নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বহু প্রতীক্ষার পর চার লেনে উন্নীত হচ্ছে কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৫৪ কিলোমিটারের জাতীয় মহাসড়ক। এতে দেশের পূর্ব-দক্ষিণ অংশের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব অংশের যোগাযোগ সহজ হবে। ভারত ও চীনসহ এশিয়ার পাঁচ দেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বাড়াতেও কাজে আসবে এ মহাসড়ক।
সড়ক নির্মাণে ‘কুমিল্লা (ময়নামতি)-ব্রাহ্মণবাড়িয়া (ধরখার) জাতীয় মহাসড়ককে (এন-১০২) চার লেন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। এ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৭ হাজার ১৮৮ কোটি টাকা। যার মধ্যে দ্বিতীয় লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) আওতায় ২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে ভারত। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)।
পরিকল্পনা কমিশন জানিয়েছে, এ সড়ক প্রকল্পের চূড়ান্ত প্রস্তাব কমিশনে পাঠিয়েছে সওজ। কমিশন সেটি একনেক সভায় অনুমোদনের জন্য তোলার প্রস্তুতি নিয়েছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠেয় একনেক সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রস্তাবে সওজ বলছে, আন্ত-আঞ্চলিক যোগাযোগ ও পণ্য পরিবহনেও এ সড়ক গুরুত্বপূর্ণ। দেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্তবর্তী ভারত, ভুটান, নেপাল এবং পূর্ব প্রান্তে মিয়ানমার ও চীনের কুনমিং শহরের সঙ্গে বাংলাদেশের সড়কপথ পণ্য ও যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবে বিবেচিত। কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়কটি এ রুটের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ভারতীয় দ্বিতীয় এলওসির আওতায় বাস্তবায়নাধীন আশুগঞ্জ নদীবন্দর-আখাউড়া স্থলবন্দর চার লেন সড়ককেও সংযুক্ত করবে এ মহাসড়ক। পাশাপাশি দেশের ব্যস্ততম ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ দুই মহাসড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেটকে সংযুক্ত করেছে মহাসড়কটি। কিন্তু ভারী যান চলাচলের কারণে বর্তমানে এ সড়ক এবং এর আওতাধীন সেতুগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এ জন্য এডিবির অর্থায়নে সাব-রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট প্রিপারেটরি ফ্যাসিলিটিস প্রকল্পের বিশদ জরিপ, সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিশদ নকশা করা হয়। প্রকল্পের অধীনে ১৪টি ছোট সেতু, ১টি ফ্লাইওভার,২টি আন্ডারপাস, ৫০টি কালভার্ট ও ১২টি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।
বিদ্যমান দুই লেনের সড়কটি চার লেনে উন্নীত হলে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সঙ্গে দ্রুত, নিরাপদ ও ব্যয়সাশ্রয়ী সড়ক যোগাযোগ স্থাপন হবে। একই সঙ্গে এশিয়ার পাঁচ দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে উঠবে। চট্টগ্রাম বন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এ সড়ক নির্মাণ শেষ করা হবে।
তবে, প্রকল্পটি শুরু করতেই অনেক সময়ক্ষেপণ হয়েছে। এ সড়ক নির্মাণের কথা চলছে প্রায় এক যুগ ধরে। নানা কারণে তা বারবার পিছিয়ে যাচ্ছিল। প্রথম প্রস্তাবে এ প্রকল্পের ব্যয় প্রাক্কলন করা হয় ৭ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা।
বহু প্রতীক্ষার পর চার লেনে উন্নীত হচ্ছে কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৫৪ কিলোমিটারের জাতীয় মহাসড়ক। এতে দেশের পূর্ব-দক্ষিণ অংশের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব অংশের যোগাযোগ সহজ হবে। ভারত ও চীনসহ এশিয়ার পাঁচ দেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বাড়াতেও কাজে আসবে এ মহাসড়ক।
সড়ক নির্মাণে ‘কুমিল্লা (ময়নামতি)-ব্রাহ্মণবাড়িয়া (ধরখার) জাতীয় মহাসড়ককে (এন-১০২) চার লেন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। এ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৭ হাজার ১৮৮ কোটি টাকা। যার মধ্যে দ্বিতীয় লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) আওতায় ২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে ভারত। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)।
পরিকল্পনা কমিশন জানিয়েছে, এ সড়ক প্রকল্পের চূড়ান্ত প্রস্তাব কমিশনে পাঠিয়েছে সওজ। কমিশন সেটি একনেক সভায় অনুমোদনের জন্য তোলার প্রস্তুতি নিয়েছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠেয় একনেক সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রস্তাবে সওজ বলছে, আন্ত-আঞ্চলিক যোগাযোগ ও পণ্য পরিবহনেও এ সড়ক গুরুত্বপূর্ণ। দেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্তবর্তী ভারত, ভুটান, নেপাল এবং পূর্ব প্রান্তে মিয়ানমার ও চীনের কুনমিং শহরের সঙ্গে বাংলাদেশের সড়কপথ পণ্য ও যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ রুট হিসেবে বিবেচিত। কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়কটি এ রুটের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ভারতীয় দ্বিতীয় এলওসির আওতায় বাস্তবায়নাধীন আশুগঞ্জ নদীবন্দর-আখাউড়া স্থলবন্দর চার লেন সড়ককেও সংযুক্ত করবে এ মহাসড়ক। পাশাপাশি দেশের ব্যস্ততম ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ দুই মহাসড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেটকে সংযুক্ত করেছে মহাসড়কটি। কিন্তু ভারী যান চলাচলের কারণে বর্তমানে এ সড়ক এবং এর আওতাধীন সেতুগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এ জন্য এডিবির অর্থায়নে সাব-রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট প্রিপারেটরি ফ্যাসিলিটিস প্রকল্পের বিশদ জরিপ, সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিশদ নকশা করা হয়। প্রকল্পের অধীনে ১৪টি ছোট সেতু, ১টি ফ্লাইওভার,২টি আন্ডারপাস, ৫০টি কালভার্ট ও ১২টি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।
বিদ্যমান দুই লেনের সড়কটি চার লেনে উন্নীত হলে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সঙ্গে দ্রুত, নিরাপদ ও ব্যয়সাশ্রয়ী সড়ক যোগাযোগ স্থাপন হবে। একই সঙ্গে এশিয়ার পাঁচ দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে উঠবে। চট্টগ্রাম বন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এ সড়ক নির্মাণ শেষ করা হবে।
তবে, প্রকল্পটি শুরু করতেই অনেক সময়ক্ষেপণ হয়েছে। এ সড়ক নির্মাণের কথা চলছে প্রায় এক যুগ ধরে। নানা কারণে তা বারবার পিছিয়ে যাচ্ছিল। প্রথম প্রস্তাবে এ প্রকল্পের ব্যয় প্রাক্কলন করা হয় ৭ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে