মির্জাপুর প্রতিনিধি
মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের আদাবাড়ি গ্রামে বন্যার পানির তোড়ে একটি সেতু ধসে পড়েছে। এতে আদাবাড়ি, কড়াইল ও হিলড়া গ্রামসহ ১০ গ্রামের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ফলে ওই এলাকার শত শত মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
জানা গেছে, ১৯৮৯-৯০ অর্থবছরে কড়াইল-আদাবাড়ি সড়কের আদাবাড়ি এলাকায় ২৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৬ ফুট প্রশস্ত এ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। পরে ওই রাস্তাটি কার্পেটিং করা হয়। রাস্তাটি পাকা হওয়ায় মহেড়া ইউনিয়নের হিলড়া, গোড়াকী, আদাবাড়ি, কড়াইল, বানিয়ারা, ডোকলাহাটি গ্রামের লোকজন ছাড়াও উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের থলপাড়া, বৈল্যানপুর, ফতেপুর ও তরফপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের লোকজন নিয়মিত চলাচল করে থাকেন।
এ ছাড়া গোড়াকী মাদ্রাসা, নতুন আদাবাড়ি মিকতাহুল জান্নাত হাফেজিয়া মাদ্রাসা, আদাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হিলড়া মদিনাতুল উলুম কওমি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী ওই সড়ক দিয়েই চলাচল করে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত বছরের বর্ষায় পানির স্রোতে সেতুটির নিচ থেকে মাটি সরে যায়। এতে সেতুটির পূর্ব-দক্ষিণ পাশের কিছু অংশ ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এলজিইডি মির্জাপুর অফিসের লোকজন সেতুটি পরিদর্শন করে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়। এরপর গত এক বছর এলাকাবাসী ঝুঁকি নিয়েই ওই সেতু দিয়ে চলাচল করলেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এদিকে গত এক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টি এবং উজান থেকে আসা ঢল প্রবল বেগে প্রবাহিত হতে থাকলে সেতুটি ভেঙে পড়ে। এ ছাড়া পানির স্রোতে সেতুর দুপাশের সংযোগ সড়কটিও ভেঙে পড়েছে। এতে ওই এলাকার আদাবাড়ি ছাড়াও হিলড়া, ডোকলাহাটি, কড়াইল, থলপাড়া, বৈল্যানপুর ও ফতেপুরসহ ১০ গ্রামের সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।
আদাবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর ছবুর মিয়া, হিলড়া গ্রামের বাসিন্দা তপু মিয়া, পশু চিকিৎসক মোক্তাদির, সাইদুল ইসলাম, লুৎফর রহমান জানান, সেতু ধসে যাওয়ায় ছোট ছোট নৌকায় করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে। এতে যেমন অতিরিক্ত টাকা খরচ হচ্ছে, তেমনি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
হিলড়া গ্রামের পুত্রবধূ পপি আক্তার বলেন, ‘কয়েক দিন আগে এ সেতু দিয়ে বাবার বাড়ি গিয়েছিলাম। স্বামীর বাড়ি আসার পথে দেখি সেতুটি ভেঙে গেছে।’
আব্দুস সাত্তার মিয়া জানান, ‘সেতুটি ভেঙে পড়ায় হিলড়া ও কড়াইল গ্রামসহ আশপাশের গ্রামের লোকজন দুর্ভোগে পড়েছেন। দুদিন আগে সেতুটি ভেঙে পড়লেও সরকারি কর্মকর্তারা এখনো আসেননি।’
মহেড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. বাদশা মিয়া বলেন, গত বছর সেতুটির একাংশ ভেঙে গেলেও উপজেলা প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় এবার সেতুটি ধসে গেছে।
মির্জাপুর উপজেলা প্রকৌশলী মো. আরিফুর রহমান বলেন, গত বছর পরিদর্শন শেষে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল। চলতি বছরের বন্যার পানির স্রোতে সেটি পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে।
মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের আদাবাড়ি গ্রামে বন্যার পানির তোড়ে একটি সেতু ধসে পড়েছে। এতে আদাবাড়ি, কড়াইল ও হিলড়া গ্রামসহ ১০ গ্রামের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ফলে ওই এলাকার শত শত মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
জানা গেছে, ১৯৮৯-৯০ অর্থবছরে কড়াইল-আদাবাড়ি সড়কের আদাবাড়ি এলাকায় ২৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৬ ফুট প্রশস্ত এ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। পরে ওই রাস্তাটি কার্পেটিং করা হয়। রাস্তাটি পাকা হওয়ায় মহেড়া ইউনিয়নের হিলড়া, গোড়াকী, আদাবাড়ি, কড়াইল, বানিয়ারা, ডোকলাহাটি গ্রামের লোকজন ছাড়াও উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের থলপাড়া, বৈল্যানপুর, ফতেপুর ও তরফপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের লোকজন নিয়মিত চলাচল করে থাকেন।
এ ছাড়া গোড়াকী মাদ্রাসা, নতুন আদাবাড়ি মিকতাহুল জান্নাত হাফেজিয়া মাদ্রাসা, আদাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হিলড়া মদিনাতুল উলুম কওমি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী ওই সড়ক দিয়েই চলাচল করে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত বছরের বর্ষায় পানির স্রোতে সেতুটির নিচ থেকে মাটি সরে যায়। এতে সেতুটির পূর্ব-দক্ষিণ পাশের কিছু অংশ ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এলজিইডি মির্জাপুর অফিসের লোকজন সেতুটি পরিদর্শন করে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়। এরপর গত এক বছর এলাকাবাসী ঝুঁকি নিয়েই ওই সেতু দিয়ে চলাচল করলেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এদিকে গত এক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টি এবং উজান থেকে আসা ঢল প্রবল বেগে প্রবাহিত হতে থাকলে সেতুটি ভেঙে পড়ে। এ ছাড়া পানির স্রোতে সেতুর দুপাশের সংযোগ সড়কটিও ভেঙে পড়েছে। এতে ওই এলাকার আদাবাড়ি ছাড়াও হিলড়া, ডোকলাহাটি, কড়াইল, থলপাড়া, বৈল্যানপুর ও ফতেপুরসহ ১০ গ্রামের সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে।
আদাবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর ছবুর মিয়া, হিলড়া গ্রামের বাসিন্দা তপু মিয়া, পশু চিকিৎসক মোক্তাদির, সাইদুল ইসলাম, লুৎফর রহমান জানান, সেতু ধসে যাওয়ায় ছোট ছোট নৌকায় করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে। এতে যেমন অতিরিক্ত টাকা খরচ হচ্ছে, তেমনি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
হিলড়া গ্রামের পুত্রবধূ পপি আক্তার বলেন, ‘কয়েক দিন আগে এ সেতু দিয়ে বাবার বাড়ি গিয়েছিলাম। স্বামীর বাড়ি আসার পথে দেখি সেতুটি ভেঙে গেছে।’
আব্দুস সাত্তার মিয়া জানান, ‘সেতুটি ভেঙে পড়ায় হিলড়া ও কড়াইল গ্রামসহ আশপাশের গ্রামের লোকজন দুর্ভোগে পড়েছেন। দুদিন আগে সেতুটি ভেঙে পড়লেও সরকারি কর্মকর্তারা এখনো আসেননি।’
মহেড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. বাদশা মিয়া বলেন, গত বছর সেতুটির একাংশ ভেঙে গেলেও উপজেলা প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় এবার সেতুটি ধসে গেছে।
মির্জাপুর উপজেলা প্রকৌশলী মো. আরিফুর রহমান বলেন, গত বছর পরিদর্শন শেষে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল। চলতি বছরের বন্যার পানির স্রোতে সেটি পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে