নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সারা বিশ্বে পণ্যমূল্য ও পরিবহন খরচ বেড়েছে। এতে ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে। নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পণ্যের কাঁচামাল ও সরবরাহের ওপর। আর রপ্তানি আয়ের পরিমাণ বাড়লেও পণ্য আমদানির ব্যয় মেটাতে হচ্ছে বেশি। পাশাপাশি রেমিট্যান্সের প্রবাহ তুলনামূলক কম। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয়-ব্যয়ের হিসাবে বড় ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সব মিলে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে যাচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) চলতি হিসাবে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৫৬৭ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ঘাটতির পরিমাণ (প্রতি ডলার ১০৫ টাকা ধরে) ৫৯ হাজার ৫৩৫ কোটি টাকা। আর জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭৯ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্য (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযাযী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ৩ হাজার ২৫৩ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। এর বিপরীতে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪ কোটি ডলারের পণ্য। সেই হিসাবে ১ হাজার কোটি ১৭৯ লাখ (১১ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন) ডলারের বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো, মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে রপ্তানির তুলনায় আমদানি ব্যয় বেশি। আর বিশ্ববাজারে জ্বালানিসহ সব ধরনের পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী। তা ছাড়া রেমিট্যান্সের প্রবাহ আশানুরূপ না থাকায় বহির্বিশ্বের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়ছে বাংলাদেশ। তবে বিগত তিন মাস রেমিট্যান্সের প্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী। সামনে ঈদ রয়েছে। আবার আমাদের আমদানি নিষ্পত্তি বিল কমেছে। আশা করা যায়, ভবিষ্যতে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নভেম্বর মাস শেষে সেবা খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে ৩৬৬ কোটি ডলার। অন্যদিকে সেবা খাতে দেশের ব্যয় হয়েছে ৫৩৯ কোটি ডলার। সেবা খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৭৩ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই খাতে ঘাটতি ছিল ১৩৬ কোটি ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সেই হিসাবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো। কিন্তু দেশে চলতি হিসাব ব্যালান্স এখন ঋণাত্মক হয়েছে। চলতি অর্থবছরে নভেম্বর শেষে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৬৭ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরে একই সময়ে এ ঘাটতি ছিল ৬২২ কোটি ডলার। এটা দেশের জন্য ইতিবাচক।
একই প্রতিবেদন অনুযায়ী, সামগ্রিক লেনদেনেও (ওভার অল ব্যালান্স) বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। নভেম্বর শেষে সামগ্রিক লেনদেনের (ঋণাত্মক) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৩৮ কোটি ডলার।
ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সারা বিশ্বে পণ্যমূল্য ও পরিবহন খরচ বেড়েছে। এতে ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে। নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পণ্যের কাঁচামাল ও সরবরাহের ওপর। আর রপ্তানি আয়ের পরিমাণ বাড়লেও পণ্য আমদানির ব্যয় মেটাতে হচ্ছে বেশি। পাশাপাশি রেমিট্যান্সের প্রবাহ তুলনামূলক কম। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয়-ব্যয়ের হিসাবে বড় ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সব মিলে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে যাচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) চলতি হিসাবে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৫৬৭ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ঘাটতির পরিমাণ (প্রতি ডলার ১০৫ টাকা ধরে) ৫৯ হাজার ৫৩৫ কোটি টাকা। আর জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭৯ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্য (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযাযী, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ৩ হাজার ২৫৩ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। এর বিপরীতে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪ কোটি ডলারের পণ্য। সেই হিসাবে ১ হাজার কোটি ১৭৯ লাখ (১১ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন) ডলারের বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো, মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে রপ্তানির তুলনায় আমদানি ব্যয় বেশি। আর বিশ্ববাজারে জ্বালানিসহ সব ধরনের পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী। তা ছাড়া রেমিট্যান্সের প্রবাহ আশানুরূপ না থাকায় বহির্বিশ্বের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়ছে বাংলাদেশ। তবে বিগত তিন মাস রেমিট্যান্সের প্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী। সামনে ঈদ রয়েছে। আবার আমাদের আমদানি নিষ্পত্তি বিল কমেছে। আশা করা যায়, ভবিষ্যতে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নভেম্বর মাস শেষে সেবা খাতে বাংলাদেশ আয় করেছে ৩৬৬ কোটি ডলার। অন্যদিকে সেবা খাতে দেশের ব্যয় হয়েছে ৫৩৯ কোটি ডলার। সেবা খাতের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৭৩ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই খাতে ঘাটতি ছিল ১৩৬ কোটি ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো নিয়মিত লেনদেনে দেশকে কোনো ঋণ করতে হচ্ছে না। আর ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সেই হিসাবে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো। কিন্তু দেশে চলতি হিসাব ব্যালান্স এখন ঋণাত্মক হয়েছে। চলতি অর্থবছরে নভেম্বর শেষে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৬৭ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরে একই সময়ে এ ঘাটতি ছিল ৬২২ কোটি ডলার। এটা দেশের জন্য ইতিবাচক।
একই প্রতিবেদন অনুযায়ী, সামগ্রিক লেনদেনেও (ওভার অল ব্যালান্স) বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। নভেম্বর শেষে সামগ্রিক লেনদেনের (ঋণাত্মক) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৩৮ কোটি ডলার।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে