খুলনা প্রতিনিধি
দফায় দফায় লোডশেডিং; তার ওপর তীব্র গরম। এ থেকে রক্ষা পেতে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের ভরসা চার্জার ফ্যানের বাতাস। এ জন্য ১৫ দিন ধরে বেড়েছে চার্জার ফ্যান বিক্রি। আর এ সুযোগে ব্যবসায়ীরা ফ্যানের দাম মনগড়া বাড়িয়ে নিচ্ছেন বলে ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন।
প্রকৃতির নিয়মে এখন বর্ষাকাল চললেও নেই কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হলেও কমছে না গরম। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে চলছে দিনে-রাতে সমানতালে লোডশেডিং। এ কারণে চার্জার ফ্যানের দোকানে ভিড় করছে মানুষ।
ক্রেতাদের চাহিদামতো তা সরবরাহ করতে দোকানিরা হিমশিম খাচ্ছেন। ফুরিয়ে গেছে অনেক দোকানে থাকা চার্জার ফ্যানের স্টক। এ সুযোগে ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন এ ফ্যান।
নগরীর হার্ডমেটাল গ্যালারি, ডাকবাংলা মোড় ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মার্কেটে ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। চাহিদা অনুযায়ী ফ্যান না থাকায় ব্যবসায়ীরা যে যাঁর মতো দাম রেখে বিক্রি করছে ফ্যান। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মার্কেটের ব্যবসায়ী খায়রুল বাসার বলেন, গরমের শুরু থেকে চার্জার ফ্যানের চাহিদা একটু বেড়েছে। এক সপ্তাহ ধরে ক্রেতারা চার্জার ফ্যানের জন্য দোকানে ভিড় করছেন।
একই মার্কেটের অপর ব্যবসায়ী বলেন, চার্জার ফ্যান মূলত আসে চীন থেকে। আমদানিকারকদের সংকটের কথা জানালে উত্তরে বলেন, শুল্কের হার বেড়েছে। বেড়েছে ডলারের দাম। বেড়েছে পরিবহন খরচ। ফ্যানের চাহিদার কথা বললে তাঁরা নির্ধারিত দাম থেকে আরও পাঁচশ বা এক হাজার টাকা বাড়িয়ে বলেন। সর্বশেষ লোডশেডিংয়ের প্রভাব পড়েছে। ক্রেতারা ফ্যান কিনছেন তাঁদের সাধ্য অনুযায়ী।
নগরীর ডাকবাংলা মোড়ের ব্যবসায়ী সাগর হোসেন বলেন, বছর পাঁচেক আগেও লোডশেডিং হতো বেশি। মাঝে খুলনার মানুষ লোডশেডিং ভুলে গিয়েছিল। সে সময় চার্জার ফ্যানের চাহিদা এমনটি ছিল না। কিন্তু বর্তমানে লোডশেডিং ও গরমের কারণে ফ্যানের চাহিদা বেড়েছে। অনেক দোকানে ফ্যানই নেই। পাঁচশ টাকার চার্জার ফ্যান এক হাজার টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে।
হার্ডমেটাল গ্যালারির ব্যবসায়ী ফিরোজ বলেন, চার্জার ফ্যানের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। ঢাকায় অর্ডার দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না। ৩ হাজার ৫০০ টাকার ফ্যান ৬ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। ক্রেতা জামাল হোসেন বলেন, নগরীর বিভিন্ন দোকানে গেছেন চার্জার ফ্যান কেনার জন্য, কিন্তু পাননি।
হার্ডমেটাল গ্যালারিতে এসেছিলেন চার্জার ফ্যান কিনতে। কিন্তু দাম বেড়েছে অনেক। অনেক দর-কষাকষির পর ১২ ইঞ্চির একটি ফ্যান কিনেছেন ৪ হাজার টাকায়। অথচ স্বাভাবিক সময়ে দাম ছিল ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
নগরীর বয়রা এলাকার হাবিবা সুলতানা বলেন, প্রচণ্ড গরম পড়ছে। তারপর চলছে লোডশেডিং। লেখাপড়া করা দায় হয়ে পড়েছে। গরমের হাত থেকে রক্ষা পেতে তিনি একটি চার্জার ফ্যান কিনেছেন। ব্যবসায়ীরা সংকটের কথা জানিয়ে পাঁচশ টাকার ফ্যান ১ হাজার টাকা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক মফিদুল ইসলাম টুটুল বলেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চার্জার ফ্যানের দাম বৃদ্ধি করছে। তিনি বলেন, পূর্ব নির্ধারিত দামে ফ্যান পাওয়া যাচ্ছে না। এ কাজে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি করেছেন তিনি।
দফায় দফায় লোডশেডিং; তার ওপর তীব্র গরম। এ থেকে রক্ষা পেতে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের ভরসা চার্জার ফ্যানের বাতাস। এ জন্য ১৫ দিন ধরে বেড়েছে চার্জার ফ্যান বিক্রি। আর এ সুযোগে ব্যবসায়ীরা ফ্যানের দাম মনগড়া বাড়িয়ে নিচ্ছেন বলে ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন।
প্রকৃতির নিয়মে এখন বর্ষাকাল চললেও নেই কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হলেও কমছে না গরম। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে চলছে দিনে-রাতে সমানতালে লোডশেডিং। এ কারণে চার্জার ফ্যানের দোকানে ভিড় করছে মানুষ।
ক্রেতাদের চাহিদামতো তা সরবরাহ করতে দোকানিরা হিমশিম খাচ্ছেন। ফুরিয়ে গেছে অনেক দোকানে থাকা চার্জার ফ্যানের স্টক। এ সুযোগে ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করছেন এ ফ্যান।
নগরীর হার্ডমেটাল গ্যালারি, ডাকবাংলা মোড় ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মার্কেটে ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। চাহিদা অনুযায়ী ফ্যান না থাকায় ব্যবসায়ীরা যে যাঁর মতো দাম রেখে বিক্রি করছে ফ্যান। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মার্কেটের ব্যবসায়ী খায়রুল বাসার বলেন, গরমের শুরু থেকে চার্জার ফ্যানের চাহিদা একটু বেড়েছে। এক সপ্তাহ ধরে ক্রেতারা চার্জার ফ্যানের জন্য দোকানে ভিড় করছেন।
একই মার্কেটের অপর ব্যবসায়ী বলেন, চার্জার ফ্যান মূলত আসে চীন থেকে। আমদানিকারকদের সংকটের কথা জানালে উত্তরে বলেন, শুল্কের হার বেড়েছে। বেড়েছে ডলারের দাম। বেড়েছে পরিবহন খরচ। ফ্যানের চাহিদার কথা বললে তাঁরা নির্ধারিত দাম থেকে আরও পাঁচশ বা এক হাজার টাকা বাড়িয়ে বলেন। সর্বশেষ লোডশেডিংয়ের প্রভাব পড়েছে। ক্রেতারা ফ্যান কিনছেন তাঁদের সাধ্য অনুযায়ী।
নগরীর ডাকবাংলা মোড়ের ব্যবসায়ী সাগর হোসেন বলেন, বছর পাঁচেক আগেও লোডশেডিং হতো বেশি। মাঝে খুলনার মানুষ লোডশেডিং ভুলে গিয়েছিল। সে সময় চার্জার ফ্যানের চাহিদা এমনটি ছিল না। কিন্তু বর্তমানে লোডশেডিং ও গরমের কারণে ফ্যানের চাহিদা বেড়েছে। অনেক দোকানে ফ্যানই নেই। পাঁচশ টাকার চার্জার ফ্যান এক হাজার টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে।
হার্ডমেটাল গ্যালারির ব্যবসায়ী ফিরোজ বলেন, চার্জার ফ্যানের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। ঢাকায় অর্ডার দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না। ৩ হাজার ৫০০ টাকার ফ্যান ৬ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। ক্রেতা জামাল হোসেন বলেন, নগরীর বিভিন্ন দোকানে গেছেন চার্জার ফ্যান কেনার জন্য, কিন্তু পাননি।
হার্ডমেটাল গ্যালারিতে এসেছিলেন চার্জার ফ্যান কিনতে। কিন্তু দাম বেড়েছে অনেক। অনেক দর-কষাকষির পর ১২ ইঞ্চির একটি ফ্যান কিনেছেন ৪ হাজার টাকায়। অথচ স্বাভাবিক সময়ে দাম ছিল ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
নগরীর বয়রা এলাকার হাবিবা সুলতানা বলেন, প্রচণ্ড গরম পড়ছে। তারপর চলছে লোডশেডিং। লেখাপড়া করা দায় হয়ে পড়েছে। গরমের হাত থেকে রক্ষা পেতে তিনি একটি চার্জার ফ্যান কিনেছেন। ব্যবসায়ীরা সংকটের কথা জানিয়ে পাঁচশ টাকার ফ্যান ১ হাজার টাকা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে খুলনা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক মফিদুল ইসলাম টুটুল বলেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চার্জার ফ্যানের দাম বৃদ্ধি করছে। তিনি বলেন, পূর্ব নির্ধারিত দামে ফ্যান পাওয়া যাচ্ছে না। এ কাজে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি করেছেন তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে