মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বর্তমানে ১ কোটি ৪০ লাখ বাংলাদেশি নাগরিক অবস্থান করছেন। বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে শক্তি জোগান তাঁরা। কিন্তু এই নাগরিকেরা নির্বাচনী আইন ও ব্যবস্থাপনা জটিলতার কারণে দেশের কোনো নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন না। একইভাবে ভোট দিতে পারেন না ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, গণমাধ্যমকর্মী, নির্বাচন পর্যবেক্ষকসহ নির্বাচনী কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত নাগরিকেরা। তাঁদের সংখ্যাও কম নয়, প্রায় ১৫ লাখ। দেশ-বিদেশে অবস্থান করা এসব নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে বারবার ‘পোস্টাল ব্যালট’ ব্যবস্থা কার্যকর করার বিষয়টি উঠে এলেও এ নিয়ে কোনো উদ্যোগ নেই নির্বাচন কমিশনের (ইসি)।
জানা গেছে, কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে থাকা নির্বাচন কমিশন পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থাটি সংস্কার ও কার্যকর করার উদ্যোগ নিয়েছিল। এ জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ও বিধি সংশোধনের কাজেও হাত দিয়েছিল তারা। ওই কমিশন চেয়েছিল আরপিও সংশোধন করে পোস্টাল ব্যালটের ব্যালট অনলাইনে দিতে। এই ক্ষেত্রে নাগরিকদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় প্রতীক বরাদ্দের পর অনলাইনে ব্যালট পেপার দেওয়া থাকবে। সেখান থেকে নাগরিকেরা একবারই সেটি ডাউনলোড করতে পারবেন। কারণ একজনের জন্য একটিমাত্র নির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে একটিমাত্র ব্যালট পেপারই অনলাইনে সরবরাহ করা হবে। অনলাইনে থেকে ডাউনলোড করে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেবেন।
কিন্তু নূরুল হুদা কমিশনের পর দায়িত্বে আসা কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন এ নিয়ে আর এগোয়নি। ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটাধিকার বঞ্চিত থাকছেন দেশ-বিদেশে অবস্থান করা দেড় কোটির বেশি ভোটার।
পোস্টাল ব্যালট কার্যকর করার বিষয়ে বর্তমান কমিশনের কোনো উদ্যোগ আছে কি না জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পোস্টাল ব্যালট কার্যকর করতে হলে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের প্রয়োজন পড়বে। বর্তমান কমিশন থেকে এই ধরনের কোনো উদ্যোগ এখনো নেওয়া হয়নি।
পোস্টাল ব্যালটের বর্তমান ব্যবস্থায় এটি বাস্তবায়ন সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘কেউ পোস্টাল ব্যালট ব্যবহার করে ভোট দিয়েছেন বলে আমার জানা নেই।’
বিদ্যমান আরপিও অনুযায়ী বাংলাদেশি ভোটাররা দুই ভাবে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। একটি হচ্ছে কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে সরাসরি ভোট দেওয়া, অন্যটি পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়া। পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ১৫ দিনের মধ্যে ভোটারকে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট পেপারের জন্য আবেদন করতে হয়। পরবর্তী সময়ে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ব্যালট পেপার পৌঁছানো হয়। এরপর ভোট দিয়ে সিলগালা করে সেটি আবার পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হয়। এই প্রক্রিয়াটি বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার বলে তা কার্যকর নয় বলে জানিয়েছে ইসি কর্মকর্তা।
এ অবস্থায় পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা আরও সহজ করা দরকার বলে মনে করেন সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা অবশ্যই কার্যকর করা দরকার। তবে ব্যবস্থাটি আরও সহজ করতে হবে। কারণ জটিলতার কারণে এটি কার্যকর না হওয়ায় বিশাল জনগোষ্ঠী ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংবিধানেও ভোটারযোগ্য নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। তাই এই ব্যবস্থাটি কার্যকর করে প্রবাসী বাংলাদেশি এবং দেশে নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত ভোটারদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
সুজন সম্পাদক আরও বলেন, ‘এটি সততার সঙ্গে করাও দরকার। কারণ দুর্ভাগ্যবশত আমাদের যেই কাজই করা হয়, সেখানেই দুর্নীতি ঢুকে। এর মাধ্যমে যেন দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকতা না পায়, সে বিষয়টিও দেখতে হবে।’
জটিলতার কারণে পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থার বিকল্প বা এর পাশাপাশি কী ব্যবস্থা চালু করা যায়, তা নিয়ে কিছুটা ভেবেছিল কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ কমিশন। ওই কমিশন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৪ সালের শেষের দিকে অনলাইনে ভোট দেওয়ার কথা ভেবেছিল, যাতে সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভোট দিতে পারেন। পোস্টাল ব্যালট ‘অকার্যকর’ হওয়ায় এর পাশাপাশি অনলাইন ভোটিং ব্যবস্থা চালুর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছিল তারা। কিন্তু সেটিও পরবর্তী সময়ে আর আলোর মুখ দেখেনি।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই প্রবাসেই ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা চেয়েছিলেন প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ২০১৭ সালে ১৮ ডিসেম্বর আইনমন্ত্রীকে এই বিষয়ে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। যার কপি তৎকালীন সিইসির কাছেও পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এটিও চালু করা যায়নি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বর্তমানে ১ কোটি ৪০ লাখ বাংলাদেশি নাগরিক অবস্থান করছেন। বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতিতে শক্তি জোগান তাঁরা। কিন্তু এই নাগরিকেরা নির্বাচনী আইন ও ব্যবস্থাপনা জটিলতার কারণে দেশের কোনো নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন না। একইভাবে ভোট দিতে পারেন না ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, গণমাধ্যমকর্মী, নির্বাচন পর্যবেক্ষকসহ নির্বাচনী কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত নাগরিকেরা। তাঁদের সংখ্যাও কম নয়, প্রায় ১৫ লাখ। দেশ-বিদেশে অবস্থান করা এসব নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে বারবার ‘পোস্টাল ব্যালট’ ব্যবস্থা কার্যকর করার বিষয়টি উঠে এলেও এ নিয়ে কোনো উদ্যোগ নেই নির্বাচন কমিশনের (ইসি)।
জানা গেছে, কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে থাকা নির্বাচন কমিশন পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থাটি সংস্কার ও কার্যকর করার উদ্যোগ নিয়েছিল। এ জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ও বিধি সংশোধনের কাজেও হাত দিয়েছিল তারা। ওই কমিশন চেয়েছিল আরপিও সংশোধন করে পোস্টাল ব্যালটের ব্যালট অনলাইনে দিতে। এই ক্ষেত্রে নাগরিকদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় প্রতীক বরাদ্দের পর অনলাইনে ব্যালট পেপার দেওয়া থাকবে। সেখান থেকে নাগরিকেরা একবারই সেটি ডাউনলোড করতে পারবেন। কারণ একজনের জন্য একটিমাত্র নির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে একটিমাত্র ব্যালট পেপারই অনলাইনে সরবরাহ করা হবে। অনলাইনে থেকে ডাউনলোড করে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেবেন।
কিন্তু নূরুল হুদা কমিশনের পর দায়িত্বে আসা কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন এ নিয়ে আর এগোয়নি। ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটাধিকার বঞ্চিত থাকছেন দেশ-বিদেশে অবস্থান করা দেড় কোটির বেশি ভোটার।
পোস্টাল ব্যালট কার্যকর করার বিষয়ে বর্তমান কমিশনের কোনো উদ্যোগ আছে কি না জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পোস্টাল ব্যালট কার্যকর করতে হলে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের প্রয়োজন পড়বে। বর্তমান কমিশন থেকে এই ধরনের কোনো উদ্যোগ এখনো নেওয়া হয়নি।
পোস্টাল ব্যালটের বর্তমান ব্যবস্থায় এটি বাস্তবায়ন সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘কেউ পোস্টাল ব্যালট ব্যবহার করে ভোট দিয়েছেন বলে আমার জানা নেই।’
বিদ্যমান আরপিও অনুযায়ী বাংলাদেশি ভোটাররা দুই ভাবে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। একটি হচ্ছে কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে সরাসরি ভোট দেওয়া, অন্যটি পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়া। পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ১৫ দিনের মধ্যে ভোটারকে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট পেপারের জন্য আবেদন করতে হয়। পরবর্তী সময়ে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ব্যালট পেপার পৌঁছানো হয়। এরপর ভোট দিয়ে সিলগালা করে সেটি আবার পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হয়। এই প্রক্রিয়াটি বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার বলে তা কার্যকর নয় বলে জানিয়েছে ইসি কর্মকর্তা।
এ অবস্থায় পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা আরও সহজ করা দরকার বলে মনে করেন সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, পোস্টাল ব্যালটের ব্যবস্থা অবশ্যই কার্যকর করা দরকার। তবে ব্যবস্থাটি আরও সহজ করতে হবে। কারণ জটিলতার কারণে এটি কার্যকর না হওয়ায় বিশাল জনগোষ্ঠী ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংবিধানেও ভোটারযোগ্য নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। তাই এই ব্যবস্থাটি কার্যকর করে প্রবাসী বাংলাদেশি এবং দেশে নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত ভোটারদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
সুজন সম্পাদক আরও বলেন, ‘এটি সততার সঙ্গে করাও দরকার। কারণ দুর্ভাগ্যবশত আমাদের যেই কাজই করা হয়, সেখানেই দুর্নীতি ঢুকে। এর মাধ্যমে যেন দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষকতা না পায়, সে বিষয়টিও দেখতে হবে।’
জটিলতার কারণে পোস্টাল ব্যালট ব্যবস্থার বিকল্প বা এর পাশাপাশি কী ব্যবস্থা চালু করা যায়, তা নিয়ে কিছুটা ভেবেছিল কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ কমিশন। ওই কমিশন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৪ সালের শেষের দিকে অনলাইনে ভোট দেওয়ার কথা ভেবেছিল, যাতে সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভোট দিতে পারেন। পোস্টাল ব্যালট ‘অকার্যকর’ হওয়ায় এর পাশাপাশি অনলাইন ভোটিং ব্যবস্থা চালুর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছিল তারা। কিন্তু সেটিও পরবর্তী সময়ে আর আলোর মুখ দেখেনি।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই প্রবাসেই ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা চেয়েছিলেন প্রয়াত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ২০১৭ সালে ১৮ ডিসেম্বর আইনমন্ত্রীকে এই বিষয়ে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। যার কপি তৎকালীন সিইসির কাছেও পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এটিও চালু করা যায়নি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে