নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চার বছর হলো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সংস্কারকাজ চলছে। ২০২১ সালে শুরু হওয়া এই সংস্কারকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল দুই বছরের মধ্যে। নকশার ভুলে সংস্কারের মেয়াদ বেড়েছে, ব্যয় বেড়েছে। এতে তৈরি হয়েছে সংশ্লিষ্ট ক্রীড়া সংস্থাগুলোর ক্ষোভ। আর চার বছরে যতটা কাজ হয়েছে, তা নিয়েও আছে অসন্তুষ্টি।
তৃতীয় মেয়াদে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম সংস্কার করতে গিয়ে জাতীয় স্টেডিয়ামকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন। ৯৬ কোটি টাকা দিয়ে শুরু করে এখন সংস্কার ব্যয় ছাড়িয়ে গেছে ১৫০ কোটি। ৭০ বছরের পুরোনো স্টেডিয়ামের পেছনে কেন বারবার সংস্কারের নামে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করা, সেই প্রশ্ন অতীতেও ছিল। সেটি আবার সামনে এনেছেন স্বয়ং যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন।
গতকাল যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসেছিলেন মন্ত্রী পাপন। আলোচনা করেছেন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার, শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম ও শারীরিকভাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ বিষয়ে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মন্ত্রীকে জানানো হয়েছে, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার শেষ হবে এ বছরের শেষ দিকে। অথচ এই মাঠের সংস্কারের অগ্রগতি ঘিরে ফুটবল ও অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের যে অসন্তুষ্টি আছে, সেটা অজানাই ছিল পাপনের। মন্ত্রী এই বিষয়ে জানলেন সাংবাদিকদের মুখ থেকে।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামকে নতুন করে গড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল স্পেন সরকার। শেষ পর্যন্ত কেন হলো না, সেটিও জানেন না পাপন। মন্ত্রী বললেন, ‘আমার জানা মতে, এই স্টেডিয়াম স্পেনের করে দেওয়ার কথা। প্রধানমন্ত্রীও আমাকে বলেছিলেন, নকশা দেখে দিতে। আমাকে বলা হয়েছে, শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। কেন হয়নি সে বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য আমার কাছে নেই। আমি এক বিষয়ে একমত, এটা অনেক পুরোনো স্টেডিয়াম। এখানে সংস্কার দিয়ে হবে না। আমাদের নতুন স্টেডিয়াম দরকার।’
নকশা আর সংস্কারকাজের গতি নিয়ে ফুটবল ও অ্যাথলেটিকসের তোপের মুখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। স্টেডিয়ামের চেয়ার, এলইডি বাতি, ড্রেসিংরুম—কিছুই ঠিক হয়নি এখনো। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) তবু মাঠ নিয়ে যতটা আশা করেছিল, তাতেও জল ঢেলে দিয়েছে এনএসসি। মাঠে পানি ছিটানোর ব্যবস্থা বা স্প্রিঙ্কলার সিস্টেম এমনভাবে বসানো হয়েছে, তাতে খেলোয়াড়দের গুরুতর চোটে পড়ার শঙ্কা থেকে যাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে স্প্রিঙ্কলার মেশিন মাটির নিচে থাকলেও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বসানো হয়েছে গোলপোস্ট আর সাইডলাইন দিয়ে। খেলতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেই যন্ত্রের ওপর পড়লে আহত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন ফুটবলাররা।
গত পরশু গোলপোস্ট বসাতে গিয়ে এ নিয়ে প্রকাশ্যে অসন্তুষ্টি জানিয়েছেন বাফুফের গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বাবুল।
স্টেডিয়াম নিয়ে বাফুফের কী ক্ষোভ, সেটা তাদের সঙ্গে বসেই জানতে চান পাপন, ‘আজ (গতকাল) স্টেডিয়ামের ব্যাপারে আমি অবগত হয়েছি, কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। ফেডারেশনের কাছ থেকেও শুনব।’
চার বছর হলো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সংস্কারকাজ চলছে। ২০২১ সালে শুরু হওয়া এই সংস্কারকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল দুই বছরের মধ্যে। নকশার ভুলে সংস্কারের মেয়াদ বেড়েছে, ব্যয় বেড়েছে। এতে তৈরি হয়েছে সংশ্লিষ্ট ক্রীড়া সংস্থাগুলোর ক্ষোভ। আর চার বছরে যতটা কাজ হয়েছে, তা নিয়েও আছে অসন্তুষ্টি।
তৃতীয় মেয়াদে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম সংস্কার করতে গিয়ে জাতীয় স্টেডিয়ামকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন। ৯৬ কোটি টাকা দিয়ে শুরু করে এখন সংস্কার ব্যয় ছাড়িয়ে গেছে ১৫০ কোটি। ৭০ বছরের পুরোনো স্টেডিয়ামের পেছনে কেন বারবার সংস্কারের নামে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করা, সেই প্রশ্ন অতীতেও ছিল। সেটি আবার সামনে এনেছেন স্বয়ং যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন।
গতকাল যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসেছিলেন মন্ত্রী পাপন। আলোচনা করেছেন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার, শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম ও শারীরিকভাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ বিষয়ে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মন্ত্রীকে জানানো হয়েছে, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের সংস্কার শেষ হবে এ বছরের শেষ দিকে। অথচ এই মাঠের সংস্কারের অগ্রগতি ঘিরে ফুটবল ও অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের যে অসন্তুষ্টি আছে, সেটা অজানাই ছিল পাপনের। মন্ত্রী এই বিষয়ে জানলেন সাংবাদিকদের মুখ থেকে।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামকে নতুন করে গড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল স্পেন সরকার। শেষ পর্যন্ত কেন হলো না, সেটিও জানেন না পাপন। মন্ত্রী বললেন, ‘আমার জানা মতে, এই স্টেডিয়াম স্পেনের করে দেওয়ার কথা। প্রধানমন্ত্রীও আমাকে বলেছিলেন, নকশা দেখে দিতে। আমাকে বলা হয়েছে, শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। কেন হয়নি সে বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য আমার কাছে নেই। আমি এক বিষয়ে একমত, এটা অনেক পুরোনো স্টেডিয়াম। এখানে সংস্কার দিয়ে হবে না। আমাদের নতুন স্টেডিয়াম দরকার।’
নকশা আর সংস্কারকাজের গতি নিয়ে ফুটবল ও অ্যাথলেটিকসের তোপের মুখে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। স্টেডিয়ামের চেয়ার, এলইডি বাতি, ড্রেসিংরুম—কিছুই ঠিক হয়নি এখনো। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) তবু মাঠ নিয়ে যতটা আশা করেছিল, তাতেও জল ঢেলে দিয়েছে এনএসসি। মাঠে পানি ছিটানোর ব্যবস্থা বা স্প্রিঙ্কলার সিস্টেম এমনভাবে বসানো হয়েছে, তাতে খেলোয়াড়দের গুরুতর চোটে পড়ার শঙ্কা থেকে যাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে স্প্রিঙ্কলার মেশিন মাটির নিচে থাকলেও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বসানো হয়েছে গোলপোস্ট আর সাইডলাইন দিয়ে। খেলতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেই যন্ত্রের ওপর পড়লে আহত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবেন ফুটবলাররা।
গত পরশু গোলপোস্ট বসাতে গিয়ে এ নিয়ে প্রকাশ্যে অসন্তুষ্টি জানিয়েছেন বাফুফের গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বাবুল।
স্টেডিয়াম নিয়ে বাফুফের কী ক্ষোভ, সেটা তাদের সঙ্গে বসেই জানতে চান পাপন, ‘আজ (গতকাল) স্টেডিয়ামের ব্যাপারে আমি অবগত হয়েছি, কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। ফেডারেশনের কাছ থেকেও শুনব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে