রিমন রহমান, রাজশাহী
ফসলের পোকামাকড় দমনে কৃষকেরা ব্যবহার করেন নানা রকম রাসায়নিক কীটনাশক। ভালো ফলন পেতে কষ্ট করে হলেও কীটনাশক কিনে প্রয়োগ করেন তাঁরা; কিন্তু কখনো কখনো এই কীটনাশকই কৃষকের ফসলের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পুড়ে যায় ফসল, পোড়ে কৃষকের কপাল; কিন্তু এই ক্ষতির বিপরীতে কৃষকের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার নজির নেই বললেই চলে।
রাজশাহী অঞ্চলে প্রায়ই কীটনাশক ব্যবহারের কারণে ধান ও আলুর গাছ পুড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। পুকুরভরা মাছও মরে ভেসে ওঠার ঘটনা ঘটে। এসব কারণে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা কীটনাশকের মানকেই দায়ী করে থাকেন।
ফসলহানির পর কীটনাশকের কোম্পানিগুলো দাবি করে, নিয়ম না মেনে অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হয়। ভুল চাষিদের। এ অবস্থায় আইন প্রয়োগ করে চাষিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
মাজরা পোকা দমনে এ বছর বোরো মৌসুমে পাঁচ বিঘা জমিতে কীটনাশক ছিটান রাজশাহীর তানোর উপজেলার বহড়া গ্রামের কৃষক মো. আলাউদ্দিন। এর পরদিন থেকে তাঁর জমির ধান পুড়তে থাকে। ধীরে ধীরে পুরো জমির ধানই নষ্ট হয়ে যায়।
আলাউদ্দিন বলেন, ‘বিল্লি বাজারের এক পরিবেশকের কাছ থেকে তিনি ওই কীটনাশক কেনেন। এরপর ধান পুড়ে যেতে থাকলে ওই কীটনাশকের কোম্পানির রাজশাহী জেলা কর্মকর্তাকে খবর দেন। তিনি উপজেলা কর্মকর্তাকে নিয়ে জমি পরিদর্শন করেন। এরপর আগের বিষক্রিয়া নষ্ট করার জন্য তাঁরা আরও তিন ধরনের রাসায়নিক স্প্রে করতে দেন; কিন্তু এগুলো ব্যবহার করেও ফসল বাঁচানো যায়নি। ওই কীটনাশক ব্যবহারের কারণে আলাউদ্দিনের ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। তিনি ক্ষতিপূরণ দাবি করলেও পাননি।’
গত বছরের ডিসেম্বরে তানোরের মোহর গ্রামের সোহরাব আলী, কৃষ্ণপুরের মো. আক্কাস, আকচা গ্রামের ইয়াকুব আলী, আড়াদীঘি গ্রামের মো. তায়েব ও যুগীশো গ্রামের ইয়াকুব আলীর আলুর গাছ পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়। আলুর পচন ও ছত্রাকরোধ করার জন্য এই কৃষকেরা সবাই একই কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করেছিলেন। সবার আলুখেতই নষ্ট হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছয় বিঘা জমির আলুর গাছ নষ্ট হয় কৃষক সোহরাব আলীর।
তিনি বলেন, ‘আড়াই হাজার টাকায় ওই কীটনাশক কিনে স্প্রে করেছিলাম। ফসলের ক্ষতি শুরু হলে ডিলারকে ধরি। ডিলার তখন ওই কোম্পানির লোকদের খবর দেন। তাঁরা উল্টো বলেন, কীটনাশক ব্যবহারের সময় ভুল হয়েছে। তাই ক্ষতিপূরণ দেবে না; কিন্তু ভুল করলে আমি একা করব, সবার আলুখেতই নষ্ট হলো কেন? ওই কীটনাশক খারাপ বলেই এটা হয়েছিল।’
সোহরাব আলী আরও বলেন, ‘ওই কীটনাশকে আমার ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ফসল নষ্ট হয়। সবাই মিলে কোম্পানিকে ধরার পর তাঁরা আমার ছেলেকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলে। এ ছাড়া জমিতে ব্যবহারের জন্য আরও কিছু কীটনাশক দেয় বিনা মূল্যে; কিন্তু তাতেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি। ছেলের চাকরি তো দূরের কথা, কোনো ক্ষতিপূরণও পাইনি।’
রাজশাহীর বাগমারার কৃষক মিজানুর রহমানের পটোলখেত পুড়ে নষ্ট হয়ে যায় কীটনাশক ব্যবহারের কারণে। ক্ষতি হয় প্রায় তিন লাখ টাকার। বিষয়টি নিয়ে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করলেও কোনো লাভ হয়নি।
মাছভরা পুকুরে পোকা হয়েছিল বলে দুধরনের কীটনাশক দিয়েছিলেন তানোরের তালন্দ গ্রামের মাছচাষি ওমর আলী। এতে তাঁর ২০ বিঘা পুকুরের প্রায় ৫০ মণ মাছ মরে ভেসে ওঠে। তিনি বলেন, ‘কীটনাশক স্প্রে করার পরদিন থেকে মাছ মরতে শুরু করলে অন্য চাষিদের পরামর্শে পুকুরের পানিতে দুই লিটার ডিজেল দিই। তাও মাছ বাঁচানো যায়নি। মরে ভেসে ওঠা ওসব মাছ এলাকার লোকজন নিয়ে যায়। বিক্রি করা যায়নি।’
ওমর বলেন, ‘পুকুরভরা মাছ মারা যাওয়ার ঘটনায় তাঁর প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছিল।’ তাঁর ধারণা, কীটনাশকে সমস্যার কারণেই তাঁর পুকুরের মাছ মারা যায়। বিষয়টি উপজেলা মৎস্য অফিসকে জানানো হয়েছিল; কিন্তু কেন এমন ঘটনা ঘটল তা তদন্তই করে দেখা হয়নি। তিনি কোনো ক্ষতিপূরণও পাননি।
কৃষকেরা মাঝেমধ্যে এমন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কেউ ক্ষতিপূরণ পান না। কৃষকের স্বার্থে এ বিষয়ে কৃষি অফিসের জোরালো ভূমিকা প্রয়োজন।
বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজের (বারসিক) গবেষক পাভেল পার্থ বলেন, ‘এখনো অনেক নিষিদ্ধ কীটনাশক বিভিন্ন নামে বিক্রি হচ্ছে। এগুলো শিগগিরই বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি এসব কীটনাশক ব্যবহারের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।’
তবে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোজদার হোসেন দুষলেন চাষিদের। বললেন, ‘কৃষক কীটনাশকের ওভার ডোজিং করে। সেটা তো অন্যায়। লাগবে ১০ কেজি, দিলেন ১০০ কেজি। ক্ষতি হলে কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন?’
তবে সব চাষির একসঙ্গে ক্ষতি হলে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয় জানিয়ে এই কৃষি কর্মকর্তা আজকের পত্রকাকে বলেন, যদি সব চাষির একসঙ্গে ক্ষতি হয় তা হলে কারণটা খুঁজে বের করা হয়। কীটনাশক খারাপ থাকলে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। সবশেষ ২০১৬ সালে পবা, মোহনপুর, তানোর ও নিয়ামতপুরের প্রায় ৪০০ আলুচাষিকে ৩২ লাখ টাকা আদায় করে দেওয়া হয়েছিল।
ফসলের পোকামাকড় দমনে কৃষকেরা ব্যবহার করেন নানা রকম রাসায়নিক কীটনাশক। ভালো ফলন পেতে কষ্ট করে হলেও কীটনাশক কিনে প্রয়োগ করেন তাঁরা; কিন্তু কখনো কখনো এই কীটনাশকই কৃষকের ফসলের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পুড়ে যায় ফসল, পোড়ে কৃষকের কপাল; কিন্তু এই ক্ষতির বিপরীতে কৃষকের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার নজির নেই বললেই চলে।
রাজশাহী অঞ্চলে প্রায়ই কীটনাশক ব্যবহারের কারণে ধান ও আলুর গাছ পুড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। পুকুরভরা মাছও মরে ভেসে ওঠার ঘটনা ঘটে। এসব কারণে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা কীটনাশকের মানকেই দায়ী করে থাকেন।
ফসলহানির পর কীটনাশকের কোম্পানিগুলো দাবি করে, নিয়ম না মেনে অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হয়। ভুল চাষিদের। এ অবস্থায় আইন প্রয়োগ করে চাষিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
মাজরা পোকা দমনে এ বছর বোরো মৌসুমে পাঁচ বিঘা জমিতে কীটনাশক ছিটান রাজশাহীর তানোর উপজেলার বহড়া গ্রামের কৃষক মো. আলাউদ্দিন। এর পরদিন থেকে তাঁর জমির ধান পুড়তে থাকে। ধীরে ধীরে পুরো জমির ধানই নষ্ট হয়ে যায়।
আলাউদ্দিন বলেন, ‘বিল্লি বাজারের এক পরিবেশকের কাছ থেকে তিনি ওই কীটনাশক কেনেন। এরপর ধান পুড়ে যেতে থাকলে ওই কীটনাশকের কোম্পানির রাজশাহী জেলা কর্মকর্তাকে খবর দেন। তিনি উপজেলা কর্মকর্তাকে নিয়ে জমি পরিদর্শন করেন। এরপর আগের বিষক্রিয়া নষ্ট করার জন্য তাঁরা আরও তিন ধরনের রাসায়নিক স্প্রে করতে দেন; কিন্তু এগুলো ব্যবহার করেও ফসল বাঁচানো যায়নি। ওই কীটনাশক ব্যবহারের কারণে আলাউদ্দিনের ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ক্ষতি হয়েছে। তিনি ক্ষতিপূরণ দাবি করলেও পাননি।’
গত বছরের ডিসেম্বরে তানোরের মোহর গ্রামের সোহরাব আলী, কৃষ্ণপুরের মো. আক্কাস, আকচা গ্রামের ইয়াকুব আলী, আড়াদীঘি গ্রামের মো. তায়েব ও যুগীশো গ্রামের ইয়াকুব আলীর আলুর গাছ পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়। আলুর পচন ও ছত্রাকরোধ করার জন্য এই কৃষকেরা সবাই একই কোম্পানির কীটনাশক ব্যবহার করেছিলেন। সবার আলুখেতই নষ্ট হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছয় বিঘা জমির আলুর গাছ নষ্ট হয় কৃষক সোহরাব আলীর।
তিনি বলেন, ‘আড়াই হাজার টাকায় ওই কীটনাশক কিনে স্প্রে করেছিলাম। ফসলের ক্ষতি শুরু হলে ডিলারকে ধরি। ডিলার তখন ওই কোম্পানির লোকদের খবর দেন। তাঁরা উল্টো বলেন, কীটনাশক ব্যবহারের সময় ভুল হয়েছে। তাই ক্ষতিপূরণ দেবে না; কিন্তু ভুল করলে আমি একা করব, সবার আলুখেতই নষ্ট হলো কেন? ওই কীটনাশক খারাপ বলেই এটা হয়েছিল।’
সোহরাব আলী আরও বলেন, ‘ওই কীটনাশকে আমার ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ফসল নষ্ট হয়। সবাই মিলে কোম্পানিকে ধরার পর তাঁরা আমার ছেলেকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলে। এ ছাড়া জমিতে ব্যবহারের জন্য আরও কিছু কীটনাশক দেয় বিনা মূল্যে; কিন্তু তাতেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি। ছেলের চাকরি তো দূরের কথা, কোনো ক্ষতিপূরণও পাইনি।’
রাজশাহীর বাগমারার কৃষক মিজানুর রহমানের পটোলখেত পুড়ে নষ্ট হয়ে যায় কীটনাশক ব্যবহারের কারণে। ক্ষতি হয় প্রায় তিন লাখ টাকার। বিষয়টি নিয়ে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করলেও কোনো লাভ হয়নি।
মাছভরা পুকুরে পোকা হয়েছিল বলে দুধরনের কীটনাশক দিয়েছিলেন তানোরের তালন্দ গ্রামের মাছচাষি ওমর আলী। এতে তাঁর ২০ বিঘা পুকুরের প্রায় ৫০ মণ মাছ মরে ভেসে ওঠে। তিনি বলেন, ‘কীটনাশক স্প্রে করার পরদিন থেকে মাছ মরতে শুরু করলে অন্য চাষিদের পরামর্শে পুকুরের পানিতে দুই লিটার ডিজেল দিই। তাও মাছ বাঁচানো যায়নি। মরে ভেসে ওঠা ওসব মাছ এলাকার লোকজন নিয়ে যায়। বিক্রি করা যায়নি।’
ওমর বলেন, ‘পুকুরভরা মাছ মারা যাওয়ার ঘটনায় তাঁর প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছিল।’ তাঁর ধারণা, কীটনাশকে সমস্যার কারণেই তাঁর পুকুরের মাছ মারা যায়। বিষয়টি উপজেলা মৎস্য অফিসকে জানানো হয়েছিল; কিন্তু কেন এমন ঘটনা ঘটল তা তদন্তই করে দেখা হয়নি। তিনি কোনো ক্ষতিপূরণও পাননি।
কৃষকেরা মাঝেমধ্যে এমন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কেউ ক্ষতিপূরণ পান না। কৃষকের স্বার্থে এ বিষয়ে কৃষি অফিসের জোরালো ভূমিকা প্রয়োজন।
বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজের (বারসিক) গবেষক পাভেল পার্থ বলেন, ‘এখনো অনেক নিষিদ্ধ কীটনাশক বিভিন্ন নামে বিক্রি হচ্ছে। এগুলো শিগগিরই বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি এসব কীটনাশক ব্যবহারের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।’
তবে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোজদার হোসেন দুষলেন চাষিদের। বললেন, ‘কৃষক কীটনাশকের ওভার ডোজিং করে। সেটা তো অন্যায়। লাগবে ১০ কেজি, দিলেন ১০০ কেজি। ক্ষতি হলে কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন?’
তবে সব চাষির একসঙ্গে ক্ষতি হলে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয় জানিয়ে এই কৃষি কর্মকর্তা আজকের পত্রকাকে বলেন, যদি সব চাষির একসঙ্গে ক্ষতি হয় তা হলে কারণটা খুঁজে বের করা হয়। কীটনাশক খারাপ থাকলে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। সবশেষ ২০১৬ সালে পবা, মোহনপুর, তানোর ও নিয়ামতপুরের প্রায় ৪০০ আলুচাষিকে ৩২ লাখ টাকা আদায় করে দেওয়া হয়েছিল।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে