মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর মনোহরদীতে পল্লী বিদ্যুতের জোনাল অফিসে ৬ মাস ধরে চলছে বিদ্যুতের মিটারের সংকট। নতুন সংযোগের জন্য আবেদনকারীরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে পল্লী বিদ্যুতের অফিসের ধরনা দিয়েও মিলছে না সংযোগ। এতে তাঁদের পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। আর মনোহরদী পল্লী বিদ্যুৎ বলছে, চাহিদা অনুযায়ী মিটারের সরবরাহ না থাকায় নতুন সংযোগ দিতে সমস্যা হচ্ছে। তবে দ্রুত এই পরিস্থিতির অবসান ঘটবে বলে জানিয়েছে তারা।
মনোহরদী পল্লী বিদ্যুৎ সূত্রে জানা গেছে, গত মে মাস থেকে এ পর্যন্ত দেড় হাজারের বেশি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন এসেছে। কিন্তু ছয় মাস ধরে বন্ধ রয়েছে বৈদ্যুতিক মিটারের সরবরাহ। এ কারণে নতুন এসব আবেদনের প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া যাচ্ছে না।
মনোহরদী পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ে গিয়ে দেখা দেখা যায়, বেশ কয়েকজন আবেদনকারীর জটলা। এ সময় কথা হয় কয়েকজনের সঙ্গে। তাঁদের সবার মুখেই শোনা গেল ভোগান্তি ও হতাশার কথা।
মনোহরদী এনআরবিসি ব্যাংকের কর্মকর্তা রিমন আহমেদ বলেন, ‘অনেক দিন ধরে চেষ্টা করছি। কিন্তু মিটার পাচ্ছি না। নতুন সংযোগের না দেওয়ার কারণে আমাদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও অফিসে এসির ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না। এতে অফিসের কর্মী ও গ্রাহকদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
উপজেলার শুকুন্দী গ্রামের হজরত আলী বলেন, নতুন সংযোগের জন্য গত ফেব্রুয়ারিতে এই অফিসে আবেদন করেছি এবং মিটারের জন্য টাকাও জমা দিয়েছি। সেই থেকে প্রতি সপ্তাহে একবার করে ধরনা দিতে আসি। আমি এখানে ঘুরতে ঘুরতে বিরক্ত।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক আবেদনকারী বলে, ‘নতুন সংযোগের জন্য আবেদন করেছি মাস ছয়েক আগে। তবে কবে সংযোগ পাব জানি না। কিছুদিন পরপর অফিসে এসে ধরনা দিই। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।’
মনোহরদী জোনাল কার্যালয়ের ডিজিএম রেজাউল করীমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘অফিসে গত মে থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৬০০ আবেদন জমা পড়েছে। এর বিপরীতে মিটার সরবরাহ খুবই কম। তাই নতুন করে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
গত রোববার দুপুরে এ নিয়ে কথা হয় নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক সৈয়দ হামিদুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘নতুন সংযোগের জন্য মিটার পেতে আমি ও আমার ফোরামে অনেক চেষ্টা করছে। কিন্তু মিটারের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকলে আমাদের কী করার থাকতে পারে।’ তবে দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান হবে বলেও জানান তিনি
জানতে চাইলে নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ইউসুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনাসহ নানা জটিলতায় মিটার সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এ কারণে চাহিদা অনুযায়ী মিটার সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আগামী মাসের মাঝামাঝি এই পরিস্থিতির অবসান ঘটবে। আবারও চাহিদা মোতাবেক মিটার সরবরাহ করা হবে বলে জানান তিনি।
নরসিংদীর মনোহরদীতে পল্লী বিদ্যুতের জোনাল অফিসে ৬ মাস ধরে চলছে বিদ্যুতের মিটারের সংকট। নতুন সংযোগের জন্য আবেদনকারীরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে পল্লী বিদ্যুতের অফিসের ধরনা দিয়েও মিলছে না সংযোগ। এতে তাঁদের পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। আর মনোহরদী পল্লী বিদ্যুৎ বলছে, চাহিদা অনুযায়ী মিটারের সরবরাহ না থাকায় নতুন সংযোগ দিতে সমস্যা হচ্ছে। তবে দ্রুত এই পরিস্থিতির অবসান ঘটবে বলে জানিয়েছে তারা।
মনোহরদী পল্লী বিদ্যুৎ সূত্রে জানা গেছে, গত মে মাস থেকে এ পর্যন্ত দেড় হাজারের বেশি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন এসেছে। কিন্তু ছয় মাস ধরে বন্ধ রয়েছে বৈদ্যুতিক মিটারের সরবরাহ। এ কারণে নতুন এসব আবেদনের প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া যাচ্ছে না।
মনোহরদী পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ে গিয়ে দেখা দেখা যায়, বেশ কয়েকজন আবেদনকারীর জটলা। এ সময় কথা হয় কয়েকজনের সঙ্গে। তাঁদের সবার মুখেই শোনা গেল ভোগান্তি ও হতাশার কথা।
মনোহরদী এনআরবিসি ব্যাংকের কর্মকর্তা রিমন আহমেদ বলেন, ‘অনেক দিন ধরে চেষ্টা করছি। কিন্তু মিটার পাচ্ছি না। নতুন সংযোগের না দেওয়ার কারণে আমাদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও অফিসে এসির ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না। এতে অফিসের কর্মী ও গ্রাহকদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
উপজেলার শুকুন্দী গ্রামের হজরত আলী বলেন, নতুন সংযোগের জন্য গত ফেব্রুয়ারিতে এই অফিসে আবেদন করেছি এবং মিটারের জন্য টাকাও জমা দিয়েছি। সেই থেকে প্রতি সপ্তাহে একবার করে ধরনা দিতে আসি। আমি এখানে ঘুরতে ঘুরতে বিরক্ত।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক আবেদনকারী বলে, ‘নতুন সংযোগের জন্য আবেদন করেছি মাস ছয়েক আগে। তবে কবে সংযোগ পাব জানি না। কিছুদিন পরপর অফিসে এসে ধরনা দিই। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।’
মনোহরদী জোনাল কার্যালয়ের ডিজিএম রেজাউল করীমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘অফিসে গত মে থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৬০০ আবেদন জমা পড়েছে। এর বিপরীতে মিটার সরবরাহ খুবই কম। তাই নতুন করে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
গত রোববার দুপুরে এ নিয়ে কথা হয় নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক সৈয়দ হামিদুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘নতুন সংযোগের জন্য মিটার পেতে আমি ও আমার ফোরামে অনেক চেষ্টা করছে। কিন্তু মিটারের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকলে আমাদের কী করার থাকতে পারে।’ তবে দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান হবে বলেও জানান তিনি
জানতে চাইলে নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ইউসুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনাসহ নানা জটিলতায় মিটার সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এ কারণে চাহিদা অনুযায়ী মিটার সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আগামী মাসের মাঝামাঝি এই পরিস্থিতির অবসান ঘটবে। আবারও চাহিদা মোতাবেক মিটার সরবরাহ করা হবে বলে জানান তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে