আনিসুল হক জুয়েল ও সুবল রায়, দিনাজপুর
স্বাধীনতার ৫২ বছরে মাত্র আট বছর বাদ দিলে বাকি সময় আওয়ামী লীগের দখলে ছিল বিরল ও বোচাগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-২ আসন। বর্তমানে এ আসনের সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আগামী নির্বাচনেও আসনটি ধরে রাখতে খালিদেই নির্ভার দলটি, তবে মাঠে দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছে তাঁর। দলের মনোনয়ন পেলেও নির্বাচনে আরও বাধা আসতে পারে। বিএনপি নির্বাচনে গেলে লড়াইটা হবে জমজমাট। বিএনপি ও আওয়ামী লীগ ছাড়াও এ আসনে এখন থেকেই মাঠে তৎপর জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেওয়ার প্রত্যাশা সাধারণ ভোটারদের মধ্যে।
এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য টানা তিনবারের এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ২০০৮ সালে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমানকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী সাদিক রিয়াজ চৌধুরীকে হারিয়ে বিজয়ী হন।
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আব্দুর রৌফ চৌধুরীর ছেলে খালিদ। প্রয়াত বাবার রাজনৈতিক প্রভাব এবং ব্যক্তিগত কর্মতৎপরতায় খালিদের মনোনয়ন অনেকটাই নিশ্চিত বলে ধারণা করছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। তবে এই আসনে আওয়ামী লীগের আরেকজন শক্ত মনোনয়নপ্রত্যাশী হলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সতীশ চন্দ্র রায়ের ছেলে ডা. মানবেন্দ্র রায় মানব। বর্ষীয়ান এ নেতার প্রতি এলাকার সাধারণ মানুষের ব্যাপক সমর্থন রয়েছে বলে জানান তাঁর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া বিরল উপজেলার বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বাবুও দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বলে জানা গেছে।
বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিরল পৌর মেয়র সবুজার সিদ্দিক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার বিরলকে পৌরসভায় উন্নীত করার পাশাপাশি রাস্তাঘাটসহ ব্যাপক উন্নয়নকাজ করেছে। জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণে নিরলসভাবে কাজ করছি। আমরা সব সময়ের জন্য নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আগামী নির্বাচনে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে আবারও বিজয়ী হয়ে বিরলবাসীর প্রাণের দাবি বিরল স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়াসহ অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন করা হবে।’
বিএনপি থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানা গেছে। বিএনপির দলীয় সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনে কারা প্রার্থী হবেন সে বিষয়ে এখনই ভাবছে না দলটি। তারা এখন নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ভাবছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিংবা নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার ছাড়া বিএনপি আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে না। বিএনপি সে লক্ষ্যেই আন্দোলন করে যাচ্ছে। তবে বিএনপির একটি সূত্র জানায়, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বোচাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক প্রার্থী হবেন। গতবারও তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এ ছাড়া প্রার্থী হতে পারেন জেলা বিএনপির সহসভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম ও বিরলের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক বজলুর রশীদ কালু।
সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক জানান, ‘দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নিরপেক্ষ কোনো ব্যবস্থায় নির্বাচন হলেই কেবল দল নির্বাচনে অংশ নেবে। সে লক্ষ্যেই আমরা মাঠে কাজ করছি। বর্তমান সরকার নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে জনগণের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে। জনগণ সুষ্ঠু ভোটের মাধ্যমে এর জবাব দেওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন। সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করব।’
এই আসনে জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী দুজন। এর মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান বোচাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য এবং বিরল উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট সুধীর চন্দ্র শীল। এদিকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার চৌধুরী জীবনও প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে।
অ্যাডভোকেট জুলফিকার হোসেন জানান, ‘অবশ্যই একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। এ জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার বিকল্প নেই। জনগণ বর্তমানে গণতান্ত্রিকভাবে দিশেহারা। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ একটি পরিবর্তন আশা করছে। আমরা আশাবাদী।’
এদিকে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনী এলাকায় নীরবে প্রচার চালাচ্ছেন জামায়াতের প্রার্থী বিরল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক অধ্যক্ষ এ কে এম আফজালুল আনাম। প্রকাশ্যে সভা-সমাবেশ না করলেও দলীয় ফোরামে এবং মাঠপর্যায়ে তিনি ও তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা প্রচার অব্যাহত রেখেছেন।
এ বিষয়ে এ কে এম আফজালুল আনাম বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া জামায়াত নির্বাচনে অংশ নেবে না। দলীয় সিদ্ধান্তে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবেন।’
স্বাধীনতার ৫২ বছরে মাত্র আট বছর বাদ দিলে বাকি সময় আওয়ামী লীগের দখলে ছিল বিরল ও বোচাগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর-২ আসন। বর্তমানে এ আসনের সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আগামী নির্বাচনেও আসনটি ধরে রাখতে খালিদেই নির্ভার দলটি, তবে মাঠে দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছে তাঁর। দলের মনোনয়ন পেলেও নির্বাচনে আরও বাধা আসতে পারে। বিএনপি নির্বাচনে গেলে লড়াইটা হবে জমজমাট। বিএনপি ও আওয়ামী লীগ ছাড়াও এ আসনে এখন থেকেই মাঠে তৎপর জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেওয়ার প্রত্যাশা সাধারণ ভোটারদের মধ্যে।
এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য টানা তিনবারের এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ২০০৮ সালে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমানকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী সাদিক রিয়াজ চৌধুরীকে হারিয়ে বিজয়ী হন।
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আব্দুর রৌফ চৌধুরীর ছেলে খালিদ। প্রয়াত বাবার রাজনৈতিক প্রভাব এবং ব্যক্তিগত কর্মতৎপরতায় খালিদের মনোনয়ন অনেকটাই নিশ্চিত বলে ধারণা করছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। তবে এই আসনে আওয়ামী লীগের আরেকজন শক্ত মনোনয়নপ্রত্যাশী হলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সতীশ চন্দ্র রায়ের ছেলে ডা. মানবেন্দ্র রায় মানব। বর্ষীয়ান এ নেতার প্রতি এলাকার সাধারণ মানুষের ব্যাপক সমর্থন রয়েছে বলে জানান তাঁর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া বিরল উপজেলার বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বাবুও দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বলে জানা গেছে।
বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিরল পৌর মেয়র সবুজার সিদ্দিক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার বিরলকে পৌরসভায় উন্নীত করার পাশাপাশি রাস্তাঘাটসহ ব্যাপক উন্নয়নকাজ করেছে। জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণে নিরলসভাবে কাজ করছি। আমরা সব সময়ের জন্য নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আগামী নির্বাচনে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে আবারও বিজয়ী হয়ে বিরলবাসীর প্রাণের দাবি বিরল স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়াসহ অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন করা হবে।’
বিএনপি থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানা গেছে। বিএনপির দলীয় সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনে কারা প্রার্থী হবেন সে বিষয়ে এখনই ভাবছে না দলটি। তারা এখন নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে ভাবছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিংবা নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার ছাড়া বিএনপি আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে না। বিএনপি সে লক্ষ্যেই আন্দোলন করে যাচ্ছে। তবে বিএনপির একটি সূত্র জানায়, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বোচাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক প্রার্থী হবেন। গতবারও তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এ ছাড়া প্রার্থী হতে পারেন জেলা বিএনপির সহসভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম ও বিরলের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক বজলুর রশীদ কালু।
সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক জানান, ‘দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নিরপেক্ষ কোনো ব্যবস্থায় নির্বাচন হলেই কেবল দল নির্বাচনে অংশ নেবে। সে লক্ষ্যেই আমরা মাঠে কাজ করছি। বর্তমান সরকার নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে জনগণের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে। জনগণ সুষ্ঠু ভোটের মাধ্যমে এর জবাব দেওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন। সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করব।’
এই আসনে জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী দুজন। এর মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান বোচাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জুলফিকার আলী ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য এবং বিরল উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট সুধীর চন্দ্র শীল। এদিকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার চৌধুরী জীবনও প্রার্থী হবেন বলে জানা গেছে।
অ্যাডভোকেট জুলফিকার হোসেন জানান, ‘অবশ্যই একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। এ জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার বিকল্প নেই। জনগণ বর্তমানে গণতান্ত্রিকভাবে দিশেহারা। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ একটি পরিবর্তন আশা করছে। আমরা আশাবাদী।’
এদিকে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনী এলাকায় নীরবে প্রচার চালাচ্ছেন জামায়াতের প্রার্থী বিরল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক অধ্যক্ষ এ কে এম আফজালুল আনাম। প্রকাশ্যে সভা-সমাবেশ না করলেও দলীয় ফোরামে এবং মাঠপর্যায়ে তিনি ও তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা প্রচার অব্যাহত রেখেছেন।
এ বিষয়ে এ কে এম আফজালুল আনাম বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া জামায়াত নির্বাচনে অংশ নেবে না। দলীয় সিদ্ধান্তে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে