নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নকলায় চন্দ্রকোনা ও চর অষ্টধর ইউনিয়নের চরাঞ্চলে বিশেষ করে ব্রহ্মপুত্র নদের দুই পাড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায় সরিষার আবাদ হয়েছে। কৃষকেরা ভালো ফলনের আশা করছেন। যত দূর চোখ যায় শুধু সরিষার হলুদ ফুল। মধু সংগ্রহে উড়ে উড়ে আসছে মৌমাছি। একটি ফুল থেকে উড়ে গিয়ে বসছে অন্যটিতে। অনেকে ছবি তুলে ধরে রাখছেন এই দৃশ্য।
প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে দুই পাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়। এতে আশপাশের জমিতে প্রচুর পরিমাণে পলি জমে। পরে পানি নেমে গেলে পলি মাটিতে কৃষকেরা সরিষার বীজ বপন করেন। বাড়তি খরচ ছাড়াই ঘরে সরিষা তোলেন তাঁরা। এসব এলাকায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও অনেক বেশি সরিষা উৎপন্ন হয়।
চন্দ্রকোনা এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দা কৃষক কামাল মিয়া বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের সহায়তায় তিনি ৬০ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। ফসল ঘরে তোলা পর্যন্ত তাঁর খরচ হবে ৬ হাজার টাকা। আশানুরূপ ফলন হলে সরিষা বিক্রি করে তিনি পাবেন ১৮ হাজার টাকা। তা ছাড়া খড়কুটো যা হবে, তা দিয়ে সারা বছরের রান্নাবান্নার কাজ চলে যাবে। বিক্রি করলে পাবেন বাড়তি টাকা।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদবিধৌত উপজেলার চন্দ্রকোনা ইউনিয়নের চন্দ্রকোনা, চরবাছুরআলগী, চকবড়ইগাছি, জানকিপুর, হুজুরিকান্দা, চরমধুয়া, রেহারচর এবং চর অষ্টধর ইউনিয়নের পুরো এলাকাসহ উরফা ও নকলা ইউনিয়নে সরিষার চাষ হয়েছে। প্রতি একর জমিতে খরচ পড়বে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। ফলন ভালো হলে প্রতি একরে সরিষা পাওয়া যাবে দেশি জাতের ১২ থেকে ১৫ মণ, হাইব্রিড জাতের ১৮ থেকে ২০ মণ। প্রতি মণ সরিষা ২ হাজার টাকা দরে বিক্রি করলে একরে ২৪ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত আসবে। খড়কুটো বিক্রিতেও কৃষকদের হাতে আসবে বাড়তি টাকা। কৃষকেরা যেন ভালো ফলন পেতে পারেন, এ জন্য তাঁদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে তরি-৭, বারি সরিষা-৯, বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বীনা সরিষা-৪ ও বীনা সরিষা-৯ উল্লেখযোগ্য। ফলনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ হাজার ২০০ মেট্রিক টন। কৃষি প্রণোদনার অংশ হিসেবে কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার দেওয়া হয়েছে। ফলন ভালো হলে তা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
শেরপুরের নকলায় চন্দ্রকোনা ও চর অষ্টধর ইউনিয়নের চরাঞ্চলে বিশেষ করে ব্রহ্মপুত্র নদের দুই পাড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায় সরিষার আবাদ হয়েছে। কৃষকেরা ভালো ফলনের আশা করছেন। যত দূর চোখ যায় শুধু সরিষার হলুদ ফুল। মধু সংগ্রহে উড়ে উড়ে আসছে মৌমাছি। একটি ফুল থেকে উড়ে গিয়ে বসছে অন্যটিতে। অনেকে ছবি তুলে ধরে রাখছেন এই দৃশ্য।
প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে দুই পাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়। এতে আশপাশের জমিতে প্রচুর পরিমাণে পলি জমে। পরে পানি নেমে গেলে পলি মাটিতে কৃষকেরা সরিষার বীজ বপন করেন। বাড়তি খরচ ছাড়াই ঘরে সরিষা তোলেন তাঁরা। এসব এলাকায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও অনেক বেশি সরিষা উৎপন্ন হয়।
চন্দ্রকোনা এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দা কৃষক কামাল মিয়া বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের সহায়তায় তিনি ৬০ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। ফসল ঘরে তোলা পর্যন্ত তাঁর খরচ হবে ৬ হাজার টাকা। আশানুরূপ ফলন হলে সরিষা বিক্রি করে তিনি পাবেন ১৮ হাজার টাকা। তা ছাড়া খড়কুটো যা হবে, তা দিয়ে সারা বছরের রান্নাবান্নার কাজ চলে যাবে। বিক্রি করলে পাবেন বাড়তি টাকা।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদবিধৌত উপজেলার চন্দ্রকোনা ইউনিয়নের চন্দ্রকোনা, চরবাছুরআলগী, চকবড়ইগাছি, জানকিপুর, হুজুরিকান্দা, চরমধুয়া, রেহারচর এবং চর অষ্টধর ইউনিয়নের পুরো এলাকাসহ উরফা ও নকলা ইউনিয়নে সরিষার চাষ হয়েছে। প্রতি একর জমিতে খরচ পড়বে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। ফলন ভালো হলে প্রতি একরে সরিষা পাওয়া যাবে দেশি জাতের ১২ থেকে ১৫ মণ, হাইব্রিড জাতের ১৮ থেকে ২০ মণ। প্রতি মণ সরিষা ২ হাজার টাকা দরে বিক্রি করলে একরে ২৪ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত আসবে। খড়কুটো বিক্রিতেও কৃষকদের হাতে আসবে বাড়তি টাকা। কৃষকেরা যেন ভালো ফলন পেতে পারেন, এ জন্য তাঁদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে তরি-৭, বারি সরিষা-৯, বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বীনা সরিষা-৪ ও বীনা সরিষা-৯ উল্লেখযোগ্য। ফলনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ হাজার ২০০ মেট্রিক টন। কৃষি প্রণোদনার অংশ হিসেবে কৃষকদের বিনা মূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার দেওয়া হয়েছে। ফলন ভালো হলে তা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে