কয়রা প্রতিনিধি
২০২২ সালের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন শিক্ষাবর্ষের বই তুলে দিতে খুলনার কয়রার বিদ্যালয়গুলোতে বই পাঠানো হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী শিক্ষকেরা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বই সংগ্রহ করে নিজ নিজ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কয়রা উপজেলার সাত ইউনিয়নে ১২৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩ হাজার ৪৬০ জন। এ ছাড়া ৩৫টি মাধ্যমিক ও ২৫টি মাদ্রাসা রয়েছে। যার শিক্ষার্থী রয়েছে ১৪ হাজার ৭৫০ জন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে বেশি দিন আর বাকি নেই। তাই গত মঙ্গলবার থেকে কয়রা উপজেলার সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ছাত্রছাত্রীদের জন্য নতুন বই বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার গ্র্যাজুয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে অবস্থিত অস্থায়ী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের গুদাম থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ পাওয়া বই বুঝে নিচ্ছিলেন এন এ জি ডি ইউনাইটেড একাডেমি গ্রন্থাগারিক পলাশ চন্দ্র থান্দার।
তিনি বলেন, ‘নতুন শিক্ষাবর্ষ চালু হবে। দিন ঘনিয়ে আসছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষের শুরুতে বই দিতে হবে। তাই বরাদ্দ করা বইয়ের মধ্য ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বই বুঝে নিয়ে ভ্যানে তুলছি। খুব ভালো লাগছে। উৎসবমুখর পরিবেশে বই নিয়ে যাচ্ছি। অনেক দিন পর অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের সঙ্গে দেখাও হচ্ছে।’
পলাশ চন্দ্র থান্দার আরও বলেন, বরাদ্দের বই যাতে কম না পড়ে সে জন্য গুনে গুনে বুঝে নিচ্ছি। রোস্টার অনুযায়ী বই বিতরণ হচ্ছে। বরাদ্দের চেয়ে বই কম গেলে কোথা থেকে শিক্ষার্থীদের দেব? তাই গুনে নিচ্ছি। নতুন বই দেখে ভালো লাগছে। ওপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করছি, সব যেন স্বাভাবিক থাকে, শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে যেন পাঠদান করানো যায়। তাহলে মনে অনেকটা স্বস্তি মিলবে।’
লালুয়া বাগালি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহাবাজ আলী বলেন, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই হাতে পেয়েছি। বাকি বই গুলো দুই দিনের মধ্যে আমাদের কাছে দেবে শিক্ষা অফিস। বইগুলো পেলে বিতরণের অপেক্ষায় থাকব।
তালিকা দেখে শিক্ষকদের কাছে বই বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহায়ক সরজিত মণ্ডল। তিনি বলেন, তালিকা দেখে নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য বরাদ্দকৃত বই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা নিজ দায়িত্ব শিক্ষার্থীদের জন্য বই বুঝে নিচ্ছেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. হাবিবুর রহমান বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। সব বই দুই তিন দিনের ভেতরে হাতে পাব। আশা করছি আগামী ২৯ ডিসেম্বর সব বিদ্যালয়ে বই পৌঁছে দিতে পারব।
২০২২ সালের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন শিক্ষাবর্ষের বই তুলে দিতে খুলনার কয়রার বিদ্যালয়গুলোতে বই পাঠানো হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী শিক্ষকেরা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বই সংগ্রহ করে নিজ নিজ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কয়রা উপজেলার সাত ইউনিয়নে ১২৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩ হাজার ৪৬০ জন। এ ছাড়া ৩৫টি মাধ্যমিক ও ২৫টি মাদ্রাসা রয়েছে। যার শিক্ষার্থী রয়েছে ১৪ হাজার ৭৫০ জন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে বেশি দিন আর বাকি নেই। তাই গত মঙ্গলবার থেকে কয়রা উপজেলার সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ছাত্রছাত্রীদের জন্য নতুন বই বিদ্যালয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার গ্র্যাজুয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে অবস্থিত অস্থায়ী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের গুদাম থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ পাওয়া বই বুঝে নিচ্ছিলেন এন এ জি ডি ইউনাইটেড একাডেমি গ্রন্থাগারিক পলাশ চন্দ্র থান্দার।
তিনি বলেন, ‘নতুন শিক্ষাবর্ষ চালু হবে। দিন ঘনিয়ে আসছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষের শুরুতে বই দিতে হবে। তাই বরাদ্দ করা বইয়ের মধ্য ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বই বুঝে নিয়ে ভ্যানে তুলছি। খুব ভালো লাগছে। উৎসবমুখর পরিবেশে বই নিয়ে যাচ্ছি। অনেক দিন পর অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের সঙ্গে দেখাও হচ্ছে।’
পলাশ চন্দ্র থান্দার আরও বলেন, বরাদ্দের বই যাতে কম না পড়ে সে জন্য গুনে গুনে বুঝে নিচ্ছি। রোস্টার অনুযায়ী বই বিতরণ হচ্ছে। বরাদ্দের চেয়ে বই কম গেলে কোথা থেকে শিক্ষার্থীদের দেব? তাই গুনে নিচ্ছি। নতুন বই দেখে ভালো লাগছে। ওপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করছি, সব যেন স্বাভাবিক থাকে, শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে যেন পাঠদান করানো যায়। তাহলে মনে অনেকটা স্বস্তি মিলবে।’
লালুয়া বাগালি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহাবাজ আলী বলেন, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই হাতে পেয়েছি। বাকি বই গুলো দুই দিনের মধ্যে আমাদের কাছে দেবে শিক্ষা অফিস। বইগুলো পেলে বিতরণের অপেক্ষায় থাকব।
তালিকা দেখে শিক্ষকদের কাছে বই বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহায়ক সরজিত মণ্ডল। তিনি বলেন, তালিকা দেখে নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য বরাদ্দকৃত বই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা নিজ দায়িত্ব শিক্ষার্থীদের জন্য বই বুঝে নিচ্ছেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. হাবিবুর রহমান বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর সব বই আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। সব বই দুই তিন দিনের ভেতরে হাতে পাব। আশা করছি আগামী ২৯ ডিসেম্বর সব বিদ্যালয়ে বই পৌঁছে দিতে পারব।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে