টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় ডায়রিয়া রোগী দিন দিন বাড়ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একের পর এক ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিতে আসছে। কেউ সেবা নিয়ে বাড়িতে চলে যাচ্ছে, আবার অনেককেই হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া গুরুতর রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।
গতকাল শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, গত দুদিনে ১৩ জন ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহে এ হাসপাতালে প্রায় ১১০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছে। রোগীদের মধ্যে শিশু, কিশোর ও প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের সংখ্যা বেশি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাহে প্রতিদিনই এ হাসপাতালে ২৫-৩০ জন রোগী ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে আসছেন। এর মধ্যে গুরুতর রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহে অন্তত সাতজন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওরস্যালাইন খেয়েও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণে না আসার কারণে হাসপাতালে এসে ভর্তি হতে হয়েছে। উপজেলার গাঁওদিয়া এলাকার বাসিন্দা শাহেদ বলেন, ‘আমার বড় ভাই হঠাৎ করে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। সারা দিন রোজা থাকার পর ইফতারের কিছুক্ষণ পরই পেটে ব্যথা অনুভব করে। পাশের দোকান থেকে ওষুধ খাইয়ে কোনো কাজ হয়নি। তাই হাসপাতালে আসতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, গরমের কারণে এমন সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের ধরন চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের। এ বিষয়ে মেডিকেল অফিসার মাহমুদুল হক জানান, কোনো কোনো রোগী এমনভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন যে, তাদের তাৎক্ষণিক পালস (নাড়ি) পাওয়া যাচ্ছে না। রক্তচাপ খুবই কম। তিন-চার দিনের চিকিৎসায়ও ভালো হচ্ছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শিমুল তালুকদার জানান, ইফতারে বাইরের মাঠা ও জুস খেয়ে এমনটা হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। তিনি বাইরের খাবার পরিহার, ঠান্ডা খাবার গ্রহণ না করা, বিশুদ্ধ পানি পান ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার পরামর্শ দেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাজমুস সালেহীন বলেন, কয়েক দিনের প্রচণ্ড গরম ও ইফতারে বাজার থেকে কেনা মাঠা ও জুস খেয়ে মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছেন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় রোগীর সংখ্যা কমেছে। হাসপাতালে খাবার স্যালাইন ও কলেরা স্যালাইনের কোনো সংকট নেই। রোগীদের যথাযথ সেবা দেওয়া হচ্ছে।
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় ডায়রিয়া রোগী দিন দিন বাড়ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একের পর এক ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিতে আসছে। কেউ সেবা নিয়ে বাড়িতে চলে যাচ্ছে, আবার অনেককেই হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া গুরুতর রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।
গতকাল শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, গত দুদিনে ১৩ জন ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহে এ হাসপাতালে প্রায় ১১০ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছে। রোগীদের মধ্যে শিশু, কিশোর ও প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের সংখ্যা বেশি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাহে প্রতিদিনই এ হাসপাতালে ২৫-৩০ জন রোগী ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে আসছেন। এর মধ্যে গুরুতর রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এক সপ্তাহে অন্তত সাতজন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওরস্যালাইন খেয়েও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণে না আসার কারণে হাসপাতালে এসে ভর্তি হতে হয়েছে। উপজেলার গাঁওদিয়া এলাকার বাসিন্দা শাহেদ বলেন, ‘আমার বড় ভাই হঠাৎ করে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। সারা দিন রোজা থাকার পর ইফতারের কিছুক্ষণ পরই পেটে ব্যথা অনুভব করে। পাশের দোকান থেকে ওষুধ খাইয়ে কোনো কাজ হয়নি। তাই হাসপাতালে আসতে হয়েছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, গরমের কারণে এমন সমস্যা দেখা দিয়েছে।’
ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের ধরন চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের। এ বিষয়ে মেডিকেল অফিসার মাহমুদুল হক জানান, কোনো কোনো রোগী এমনভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন যে, তাদের তাৎক্ষণিক পালস (নাড়ি) পাওয়া যাচ্ছে না। রক্তচাপ খুবই কম। তিন-চার দিনের চিকিৎসায়ও ভালো হচ্ছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শিমুল তালুকদার জানান, ইফতারে বাইরের মাঠা ও জুস খেয়ে এমনটা হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। তিনি বাইরের খাবার পরিহার, ঠান্ডা খাবার গ্রহণ না করা, বিশুদ্ধ পানি পান ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার পরামর্শ দেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাজমুস সালেহীন বলেন, কয়েক দিনের প্রচণ্ড গরম ও ইফতারে বাজার থেকে কেনা মাঠা ও জুস খেয়ে মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছেন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় রোগীর সংখ্যা কমেছে। হাসপাতালে খাবার স্যালাইন ও কলেরা স্যালাইনের কোনো সংকট নেই। রোগীদের যথাযথ সেবা দেওয়া হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে