ফারিয়া এজাজ
একটা সময় ছিল যখন শুধু ব্লক বা হাতের কাজের কুশন কভারগুলোই চলত। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন্ড কি আর থেমে থাকে? ঘরের সাজসজ্জায় আসছে নতুন নতুন ঢং। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুশন কভারের ডিজাইনেও এসেছে বাহারি রকমফের। ঘরের ইন্টেরিয়র ডিজাইনের সঙ্গে মিল রেখে নিজের রুচি অনুযায়ী আপনিও বাছাই করে নিতে পারেন বাহারি কুশন কভার। বর্তমান ট্রেন্ডে যে ধরনের কুশন কভারগুলো চোখে পড়ে, সেগুলো হলো:
হ্যান্ড পেইন্টেড কুশন কভার
ফুল, পাতা, পাখি, প্রিয় চরিত্র, পছন্দের কবিতা, উক্তি দিয়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে হ্যান্ড পেইন্ট করে বানানো হয় কুশন কভার। কভারের বেজ কালারটি সোফা, আর্মচেয়ার বা বিছানার সঙ্গে মিল রেখে নানা রঙের মিশেলে করা হয় হ্যান্ড পেইন্ট। আরও ভিন্ন মাত্রা এবং দেশীয় ঐতিহ্যের ধাঁচ আনতে অনেকে কভারে জুড়ে দেন রিকশা পেইন্টিং। এতে পুরো ঘরে যেমন ফিউশন ফ্যাশনের একটা ছোঁয়া আসে, সেই সঙ্গে ঘরটাও হয়ে ওঠে উজ্জ্বল।
ক্রোশেট বা কুশিকাঁটার কুশন কভার
বাংলাদেশের নান্দনিক কিছু হস্তশিল্পের মধ্যে অন্যতম একটি হলো কুশিকাঁটার কাজ। এখন ঘরে ঘরে নারীদের মধ্যে অবসরে বা শখের বসে কুশিকাঁটার কাজের প্রচলন দেখা না গেলেও এই তো বেশ কিছু দিন আগেও আমাদের নানি-দাদি বা মা-খালারা ঘর সাজাতে নিপুণ হাতে দিব্যি বুনে ফেলতেন কুশিকাঁটার এটা-সেটা। আগে টেবিল ক্লথ, টেলিভিশন কভার, সোয়েটার, মোজা, ফ্রক, টুপি বানাতে কুশিকাঁটার কাজ বেশি করা হতো। তবে হালের ইন্টেরিয়র ফ্যাশনে যেন বেশ ভালোই জায়গা করে নিয়েছে কুশিকাঁটার কুশন কভার। অনলাইন, অফলাইন– দুই জায়গাতেই অনেক ডিজাইনের কুশিকাঁটার কুশন কভার খুঁজে পাবেন।
আকারভিত্তিক কুশন কভার
বিভিন্ন রকম ফল, যেমন তরমুজ, আম, স্ট্রবেরি, কমলা, আপেল অথবা নানা ধরনের ইমোজি, কার্টুন, ফুলের আকারের কুশন এখন খুব ট্রেন্ডি। তবে সোফায় নয়, এসব আকারভিত্তিক কুশন কভার শোভা পায় বিছানায় অথবা প্রাইভেট কারে। শিশুরা তো বটেই, এমনকি টিন এজ এবং বড়রাও এমন কুশন পছন্দ করেন। এ ধরনের কুশন বেডরুমের ওভার অল লুকে একটি ফিউশন ও ফান ভাব নিয়ে আসে।
সেকুইন কুশন কভার
চোখ ধাঁধানো চকচকে ম্যাটেরিয়াল সেকুইন। এই ‘সেকুইন’ শব্দটি ইতালীয় ‘জেক্কিনো’ শব্দ থেকে এসেছে। ফ্যাশনজগতে এই সেকুইন পোশাকে ঠাঁই পেয়েছে আগে। এখন কুশন কভারেও জায়গা করে নিচ্ছে। এর রঙিন ছটা অন্দরের সজ্জাকে করে তোলে প্রাণবন্ত। এখন অনেক জায়গাতেই ডাবল ডিজাইনের সেকুইন কুশন কভার পাওয়া যায়। হাত দিয়ে এক দিকের ডিজাইন সরালেই আরেক ডিজাইন হাজির। তাই যেকোনো সময় চাইলেই মনের মতো করে বদলে ফেলতে পারেন সেকুইন কুশনের ডিজাইন।
একটা সময় ছিল যখন শুধু ব্লক বা হাতের কাজের কুশন কভারগুলোই চলত। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন্ড কি আর থেমে থাকে? ঘরের সাজসজ্জায় আসছে নতুন নতুন ঢং। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুশন কভারের ডিজাইনেও এসেছে বাহারি রকমফের। ঘরের ইন্টেরিয়র ডিজাইনের সঙ্গে মিল রেখে নিজের রুচি অনুযায়ী আপনিও বাছাই করে নিতে পারেন বাহারি কুশন কভার। বর্তমান ট্রেন্ডে যে ধরনের কুশন কভারগুলো চোখে পড়ে, সেগুলো হলো:
হ্যান্ড পেইন্টেড কুশন কভার
ফুল, পাতা, পাখি, প্রিয় চরিত্র, পছন্দের কবিতা, উক্তি দিয়ে মনের মাধুরী মিশিয়ে হ্যান্ড পেইন্ট করে বানানো হয় কুশন কভার। কভারের বেজ কালারটি সোফা, আর্মচেয়ার বা বিছানার সঙ্গে মিল রেখে নানা রঙের মিশেলে করা হয় হ্যান্ড পেইন্ট। আরও ভিন্ন মাত্রা এবং দেশীয় ঐতিহ্যের ধাঁচ আনতে অনেকে কভারে জুড়ে দেন রিকশা পেইন্টিং। এতে পুরো ঘরে যেমন ফিউশন ফ্যাশনের একটা ছোঁয়া আসে, সেই সঙ্গে ঘরটাও হয়ে ওঠে উজ্জ্বল।
ক্রোশেট বা কুশিকাঁটার কুশন কভার
বাংলাদেশের নান্দনিক কিছু হস্তশিল্পের মধ্যে অন্যতম একটি হলো কুশিকাঁটার কাজ। এখন ঘরে ঘরে নারীদের মধ্যে অবসরে বা শখের বসে কুশিকাঁটার কাজের প্রচলন দেখা না গেলেও এই তো বেশ কিছু দিন আগেও আমাদের নানি-দাদি বা মা-খালারা ঘর সাজাতে নিপুণ হাতে দিব্যি বুনে ফেলতেন কুশিকাঁটার এটা-সেটা। আগে টেবিল ক্লথ, টেলিভিশন কভার, সোয়েটার, মোজা, ফ্রক, টুপি বানাতে কুশিকাঁটার কাজ বেশি করা হতো। তবে হালের ইন্টেরিয়র ফ্যাশনে যেন বেশ ভালোই জায়গা করে নিয়েছে কুশিকাঁটার কুশন কভার। অনলাইন, অফলাইন– দুই জায়গাতেই অনেক ডিজাইনের কুশিকাঁটার কুশন কভার খুঁজে পাবেন।
আকারভিত্তিক কুশন কভার
বিভিন্ন রকম ফল, যেমন তরমুজ, আম, স্ট্রবেরি, কমলা, আপেল অথবা নানা ধরনের ইমোজি, কার্টুন, ফুলের আকারের কুশন এখন খুব ট্রেন্ডি। তবে সোফায় নয়, এসব আকারভিত্তিক কুশন কভার শোভা পায় বিছানায় অথবা প্রাইভেট কারে। শিশুরা তো বটেই, এমনকি টিন এজ এবং বড়রাও এমন কুশন পছন্দ করেন। এ ধরনের কুশন বেডরুমের ওভার অল লুকে একটি ফিউশন ও ফান ভাব নিয়ে আসে।
সেকুইন কুশন কভার
চোখ ধাঁধানো চকচকে ম্যাটেরিয়াল সেকুইন। এই ‘সেকুইন’ শব্দটি ইতালীয় ‘জেক্কিনো’ শব্দ থেকে এসেছে। ফ্যাশনজগতে এই সেকুইন পোশাকে ঠাঁই পেয়েছে আগে। এখন কুশন কভারেও জায়গা করে নিচ্ছে। এর রঙিন ছটা অন্দরের সজ্জাকে করে তোলে প্রাণবন্ত। এখন অনেক জায়গাতেই ডাবল ডিজাইনের সেকুইন কুশন কভার পাওয়া যায়। হাত দিয়ে এক দিকের ডিজাইন সরালেই আরেক ডিজাইন হাজির। তাই যেকোনো সময় চাইলেই মনের মতো করে বদলে ফেলতে পারেন সেকুইন কুশনের ডিজাইন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে