বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য পদের নির্বাচনে এক অদ্ভুত সমঝোতা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মায়রামপুর ইউপিতে। সেখানে একটি ওয়ার্ডে প্রার্থী ছিলেন সাতজন। ভোট যা পড়েছে, সব পেয়েছেন একজন। অন্য ছয়জনের কেউ একটি ভোটও পাননি। সব প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট শূন্য। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে প্রার্থীরা কি নিজের ভোটও নিজেকে দেননি? কিংবা তাঁদের স্ত্রী-সন্তান পরিবার বা আত্মীয়স্বজন, তাঁদের ভোট কোথায় গেল?
সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন বাকি ছয় প্রার্থী। তাঁরা বলেছেন, সবাই মিলে একজনকেই জিতিয়ে এনেছেন। তাঁরা নিজের ভোটও নিজেকে দেননি। যাঁরা সেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের চারজনের সঙ্গে আজকের পত্রিকার কথাও হয়েছে।
গত ২৮ নভেম্বর বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মানিকপুর ইউপিতে এ নির্বাচন হয়। এতে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে সাতজন প্রার্থী ভোট করেন। তাঁরা হলেন কাউসার মিয়া (ভ্যানগাড়ি), মোতালিব মিয়া (ঘুড়ি), মো. আলমগীর (আপেল), জাহাঙ্গীর হোসেন (তালা), মিস্টার আলী (ফুটবল), সফিকুল ইসলাম (মোরগ) ও হাসান মিয়া (বৈদ্যুতিক পাখা)।
৪ নম্বর ওয়ার্ডের মায়ারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের মোট ভোটারসংখ্যা ২ হাজার ১৬৩। ভোট দিয়েছেন ১ হাজার ১৬১ জন। এর মধ্যে বৈধ ভোট পড়েছে ১ হাজার ১৫৫টি। বাতিল ছয়টি। সেই বৈধ ভোটের সবই পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকের হাসান মিয়া।
বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে এরই মধ্য শুরু হয়েছে আলোচনা। এরপর আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে কথা বলা হয় বিজয়ী হাসান মিয়াসহ চারজনের সঙ্গে। অবশ্য বাকি দুজনের একজন মাছ শিকারে ছিলেন, অন্যজন আছেন এলাকার বাইরে।
মোরগ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সফিকুল ইসলাম জানান, শান্তিপূর্ণভাবেই এ ভোট হয়েছে। কোনো ঝামেলা হয়নি। ভ্যানগাড়ি প্রতীকের কাউসার মিয়া, তালা মার্কার জাহাঙ্গীর হোসেন এবং ঘুড়ি নিয়ে নির্বাচন করা মোতালিব মিয়া জানান, ২৫ নভেম্বর স্থানীয় নেতারা সব প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে সবাই মিলে ঐকমত্যে পৌঁছান এবার হাসান মিয়াকে জয়ী করতে হবে। নেতাদের নির্দেশনা মেনে সবাই কাজ করেছেন। তাই এ বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগ নেই।
নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী হাসান মিয়া বলেন, ‘যখন সিদ্ধান্ত হয়, তখন প্রত্যাহারের সুযোগ ছিল না। অন্য প্রার্থীরা তাই আমাকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করেছেন।’
মায়ারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা হুসাইন মোহাম্মদ বেলাল বলেন, এই কেন্দ্রে ভোট গ্রহণে কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। খুবই শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে।
ইউপি নির্বাচন প্রথম ধাপ থেকেই নিজেকে চিনিয়েছে সহিংস হিসেবে। সবশেষ ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপেও শুধু ভোট গ্রহণের দিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে মারা গেছেন অন্তত সাতজন। এত কিছুর পরে এই নির্বাচন বিরলও বটে।
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য পদের নির্বাচনে এক অদ্ভুত সমঝোতা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মায়রামপুর ইউপিতে। সেখানে একটি ওয়ার্ডে প্রার্থী ছিলেন সাতজন। ভোট যা পড়েছে, সব পেয়েছেন একজন। অন্য ছয়জনের কেউ একটি ভোটও পাননি। সব প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট শূন্য। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে প্রার্থীরা কি নিজের ভোটও নিজেকে দেননি? কিংবা তাঁদের স্ত্রী-সন্তান পরিবার বা আত্মীয়স্বজন, তাঁদের ভোট কোথায় গেল?
সেই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন বাকি ছয় প্রার্থী। তাঁরা বলেছেন, সবাই মিলে একজনকেই জিতিয়ে এনেছেন। তাঁরা নিজের ভোটও নিজেকে দেননি। যাঁরা সেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের চারজনের সঙ্গে আজকের পত্রিকার কথাও হয়েছে।
গত ২৮ নভেম্বর বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মানিকপুর ইউপিতে এ নির্বাচন হয়। এতে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে সাতজন প্রার্থী ভোট করেন। তাঁরা হলেন কাউসার মিয়া (ভ্যানগাড়ি), মোতালিব মিয়া (ঘুড়ি), মো. আলমগীর (আপেল), জাহাঙ্গীর হোসেন (তালা), মিস্টার আলী (ফুটবল), সফিকুল ইসলাম (মোরগ) ও হাসান মিয়া (বৈদ্যুতিক পাখা)।
৪ নম্বর ওয়ার্ডের মায়ারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের মোট ভোটারসংখ্যা ২ হাজার ১৬৩। ভোট দিয়েছেন ১ হাজার ১৬১ জন। এর মধ্যে বৈধ ভোট পড়েছে ১ হাজার ১৫৫টি। বাতিল ছয়টি। সেই বৈধ ভোটের সবই পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকের হাসান মিয়া।
বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে এরই মধ্য শুরু হয়েছে আলোচনা। এরপর আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে কথা বলা হয় বিজয়ী হাসান মিয়াসহ চারজনের সঙ্গে। অবশ্য বাকি দুজনের একজন মাছ শিকারে ছিলেন, অন্যজন আছেন এলাকার বাইরে।
মোরগ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সফিকুল ইসলাম জানান, শান্তিপূর্ণভাবেই এ ভোট হয়েছে। কোনো ঝামেলা হয়নি। ভ্যানগাড়ি প্রতীকের কাউসার মিয়া, তালা মার্কার জাহাঙ্গীর হোসেন এবং ঘুড়ি নিয়ে নির্বাচন করা মোতালিব মিয়া জানান, ২৫ নভেম্বর স্থানীয় নেতারা সব প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে সবাই মিলে ঐকমত্যে পৌঁছান এবার হাসান মিয়াকে জয়ী করতে হবে। নেতাদের নির্দেশনা মেনে সবাই কাজ করেছেন। তাই এ বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগ নেই।
নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী হাসান মিয়া বলেন, ‘যখন সিদ্ধান্ত হয়, তখন প্রত্যাহারের সুযোগ ছিল না। অন্য প্রার্থীরা তাই আমাকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করেছেন।’
মায়ারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা হুসাইন মোহাম্মদ বেলাল বলেন, এই কেন্দ্রে ভোট গ্রহণে কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। খুবই শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে।
ইউপি নির্বাচন প্রথম ধাপ থেকেই নিজেকে চিনিয়েছে সহিংস হিসেবে। সবশেষ ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপেও শুধু ভোট গ্রহণের দিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে মারা গেছেন অন্তত সাতজন। এত কিছুর পরে এই নির্বাচন বিরলও বটে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে