রিক্তা রিচি, ঢাকা
এক রঙের টি-শার্ট, শার্ট কিংবা চেক প্রিন্টের শার্ট–সবকিছুর সঙ্গেই ব্লেজার মানিয়ে যায়। গায়ে ব্লেজার জড়ালে লুকে আসে বেশ খানিকটা পরিবর্তন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য এখন অনেকেই বেছে নিচ্ছেন ব্লেজার। শীতকালে ব্লেজার পরার প্রচলন বেশি। পশ্চিমি পোশাক হলেও ব্লেজার এখন আমাদের দেশের তরুণদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
পুরো পৃথিবীতে ব্লেজার এখন কেবল পুরুষের পোশাকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। নারীরাও সানন্দে পরছেন ব্লেজার ও স্যুট। আমাদের দেশও তার ব্যতিক্রম নয়। এটি নারী-পুরুষের শীত ফ্যাশনের সঙ্গেও মিশে গেছে।
তরুণ, তরুণী ও চাকরিজীবীদের চাহিদা ও ফ্যাশনের কথা মাথায় রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো প্রতিবছর বিভিন্ন ডিজাইনের ব্লেজার নিয়ে আসে। ব্লেজারের কাপড়, কাটছাঁট, বোতাম ও রঙে থাকে বৈচিত্র্য। বাজারে বরাবরের মতো এবারও অ্যাশ প্রিন্টের ব্লেজার, হালকা ও গাঢ় নীল রঙের স্যুট, খাকি ও খয়েরি রঙের ব্লেজার, বিস্কুট কালারের ব্লেজার, ব্ল্যাক ম্যাচিং স্ট্রাইপ স্যুট এবং নানা কাটিংয়ের ক্যাজুয়াল ব্লেজার এসেছে।
এ বছর সোয়েড লেদার, গ্যাবার্ডিন, মিক্সড কটন, কটন কাপড়ের ব্লেজারের চাহিদা বেশি। ইন্ডিয়ান ও চীনা কাপড়ের ব্লেজারের কদরও রয়েছে। রেড অ্যান্ড টেলর, রেমন্ড, বিমল, বারবারি, অরভিন্দ, ইতালিয়ান সুপার ব্ল্যাক, ডায়মন্ড ব্ল্যাক, জর্জিয়া আরমানি ইত্যাদি ব্র্যান্ডের কাপড় দিয়ে ব্লেজার ও স্যুট বানাচ্ছেন ব্লেজারপ্রেমীরা।
সারার প্রধান ডিজাইনার শামীম রহমান বলেন, ‘এ বছর ক্যাজুয়াল ও সেমি ফরমাল ব্লেজার তৈরি করেছি আমরা। এগুলো তৈরি করেছি মূলত ক্রেতাদের দিকটি মাথায় রেখে। ক্যাজুয়াল ও সেমি ফরমাল ব্লেজার পরে যেকোনো অনুষ্ঠানে যাওয়া যায়। ব্লেজার তৈরিতে বিভিন্ন কাপড়, যেমন: ডেনিম, নিট ও ওভেন কাপড় ব্যবহার করেছি। ব্লেজারের সৌন্দর্য বাড়াতে প্রিন্ট ও এমব্রয়ডারি কাজও করা হয়েছে।’
টপ টেনের বনশ্রী শাখার ফ্লোর ইনচার্জ মোক্তার হোসেন জানান, টপ টেনে ফরমাল ও ক্যাজুয়াল ব্লেজার পাওয়া যাচ্ছে এ বছর। ক্যাজুয়ালের মধ্যে চেক, স্ট্রাইপ, একরঙা, অর্থাৎ সলিড কালারের ব্লেজার রয়েছে। এ বছর বিভিন্ন শেডের ব্লেজার, চেক কাপড়ের ব্লেজারগুলোর চাহিদা বেশি বলে জানিয়েছেন মোক্তার হোসেন। এই ব্লেজারগুলো সব সময় পরা যায়।
এ বছর চেক ও প্লেন ফেব্রিকসের ব্লেজারগুলো চলছে বলে জানান রেমন্ডের বনশ্রী শাখার বিক্রেতা মোহাম্মদ কবির হোসেন। কালো ও নীল রঙের স্যুট সেট বেশি বিক্রি হচ্ছে বলেও জানান তিনি। টু বাটনসহ নিচে রাউন্ড ও সাইড ওপেন, সামনে রাউন্ড ও ব্যাক ওপেন এবং টু বাটন নো ওপেন কাটের ব্লেজার চলছে বলে জানান রেমন্ডের বনশ্রী শাখার আরেক বিক্রেতা মোহাম্মদ জসীম।
পুরুষের ব্লেজার বানাতে ২ গজ, প্যান্টসহ ব্লেজার বানাতে ৩ গজ এবং নারীদের প্যান্টসহ ব্লেজার বানাতে পৌনে ৩ কিংবা ৩ গজ কাপড় লাগে বলেও জানান তিনি। তবে স্বাস্থ্য, উচ্চতা ইত্যাদি কারণে কাপড় কমবেশি হতে পারে।
কোথায় পাবেন
রিচম্যান, ক্যাটস আই, জেন্টেল পার্ক, সারা, এক্সট্যাসি, সেইলর, টপ টেন, রেমন্ডসহ প্রায় সব ব্র্যান্ডের শোরুম থেকে ব্লেজার কেনা যাবে।
দরদাম
সাধারণত ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে বিভিন্ন ধরনের রেডিমেড ব্লেজার। সিঙ্গেল ব্লেজার ও কোট যেমন কেনা যাবে, তেমনি প্যান্টসহ ব্লেজারও কেনা যাবে। টপ টেনে রেডিমেড সিঙ্গেল ব্লেজারের দাম ২ হাজার ৬৯০ থেকে ৪ হাজার ৩৫০ টাকার মধ্যে। প্যান্টসহ ব্লেজারের দাম ৫ হাজার ৭০০ টাকা। শুধু প্যান্টের দাম ১ হাজার ৬৫০ থেকে ১ হাজার ৭৫০ টাকা।
ফিটিং করে ব্লেজার বানাতে চাইলে আলাদা কাপড় কিনে বানাতে পারেন। টপ টেনে ৫ হাজার ৬০০ থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকার কাপড়ও আছে। কাপড়ের দাম ছাড়া প্যান্ট ও ব্লেজার বানাতে খরচ পড়বে ৫ হাজার ৬০০ টাকা। ওয়েস্টকোটসহ প্যান্ট ও ব্লেজার বানাতে খরচ পড়বে ৭ হাজার ৫০০ টাকা।
রেমন্ডে স্যুটের পিস ২ হাজার ৫০০ থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। বানানোর খরচ সাড়ে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। ডেলিভারি পাওয়া যায় ১৫ দিনের মধ্যে।
রাইজে নারীদের জন্য পাওয়া যায় শ্রাগ স্টাইল, ফ্লোরাল মোটিফের ব্লেজার। আছে পকেট ও বাটন ডিজাইনের ব্লেজার। দাম ১ হাজার ৬৭৬ টাকা।
ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো ছাড়াও ঢাকার নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, যমুনা ফিউচার পার্ক, বসুন্ধরা সিটি শপিং মল, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, গুলিস্তান রমনা ভবন, গাজী ভবন, পলওয়েলসহ বিভিন্ন মার্কেট থেকে তৈরি ব্লেজার কেনা যাবে। দাম ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। কাপড়, কাট ও ব্র্যান্ড অনুযায়ী দাম কমবেশি হয়।
তৈরি ব্লেজার পছন্দ না হলে কাপড় কিনে বানিয়ে নিতে পারেন। যেকোনো টেইলার্সে ব্লেজার বানানো যাবে। তবে গুলিস্তানের রমনা ভবনে অনেক টেইলার্স আছে, যারা ব্লেজার ভালো বানায়। এলিফ্যান্ট রোডের কিছু দোকান আছে, যেখান থেকে আপনি ব্লেজার বানিয়ে নিতে পারবেন। ক্যাটালগ দেখে কিংবা নিজের পছন্দের ডিজাইন অনুযায়ী ব্লেজার বানাতে পারবেন।
এক রঙের টি-শার্ট, শার্ট কিংবা চেক প্রিন্টের শার্ট–সবকিছুর সঙ্গেই ব্লেজার মানিয়ে যায়। গায়ে ব্লেজার জড়ালে লুকে আসে বেশ খানিকটা পরিবর্তন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য এখন অনেকেই বেছে নিচ্ছেন ব্লেজার। শীতকালে ব্লেজার পরার প্রচলন বেশি। পশ্চিমি পোশাক হলেও ব্লেজার এখন আমাদের দেশের তরুণদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
পুরো পৃথিবীতে ব্লেজার এখন কেবল পুরুষের পোশাকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। নারীরাও সানন্দে পরছেন ব্লেজার ও স্যুট। আমাদের দেশও তার ব্যতিক্রম নয়। এটি নারী-পুরুষের শীত ফ্যাশনের সঙ্গেও মিশে গেছে।
তরুণ, তরুণী ও চাকরিজীবীদের চাহিদা ও ফ্যাশনের কথা মাথায় রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো প্রতিবছর বিভিন্ন ডিজাইনের ব্লেজার নিয়ে আসে। ব্লেজারের কাপড়, কাটছাঁট, বোতাম ও রঙে থাকে বৈচিত্র্য। বাজারে বরাবরের মতো এবারও অ্যাশ প্রিন্টের ব্লেজার, হালকা ও গাঢ় নীল রঙের স্যুট, খাকি ও খয়েরি রঙের ব্লেজার, বিস্কুট কালারের ব্লেজার, ব্ল্যাক ম্যাচিং স্ট্রাইপ স্যুট এবং নানা কাটিংয়ের ক্যাজুয়াল ব্লেজার এসেছে।
এ বছর সোয়েড লেদার, গ্যাবার্ডিন, মিক্সড কটন, কটন কাপড়ের ব্লেজারের চাহিদা বেশি। ইন্ডিয়ান ও চীনা কাপড়ের ব্লেজারের কদরও রয়েছে। রেড অ্যান্ড টেলর, রেমন্ড, বিমল, বারবারি, অরভিন্দ, ইতালিয়ান সুপার ব্ল্যাক, ডায়মন্ড ব্ল্যাক, জর্জিয়া আরমানি ইত্যাদি ব্র্যান্ডের কাপড় দিয়ে ব্লেজার ও স্যুট বানাচ্ছেন ব্লেজারপ্রেমীরা।
সারার প্রধান ডিজাইনার শামীম রহমান বলেন, ‘এ বছর ক্যাজুয়াল ও সেমি ফরমাল ব্লেজার তৈরি করেছি আমরা। এগুলো তৈরি করেছি মূলত ক্রেতাদের দিকটি মাথায় রেখে। ক্যাজুয়াল ও সেমি ফরমাল ব্লেজার পরে যেকোনো অনুষ্ঠানে যাওয়া যায়। ব্লেজার তৈরিতে বিভিন্ন কাপড়, যেমন: ডেনিম, নিট ও ওভেন কাপড় ব্যবহার করেছি। ব্লেজারের সৌন্দর্য বাড়াতে প্রিন্ট ও এমব্রয়ডারি কাজও করা হয়েছে।’
টপ টেনের বনশ্রী শাখার ফ্লোর ইনচার্জ মোক্তার হোসেন জানান, টপ টেনে ফরমাল ও ক্যাজুয়াল ব্লেজার পাওয়া যাচ্ছে এ বছর। ক্যাজুয়ালের মধ্যে চেক, স্ট্রাইপ, একরঙা, অর্থাৎ সলিড কালারের ব্লেজার রয়েছে। এ বছর বিভিন্ন শেডের ব্লেজার, চেক কাপড়ের ব্লেজারগুলোর চাহিদা বেশি বলে জানিয়েছেন মোক্তার হোসেন। এই ব্লেজারগুলো সব সময় পরা যায়।
এ বছর চেক ও প্লেন ফেব্রিকসের ব্লেজারগুলো চলছে বলে জানান রেমন্ডের বনশ্রী শাখার বিক্রেতা মোহাম্মদ কবির হোসেন। কালো ও নীল রঙের স্যুট সেট বেশি বিক্রি হচ্ছে বলেও জানান তিনি। টু বাটনসহ নিচে রাউন্ড ও সাইড ওপেন, সামনে রাউন্ড ও ব্যাক ওপেন এবং টু বাটন নো ওপেন কাটের ব্লেজার চলছে বলে জানান রেমন্ডের বনশ্রী শাখার আরেক বিক্রেতা মোহাম্মদ জসীম।
পুরুষের ব্লেজার বানাতে ২ গজ, প্যান্টসহ ব্লেজার বানাতে ৩ গজ এবং নারীদের প্যান্টসহ ব্লেজার বানাতে পৌনে ৩ কিংবা ৩ গজ কাপড় লাগে বলেও জানান তিনি। তবে স্বাস্থ্য, উচ্চতা ইত্যাদি কারণে কাপড় কমবেশি হতে পারে।
কোথায় পাবেন
রিচম্যান, ক্যাটস আই, জেন্টেল পার্ক, সারা, এক্সট্যাসি, সেইলর, টপ টেন, রেমন্ডসহ প্রায় সব ব্র্যান্ডের শোরুম থেকে ব্লেজার কেনা যাবে।
দরদাম
সাধারণত ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে বিভিন্ন ধরনের রেডিমেড ব্লেজার। সিঙ্গেল ব্লেজার ও কোট যেমন কেনা যাবে, তেমনি প্যান্টসহ ব্লেজারও কেনা যাবে। টপ টেনে রেডিমেড সিঙ্গেল ব্লেজারের দাম ২ হাজার ৬৯০ থেকে ৪ হাজার ৩৫০ টাকার মধ্যে। প্যান্টসহ ব্লেজারের দাম ৫ হাজার ৭০০ টাকা। শুধু প্যান্টের দাম ১ হাজার ৬৫০ থেকে ১ হাজার ৭৫০ টাকা।
ফিটিং করে ব্লেজার বানাতে চাইলে আলাদা কাপড় কিনে বানাতে পারেন। টপ টেনে ৫ হাজার ৬০০ থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকার কাপড়ও আছে। কাপড়ের দাম ছাড়া প্যান্ট ও ব্লেজার বানাতে খরচ পড়বে ৫ হাজার ৬০০ টাকা। ওয়েস্টকোটসহ প্যান্ট ও ব্লেজার বানাতে খরচ পড়বে ৭ হাজার ৫০০ টাকা।
রেমন্ডে স্যুটের পিস ২ হাজার ৫০০ থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। বানানোর খরচ সাড়ে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। ডেলিভারি পাওয়া যায় ১৫ দিনের মধ্যে।
রাইজে নারীদের জন্য পাওয়া যায় শ্রাগ স্টাইল, ফ্লোরাল মোটিফের ব্লেজার। আছে পকেট ও বাটন ডিজাইনের ব্লেজার। দাম ১ হাজার ৬৭৬ টাকা।
ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো ছাড়াও ঢাকার নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, যমুনা ফিউচার পার্ক, বসুন্ধরা সিটি শপিং মল, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, গুলিস্তান রমনা ভবন, গাজী ভবন, পলওয়েলসহ বিভিন্ন মার্কেট থেকে তৈরি ব্লেজার কেনা যাবে। দাম ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। কাপড়, কাট ও ব্র্যান্ড অনুযায়ী দাম কমবেশি হয়।
তৈরি ব্লেজার পছন্দ না হলে কাপড় কিনে বানিয়ে নিতে পারেন। যেকোনো টেইলার্সে ব্লেজার বানানো যাবে। তবে গুলিস্তানের রমনা ভবনে অনেক টেইলার্স আছে, যারা ব্লেজার ভালো বানায়। এলিফ্যান্ট রোডের কিছু দোকান আছে, যেখান থেকে আপনি ব্লেজার বানিয়ে নিতে পারবেন। ক্যাটালগ দেখে কিংবা নিজের পছন্দের ডিজাইন অনুযায়ী ব্লেজার বানাতে পারবেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে