নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিকে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন সোহানা আহমেদ। স্বাভাবিকভাবেই দারুণ ফলে খুশি সোহানা ও তাঁর পরিবার।
তবে বিপত্তি বাধে অন্যখানে। ফল প্রকাশের পর গত রোববার দুপুরে উচ্চতর গণিতের দুই বিষয়ে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ছিল ১৯৮। কিন্তু সন্ধ্যা হতেই বদলে যায় সেটি। শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটের নম্বরফর্দে এখন দেখাচ্ছে, এ বিষয়ে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ১৯০।
সোহানার ক্ষেত্রে নম্বর কমলেও কারও কারও ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক বেড়েছে। চট্টগ্রাম কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসিতে উত্তীর্ণ এক শিক্ষার্থীর নম্বরফর্দে দেখা গেছে, পদার্থবিজ্ঞানের দুই বিষয় মিলিয়ে মোট নম্বর ২০০ হলেও তাঁর প্রাপ্ত নম্বর লেখা রয়েছে ২১৮। প্রকাশিত চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসির ফলাফলে এমন উদ্ভট ঘটনা ঘটেছে।
গত রোববার পরীক্ষার ফলে এমন হ-য-ব-র-ল অবস্থা দেখে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা উদ্বিগ্ন হন। আবার কেউ কেউ ভাবেন বোর্ডের ওয়েবসাইট হ্যাকারের হাতে চলে গেল কি না? অবশ্য পরে জানা গেছে, পরীক্ষকের ভুলে নম্বরফর্দে নম্বর বেশি এবং সার্ভারের ভুলে নম্বর কমে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে সেই ভুল শুধরে নেয় শিক্ষাবোর্ড।
বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। তবে এমন দায়সারা কাণ্ডে তাঁরা ক্ষুব্ধ।
দুজন অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার সব বিষয়ে পরীক্ষা হয়নি। সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হয়েছে পরীক্ষা। এরপরও পরীক্ষার ফলের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে যেসব দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি দায়সারা কাজ করেছেন, তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত।’
তিনজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে এক বিষয়ে ২০০ নম্বরের স্থলে বেশি নম্বরফর্দে দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর মধ্যে একটি অসংগতি হয়েছে প্রধান পরীক্ষকের ভুলে। বাকি দুই শিক্ষার্থীর নম্বরফর্দে অসংগতির জন্য দায়ী বুয়েটের প্রোগ্রামের প্রযুক্তিগত সমস্যা।’
অন্যদিকে দুপুরে ফল প্রকাশের পর নম্বরফর্দে যে নম্বর ছিল, সেটি সন্ধ্যায় বদলে যাওয়ার বিষয়টিও ব্যাখ্যা করেছেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। এই ভুলও হয়েছে কম্পিউটারে প্রোগ্রামের ভুলে। নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেন, ‘ফল প্রকাশের পর ওয়েবসাইটে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের নম্বরও দেখা যাচ্ছিল। বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের নম্বর দেখানো বন্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। সেটি করতে গিয়ে প্রযুক্তিগত সমস্যায় কিছু অসংগতি দেখা যায়। তবে দ্রুতই সেটি ঠিক করা হয়েছে। দুপুরে শিক্ষার্থীরা যে নম্বরফর্দটি পেয়েছিল সেটিই সঠিক।’
ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিকে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন সোহানা আহমেদ। স্বাভাবিকভাবেই দারুণ ফলে খুশি সোহানা ও তাঁর পরিবার।
তবে বিপত্তি বাধে অন্যখানে। ফল প্রকাশের পর গত রোববার দুপুরে উচ্চতর গণিতের দুই বিষয়ে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ছিল ১৯৮। কিন্তু সন্ধ্যা হতেই বদলে যায় সেটি। শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটের নম্বরফর্দে এখন দেখাচ্ছে, এ বিষয়ে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ১৯০।
সোহানার ক্ষেত্রে নম্বর কমলেও কারও কারও ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক বেড়েছে। চট্টগ্রাম কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসিতে উত্তীর্ণ এক শিক্ষার্থীর নম্বরফর্দে দেখা গেছে, পদার্থবিজ্ঞানের দুই বিষয় মিলিয়ে মোট নম্বর ২০০ হলেও তাঁর প্রাপ্ত নম্বর লেখা রয়েছে ২১৮। প্রকাশিত চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসির ফলাফলে এমন উদ্ভট ঘটনা ঘটেছে।
গত রোববার পরীক্ষার ফলে এমন হ-য-ব-র-ল অবস্থা দেখে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা উদ্বিগ্ন হন। আবার কেউ কেউ ভাবেন বোর্ডের ওয়েবসাইট হ্যাকারের হাতে চলে গেল কি না? অবশ্য পরে জানা গেছে, পরীক্ষকের ভুলে নম্বরফর্দে নম্বর বেশি এবং সার্ভারের ভুলে নম্বর কমে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে সেই ভুল শুধরে নেয় শিক্ষাবোর্ড।
বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। তবে এমন দায়সারা কাণ্ডে তাঁরা ক্ষুব্ধ।
দুজন অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার সব বিষয়ে পরীক্ষা হয়নি। সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হয়েছে পরীক্ষা। এরপরও পরীক্ষার ফলের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে যেসব দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি দায়সারা কাজ করেছেন, তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত।’
তিনজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে এক বিষয়ে ২০০ নম্বরের স্থলে বেশি নম্বরফর্দে দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর মধ্যে একটি অসংগতি হয়েছে প্রধান পরীক্ষকের ভুলে। বাকি দুই শিক্ষার্থীর নম্বরফর্দে অসংগতির জন্য দায়ী বুয়েটের প্রোগ্রামের প্রযুক্তিগত সমস্যা।’
অন্যদিকে দুপুরে ফল প্রকাশের পর নম্বরফর্দে যে নম্বর ছিল, সেটি সন্ধ্যায় বদলে যাওয়ার বিষয়টিও ব্যাখ্যা করেছেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। এই ভুলও হয়েছে কম্পিউটারে প্রোগ্রামের ভুলে। নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেন, ‘ফল প্রকাশের পর ওয়েবসাইটে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের নম্বরও দেখা যাচ্ছিল। বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের নম্বর দেখানো বন্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। সেটি করতে গিয়ে প্রযুক্তিগত সমস্যায় কিছু অসংগতি দেখা যায়। তবে দ্রুতই সেটি ঠিক করা হয়েছে। দুপুরে শিক্ষার্থীরা যে নম্বরফর্দটি পেয়েছিল সেটিই সঠিক।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে