রাশেদুজ্জামান, মেহেরপুর
নিজ দলের প্রতিদ্বন্দ্বীকে টপকে মনোনয়ন পেতে ওপর মহলে লবিং শুরু হয়েছে। ভোটের মাঠেও বেড়েছে তৎপরতা। মেহেরপুর-২ (গাংনী উপজেলা) আসনে নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা। আওয়ামী লীগ থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য কি আবার মনোনয়ন পাবেন? নাকি বদলে যাবে প্রার্থী! বিএনপির নির্বাচনে যাওয়া নিয়েও চলছে আলোচনা। এ আসনে কে কোন দল থেকে প্রার্থী হবেন তা নিয়ে মাঠ এখন বেশ গোলমেলে।
একসময় আতঙ্কিত এক জনপদের নাম ছিল গাংনী। চরমপন্থী অধ্যুষিত এ এলাকায় অস্ত্রের ঝনঝনানি এখন আর নেই বললেই চলে। বলা যায়, অনেকটাই শান্ত এলাকা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এ জনপদ। তবে কিছুটা রাজনৈতিক রেষারেষি তো থাকবেই।
মেহেরপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগে একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী। দলের মধ্যে রয়েছে কোন্দল। এটি চলমান থাকলে নির্বাচনে এর প্রভাব পড়তে পারে বলে জানিয়েছেন একাধিক আওয়ামী লীগ নেতা। অপর দিকে রাজপথে আন্দোলনে আছে বিএনপি। পাশাপাশি নির্বাচন ঘিরে প্রস্তুতিও নিচ্ছে তারা। তাদের মধ্যেও রয়েছে দলীয় কোন্দল। তারপরও উভয় দলের নেতারা জানিয়েছেন, বড় দলে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকবেই। যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পাশে থেকেই কাজ করবেন নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে যাঁদের নাম শোনা যাচ্ছে তাঁরা হলেন গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সাহিদুজ্জামান খোকন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ খালেক এবং সাবেক ছাত্রনেতা, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সদস্য ডা. এ এস এম নাজমুল হক সাগর।
বিএনপিতেও একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী। তার মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য, বর্তমান জেলা বিএনপির সভাপতি আমজাদ হোসেন, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন এবং মেহেরপুর জেলা বিএনপির সহসভাপতি ভিপি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আলোচনায় রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাহিদুজ্জামান খোকন বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পর এ আসনে ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজের স্থান নেই এখানে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী থেকে শুরু করে অসহায় মানুষের পাশে আমি ছিলাম, এখনো আছি। তাই এবারও আমি মনোনয়ন পাব বলে আশা করছি।’
আওয়ামী লীগের অনেক নেতার দাবি, খোকনের বাবা একজন রাজাকার ছিলেন। এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বর্তমান সংসদ সদস্য বলেন, ‘এটা বিরোধিতা ছাড়া আর কিছুই না। কারণ, এখন পর্যন্ত কোনো প্রমাণ নেই আমার বাবা রাজাকার ছিলেন।’
দলীয় কোন্দলের ব্যাপারে খোকন বলেন, ‘বড় দলে প্রতিযোগিতা থাকবেই। এটি কোনো কোন্দল নয়। মনোনয়ন পাওয়ার পর সব নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবেন।’
এম এ খালেক বলেন, ‘আমি দ্বিতীয়বারের মতো মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। প্রতিটি কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করে আসছি। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডগুলো মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিচ্ছি। এ আসনে বিগত দিনের বড় একটি সমস্যা রয়েছে, নৌকার বিপরীতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকেন। বেশ কয়েকবার তাঁরা নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করেছেন। তাই আমরা এবার অনেক সতর্ক। আমি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই সাধারণ মানুষের বিপদ-আপদে পাশে আছি। এ ছাড়া দলকে সুসংগঠিত করার জন্য হাইকমান্ডের নির্দেশে কাজ করে যাচ্ছি। তাই যোগ্যতার দিক দিয়ে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে বলে আশা করছি। তবে কোনো রাজাকারের সন্তানকে দল মনোনয়ন দেবে না। আর বড় দলে কোন্দল নয়, প্রতিযোগিতা রয়েছে।’
এ এস এম নাজমুল হক সাগর বলেন, ‘আমি ছাত্রাবস্থা থেকে রাজনীতি করে আসছি। রাজনৈতিক পরিবারেই আমার বেড়ে ওঠা। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে যে গুণগুলো থাকার প্রয়োজন, তার সবই আমার মাঝে আছে। তাই আগামী নির্বাচনে আমি মনোনয়নপ্রত্যাশী।’
এদিকে রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনে ঘর গোছাতে পিছিয়ে নেই বিএনপি। তারা নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে তাদের কথা একটাই, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। দলটির নেতা আমজাদ হোসেন বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার আমরা। গাংনীতে কোনো কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালন করতে পারি না। কারণ, প্রায়ই হামলা থেকে শুরু করে পুলিশি ধরপাকড় তো রয়েছেই। তারপরও আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচিগুলো পালন করে আসছি। রাজপথে আন্দোলনে থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই আমরা যাব না।’
দলে গ্রুপিংয়ের বিষয়ে আমজাদ বলেন, ‘বড় দলে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকবে। এটি কোনো কোন্দল নয়। যিনি মনোনয়ন পাবেন, দলের নেতা-কর্মী তাঁর হয়ে কাজ করবেন। সে লক্ষ্যে আমি প্রস্তুত রয়েছি।’
জাভেদ মাসুদ মিল্টন বলেন, ‘গতবার আমি বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছিলাম। এবারও মনোনয়নপ্রত্যাশী। আওয়ামী লীগের জুলুম-নির্যাতন সহ্য করে এখন রাজনীতিতে আছি। এমনকি আমার ওপর মামলা-হামলা তো নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করতে পারি না। সঙ্গে রয়েছে পুলিশি হয়রানি। তারপরও আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা কখনোই সরকারের পাতানো ফাঁদে পা দেব না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলেই আমরা নির্বাচনে অংশ নেব। আন্দোলনের পাশাপাশি আমরা গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছি।’
নিজ দলের প্রতিদ্বন্দ্বীকে টপকে মনোনয়ন পেতে ওপর মহলে লবিং শুরু হয়েছে। ভোটের মাঠেও বেড়েছে তৎপরতা। মেহেরপুর-২ (গাংনী উপজেলা) আসনে নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা। আওয়ামী লীগ থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য কি আবার মনোনয়ন পাবেন? নাকি বদলে যাবে প্রার্থী! বিএনপির নির্বাচনে যাওয়া নিয়েও চলছে আলোচনা। এ আসনে কে কোন দল থেকে প্রার্থী হবেন তা নিয়ে মাঠ এখন বেশ গোলমেলে।
একসময় আতঙ্কিত এক জনপদের নাম ছিল গাংনী। চরমপন্থী অধ্যুষিত এ এলাকায় অস্ত্রের ঝনঝনানি এখন আর নেই বললেই চলে। বলা যায়, অনেকটাই শান্ত এলাকা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এ জনপদ। তবে কিছুটা রাজনৈতিক রেষারেষি তো থাকবেই।
মেহেরপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগে একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী। দলের মধ্যে রয়েছে কোন্দল। এটি চলমান থাকলে নির্বাচনে এর প্রভাব পড়তে পারে বলে জানিয়েছেন একাধিক আওয়ামী লীগ নেতা। অপর দিকে রাজপথে আন্দোলনে আছে বিএনপি। পাশাপাশি নির্বাচন ঘিরে প্রস্তুতিও নিচ্ছে তারা। তাদের মধ্যেও রয়েছে দলীয় কোন্দল। তারপরও উভয় দলের নেতারা জানিয়েছেন, বড় দলে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকবেই। যিনি মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পাশে থেকেই কাজ করবেন নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে যাঁদের নাম শোনা যাচ্ছে তাঁরা হলেন গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সাহিদুজ্জামান খোকন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ খালেক এবং সাবেক ছাত্রনেতা, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সদস্য ডা. এ এস এম নাজমুল হক সাগর।
বিএনপিতেও একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী। তার মধ্যে সাবেক সংসদ সদস্য, বর্তমান জেলা বিএনপির সভাপতি আমজাদ হোসেন, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন এবং মেহেরপুর জেলা বিএনপির সহসভাপতি ভিপি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আলোচনায় রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাহিদুজ্জামান খোকন বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পর এ আসনে ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজের স্থান নেই এখানে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী থেকে শুরু করে অসহায় মানুষের পাশে আমি ছিলাম, এখনো আছি। তাই এবারও আমি মনোনয়ন পাব বলে আশা করছি।’
আওয়ামী লীগের অনেক নেতার দাবি, খোকনের বাবা একজন রাজাকার ছিলেন। এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বর্তমান সংসদ সদস্য বলেন, ‘এটা বিরোধিতা ছাড়া আর কিছুই না। কারণ, এখন পর্যন্ত কোনো প্রমাণ নেই আমার বাবা রাজাকার ছিলেন।’
দলীয় কোন্দলের ব্যাপারে খোকন বলেন, ‘বড় দলে প্রতিযোগিতা থাকবেই। এটি কোনো কোন্দল নয়। মনোনয়ন পাওয়ার পর সব নেতা-কর্মী নৌকার পক্ষে কাজ করবেন।’
এম এ খালেক বলেন, ‘আমি দ্বিতীয়বারের মতো মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। প্রতিটি কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করে আসছি। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডগুলো মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিচ্ছি। এ আসনে বিগত দিনের বড় একটি সমস্যা রয়েছে, নৌকার বিপরীতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকেন। বেশ কয়েকবার তাঁরা নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করেছেন। তাই আমরা এবার অনেক সতর্ক। আমি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই সাধারণ মানুষের বিপদ-আপদে পাশে আছি। এ ছাড়া দলকে সুসংগঠিত করার জন্য হাইকমান্ডের নির্দেশে কাজ করে যাচ্ছি। তাই যোগ্যতার দিক দিয়ে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে বলে আশা করছি। তবে কোনো রাজাকারের সন্তানকে দল মনোনয়ন দেবে না। আর বড় দলে কোন্দল নয়, প্রতিযোগিতা রয়েছে।’
এ এস এম নাজমুল হক সাগর বলেন, ‘আমি ছাত্রাবস্থা থেকে রাজনীতি করে আসছি। রাজনৈতিক পরিবারেই আমার বেড়ে ওঠা। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে যে গুণগুলো থাকার প্রয়োজন, তার সবই আমার মাঝে আছে। তাই আগামী নির্বাচনে আমি মনোনয়নপ্রত্যাশী।’
এদিকে রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনে ঘর গোছাতে পিছিয়ে নেই বিএনপি। তারা নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে তাদের কথা একটাই, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। দলটির নেতা আমজাদ হোসেন বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার আমরা। গাংনীতে কোনো কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালন করতে পারি না। কারণ, প্রায়ই হামলা থেকে শুরু করে পুলিশি ধরপাকড় তো রয়েছেই। তারপরও আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচিগুলো পালন করে আসছি। রাজপথে আন্দোলনে থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই আমরা যাব না।’
দলে গ্রুপিংয়ের বিষয়ে আমজাদ বলেন, ‘বড় দলে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকবে। এটি কোনো কোন্দল নয়। যিনি মনোনয়ন পাবেন, দলের নেতা-কর্মী তাঁর হয়ে কাজ করবেন। সে লক্ষ্যে আমি প্রস্তুত রয়েছি।’
জাভেদ মাসুদ মিল্টন বলেন, ‘গতবার আমি বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছিলাম। এবারও মনোনয়নপ্রত্যাশী। আওয়ামী লীগের জুলুম-নির্যাতন সহ্য করে এখন রাজনীতিতে আছি। এমনকি আমার ওপর মামলা-হামলা তো নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করতে পারি না। সঙ্গে রয়েছে পুলিশি হয়রানি। তারপরও আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা কখনোই সরকারের পাতানো ফাঁদে পা দেব না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলেই আমরা নির্বাচনে অংশ নেব। আন্দোলনের পাশাপাশি আমরা গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে