চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ইফতার উপলক্ষে বন্ধুরা মেতে ওঠেন অন্য রকম আনন্দে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল, ক্যাফেটেরিয়া, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, স্টেশন চত্বর, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণসহ বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরা দলবেঁধে ইফতারের আয়োজন করেন। একে অন্যের সঙ্গে ইফতারি ভাগ করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আরও অটুট করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রমজান উপলক্ষে বিভিন্ন আবাসিক হলের সামনে, বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশন, বউবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ইফতারের অস্থায়ী দোকান বসেছে। সেখানে হরেক রকমের ইফতারসামগ্রী বিক্রি করা হচ্ছে। এসব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে ছোলা, মুড়ি, জিলাপি, বুন্দিয়া, বেগুনি, পেঁয়াজুসহ বিভিন্ন রকমের খাবার।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে ইফতার করেন চবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রায়হান উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় গত দুই বছর ক্যাম্পাসে ইফতারের আয়োজন ছিল না। এবার বন্ধুদের নিয়ে ক্যাম্পাসের সবুজ ঘাসের ওপর পত্রিকা বিছিয়ে ইফতার করছি। এতে যেন সব ক্লান্তি নিমেষেই দূর হয়ে যায়।’
ক্যাম্পাসের এই ইফতার আয়োজন শুধু মুসলিম শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না, এতে অংশ নেন অন্য ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরাও। নাট্যকলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী ধর্মরাজ বলেন, ‘ইফতার করাটাকে আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন হিসেবে দেখি। ক্যাম্পাস জীবনের শুরু থেকেই আমরা সব ধর্মের বন্ধুরা একত্রে ইফতার করে আসছি। এতে করে আমাদের সামাজিক বন্ধনও দৃঢ় হচ্ছে।’
ক্যাম্পাসে যে শুধু বর্তমান শিক্ষার্থীরা ইফতার করেন তা নয়, দূরদূরান্ত থেকে দল বেঁধে সাবেকরাও ছুটে আসেন একসঙ্গে ইফতার করতে। তেমনি দুই দিন আগে ক্যাম্পাসে ইফতার করতে এসেছেন বিভিন্ন বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। তাঁদেরই একজন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের কাজী মাহমুদ হাসান অয়ন বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে গেছি। তবে ক্যাম্পাসে সবাই মিলে ইফতার করা, আড্ডা দেওয়ার সময়গুলো মিস করি। তাই এক দিনের জন্য আগের সে সময়ে ফিরে যেতে এবং বন্ধুদের মধ্যে বন্ধন মজবুত করতে আমরা ইফতারের আয়োজন করেছি।’
কারও কারও এবারই ক্যাম্পাসে শেষ ইফতার। স্মৃতিপটে ভেসে উঠছে বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো এত দিনের মধুর সময়গুলো। ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন সরকার বলেন, ‘একাডেমিক পড়াশোনা প্রায় শেষের দিকে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যাব। ক্যাম্পাসে হইহুল্লোড় করে সবার সঙ্গে আর ইফতার করা হবে না। এ সময়টুকু খুব মিস করব।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ইফতার উপলক্ষে বন্ধুরা মেতে ওঠেন অন্য রকম আনন্দে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল, ক্যাফেটেরিয়া, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, স্টেশন চত্বর, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণসহ বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরা দলবেঁধে ইফতারের আয়োজন করেন। একে অন্যের সঙ্গে ইফতারি ভাগ করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আরও অটুট করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রমজান উপলক্ষে বিভিন্ন আবাসিক হলের সামনে, বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশন, বউবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ইফতারের অস্থায়ী দোকান বসেছে। সেখানে হরেক রকমের ইফতারসামগ্রী বিক্রি করা হচ্ছে। এসব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে ছোলা, মুড়ি, জিলাপি, বুন্দিয়া, বেগুনি, পেঁয়াজুসহ বিভিন্ন রকমের খাবার।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে ইফতার করেন চবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রায়হান উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় গত দুই বছর ক্যাম্পাসে ইফতারের আয়োজন ছিল না। এবার বন্ধুদের নিয়ে ক্যাম্পাসের সবুজ ঘাসের ওপর পত্রিকা বিছিয়ে ইফতার করছি। এতে যেন সব ক্লান্তি নিমেষেই দূর হয়ে যায়।’
ক্যাম্পাসের এই ইফতার আয়োজন শুধু মুসলিম শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না, এতে অংশ নেন অন্য ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরাও। নাট্যকলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী ধর্মরাজ বলেন, ‘ইফতার করাটাকে আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন হিসেবে দেখি। ক্যাম্পাস জীবনের শুরু থেকেই আমরা সব ধর্মের বন্ধুরা একত্রে ইফতার করে আসছি। এতে করে আমাদের সামাজিক বন্ধনও দৃঢ় হচ্ছে।’
ক্যাম্পাসে যে শুধু বর্তমান শিক্ষার্থীরা ইফতার করেন তা নয়, দূরদূরান্ত থেকে দল বেঁধে সাবেকরাও ছুটে আসেন একসঙ্গে ইফতার করতে। তেমনি দুই দিন আগে ক্যাম্পাসে ইফতার করতে এসেছেন বিভিন্ন বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। তাঁদেরই একজন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের কাজী মাহমুদ হাসান অয়ন বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে গেছি। তবে ক্যাম্পাসে সবাই মিলে ইফতার করা, আড্ডা দেওয়ার সময়গুলো মিস করি। তাই এক দিনের জন্য আগের সে সময়ে ফিরে যেতে এবং বন্ধুদের মধ্যে বন্ধন মজবুত করতে আমরা ইফতারের আয়োজন করেছি।’
কারও কারও এবারই ক্যাম্পাসে শেষ ইফতার। স্মৃতিপটে ভেসে উঠছে বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো এত দিনের মধুর সময়গুলো। ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন সরকার বলেন, ‘একাডেমিক পড়াশোনা প্রায় শেষের দিকে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যাব। ক্যাম্পাসে হইহুল্লোড় করে সবার সঙ্গে আর ইফতার করা হবে না। এ সময়টুকু খুব মিস করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে