মাসুদ উর রহমান
মহাসমাবেশ, হরতাল এবং পরবর্তী তিন দিনের অবরোধ শেষ হয়েছে গত সপ্তাহে। আজ থেকে শুরু হচ্ছে আবার টানা দুই দিনের অবরোধ কর্মসূচি। এর শেষ কোথায়? নাকি ফিরে আসছে ২০১৩-১৪ সালের সেই ভয়াবহ-বীভৎস স্মৃতি? এই হরতাল-অবরোধের প্রতি সত্যিই কি মানুষের কোনো সমর্থন আছে? না এর মাধ্যমে টলবে সরকার? সত্যি বলতে কি, এটি বিএনপির দুর্ভাগ্য।
সরকার পরিবর্তনের যত আশা-আকাঙ্ক্ষাই মানুষের মনে থাকুক না কেন, এই ধ্বংসযজ্ঞে কোনো সাধারণ মানুষ আর জড়াতে চায় না। ধরপাকড়ের এই যে যন্ত্রণা, তা বড় বিভীষণ!
দলের অনেক নেতা-কর্মীরই যেখানে এ ধরনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ অনেকটা ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতো, সেখানে কোনো সমর্থক বা সাধারণ মানুষ কোন বিবেচনায় সম্মুখ বিপদ মাথায় নিয়ে এই কর্মসূচিতে একাত্ম হবে?
তবে এই যন্ত্রণা যে পূর্ববর্তী সরকারের সময়ে ছিল না তা নয়; বরং বেশিই ছিল। তখনকার কর্মী-সমর্থকেরা অনেকটা দলকানা ছিল। অন্ধ-আনুগত্যে দলের যেকোনো কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়ত। অবশ্য সুবিধাও ছিল। এখনকার মতো চারদিকে ক্যামেরা তাক করা থাকত না, যা থাকত তা কেবল সাংবাদিকদের। এখন সিসি ক্যামেরা তো আছেই, আছে সবার পকেটেই একটি করে ক্যামেরা। কোনো ঘটনা ঘটতে দেখলে উৎসুক মন সেই চিত্র ধারণ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
ঘটনাটি কার পক্ষে-বিপক্ষে সে পরের কথা, নিজের আইডিতে পোস্ট করে বা করিয়ে ভিউ বাড়ানোই হয়ে ওঠে তখন আসল কাজ। ফলে কোনো একদিকে কিছু একটা ঘটে গেলে, সেটি আড়াল করার আর কোনো সুযোগ থাকে না। অবধারিতভাবেই ধরা পড়ে সেই ঘটনা সৃষ্টিকারী ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা। অবশ্য অনেক নিরীহ মানুষও কপাল মন্দ হলে ফেঁসে যায় এই আবর্তে।
তা ছাড়া, এখনকার উঠতি রাজনীতিকেরা খুব হিসাব করে চলেন। ব্যতিক্রম বাদ দিলে অধিকাংশ এই তরুণ রাজনীতিকের রাজনীতিতে প্রবেশের মুখ্য উদ্দেশ্য হয়ে থাকে ক্ষমতার হাতছানি আর অর্থ লাভের অব্যর্থ সুযোগপ্রাপ্তির প্রত্যাশা। শুধু তরুণেরা কেন, অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদেরই অনেকে আছেন যাঁদের কাছে রাজনীতি এখন সবচেয়ে লাভজনক পেশা। আর যাঁরা ব্যবসায়ী রাজনীতিক, তাঁদের জন্য এমপি পদটি যেন আলাদিনের চেরাগ! ফলে তাঁরা যে দলই করুন না কেন, পা ফেলেন খুব হিসাব করে।
গত নির্বাচনে টক শো কাঁপানো একজন এমপি বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ থেকে পুনরায় এমপি নির্বাচনের টিকিট জোগাড় করতে ব্যর্থ হয়ে কয়েক কদম এগিয়ে নয়াপল্টনে গিয়ে সেই টিকিট ঠিকই জোগাড় করে ফেললেন। আমার ধারণা, আজ এই কয়েক কদম পথ-পার্থক্যই বিরাজ করছে এই দুই দলের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে।
সরকারি দল এখন সময়ের সুযোগে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। আন্দোলনকারীদের খুব সহজে দমন করার ব্যাপার তো আছেই, আছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির আইনি রক্ষাকবচ! বেকায়দায় পড়েছে ক্ষমতা হারানো দলটি। বলা ভালো, অতি চালাকি করে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য ভুয়া ভোটার তালিকা প্রণয়নসহ ‘ইয়াজউদ্দিনীয়’ ব্যবস্থাপনায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কার্যপদ্ধতিটিকে সেদিন যদি গলা টিপে না হত্যা করত, তাহলে হয়তো গণতন্ত্র আজ অন্য ধারায় চলত। হোঁচট খেত না পাঁচ বছর পর পর।
একটি প্রশ্ন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা প্রায়ই করে থাকেন, ‘তারা ক্ষমতায় গেলে কে প্রধানমন্ত্রী হবে?’ প্রশ্নটি আমজনতারও, এমনকি আমারও। কিন্তু সংশ্লিষ্ট মহল থেকে যৌক্তিক এবং পরিষ্কার উত্তর আজও মেলেনি।
আন্দোলন, সংগ্রামে সাধারণের সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য চাই একটি সুস্পষ্ট দলীয় অ্যাজেন্ডা, যা বাস্তবায়ন সাপেক্ষে ভোটের পথে মানুষ এগিয়ে যাবে। সুশাসন বাদ দিলে শুধু উন্নয়নকে বিবেচনায় নিলে বর্তমান সরকার তো খুব একটা পিছিয়ে নেই। আগের সরকারের ক্ষেত্রে তো অনুপস্থিত ছিল দুটোই। ছিল সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানোর বিষবাষ্প!
গত সপ্তাহের অবরোধে অটোরিকশার সামনে বসে পেছনে মুখোমুখি বসা রাজনৈতিক আলাপে ব্যস্ত কয়জনের কথা শুনছিলাম। কথা শুনে মনে হলো তাঁরা নিরপেক্ষ, অর্থাৎ সুইং ভোটার। তাঁদের মূল্যায়নে দুই দলের পার্থক্য অনেকটা লাউ আর কদু! বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তাদের কোনো সমস্যা নেই। তবে আশঙ্কা আছে। সেই আশঙ্কা ‘কে প্রধানমন্ত্রী হবে’ তা নিয়ে। কেননা, তাঁদের আশঙ্কার ব্যক্তিটি প্রধানমন্ত্রী হলে তিনি দেশের উন্নয়ন নিয়ে মাথা খাটানোর চেয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে খাল কেটে কুমির এনে আবার দেশটাকে পিছিয়ে নেওয়ার কাজে ব্যস্ত হয়ে যেতে পারেন। এখন তো ক্ষমতার দাপট, লাগামহীন দুর্নীতি আর দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি তা-ও বেঁচে-বর্তে আছি; কিন্তু তখন না আবার আম-ছালা দুটোই হারাতে হয়!
শুভবুদ্ধির উদয় হোক সব পক্ষের। আমরা চাই সুন্দর বাংলাদেশ। যেখানে রাজনৈতিক দৈন্য থাকবে না, থাকবে না প্রশাসকদের রক্তচক্ষু;
সব ধর্মের সব মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত হবে; সুশাসন, সুশিক্ষা, সুচিকিৎসা নিশ্চিত হবে সবার জন্য। জয় বাংলা।
লেখক: কলেজশিক্ষক
মহাসমাবেশ, হরতাল এবং পরবর্তী তিন দিনের অবরোধ শেষ হয়েছে গত সপ্তাহে। আজ থেকে শুরু হচ্ছে আবার টানা দুই দিনের অবরোধ কর্মসূচি। এর শেষ কোথায়? নাকি ফিরে আসছে ২০১৩-১৪ সালের সেই ভয়াবহ-বীভৎস স্মৃতি? এই হরতাল-অবরোধের প্রতি সত্যিই কি মানুষের কোনো সমর্থন আছে? না এর মাধ্যমে টলবে সরকার? সত্যি বলতে কি, এটি বিএনপির দুর্ভাগ্য।
সরকার পরিবর্তনের যত আশা-আকাঙ্ক্ষাই মানুষের মনে থাকুক না কেন, এই ধ্বংসযজ্ঞে কোনো সাধারণ মানুষ আর জড়াতে চায় না। ধরপাকড়ের এই যে যন্ত্রণা, তা বড় বিভীষণ!
দলের অনেক নেতা-কর্মীরই যেখানে এ ধরনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ অনেকটা ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতো, সেখানে কোনো সমর্থক বা সাধারণ মানুষ কোন বিবেচনায় সম্মুখ বিপদ মাথায় নিয়ে এই কর্মসূচিতে একাত্ম হবে?
তবে এই যন্ত্রণা যে পূর্ববর্তী সরকারের সময়ে ছিল না তা নয়; বরং বেশিই ছিল। তখনকার কর্মী-সমর্থকেরা অনেকটা দলকানা ছিল। অন্ধ-আনুগত্যে দলের যেকোনো কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়ত। অবশ্য সুবিধাও ছিল। এখনকার মতো চারদিকে ক্যামেরা তাক করা থাকত না, যা থাকত তা কেবল সাংবাদিকদের। এখন সিসি ক্যামেরা তো আছেই, আছে সবার পকেটেই একটি করে ক্যামেরা। কোনো ঘটনা ঘটতে দেখলে উৎসুক মন সেই চিত্র ধারণ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
ঘটনাটি কার পক্ষে-বিপক্ষে সে পরের কথা, নিজের আইডিতে পোস্ট করে বা করিয়ে ভিউ বাড়ানোই হয়ে ওঠে তখন আসল কাজ। ফলে কোনো একদিকে কিছু একটা ঘটে গেলে, সেটি আড়াল করার আর কোনো সুযোগ থাকে না। অবধারিতভাবেই ধরা পড়ে সেই ঘটনা সৃষ্টিকারী ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা। অবশ্য অনেক নিরীহ মানুষও কপাল মন্দ হলে ফেঁসে যায় এই আবর্তে।
তা ছাড়া, এখনকার উঠতি রাজনীতিকেরা খুব হিসাব করে চলেন। ব্যতিক্রম বাদ দিলে অধিকাংশ এই তরুণ রাজনীতিকের রাজনীতিতে প্রবেশের মুখ্য উদ্দেশ্য হয়ে থাকে ক্ষমতার হাতছানি আর অর্থ লাভের অব্যর্থ সুযোগপ্রাপ্তির প্রত্যাশা। শুধু তরুণেরা কেন, অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদেরই অনেকে আছেন যাঁদের কাছে রাজনীতি এখন সবচেয়ে লাভজনক পেশা। আর যাঁরা ব্যবসায়ী রাজনীতিক, তাঁদের জন্য এমপি পদটি যেন আলাদিনের চেরাগ! ফলে তাঁরা যে দলই করুন না কেন, পা ফেলেন খুব হিসাব করে।
গত নির্বাচনে টক শো কাঁপানো একজন এমপি বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ থেকে পুনরায় এমপি নির্বাচনের টিকিট জোগাড় করতে ব্যর্থ হয়ে কয়েক কদম এগিয়ে নয়াপল্টনে গিয়ে সেই টিকিট ঠিকই জোগাড় করে ফেললেন। আমার ধারণা, আজ এই কয়েক কদম পথ-পার্থক্যই বিরাজ করছে এই দুই দলের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে।
সরকারি দল এখন সময়ের সুযোগে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। আন্দোলনকারীদের খুব সহজে দমন করার ব্যাপার তো আছেই, আছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির আইনি রক্ষাকবচ! বেকায়দায় পড়েছে ক্ষমতা হারানো দলটি। বলা ভালো, অতি চালাকি করে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য ভুয়া ভোটার তালিকা প্রণয়নসহ ‘ইয়াজউদ্দিনীয়’ ব্যবস্থাপনায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কার্যপদ্ধতিটিকে সেদিন যদি গলা টিপে না হত্যা করত, তাহলে হয়তো গণতন্ত্র আজ অন্য ধারায় চলত। হোঁচট খেত না পাঁচ বছর পর পর।
একটি প্রশ্ন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা প্রায়ই করে থাকেন, ‘তারা ক্ষমতায় গেলে কে প্রধানমন্ত্রী হবে?’ প্রশ্নটি আমজনতারও, এমনকি আমারও। কিন্তু সংশ্লিষ্ট মহল থেকে যৌক্তিক এবং পরিষ্কার উত্তর আজও মেলেনি।
আন্দোলন, সংগ্রামে সাধারণের সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য চাই একটি সুস্পষ্ট দলীয় অ্যাজেন্ডা, যা বাস্তবায়ন সাপেক্ষে ভোটের পথে মানুষ এগিয়ে যাবে। সুশাসন বাদ দিলে শুধু উন্নয়নকে বিবেচনায় নিলে বর্তমান সরকার তো খুব একটা পিছিয়ে নেই। আগের সরকারের ক্ষেত্রে তো অনুপস্থিত ছিল দুটোই। ছিল সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানোর বিষবাষ্প!
গত সপ্তাহের অবরোধে অটোরিকশার সামনে বসে পেছনে মুখোমুখি বসা রাজনৈতিক আলাপে ব্যস্ত কয়জনের কথা শুনছিলাম। কথা শুনে মনে হলো তাঁরা নিরপেক্ষ, অর্থাৎ সুইং ভোটার। তাঁদের মূল্যায়নে দুই দলের পার্থক্য অনেকটা লাউ আর কদু! বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তাদের কোনো সমস্যা নেই। তবে আশঙ্কা আছে। সেই আশঙ্কা ‘কে প্রধানমন্ত্রী হবে’ তা নিয়ে। কেননা, তাঁদের আশঙ্কার ব্যক্তিটি প্রধানমন্ত্রী হলে তিনি দেশের উন্নয়ন নিয়ে মাথা খাটানোর চেয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে খাল কেটে কুমির এনে আবার দেশটাকে পিছিয়ে নেওয়ার কাজে ব্যস্ত হয়ে যেতে পারেন। এখন তো ক্ষমতার দাপট, লাগামহীন দুর্নীতি আর দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি তা-ও বেঁচে-বর্তে আছি; কিন্তু তখন না আবার আম-ছালা দুটোই হারাতে হয়!
শুভবুদ্ধির উদয় হোক সব পক্ষের। আমরা চাই সুন্দর বাংলাদেশ। যেখানে রাজনৈতিক দৈন্য থাকবে না, থাকবে না প্রশাসকদের রক্তচক্ষু;
সব ধর্মের সব মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত হবে; সুশাসন, সুশিক্ষা, সুচিকিৎসা নিশ্চিত হবে সবার জন্য। জয় বাংলা।
লেখক: কলেজশিক্ষক
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১৩ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১৩ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১৪ ঘণ্টা আগে