শাহরিয়ার নাফীস
বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ—আজ দুই দলের জন্যই এমন একটা ম্যাচ, যারা জিতবে তারা টিকে থাকবে, আর যারা হারবে তাদের বিশ্বকাপ শেষ। দুই দলের জন্যই বলতে গেলে ম্যাচটি অগ্নিপরীক্ষা। অতীতের সব হতাশা মুছে সেই পরীক্ষায় বাংলাদেশ জিতবে–এই আশা করছি।
তবে মন খারাপের কথা হলো, আমাদের খেলাতে এখন পর্যন্ত কোনো ধারাবাহিকতা দেখিনি। যে দুটি ম্যাচ জিতেছি, সেখানে বাংলাদেশ দুর্দান্ত লড়াই করেছে। কিন্তু এই দুটি ম্যাচ জেতার পর যে আত্মবিশ্বাস আর ফর্মের ধারাবাহিকতা থাকার কথা ছিল, সেটি আমরা পরে আর দেখছি না। আমার মনে হয়, আত্মবিশ্বাসটা হারিয়ে ফেলেছি। সেটি না থাকার কারণেই আমরা ভালো খেলতে পারছি না।
আজ জিততে হলে আমাদের শুরু থেকেই ভালো করতে হবে। বলা হয়ে থাকে ওপেনিং জুটিই ইনিংসের সুর বেঁধে দেয়। তারা ভালো শুরু এনে দিলে পরেরটা ভালো হয়ে যায়। কিন্তু আমাদের সুরের তাল কেটে যাচ্ছে শুরুতেই।
প্রতিদিন শুরুতেই উইকেট পড়ে যাবে, এরপর সেই চাপ কাটাতে অন্য ব্যাটাররা দেখেশুনে খেলবে সেটি আসলে টি-টোয়েন্টিতে হয় না। সেখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা পাওয়ার প্লের যথেষ্ট ব্যবহার করতে পারছি না। একদিকে রান হচ্ছে না, অন্যদিকে উইকেট পড়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, উইকেট পড়ে যাওয়াটাই বড় সমস্যা। আজ ওপেনারদের কাছ থেকে দারুণ শুরু চাই। আর একটা বিষয়, আমরা যদি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে ১২০-১২৫ রান করে জেতার আশা করি, তাহলে ভুল হবে।
ক্রিকেটারদের দেখে মনে হচ্ছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিততে জিততে হেরে যাওয়ার ধকলে তাদের আত্মবিশ্বাসে টান পড়েছে। সেটির ছাপ পড়ছে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচেও। আমি বলব, এখনো অতীতের পৃথিবীতে পড়ে না থেকে, উচিত হবে সামনের দিকে তাকানো। মনেপ্রাণে চেষ্টা করতে হবে ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার দিকেই।
বাংলাদেশ দলের একাদশ নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। তবে আমার মনে হয়েছে, একাদশ নিয়ে অসন্তুষ্ট হওয়ার মতো কিছু দেখিনি। ফল ভালো হচ্ছে না বলেই ছোট ছোট বিষয়গুলোও বড় হয়ে সামনে আসছে। তবে আজ হয়তো একাদশে পরিবর্তন এনে চেষ্টা করা হতে পারে।
নামিবিয়ার মতো ছোট দলের ভালো খেলা নিয়ে চারপাশে প্রশংসা ঝরছে। অনেকে আবার আমাদের সঙ্গে তাদের তুলনাও টানছে। আমি মনে করি, এটা ভুল। আমরা আমাদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারলে যেকোনো দলকেই হারাতে পারব। আজ বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ক্রিকেটাররা তিন বিভাগেই তাদের সেরাটা দেবে বলেই আমার বিশ্বাস।
অনেকে বলছেন, দল নিয়ে চারপাশে নানা কথা হচ্ছে, তার প্রভাব পড়ছে ক্রিকেটারদের ওপর। আমি এটি মানতে নারাজ। কেননা, মানুষ মানুষের মতো করে কথা বলবে। সবার মুখ তো আটকাতে পারবে না। ক্রিকেটারদের এসব কথা শোনার দরকার নেই। দিন শেষে পারফরম্যান্সটাই মানুষ দেখবে। সেটি ভালো হলে সবাই বাহবা দেবে। খারাপ করলে দোষ খুঁজবে। এটাই তো হয়ে আসছে চিরকাল।
দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারে আরব আমিরাত থেকে আসা দারুণ এক জয়ের খবরে। আজ হোক না সেটি।
বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ—আজ দুই দলের জন্যই এমন একটা ম্যাচ, যারা জিতবে তারা টিকে থাকবে, আর যারা হারবে তাদের বিশ্বকাপ শেষ। দুই দলের জন্যই বলতে গেলে ম্যাচটি অগ্নিপরীক্ষা। অতীতের সব হতাশা মুছে সেই পরীক্ষায় বাংলাদেশ জিতবে–এই আশা করছি।
তবে মন খারাপের কথা হলো, আমাদের খেলাতে এখন পর্যন্ত কোনো ধারাবাহিকতা দেখিনি। যে দুটি ম্যাচ জিতেছি, সেখানে বাংলাদেশ দুর্দান্ত লড়াই করেছে। কিন্তু এই দুটি ম্যাচ জেতার পর যে আত্মবিশ্বাস আর ফর্মের ধারাবাহিকতা থাকার কথা ছিল, সেটি আমরা পরে আর দেখছি না। আমার মনে হয়, আত্মবিশ্বাসটা হারিয়ে ফেলেছি। সেটি না থাকার কারণেই আমরা ভালো খেলতে পারছি না।
আজ জিততে হলে আমাদের শুরু থেকেই ভালো করতে হবে। বলা হয়ে থাকে ওপেনিং জুটিই ইনিংসের সুর বেঁধে দেয়। তারা ভালো শুরু এনে দিলে পরেরটা ভালো হয়ে যায়। কিন্তু আমাদের সুরের তাল কেটে যাচ্ছে শুরুতেই।
প্রতিদিন শুরুতেই উইকেট পড়ে যাবে, এরপর সেই চাপ কাটাতে অন্য ব্যাটাররা দেখেশুনে খেলবে সেটি আসলে টি-টোয়েন্টিতে হয় না। সেখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা পাওয়ার প্লের যথেষ্ট ব্যবহার করতে পারছি না। একদিকে রান হচ্ছে না, অন্যদিকে উইকেট পড়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, উইকেট পড়ে যাওয়াটাই বড় সমস্যা। আজ ওপেনারদের কাছ থেকে দারুণ শুরু চাই। আর একটা বিষয়, আমরা যদি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে ১২০-১২৫ রান করে জেতার আশা করি, তাহলে ভুল হবে।
ক্রিকেটারদের দেখে মনে হচ্ছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিততে জিততে হেরে যাওয়ার ধকলে তাদের আত্মবিশ্বাসে টান পড়েছে। সেটির ছাপ পড়ছে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচেও। আমি বলব, এখনো অতীতের পৃথিবীতে পড়ে না থেকে, উচিত হবে সামনের দিকে তাকানো। মনেপ্রাণে চেষ্টা করতে হবে ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার দিকেই।
বাংলাদেশ দলের একাদশ নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। তবে আমার মনে হয়েছে, একাদশ নিয়ে অসন্তুষ্ট হওয়ার মতো কিছু দেখিনি। ফল ভালো হচ্ছে না বলেই ছোট ছোট বিষয়গুলোও বড় হয়ে সামনে আসছে। তবে আজ হয়তো একাদশে পরিবর্তন এনে চেষ্টা করা হতে পারে।
নামিবিয়ার মতো ছোট দলের ভালো খেলা নিয়ে চারপাশে প্রশংসা ঝরছে। অনেকে আবার আমাদের সঙ্গে তাদের তুলনাও টানছে। আমি মনে করি, এটা ভুল। আমরা আমাদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারলে যেকোনো দলকেই হারাতে পারব। আজ বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ক্রিকেটাররা তিন বিভাগেই তাদের সেরাটা দেবে বলেই আমার বিশ্বাস।
অনেকে বলছেন, দল নিয়ে চারপাশে নানা কথা হচ্ছে, তার প্রভাব পড়ছে ক্রিকেটারদের ওপর। আমি এটি মানতে নারাজ। কেননা, মানুষ মানুষের মতো করে কথা বলবে। সবার মুখ তো আটকাতে পারবে না। ক্রিকেটারদের এসব কথা শোনার দরকার নেই। দিন শেষে পারফরম্যান্সটাই মানুষ দেখবে। সেটি ভালো হলে সবাই বাহবা দেবে। খারাপ করলে দোষ খুঁজবে। এটাই তো হয়ে আসছে চিরকাল।
দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারে আরব আমিরাত থেকে আসা দারুণ এক জয়ের খবরে। আজ হোক না সেটি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে