরাও হয় না। আবার যেহেতু করোনা বাড়ছে, এখন থেকে নিয়মিত মাস্ক পরতে হবে।’
সবজি বিক্রেতা মো. মাসুদ বলেন, ‘গত বছর নিয়মিত মাস্ক পরতাম। করোনা তো কমে গেছিল। টিকা নিছি। এ জন্য মাস্ক পরা বাদ দিছিলাম। বেচাকেনার সময় মাস্ক পইরা কথা বলতে সমস্যা হয়। তাই পরি নাই।’
এদিকে যানবাহনেও একই অবস্থা। যানবাহনগুলোতে গাদাগাদি করে বসছেন যাত্রী। তাঁদের মুখেও মাস্ক নেই। মাস্ক পরা ও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে বলে দাবি স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের। গত কয়েক দিনে উপজেলায় বেড়েছে করোনা রোগীর সংখ্যা।
শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক মিঠুন বিশ্বাস জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় উপজেলায় ১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।’
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ ফের বাড়তে থাকায় উপজেলার সর্বত্র স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে মাইকিং করা হয়েছে। রাত ৮টার মধ্যে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।’
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় হাটবাজরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা দেখা দিয়েছে। ক্রেতা ও বিক্রেতার মুখে নেই মাস্ক। সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়লেও আর আগের মতো ভয় নেই বলে দাবি তাঁদের। আবার দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনেকেরই অনীহা বেড়েছে।
তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা হচ্ছে সচেতনতা।
সরেজমিনে উপজেলার উৎরাইল হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারে আসা শত শত ক্রেতা-বিক্রেতার মুখে নেই কোনো মাস্ক। ভিড়ের মধ্যে গাদাগাদি করে চলছে কেনাবেচা।
ক্রেতা-বিক্রেতারা জানান, নতুন করে করোনার সংক্রমণ পেলেও আগের মতো ভীতি আর কাজ করছে না। সারাক্ষণ মাস্ক পরে থাকা অস্বস্তিকর থাকায় ব্যবহার কমিয়ে দিয়েছেন। এ ছাড়া টিকা নেওয়ার কারণে ‘করোনা হলেও তেমন সমস্যা হবে না’ বিশ্বাস জন্মেছে তাঁদের মধ্যে। এতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না বাজারের ক্রেতা ও বিক্রেতা।
উপজেলার উৎরাইল বাজার করতে এক ক্রেতা মো. ইদ্রিস বলেন, ‘গ্রামের হাটবাজারে ভিড় থাকবেই। অনেকে একসঙ্গে কেনাকাটা করতে আসেন। তবুই মানুষের মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব মানার প্রবণতা কমেছে। তা ছাড়া করোনা কমে যাওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি অনেকে মেনে চলছেন না। আসলে আগের মতো বর্তমানে করোনা নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় নেই।’
হাসান নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর থেকে এক ধরনের উদাসীনতা তৈরি হয়েছে। তাই মাস্ক পরাও হয় না। আবার যেহেতু করোনা বাড়ছে, এখন থেকে নিয়মিত মাস্ক পরতে হবে।’
সবজি বিক্রেতা মো. মাসুদ বলেন, ‘গত বছর নিয়মিত মাস্ক পরতাম। করোনা তো কমে গেছিল। টিকা নিছি। এ জন্য মাস্ক পরা বাদ দিছিলাম। বেচাকেনার সময় মাস্ক পইরা কথা বলতে সমস্যা হয়। তাই পরি নাই।’
এদিকে যানবাহনেও একই অবস্থা। যানবাহনগুলোতে গাদাগাদি করে বসছেন যাত্রী। তাঁদের মুখেও মাস্ক নেই। মাস্ক পরা ও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে বলে দাবি স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের। গত কয়েক দিনে উপজেলায় বেড়েছে করোনা রোগীর সংখ্যা।
শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক মিঠুন বিশ্বাস জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় উপজেলায় ১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে ৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।’
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ ফের বাড়তে থাকায় উপজেলার সর্বত্র স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে মাইকিং করা হয়েছে। রাত ৮টার মধ্যে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে