টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বহিষ্কার হওয়ার পরেও দমেননি আওয়ামী লীগের আট বিদ্রোহী প্রার্থী। ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হতে আদাজল খেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন তাঁরা। সর্বশক্তি দিয়ে বিদ্রোহীরা শেষ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকার টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া আওয়ামী লীগের দুর্ভেদ্য ঘাঁটি। তাই এখানে নৌকার প্রার্থীদের বিজয়ী করতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও আটঘাট বেঁধে মাঠে নেমেছেন।
নিয়মিত উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নে নৌকার পক্ষে বিভিন্ন জনসভা ও প্রচার করছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীরাও নিয়মিত উঠানবৈঠক, জনসভা ও প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীদের দাবি, তাঁরা কেউই আওয়ামী লীগের বিপক্ষে নন। তবে পাঁচ ইউপিতে নৌকার মাঝি পছন্দ না হওয়ায় জনগণের অনুরোধে নির্বাচন করছেন তাঁরা।
জানা যায়, টুঙ্গিপাড়ার ১ নম্বর কুশলী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বেলায়েত হোসেন সরদারের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দুলাল গাজী ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য কদর আলী শেখ। এখানে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
২ নম্বর বর্ণি ইউনিয়নে নৌকার মাঝি মিলিয়া আমিনুলের বিপক্ষে লড়ছেন বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ খালিদ হোসেন জমাদ্দার।
৩ নম্বর গোপালপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীর লালবাহাদুর বিশ্বাসের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ও গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুশেন সেন, সদস্য অরুণ কুমার বাইন, ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহসভাপতি রিকো কবিরাজ নির্বাচন করছেন।
অপরদিকে ৪ নম্বর পাটগাতী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শেখ শুকুর আহমেদের বিপক্ষে লড়ছেন বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রমজান শরীফ।
এ ছাড়া ৫ নম্বর ডুমুরিয়া ইউনিয়নে নৌকার মাঝি আলী আহম্মেদের বিরুদ্ধে দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান হাসমত আলী কিনু ও সুখময় বাইন নির্বাচন করছেন। এখানেও ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল শেখ বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা নৌকার প্রার্থীদের বিজয়ী করতে কাজ করেছেন। উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নে প্রতিদিনই উঠানবৈঠক, জনসভা ও প্রচার করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বহিষ্কার হওয়ার পরেও দমেননি আওয়ামী লীগের আট বিদ্রোহী প্রার্থী। ইউপি নির্বাচনে বিজয়ী হতে আদাজল খেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন তাঁরা। সর্বশক্তি দিয়ে বিদ্রোহীরা শেষ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকার টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া আওয়ামী লীগের দুর্ভেদ্য ঘাঁটি। তাই এখানে নৌকার প্রার্থীদের বিজয়ী করতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও আটঘাট বেঁধে মাঠে নেমেছেন।
নিয়মিত উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নে নৌকার পক্ষে বিভিন্ন জনসভা ও প্রচার করছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীরাও নিয়মিত উঠানবৈঠক, জনসভা ও প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীদের দাবি, তাঁরা কেউই আওয়ামী লীগের বিপক্ষে নন। তবে পাঁচ ইউপিতে নৌকার মাঝি পছন্দ না হওয়ায় জনগণের অনুরোধে নির্বাচন করছেন তাঁরা।
জানা যায়, টুঙ্গিপাড়ার ১ নম্বর কুশলী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বেলায়েত হোসেন সরদারের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দুলাল গাজী ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য কদর আলী শেখ। এখানে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
২ নম্বর বর্ণি ইউনিয়নে নৌকার মাঝি মিলিয়া আমিনুলের বিপক্ষে লড়ছেন বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ খালিদ হোসেন জমাদ্দার।
৩ নম্বর গোপালপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীর লালবাহাদুর বিশ্বাসের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ও গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুশেন সেন, সদস্য অরুণ কুমার বাইন, ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহসভাপতি রিকো কবিরাজ নির্বাচন করছেন।
অপরদিকে ৪ নম্বর পাটগাতী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শেখ শুকুর আহমেদের বিপক্ষে লড়ছেন বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রমজান শরীফ।
এ ছাড়া ৫ নম্বর ডুমুরিয়া ইউনিয়নে নৌকার মাঝি আলী আহম্মেদের বিরুদ্ধে দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান হাসমত আলী কিনু ও সুখময় বাইন নির্বাচন করছেন। এখানেও ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল শেখ বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা নৌকার প্রার্থীদের বিজয়ী করতে কাজ করেছেন। উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নে প্রতিদিনই উঠানবৈঠক, জনসভা ও প্রচার করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে