তানিম আহমেদ, ঢাকা
গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়াসহ যুবসমাজের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ। সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা জনকল্যাণমূলক কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটিকে নেতৃত্ব নির্বাচনের জন্য নির্ভর করতে হচ্ছে মূল দল আওয়ামী লীগের ওপর। বিভিন্ন সাংগঠনিক জেলায় সম্মেলনও হচ্ছে নেতৃত্ব নির্বাচন ছাড়াই।
আজ ১১ নভেম্বর যুবলীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বা সুবর্ণজয়ন্তী। প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭৪ সালে যুবলীগের প্রথম কংগ্রেস বা সম্মেলনে চেয়ারম্যান হয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগনে ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি। এ পর্যন্ত সাতটি জাতীয় সম্মেলন হয়েছে। তবে কখনোই ভোটের মাধ্যমে কমিটি হয়নি।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০১২ সালে যুবলীগের ষষ্ঠ সম্মেলনে চেয়ারম্যান হন শেখ মণির ভগ্নিপতি ওমর ফারুক চৌধুরী। ২০১৯ সালে সপ্তম সম্মেলনে চেয়ারম্যান হন শেখ মণির ছেলে শেখ ফজলে শামস পরশ। সবশেষ দুটি সম্মেলনে চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক পদে আওয়ামী লীগ থেকে নাম ঠিক করে দিলে দ্বিতীয় অধিবেশনে তা পাস করা হয় রাজনীতি বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাস্তবে যুবকদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর হলে যুবলীগ মূল সংগঠনের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজেরাই শক্তিশালী হতো। নির্ভরশীল হওয়ায় মূল দল নেতৃত্ব ঠিক করে দেয়। গত এক দশকে যুবলীগের দায়িত্বে থাকা অনেকেই পঞ্চাশোর্ধ্ব। এতে যুবকেরা অনাগ্রহী। তাই সুবিধাবাদী শ্রেণি সংগঠনের কার্যক্রমে সামনে চলে আসে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারা কোনো না কোনোভাবে মূল দলের সঙ্গে বিলীন হয়ে যায়, এতে করে তার গোষ্ঠীর মধ্যে যে গ্রহণযোগ্যতা থাকার কথা, তা হারিয়ে ফেলে। এ কারণে তাদের নেতৃত্ব মূল দলের ওপর নির্ভর করে। তাই তারা যতই কংগ্রেস করুক না কেন, দিন শেষে মূল দল যা চায়, তাই তারা করে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন যুবলীগের কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা। তাঁদের দাবি, আওয়ামী লীগ তাঁদের দিকনির্দেশনা দেয়। কিন্তু মাঠের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড যুবলীগই নির্ধারণ করে।
তৃণমূলে সম্মেলন হয়, কমিটি হয় না
জেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের ক্ষেত্রেও তৃণমূলের অভিমত তেমন গুরুত্ব পায় না। বেশির ভাগ সাংগঠনিক জেলার কমিটি ঘোষিত হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। গত জুনের শুরুর দিকে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সম্মেলন হয় ঘটা করেই। একইভাবে ৫ নভেম্বর রংপুর জেলা যুবলীগের সম্মেলন হয়। কিন্তু এখনো কমিটি হয়নি। বলা হয়েছে, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত নেওয়া হয়েছে। ঢাকা থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কমিটি দেওয়া হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নেতৃত্ব নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা থাকার পাশাপাশি মুরব্বি সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রভাব যেন ইতিবাচক হয়। সেখানে যেন যোগ্য ব্যক্তি নেতৃত্বে আসেন।
সম্রাটের ছায়া
মহামারিকালে রোগীদের সেবা দেওয়া, কৃষককদের ধান কাটাসহ নানা ইতিবাচক কাজে যুবলীগ ভূমিকা রাখলেও বিভিন্ন সময়ে হত্যা, খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলবাজিসহ নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে যুবলীগ নেতাদের নাম আসায় প্রশ্নের মুখে পড়ে সংগঠন।
২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানকালে নিয়ন্ত্রক হিসেবে যুবলীগের বেশ কয়েকজন নেতার নাম আসে। ঢাকা দক্ষিণ মহানগর যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী ওরফে সম্রাট ও সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ হোসেন ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় সমবায় সম্পাদক জি কে শামীমসহ কয়েকজন গ্রেপ্তারও হন। তাঁদের বহিষ্কার করার পাশাপাশি যুবলীগের তখনকার চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গত ২৩ আগস্ট জামিন পান সম্রাট। সুবর্ণজয়ন্তীর মহাসমাবেশে তিনি বড় ‘মহড়া’ দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে রাজধানীর কাকরাইল, বিজয়নগরসহ বিভিন্ন এলাকায় সম্রাটের পক্ষে ঝোলানো হয়েছে ব্যানার-ফেস্টুন।এ বিষয়ে অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী বলেন, ‘অভিযুক্তরা আবারও সক্রিয় হলে মানুষের কাছে নেতিবাচক বার্তা যাবে।’
অধ্যাপক মীজানুর রহমান বলেন, বিভিন্ন কারণে যাঁদের নামে বদনাম হয়ে গেছে, সেটা সত্য হোক কিংবা মিথ্যা, তাঁরা এখন যুবলীগের সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই থাকুক।
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল অবশ্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। সংগঠন থেকে কাউকে উৎসাহিত করছি না।’
যুব মহাসমাবেশ আজ
সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব মহাসমাবেশ করবে যুবলীগ। আজ বেলা আড়াইটায় শুরু হওয়া এ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংগঠনের দাবি, মহাসমাবেশে যুবলীগের ১০ লাখ নেতা-কর্মী যোগ দেবেন। গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, ‘এই মহাসমাবেশের মধ্য দিয়ে রচিত হবে স্বাধীনতাবিরোধীদের জন্য ইস্পাতকঠিন ভিত্তি।’
গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়াসহ যুবসমাজের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ। সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা জনকল্যাণমূলক কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটিকে নেতৃত্ব নির্বাচনের জন্য নির্ভর করতে হচ্ছে মূল দল আওয়ামী লীগের ওপর। বিভিন্ন সাংগঠনিক জেলায় সম্মেলনও হচ্ছে নেতৃত্ব নির্বাচন ছাড়াই।
আজ ১১ নভেম্বর যুবলীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বা সুবর্ণজয়ন্তী। প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭৪ সালে যুবলীগের প্রথম কংগ্রেস বা সম্মেলনে চেয়ারম্যান হয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগনে ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি। এ পর্যন্ত সাতটি জাতীয় সম্মেলন হয়েছে। তবে কখনোই ভোটের মাধ্যমে কমিটি হয়নি।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ২০১২ সালে যুবলীগের ষষ্ঠ সম্মেলনে চেয়ারম্যান হন শেখ মণির ভগ্নিপতি ওমর ফারুক চৌধুরী। ২০১৯ সালে সপ্তম সম্মেলনে চেয়ারম্যান হন শেখ মণির ছেলে শেখ ফজলে শামস পরশ। সবশেষ দুটি সম্মেলনে চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক পদে আওয়ামী লীগ থেকে নাম ঠিক করে দিলে দ্বিতীয় অধিবেশনে তা পাস করা হয় রাজনীতি বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাস্তবে যুবকদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর হলে যুবলীগ মূল সংগঠনের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজেরাই শক্তিশালী হতো। নির্ভরশীল হওয়ায় মূল দল নেতৃত্ব ঠিক করে দেয়। গত এক দশকে যুবলীগের দায়িত্বে থাকা অনেকেই পঞ্চাশোর্ধ্ব। এতে যুবকেরা অনাগ্রহী। তাই সুবিধাবাদী শ্রেণি সংগঠনের কার্যক্রমে সামনে চলে আসে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারা কোনো না কোনোভাবে মূল দলের সঙ্গে বিলীন হয়ে যায়, এতে করে তার গোষ্ঠীর মধ্যে যে গ্রহণযোগ্যতা থাকার কথা, তা হারিয়ে ফেলে। এ কারণে তাদের নেতৃত্ব মূল দলের ওপর নির্ভর করে। তাই তারা যতই কংগ্রেস করুক না কেন, দিন শেষে মূল দল যা চায়, তাই তারা করে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন যুবলীগের কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা। তাঁদের দাবি, আওয়ামী লীগ তাঁদের দিকনির্দেশনা দেয়। কিন্তু মাঠের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড যুবলীগই নির্ধারণ করে।
তৃণমূলে সম্মেলন হয়, কমিটি হয় না
জেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের ক্ষেত্রেও তৃণমূলের অভিমত তেমন গুরুত্ব পায় না। বেশির ভাগ সাংগঠনিক জেলার কমিটি ঘোষিত হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। গত জুনের শুরুর দিকে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সম্মেলন হয় ঘটা করেই। একইভাবে ৫ নভেম্বর রংপুর জেলা যুবলীগের সম্মেলন হয়। কিন্তু এখনো কমিটি হয়নি। বলা হয়েছে, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত নেওয়া হয়েছে। ঢাকা থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কমিটি দেওয়া হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নেতৃত্ব নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা থাকার পাশাপাশি মুরব্বি সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রভাব যেন ইতিবাচক হয়। সেখানে যেন যোগ্য ব্যক্তি নেতৃত্বে আসেন।
সম্রাটের ছায়া
মহামারিকালে রোগীদের সেবা দেওয়া, কৃষককদের ধান কাটাসহ নানা ইতিবাচক কাজে যুবলীগ ভূমিকা রাখলেও বিভিন্ন সময়ে হত্যা, খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলবাজিসহ নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে যুবলীগ নেতাদের নাম আসায় প্রশ্নের মুখে পড়ে সংগঠন।
২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানকালে নিয়ন্ত্রক হিসেবে যুবলীগের বেশ কয়েকজন নেতার নাম আসে। ঢাকা দক্ষিণ মহানগর যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী ওরফে সম্রাট ও সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ হোসেন ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় সমবায় সম্পাদক জি কে শামীমসহ কয়েকজন গ্রেপ্তারও হন। তাঁদের বহিষ্কার করার পাশাপাশি যুবলীগের তখনকার চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গত ২৩ আগস্ট জামিন পান সম্রাট। সুবর্ণজয়ন্তীর মহাসমাবেশে তিনি বড় ‘মহড়া’ দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে রাজধানীর কাকরাইল, বিজয়নগরসহ বিভিন্ন এলাকায় সম্রাটের পক্ষে ঝোলানো হয়েছে ব্যানার-ফেস্টুন।এ বিষয়ে অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী বলেন, ‘অভিযুক্তরা আবারও সক্রিয় হলে মানুষের কাছে নেতিবাচক বার্তা যাবে।’
অধ্যাপক মীজানুর রহমান বলেন, বিভিন্ন কারণে যাঁদের নামে বদনাম হয়ে গেছে, সেটা সত্য হোক কিংবা মিথ্যা, তাঁরা এখন যুবলীগের সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই থাকুক।
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল অবশ্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। সংগঠন থেকে কাউকে উৎসাহিত করছি না।’
যুব মহাসমাবেশ আজ
সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব মহাসমাবেশ করবে যুবলীগ। আজ বেলা আড়াইটায় শুরু হওয়া এ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংগঠনের দাবি, মহাসমাবেশে যুবলীগের ১০ লাখ নেতা-কর্মী যোগ দেবেন। গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, ‘এই মহাসমাবেশের মধ্য দিয়ে রচিত হবে স্বাধীনতাবিরোধীদের জন্য ইস্পাতকঠিন ভিত্তি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে