কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ইকবাল হোসেন হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী। গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার গনকমুড়া নিজ গ্রামে এ মানববন্ধন হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইকবাল হোসেন হত্যার দীর্ঘ দুই মাস পার হয়েছে। এখনো মামলার কোনো আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এতে নিহতের পরিবার আতঙ্কে রয়েছেন। তাঁদের দাবি, পুলিশ চাইলে যে কোনো মুহূর্তে আসামিদের ধরতে পারেন।
উল্লেখ্য, গত ৫ অক্টোবর উপজেলার গনকুমুড়া গ্রামে মেয়ের বিয়ে অনুষ্ঠানে বরযাত্রীদের সঙ্গে দই খাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনার পরদিন বরযাত্রী পক্ষের লোকজনের হামলায় মেয়ের বাবা ইকবাল হোসেন গুরুতর আহত হলে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে বিষ্ণাউড়ি গ্রামের ১৫ জনকে আসামি করে কসবা থানায় হত্যা মামলা করেন।
গনকমুড়া এলাকায় তিন গ্রামবাসীর উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে গোপিনাথপুর ইউপির ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য হাজী হরমুজ আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন একই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সভাপতি ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার, সহসভাপতি আবদুল জাব্বার, সাবেক ইউপি সদস্য মুর্শিদ মিয়া, ইউপি সদস্য শফিউদ্দিন বাবু ও আবু হানিফ প্রমুখ।
নিহতের স্ত্রী জ্যোৎস্না বেগম বলেন, আসামিরা এলাকার বিত্তবান ও প্রভাবশালী। তাঁরা প্রকাশ্যে এলাকায় ঘোরাফেরা করছেন। পুলিশ আসামিদের ধরার কোনো চেষ্টাই করছেন না।
এ ছাড়া মামলার আসামিসহ এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোক মামলা প্রত্যাহারের জন্য প্রতিনিয়ত নানাভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছেন। এ দিকে আমার কোনো ছেলেও নাই। তাই আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় দুই মেয়েসহ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি।
এ সময় জ্যোৎস্না বেগম তাঁর স্বামী হত্যা মামলার আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ইকবাল হোসেন হত্যা মামলার আসামিদের খুঁজছি। তাঁদের পাওয়া যাচ্ছে না। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ইকবাল হোসেন হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী। গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার গনকমুড়া নিজ গ্রামে এ মানববন্ধন হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ইকবাল হোসেন হত্যার দীর্ঘ দুই মাস পার হয়েছে। এখনো মামলার কোনো আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এতে নিহতের পরিবার আতঙ্কে রয়েছেন। তাঁদের দাবি, পুলিশ চাইলে যে কোনো মুহূর্তে আসামিদের ধরতে পারেন।
উল্লেখ্য, গত ৫ অক্টোবর উপজেলার গনকুমুড়া গ্রামে মেয়ের বিয়ে অনুষ্ঠানে বরযাত্রীদের সঙ্গে দই খাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনার পরদিন বরযাত্রী পক্ষের লোকজনের হামলায় মেয়ের বাবা ইকবাল হোসেন গুরুতর আহত হলে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে বিষ্ণাউড়ি গ্রামের ১৫ জনকে আসামি করে কসবা থানায় হত্যা মামলা করেন।
গনকমুড়া এলাকায় তিন গ্রামবাসীর উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে গোপিনাথপুর ইউপির ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য হাজী হরমুজ আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন একই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সভাপতি ফরিদ উদ্দিন মাষ্টার, সহসভাপতি আবদুল জাব্বার, সাবেক ইউপি সদস্য মুর্শিদ মিয়া, ইউপি সদস্য শফিউদ্দিন বাবু ও আবু হানিফ প্রমুখ।
নিহতের স্ত্রী জ্যোৎস্না বেগম বলেন, আসামিরা এলাকার বিত্তবান ও প্রভাবশালী। তাঁরা প্রকাশ্যে এলাকায় ঘোরাফেরা করছেন। পুলিশ আসামিদের ধরার কোনো চেষ্টাই করছেন না।
এ ছাড়া মামলার আসামিসহ এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোক মামলা প্রত্যাহারের জন্য প্রতিনিয়ত নানাভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছেন। এ দিকে আমার কোনো ছেলেও নাই। তাই আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় দুই মেয়েসহ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি।
এ সময় জ্যোৎস্না বেগম তাঁর স্বামী হত্যা মামলার আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ইকবাল হোসেন হত্যা মামলার আসামিদের খুঁজছি। তাঁদের পাওয়া যাচ্ছে না। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে