এম এস রানা
২৮ জানুয়ারি শিল্পী সমিতির নির্বাচন। আপনাদের প্রস্তুতি কতটা সম্পন্ন হয়েছে?
প্রস্তুতির বিষয়টা বলে বোঝানো যাবে না। এটা দেখা যায় না, ফিল করা যায়। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি দুই বছর ধরে চলছে। পুরো প্যানেলের সদস্যদের চট করেই প্রস্তুত করা সম্ভব নয়। সময় নিয়েছি। পরিকল্পনা করেছি। এখন আমরা নির্বাচনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত।
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে বলে মনে করছেন?
আমি মনে করছি শতভাগ সুষ্ঠুভাবেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে। যেহেতু এবার কাঞ্চন ভাই (ইলিয়াস কাঞ্চন) বিপরীত প্যানেলে নির্বাচন করছেন, কাজেই নির্বাচনে কোনো ধরনের কারচুপি হওয়ার আশঙ্কা নেই। এখন পর্যন্ত আমি পুরোপুরি আশাবাদী।
করোনা মহামারি নির্বাচনকে কতটা বাধাগ্রস্ত করবে বলে মনে করছেন?
এটা বলা খুব মুশকিল। এখনো সব কাজ মোটামুটি ঠিকঠাক চলছে। তবে আমার ধারণা ৫ থেকে ৭ শতাংশ শিল্পী করোনার কারণে ভোট দিতে নাও আসতে পারেন। এ ছাড়া খুব একটা প্রভাব পড়ার কথা না।
নির্বাচিত হলে নতুন কী কী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবেন?
গত মেয়াদে নানা কারণেই আমাদের দেওয়া কথা ও পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারিনি। এই দায় আমরা মেনে নিয়েছি। বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি, বিশেষ করে করোনার কারণে আমরা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছি। এই মেয়াদে সেসব পরিকল্পনা আগে বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া আমাদের যে শিল্পী ভাইবোনদের নিজস্ব আবাসন নেই, তাঁদের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করব। যেহেতু আমাদের মমতাময়ী মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের পক্ষে আছেন, তাই আমার বিশ্বাস, এটা আমরা করতে পারব। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলে এক খণ্ড জমি নেওয়ার চেষ্টা করব, যেখানে শিল্পীদের আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে।
একে একে হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, সিনেমা নির্মাণও কমে যাচ্ছে। শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে এই সংকট নিরসনে কোনো উদ্যোগ থাকবে?
হল বন্ধ বা সিনেমা নির্মাণ তো আসলে আমাদের কাজ নয়, এটা হলমালিক ও পরিচালক-প্রযোজকদের ব্যাপার। আমাদের কাজ ভালো অভিনয় নিশ্চিত করা। সংকট নিরসনে যদি অন্য সমিতি বা সংগঠনগুলো আমাদের পাশে চায়, তবে অবশ্যই সবার সঙ্গে
এক হয়ে কাজ করার সদিচ্ছা আছে।
নতুন শিল্পীদের নিয়ে তেমন কোনো কাজ বা উদ্যোগ নেই। যেমন ওয়ার্কশপ করা বা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। শিল্পী সমিতি থেকে এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ থাকবে?
এটাও আসলে পরিচালকদের কাজ। তাঁরা যদি এ ধরনের উদ্যোগ নেন, নতুন শিল্পী গড়ার লক্ষ্যে কাজ করতে চান, আমরা শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা দিয়ে পাশে থাকব।
২৮ জানুয়ারি শিল্পী সমিতির নির্বাচন। আপনাদের প্রস্তুতি কতটা সম্পন্ন হয়েছে?
প্রস্তুতির বিষয়টা বলে বোঝানো যাবে না। এটা দেখা যায় না, ফিল করা যায়। আমাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি দুই বছর ধরে চলছে। পুরো প্যানেলের সদস্যদের চট করেই প্রস্তুত করা সম্ভব নয়। সময় নিয়েছি। পরিকল্পনা করেছি। এখন আমরা নির্বাচনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত।
নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে বলে মনে করছেন?
আমি মনে করছি শতভাগ সুষ্ঠুভাবেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে। যেহেতু এবার কাঞ্চন ভাই (ইলিয়াস কাঞ্চন) বিপরীত প্যানেলে নির্বাচন করছেন, কাজেই নির্বাচনে কোনো ধরনের কারচুপি হওয়ার আশঙ্কা নেই। এখন পর্যন্ত আমি পুরোপুরি আশাবাদী।
করোনা মহামারি নির্বাচনকে কতটা বাধাগ্রস্ত করবে বলে মনে করছেন?
এটা বলা খুব মুশকিল। এখনো সব কাজ মোটামুটি ঠিকঠাক চলছে। তবে আমার ধারণা ৫ থেকে ৭ শতাংশ শিল্পী করোনার কারণে ভোট দিতে নাও আসতে পারেন। এ ছাড়া খুব একটা প্রভাব পড়ার কথা না।
নির্বাচিত হলে নতুন কী কী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবেন?
গত মেয়াদে নানা কারণেই আমাদের দেওয়া কথা ও পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারিনি। এই দায় আমরা মেনে নিয়েছি। বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি, বিশেষ করে করোনার কারণে আমরা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছি। এই মেয়াদে সেসব পরিকল্পনা আগে বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া আমাদের যে শিল্পী ভাইবোনদের নিজস্ব আবাসন নেই, তাঁদের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করব। যেহেতু আমাদের মমতাময়ী মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের পক্ষে আছেন, তাই আমার বিশ্বাস, এটা আমরা করতে পারব। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলে এক খণ্ড জমি নেওয়ার চেষ্টা করব, যেখানে শিল্পীদের আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে।
একে একে হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, সিনেমা নির্মাণও কমে যাচ্ছে। শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে এই সংকট নিরসনে কোনো উদ্যোগ থাকবে?
হল বন্ধ বা সিনেমা নির্মাণ তো আসলে আমাদের কাজ নয়, এটা হলমালিক ও পরিচালক-প্রযোজকদের ব্যাপার। আমাদের কাজ ভালো অভিনয় নিশ্চিত করা। সংকট নিরসনে যদি অন্য সমিতি বা সংগঠনগুলো আমাদের পাশে চায়, তবে অবশ্যই সবার সঙ্গে
এক হয়ে কাজ করার সদিচ্ছা আছে।
নতুন শিল্পীদের নিয়ে তেমন কোনো কাজ বা উদ্যোগ নেই। যেমন ওয়ার্কশপ করা বা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। শিল্পী সমিতি থেকে এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ থাকবে?
এটাও আসলে পরিচালকদের কাজ। তাঁরা যদি এ ধরনের উদ্যোগ নেন, নতুন শিল্পী গড়ার লক্ষ্যে কাজ করতে চান, আমরা শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা দিয়ে পাশে থাকব।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে