হোসাইন আহমদ, শান্তিগঞ্জ(সুনামগঞ্জ)
সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর উপজেলাকে বিভক্ত করেছে ডাউকি নদী। ডাউকি নদীর দু পাড়ের মানুষের যোগাযোগের একমাত্র ভরসার নাম নৌকা। শুষ্ক মৌসুমে নদী প্রায় শুকিয়ে যায়। কিন্তু বর্ষার মৌসুমে নদী থাকে তীব্র স্রোত। ফলে ঝুঁকি নিয়েই পার হতে হয় নদী পাড়ের মানুষের। এলাকাবাসীর দাবি, ডাউকি নদীতে সেতু নির্মাণ করা হোক। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে প্রস্তাবনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর উপজেলার মধ্যে ডাউকি নদী অবস্থিত। নদীর এক পাড়ে শান্তিগঞ্জ উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়নের বুরুমপুর গ্রাম। অন্য পাড়ে জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের গলাখাল গ্রাম। ডাউকি নদীতে সেতু না থাকায় ছোট নৌকায় করে পার হন ১৫ গ্রামের মানুষ। পারাপরের সময় প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। পোহাতে হয় নানা ভোগান্তি। নদীতে সেতু নির্মাণ করা হলে দুই উপজেলার ব্যবসা-বাণিজ্য আসবে গতি। শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজে যেতে পারবেন সহজে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার দরগাপাশা ইউপির বুড়ুমপুর গ্রামের বাসিন্দা বাবুল মিয়া বলেন, ‘ডাউকি নদী আমাদের দুই উপজেলাকে আলাদা করেছে। জগন্নাথপুর উপজেলার লোকজন সহজে শান্তিগঞ্জ উপজেলা হয়ে কম সময়ে সুনামগঞ্জে পৌঁছতে পারবে। এখানে একটি সেতু নির্মাণ হলে এ অঞ্চলের মানুষের দুঃখ ঘুচবে।’
জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউপির সাদিপুর গ্রামের বাসিন্দা নুর মিয়া বলেন, ‘ডাউকি নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ হলে উপজেলার ১৫ গ্রামের মানুষ উপকৃত হবে। বর্ষা মৌসুমে ঝুঁকি নিয়ে আমাদের নদী পার হতে হয়। নদীর ওই পাড়ে বুড়ুমপুর গ্রামে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। নিয়মিত আসা যাওয়া করতে হয়। তা ছাড়া জেলা শহরের সঙ্গে যোগাযোগ আরও সহজ হবে।
তবে ডাউকি নদীতে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান শান্তিগঞ্জ উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনির উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘ডাউকি নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের মাধ্যমে সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিদর্শন করেছেন এবং কাগজপত্রও তৈরি হয়েছে। আশা করি এই সেতুটি দ্রুত নির্মাণ করা সম্ভব হবে। সেতু হলে দুই ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের মানুষের উপকৃত হবেন।’
শান্তিগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মো. আল নুর তারেক বলেন, ‘শান্তিগঞ্জ উপজেলার বুড়ুমপুর এলাকায় ডাউকি নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।’
সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর উপজেলাকে বিভক্ত করেছে ডাউকি নদী। ডাউকি নদীর দু পাড়ের মানুষের যোগাযোগের একমাত্র ভরসার নাম নৌকা। শুষ্ক মৌসুমে নদী প্রায় শুকিয়ে যায়। কিন্তু বর্ষার মৌসুমে নদী থাকে তীব্র স্রোত। ফলে ঝুঁকি নিয়েই পার হতে হয় নদী পাড়ের মানুষের। এলাকাবাসীর দাবি, ডাউকি নদীতে সেতু নির্মাণ করা হোক। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে প্রস্তাবনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর উপজেলার মধ্যে ডাউকি নদী অবস্থিত। নদীর এক পাড়ে শান্তিগঞ্জ উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়নের বুরুমপুর গ্রাম। অন্য পাড়ে জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের গলাখাল গ্রাম। ডাউকি নদীতে সেতু না থাকায় ছোট নৌকায় করে পার হন ১৫ গ্রামের মানুষ। পারাপরের সময় প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। পোহাতে হয় নানা ভোগান্তি। নদীতে সেতু নির্মাণ করা হলে দুই উপজেলার ব্যবসা-বাণিজ্য আসবে গতি। শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজে যেতে পারবেন সহজে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার দরগাপাশা ইউপির বুড়ুমপুর গ্রামের বাসিন্দা বাবুল মিয়া বলেন, ‘ডাউকি নদী আমাদের দুই উপজেলাকে আলাদা করেছে। জগন্নাথপুর উপজেলার লোকজন সহজে শান্তিগঞ্জ উপজেলা হয়ে কম সময়ে সুনামগঞ্জে পৌঁছতে পারবে। এখানে একটি সেতু নির্মাণ হলে এ অঞ্চলের মানুষের দুঃখ ঘুচবে।’
জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউপির সাদিপুর গ্রামের বাসিন্দা নুর মিয়া বলেন, ‘ডাউকি নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ হলে উপজেলার ১৫ গ্রামের মানুষ উপকৃত হবে। বর্ষা মৌসুমে ঝুঁকি নিয়ে আমাদের নদী পার হতে হয়। নদীর ওই পাড়ে বুড়ুমপুর গ্রামে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। নিয়মিত আসা যাওয়া করতে হয়। তা ছাড়া জেলা শহরের সঙ্গে যোগাযোগ আরও সহজ হবে।
তবে ডাউকি নদীতে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান শান্তিগঞ্জ উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনির উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘ডাউকি নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের মাধ্যমে সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিদর্শন করেছেন এবং কাগজপত্রও তৈরি হয়েছে। আশা করি এই সেতুটি দ্রুত নির্মাণ করা সম্ভব হবে। সেতু হলে দুই ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের মানুষের উপকৃত হবেন।’
শান্তিগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মো. আল নুর তারেক বলেন, ‘শান্তিগঞ্জ উপজেলার বুড়ুমপুর এলাকায় ডাউকি নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে