নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পর থেকে একের পর এক পদ হারাচ্ছেন বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার। বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা কমিটির পদ হারানোর পর এবার সবশেষ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের আহ্বায়ক কমিটি থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
গত বুধবার বিকেলে আইনজীবী ফোরামের এক চিঠিতে অব্যাহতির বিষয়টি জানানো হয়। ওই চিঠির অনুলিপি বিএনপির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও তৈমূর আলম খন্দকারকে দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্য তৈমূর আলম খন্দকারকে সংগঠনের সব ধরনের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২৫ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের পদ থেকে তৈমূরকে সরিয়ে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক হিসেবে মনিরুল ইসলাম রবিকে দায়িত্ব দেয় বিএনপি। ওই ঘটনার ৯ দিন পর গত ৩ জানুয়ারি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার পদ থেকে তৈমূরকে প্রত্যাহার করা হয়।
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে দলের অবস্থান ‘না’ হওয়ায় প্রার্থী হওয়া নিয়ে দোটানায় ছিলেন তৈমূর। তখন তাঁর বক্তব্য ছিল দল চাইলে তিনি নির্বাচন করবেন। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে তিনি নির্বাচন করবেন না। তবে এ সুর পাল্টিয়ে শেষমেশ প্রার্থী হয়েছেন তিনি। এখন নির্বাচনী প্রচার নিয়ে এলাকায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। একের পর এক অব্যাহতি-প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে মোটেও বিচলিত নন তিনি। অব্যাহতি-প্রত্যাহারের কারণে তাঁর নির্বাচনের রাস্তা অনেক সুগম হয়েছে বলে মনে করছেন তিনি। যদিও তৈমূরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াকে দলের কৌশল হিসেবে মনে করছেন অনেকে। এমনকি তৈমূর নিজেও বিষয়টিকে সেভাবেই দেখছেন বলে জানান।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির এক নেতা বলেন, ‘আসলে তৈমূর ভাইকে দলের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়াটা একটা কৌশলমাত্র। যত দূর জানি তাঁর নির্বাচনকে নির্বিঘ্ন করতেই দল এই কৌশল নিয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরাও তাঁর পক্ষে নির্বাচনের মাঠে কাজ করছে।’
বুধবার রাতে তৈমূর আলম খন্দকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ... এখন আমি সাদা-কালো কিছুই না। এই অবস্থা আওয়ামী লীগ ও নৌকার ভোট পাওয়ার জন্য আমার পথকে সুগম করেছে।’
নিজের অব্যাহতি ও প্রত্যাহারের বিষয়টিকে দলীয় কৌশলও মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এটা দলের কৌশল হতে পারে। বিএনপির পদ-পদবি থেকে আমাকে সরানো হয়েছে। কিন্তু দলীয় নেতা-কর্মীরা সার্বক্ষণিক আমার নির্বাচনী কাজে অংশ নিচ্ছেন, আমার সঙ্গে থাকছেন।’
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পর থেকে একের পর এক পদ হারাচ্ছেন বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার। বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা কমিটির পদ হারানোর পর এবার সবশেষ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের আহ্বায়ক কমিটি থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
গত বুধবার বিকেলে আইনজীবী ফোরামের এক চিঠিতে অব্যাহতির বিষয়টি জানানো হয়। ওই চিঠির অনুলিপি বিএনপির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও তৈমূর আলম খন্দকারকে দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্য তৈমূর আলম খন্দকারকে সংগঠনের সব ধরনের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২৫ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়কের পদ থেকে তৈমূরকে সরিয়ে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক হিসেবে মনিরুল ইসলাম রবিকে দায়িত্ব দেয় বিএনপি। ওই ঘটনার ৯ দিন পর গত ৩ জানুয়ারি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার পদ থেকে তৈমূরকে প্রত্যাহার করা হয়।
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে দলের অবস্থান ‘না’ হওয়ায় প্রার্থী হওয়া নিয়ে দোটানায় ছিলেন তৈমূর। তখন তাঁর বক্তব্য ছিল দল চাইলে তিনি নির্বাচন করবেন। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে তিনি নির্বাচন করবেন না। তবে এ সুর পাল্টিয়ে শেষমেশ প্রার্থী হয়েছেন তিনি। এখন নির্বাচনী প্রচার নিয়ে এলাকায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। একের পর এক অব্যাহতি-প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে মোটেও বিচলিত নন তিনি। অব্যাহতি-প্রত্যাহারের কারণে তাঁর নির্বাচনের রাস্তা অনেক সুগম হয়েছে বলে মনে করছেন তিনি। যদিও তৈমূরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াকে দলের কৌশল হিসেবে মনে করছেন অনেকে। এমনকি তৈমূর নিজেও বিষয়টিকে সেভাবেই দেখছেন বলে জানান।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির এক নেতা বলেন, ‘আসলে তৈমূর ভাইকে দলের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়াটা একটা কৌশলমাত্র। যত দূর জানি তাঁর নির্বাচনকে নির্বিঘ্ন করতেই দল এই কৌশল নিয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরাও তাঁর পক্ষে নির্বাচনের মাঠে কাজ করছে।’
বুধবার রাতে তৈমূর আলম খন্দকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ... এখন আমি সাদা-কালো কিছুই না। এই অবস্থা আওয়ামী লীগ ও নৌকার ভোট পাওয়ার জন্য আমার পথকে সুগম করেছে।’
নিজের অব্যাহতি ও প্রত্যাহারের বিষয়টিকে দলীয় কৌশলও মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এটা দলের কৌশল হতে পারে। বিএনপির পদ-পদবি থেকে আমাকে সরানো হয়েছে। কিন্তু দলীয় নেতা-কর্মীরা সার্বক্ষণিক আমার নির্বাচনী কাজে অংশ নিচ্ছেন, আমার সঙ্গে থাকছেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে