ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
মৃত্যুঞ্জয় স্কুল। ময়মনসিংহ শহরের এক সময়ের নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯০১ সালে ১৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রতিষ্ঠানটির। এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন সাবেক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, সাবেক প্রধান বিচারপতি শাহাব উদ্দিন আহম্মেদ, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের মতো অসংখ্য গুণী।
আশির দশকে প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী থাকলেও বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৩৫ জনে নেমে এসেছে। এর মধ্যে ঝরে গেছে আরও অনেকেই। ২০০৯ সালে এসএসসিতে পাসের হার ছিল ১৬ শতাংশ। এ বছর ১৪১ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কালের আবর্তনে ঐতিহ্য হারাতে বসেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
একই অবস্থা ১৮৮৩ সালে ময়মনসিংহ শহরে প্রতিষ্ঠিত সিটি কলেজিয়েট স্কুলের। ১৯৯৪ সালের আগ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ২ হাজারের কাছাকাছি। এরপর থেকে আস্তে আস্তে শিক্ষার্থী সংখ্যা কমতে শুরু করে। বর্তমানে শিক্ষার্থী সংখ্যা রয়েছে মাত্র ৩১৯ জন। এর মধ্যে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৪৪ জন। শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কমে গেছে কর্মচারীর সংখ্যাও। ৯ জন শিক্ষক দিয়ে কোনো রকমে চলছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুরবস্থায় রয়েছে ১৯০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এডওয়ার্ড ইনস্টিটিউশন। ৮০ ও ৯০ দশকে এই প্রতিষ্ঠানটি শহরে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। তখনকার সময়ে সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ১৮ শ থেকে ২২ শর মতো। বর্তমানে শিক্ষার্থী রয়েছে ৪৭০ জন।
এ ছাড়া ঐতিহ্য হারানোর তালিকায় রয়েছে মুসলিম বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ, নাসিরাবাদ কলেজিয়েট স্কুল এবং রাধা সুন্দরী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়।
ময়মনসিংহ শহরে ৮/১০টি শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে আগের জৌলুশ আর এখন নেই। শিক্ষার্থী কমার পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থারও করুণ দশা। স্থানীয়রা মনে করেন, শিক্ষকদের অদক্ষতা, দলাদলি ও আধুনিক প্রশিক্ষণের অভাবে শিক্ষার্থী সংকট দিনদিন বেড়েই চলেছে।
ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী কমার কারণ জানতে চাইলে ময়মনসিংহ সিটি কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক এটিআইএম বদরুদ্দৌলা সিদ্দিক ফরহাদ বলেন, এক সময় শহরে হাতে গোনা কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের কদর ছিল। এখন ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানের কারণে ঐতিহ্যবাহী এসব স্কুল ধ্বংসের পথে।
তিনি আরও বলেন, ‘এসব প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখতে হলে জাতীয়করণের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান গড়ার ক্ষেত্রে কঠোর নীতিমালা করতে হবে। এ ছাড়া সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ডাবল শিফট বন্ধ করতে হবে।’
মৃত্যুঞ্জয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক রুকন উদ্দিন বলেন, ‘এক সময় মৃত্যুঞ্জয় স্কুলের অনেক নাম-ডাক ছিল। এ প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন সাবেক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, সাবেক প্রধান বিচারপতি শাহাব উদ্দিন আহম্মেদ, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের মতো অসংখ্য গুণগ্রাহী। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিকে এই অবস্থায় দেখে নিজেরও খারাপ লাগে। দৌড়-ঝাঁপ চালিয়ে যাচ্ছি প্রতিষ্ঠানটিকে জাতীয়করণ করার জন্য।’
মৃত্যুঞ্জয় স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি অশোক কুমার সাহা বলেন, ‘১৯৭৪ সালে এই স্কুল থেকে তিনি এসএসসি পাস করে ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে অবসরে যাওয়ার পর স্কুল পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব নিয়েছি। আমাদের সময় ১২ শ থেকে ১৩ শ ছাত্র-ছাত্রী ছিল। তখন অনেকেই ভর্তির সুযোগ পেত না। এখন স্কুলটির নড়বড়ে অবস্থা। এ থেকে উত্তরণের চেষ্টা করছি। ছাত্র সংগ্রহের জন্য বাড়ি বাড়ি শিক্ষক পাঠানো হচ্ছে।’
২০০২ সাল থেকে এডওয়ার্ড ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আমিনুল করিম। তিনি বলেন, ‘শিক্ষক স্টাফ মিলিয়ে ১৮ জনের মতো প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত রয়েছে। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ৪৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে একাধিক শিফট চালু করায় আমাদের শিক্ষার্থী সংখ্যা কমে গেছে। শিক্ষার্থী বাড়াতে হলে ভর্তি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিযোগিতার যুগে যারা দুর্বল তাদের পিছিয়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। কোয়ালিটি প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠান ধরে রাখতে হলে সবাইকে দক্ষ হিসেবে গড়ে উঠতে হবে।
শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ঐতিহ্য হারানোর জন্য শিক্ষক নিয়োগে দলীয়করণকে দায়ী করে আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ জাকির হোসেন বলেন, যত দিন শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটিতে দলীয়করণ থাকবে তত দিন শিক্ষার মান বাড়বে না। তাই এ ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা আনতে হবে।
মৃত্যুঞ্জয় স্কুল। ময়মনসিংহ শহরের এক সময়ের নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯০১ সালে ১৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রতিষ্ঠানটির। এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন সাবেক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, সাবেক প্রধান বিচারপতি শাহাব উদ্দিন আহম্মেদ, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের মতো অসংখ্য গুণী।
আশির দশকে প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী থাকলেও বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৩৫ জনে নেমে এসেছে। এর মধ্যে ঝরে গেছে আরও অনেকেই। ২০০৯ সালে এসএসসিতে পাসের হার ছিল ১৬ শতাংশ। এ বছর ১৪১ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কালের আবর্তনে ঐতিহ্য হারাতে বসেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
একই অবস্থা ১৮৮৩ সালে ময়মনসিংহ শহরে প্রতিষ্ঠিত সিটি কলেজিয়েট স্কুলের। ১৯৯৪ সালের আগ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ২ হাজারের কাছাকাছি। এরপর থেকে আস্তে আস্তে শিক্ষার্থী সংখ্যা কমতে শুরু করে। বর্তমানে শিক্ষার্থী সংখ্যা রয়েছে মাত্র ৩১৯ জন। এর মধ্যে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৪৪ জন। শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কমে গেছে কর্মচারীর সংখ্যাও। ৯ জন শিক্ষক দিয়ে কোনো রকমে চলছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুরবস্থায় রয়েছে ১৯০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এডওয়ার্ড ইনস্টিটিউশন। ৮০ ও ৯০ দশকে এই প্রতিষ্ঠানটি শহরে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। তখনকার সময়ে সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ১৮ শ থেকে ২২ শর মতো। বর্তমানে শিক্ষার্থী রয়েছে ৪৭০ জন।
এ ছাড়া ঐতিহ্য হারানোর তালিকায় রয়েছে মুসলিম বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ, নাসিরাবাদ কলেজিয়েট স্কুল এবং রাধা সুন্দরী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়।
ময়মনসিংহ শহরে ৮/১০টি শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে আগের জৌলুশ আর এখন নেই। শিক্ষার্থী কমার পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থারও করুণ দশা। স্থানীয়রা মনে করেন, শিক্ষকদের অদক্ষতা, দলাদলি ও আধুনিক প্রশিক্ষণের অভাবে শিক্ষার্থী সংকট দিনদিন বেড়েই চলেছে।
ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী কমার কারণ জানতে চাইলে ময়মনসিংহ সিটি কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক এটিআইএম বদরুদ্দৌলা সিদ্দিক ফরহাদ বলেন, এক সময় শহরে হাতে গোনা কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের কদর ছিল। এখন ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানের কারণে ঐতিহ্যবাহী এসব স্কুল ধ্বংসের পথে।
তিনি আরও বলেন, ‘এসব প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখতে হলে জাতীয়করণের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান গড়ার ক্ষেত্রে কঠোর নীতিমালা করতে হবে। এ ছাড়া সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ডাবল শিফট বন্ধ করতে হবে।’
মৃত্যুঞ্জয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক রুকন উদ্দিন বলেন, ‘এক সময় মৃত্যুঞ্জয় স্কুলের অনেক নাম-ডাক ছিল। এ প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন সাবেক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, সাবেক প্রধান বিচারপতি শাহাব উদ্দিন আহম্মেদ, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের মতো অসংখ্য গুণগ্রাহী। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিকে এই অবস্থায় দেখে নিজেরও খারাপ লাগে। দৌড়-ঝাঁপ চালিয়ে যাচ্ছি প্রতিষ্ঠানটিকে জাতীয়করণ করার জন্য।’
মৃত্যুঞ্জয় স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি অশোক কুমার সাহা বলেন, ‘১৯৭৪ সালে এই স্কুল থেকে তিনি এসএসসি পাস করে ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে অবসরে যাওয়ার পর স্কুল পরিচালনা কমিটির দায়িত্ব নিয়েছি। আমাদের সময় ১২ শ থেকে ১৩ শ ছাত্র-ছাত্রী ছিল। তখন অনেকেই ভর্তির সুযোগ পেত না। এখন স্কুলটির নড়বড়ে অবস্থা। এ থেকে উত্তরণের চেষ্টা করছি। ছাত্র সংগ্রহের জন্য বাড়ি বাড়ি শিক্ষক পাঠানো হচ্ছে।’
২০০২ সাল থেকে এডওয়ার্ড ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আমিনুল করিম। তিনি বলেন, ‘শিক্ষক স্টাফ মিলিয়ে ১৮ জনের মতো প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত রয়েছে। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ৪৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে একাধিক শিফট চালু করায় আমাদের শিক্ষার্থী সংখ্যা কমে গেছে। শিক্ষার্থী বাড়াতে হলে ভর্তি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।’
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিযোগিতার যুগে যারা দুর্বল তাদের পিছিয়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। কোয়ালিটি প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠান ধরে রাখতে হলে সবাইকে দক্ষ হিসেবে গড়ে উঠতে হবে।
শতবর্ষী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ঐতিহ্য হারানোর জন্য শিক্ষক নিয়োগে দলীয়করণকে দায়ী করে আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ জাকির হোসেন বলেন, যত দিন শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটিতে দলীয়করণ থাকবে তত দিন শিক্ষার মান বাড়বে না। তাই এ ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা আনতে হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১৪ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১৪ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১৫ ঘণ্টা আগে