চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী তিন প্রার্থীই স্নাতক। তাঁদের নামে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। তিন প্রার্থীর মধ্যে দুজন পেশায় ব্যবসায়ী। প্রার্থীরা গত ১৫ সেপ্টেম্বর তাঁদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামায় আয় ও সম্পদের বিবরণসহ আটটি তথ্য দিয়েছেন।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত পদপ্রার্থী জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক মাহফুজুর রহমান মনজু বিকম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত পদপ্রার্থী আব্দুস সালাম দাওরায়ে হাদিস এবং স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী আরেফিন আলম রঞ্জু বিএ। মাহফুজুর রহমান মনজুর আয়ের উৎস ব্যবসা। আরেফিন আলম রঞ্জুর আয়ের উৎস ঠিকাদারিসহ অন্যান্য। আব্দুস সামাদ বেসরকারি চাকরির কথা উল্লেখ করেছেন।
তিন প্রার্থীর মধ্যে আরেফিন আলম রঞ্জু ও আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে অতীতে কোনো মামলা ছিল না। তিন প্রার্থীরই বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। মাহফুজুর রহমান মনজুর বিরুদ্ধে একটি মামলা থাকলেও তাতে তিনি চূড়ান্ত প্রতিবেদনে খালাস পেয়েছেন।
হলফনামায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনীত পদপ্রার্থী দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদের প্রশাসক মাহফুজুর রহমান মনজুর বার্ষিক আয় ৪ লাখ টাকা। তিনি প্রতিবছর ব্যবসা থেকে ৪ লাখ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে তাঁর কাছে ২০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা ৭৩ হাজার ৫১১ টাকা, ব্যবসায়ে নিজ নামে বিনিয়োগ ৬০ লাখ ৮৬ হাজার ৪৮৯ টাকা। স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ৯০ হাজার ৭৮০ টাকা রয়েছে। স্থাবর সম্পদের মধ্যে তাঁর কৃষি জমি রয়েছে দশমিক ১২ একর। নিজ নামে একতলাবিশিষ্ট একটি বাড়ি ও স্ত্রীর নামে দোতলা একটি বাড়ি। তবে ব্যাংক থেকে ৭৫ লাখ টাকার একটি ঋণ নেওয়া হয়েছে। স্ত্রীর ৫ ভরি স্বর্ণ রয়েছে।
এদিকে স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী আরেফিন আলম রঞ্জুর বার্ষিক আয় ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৫২১ টাকা। এর মধ্যে ব্যবসা থেকে প্রতিবছর তিনি আয় করেন ১০ লাখ ১৩ হাজার ৫২১ টাকা এবং অন্যান্য থেকে ৫ লাখ টাকা। নগদ টাকা আছে ১ লাখ টাকা।
নিজ নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৩৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৪ টাকা। স্ত্রীর নামে ২ লাখ ৩২ হাজার ৮৩৩ টাকা। অন্যান্য ব্যবসায় নিজ নামে বিনিয়োগ ২ লাখ ৫৩ হাজার ৪৮৬ টাকা ও স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ১৭ হাজার ১৬৭ টাকা। নিজ নামে ৫ ভরি ও স্ত্রীর নামে ৯ ভরি স্বর্ণ আছে। নিজ নামে একটি জিপ গাড়ি, একটি মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য আসবাবপত্র রয়েছে। স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে চারতলা পাকা বাড়ির তথ্য আছে।
অপর প্রার্থী আব্দুস সালাম বেসরকারি চাকরি ও কৃষি খাত থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। তাঁর কাছে ২০ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজ নামে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ও ব্যবহৃত বিভিন্ন আসবাব রয়েছে। স্থাবর ৬ বিঘা কৃষি জমি, অকৃষি জমি দশমিক ৪ একর ও দোতলা একটি পাকা বাড়ির তথ্য উল্লেখ করেছেন তিনি।১৭ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী তিন প্রার্থীই স্নাতক। তাঁদের নামে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। তিন প্রার্থীর মধ্যে দুজন পেশায় ব্যবসায়ী। প্রার্থীরা গত ১৫ সেপ্টেম্বর তাঁদের মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামায় আয় ও সম্পদের বিবরণসহ আটটি তথ্য দিয়েছেন।
হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত পদপ্রার্থী জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক মাহফুজুর রহমান মনজু বিকম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত পদপ্রার্থী আব্দুস সালাম দাওরায়ে হাদিস এবং স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী আরেফিন আলম রঞ্জু বিএ। মাহফুজুর রহমান মনজুর আয়ের উৎস ব্যবসা। আরেফিন আলম রঞ্জুর আয়ের উৎস ঠিকাদারিসহ অন্যান্য। আব্দুস সামাদ বেসরকারি চাকরির কথা উল্লেখ করেছেন।
তিন প্রার্থীর মধ্যে আরেফিন আলম রঞ্জু ও আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে অতীতে কোনো মামলা ছিল না। তিন প্রার্থীরই বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। মাহফুজুর রহমান মনজুর বিরুদ্ধে একটি মামলা থাকলেও তাতে তিনি চূড়ান্ত প্রতিবেদনে খালাস পেয়েছেন।
হলফনামায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনীত পদপ্রার্থী দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদের প্রশাসক মাহফুজুর রহমান মনজুর বার্ষিক আয় ৪ লাখ টাকা। তিনি প্রতিবছর ব্যবসা থেকে ৪ লাখ টাকা আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে তাঁর কাছে ২০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা ৭৩ হাজার ৫১১ টাকা, ব্যবসায়ে নিজ নামে বিনিয়োগ ৬০ লাখ ৮৬ হাজার ৪৮৯ টাকা। স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ৯০ হাজার ৭৮০ টাকা রয়েছে। স্থাবর সম্পদের মধ্যে তাঁর কৃষি জমি রয়েছে দশমিক ১২ একর। নিজ নামে একতলাবিশিষ্ট একটি বাড়ি ও স্ত্রীর নামে দোতলা একটি বাড়ি। তবে ব্যাংক থেকে ৭৫ লাখ টাকার একটি ঋণ নেওয়া হয়েছে। স্ত্রীর ৫ ভরি স্বর্ণ রয়েছে।
এদিকে স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী আরেফিন আলম রঞ্জুর বার্ষিক আয় ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৫২১ টাকা। এর মধ্যে ব্যবসা থেকে প্রতিবছর তিনি আয় করেন ১০ লাখ ১৩ হাজার ৫২১ টাকা এবং অন্যান্য থেকে ৫ লাখ টাকা। নগদ টাকা আছে ১ লাখ টাকা।
নিজ নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৩৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৪ টাকা। স্ত্রীর নামে ২ লাখ ৩২ হাজার ৮৩৩ টাকা। অন্যান্য ব্যবসায় নিজ নামে বিনিয়োগ ২ লাখ ৫৩ হাজার ৪৮৬ টাকা ও স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ১৭ হাজার ১৬৭ টাকা। নিজ নামে ৫ ভরি ও স্ত্রীর নামে ৯ ভরি স্বর্ণ আছে। নিজ নামে একটি জিপ গাড়ি, একটি মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য আসবাবপত্র রয়েছে। স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে চারতলা পাকা বাড়ির তথ্য আছে।
অপর প্রার্থী আব্দুস সালাম বেসরকারি চাকরি ও কৃষি খাত থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। তাঁর কাছে ২০ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজ নামে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ও ব্যবহৃত বিভিন্ন আসবাব রয়েছে। স্থাবর ৬ বিঘা কৃষি জমি, অকৃষি জমি দশমিক ৪ একর ও দোতলা একটি পাকা বাড়ির তথ্য উল্লেখ করেছেন তিনি।১৭ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে