মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম
চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজে সাতটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) শাখা চালুর অনুমোদন রয়েছে। তবে এ সব বিষয়ে শিক্ষক নেই। এ ছাড়া অবকাঠামো ও ভবন সংকট রয়েছে। এ সব কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা পূরণ হয়নি। তাই কলেজটিতে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু পেছাচ্ছেই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৯ সালে চৌদ্দগ্রাম এইচ জে পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজে স্নাতক (সম্মান) শাখা চালুর প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর ২০০০ সালের ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে একটি চিঠির মাধ্যমে কলেজ কর্তৃপক্ষকে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়। একই বছরের ১২ এপ্রিল শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও কলেজ কর্তৃপক্ষকে স্নাতক (সম্মান) কোর্স প্রবর্তন ও উন্নয়ন প্রসঙ্গে চিঠি দেওয়া হয়। এতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রস্তাব পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কলেজ থেকে এই চিঠির কোনো উত্তর দেওয়া হয়নি। এরপর ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন অধ্যাপক আবদুল মালেক চৌধুরী। তিনি ওই চিঠির জবাব দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের সরকারি কলেজ শাখার ৪-এর তৎকালীন উপ-সচিব মুর্শিদা শারমিনের সই করা এক চিঠিতে কলেজে স্নাতক (সম্মান) শাখা খোলার বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়। তৎকালীন অধ্যক্ষ মালেক চৌধুরী এই চিঠির জবাব দেন। একই বছরের ২১ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সরকারি কলেজ শাখা-৪-এর উপসচিব মুর্শিদা শারমিন এক চিঠির মাধ্যমে কলেজে বাংলা, ইংরেজি, রাষ্ট্র বিজ্ঞান, সমাজকল্যাণ, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাব বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনাসহ সাতটি বিষয়ে স্নাতকের (সম্মান) পাঠদানের অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ৭ মাস পরই অধ্যক্ষ আবদুল মালেক বদলি হয়ে যান। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন একই কলেজের শিক্ষক মোহাম্মদ আলী।
কলেজের সাবেক ভিপি ও ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুব হোসেন মজুমদার বলেন, ‘কলেজটিতে আজও অনার্স কোর্স চালু না হওয়া দুঃখজনক।’
তৎকালীন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমিও চাই কলেজটিতে অনার্স চালু হোক। সাতটি বিষয়ে অনুমোদন হয়ে রয়েছে। এ সব বিষয়ে আমাদের কাছে শিক্ষক নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা পূরণ করতে না পারায় অনার্স চালু করা যাচ্ছে না।’
বর্তমান অধ্যক্ষ শিব প্রসাদ দাস গুপ্ত বলেন, ‘দুর্বল অবকাঠামো ও ভবন সংকট রয়েছে কলেজটিতে।’
চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজে সাতটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) শাখা চালুর অনুমোদন রয়েছে। তবে এ সব বিষয়ে শিক্ষক নেই। এ ছাড়া অবকাঠামো ও ভবন সংকট রয়েছে। এ সব কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা পূরণ হয়নি। তাই কলেজটিতে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু পেছাচ্ছেই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৯ সালে চৌদ্দগ্রাম এইচ জে পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজে স্নাতক (সম্মান) শাখা চালুর প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর ২০০০ সালের ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে একটি চিঠির মাধ্যমে কলেজ কর্তৃপক্ষকে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়। একই বছরের ১২ এপ্রিল শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও কলেজ কর্তৃপক্ষকে স্নাতক (সম্মান) কোর্স প্রবর্তন ও উন্নয়ন প্রসঙ্গে চিঠি দেওয়া হয়। এতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রস্তাব পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কলেজ থেকে এই চিঠির কোনো উত্তর দেওয়া হয়নি। এরপর ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন অধ্যাপক আবদুল মালেক চৌধুরী। তিনি ওই চিঠির জবাব দেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের সরকারি কলেজ শাখার ৪-এর তৎকালীন উপ-সচিব মুর্শিদা শারমিনের সই করা এক চিঠিতে কলেজে স্নাতক (সম্মান) শাখা খোলার বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়। তৎকালীন অধ্যক্ষ মালেক চৌধুরী এই চিঠির জবাব দেন। একই বছরের ২১ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সরকারি কলেজ শাখা-৪-এর উপসচিব মুর্শিদা শারমিন এক চিঠির মাধ্যমে কলেজে বাংলা, ইংরেজি, রাষ্ট্র বিজ্ঞান, সমাজকল্যাণ, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাব বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনাসহ সাতটি বিষয়ে স্নাতকের (সম্মান) পাঠদানের অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ৭ মাস পরই অধ্যক্ষ আবদুল মালেক বদলি হয়ে যান। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন একই কলেজের শিক্ষক মোহাম্মদ আলী।
কলেজের সাবেক ভিপি ও ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুব হোসেন মজুমদার বলেন, ‘কলেজটিতে আজও অনার্স কোর্স চালু না হওয়া দুঃখজনক।’
তৎকালীন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমিও চাই কলেজটিতে অনার্স চালু হোক। সাতটি বিষয়ে অনুমোদন হয়ে রয়েছে। এ সব বিষয়ে আমাদের কাছে শিক্ষক নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা পূরণ করতে না পারায় অনার্স চালু করা যাচ্ছে না।’
বর্তমান অধ্যক্ষ শিব প্রসাদ দাস গুপ্ত বলেন, ‘দুর্বল অবকাঠামো ও ভবন সংকট রয়েছে কলেজটিতে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে